কারেন্সির পেয়ারের দশমিকের পর চতুর্থ অংকের পরিবর্তনকে পিপ বা পিপস বলে।আর দশমিকের পর ৫ম ঘরের যে পরিবর্তন তাকে পিপেটিস বলে।পিপসের ক্ষুদদ্রতম অংশই পিপেটিস।পিপস এবং পিপেটিস এর মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে লাভ লস হিসেব করা ।
Printable View
কারেন্সির পেয়ারের দশমিকের পর চতুর্থ অংকের পরিবর্তনকে পিপ বা পিপস বলে।আর দশমিকের পর ৫ম ঘরের যে পরিবর্তন তাকে পিপেটিস বলে।পিপসের ক্ষুদদ্রতম অংশই পিপেটিস।পিপস এবং পিপেটিস এর মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে লাভ লস হিসেব করা ।
পিপেটিস এটি হলো দশমিক এর পরে যদি পঞ্চম ঘরে পর্যন্ত যদি কোন সংখ্যা থাকে তাহলে তাকে পিপেটিস বলে । অনেক ব্রোকার আছে যাদের চার্টে কারেন্সি মুল্য পঞ্চম ঘর পর্যন্ত দিয়ে রাখে তাকে পিপোটিস বলে । পিপস সম্পর্কে জেনে ট্রেড ওপেন করলে সেই ট্রেডে লাভ করার সম্বভনা থাকে ।
স্বাভাবিকভাবেই ফরেক্স ট্রেড করতে হলে অবশ্যই পিপ , পিপস এবং পিপেটিস সম্পর্কে জানতে হবে । তানা হলে ফরেক্সে ট্রেড করা যাবে না এবং লাভ করা যাবে না ।
আমি যে ব্রোকার এ ট্রেড করি সেখানে আমি চার ডিজিট এ ট্রেড করি। তাই আমার হিসাব করতে সমস্যা হয় না। কিন্তু অনেক ব্রোকার আছে যেখানে দশমিকের পরে ৫ ডীজিট। আসলে এখানে নতুনদের একটু ঝামেলা হয় এই পিপ এবং পিপেটিস নিয়ে।
ফরেক্স মার্কেটে যেসব কারেন্সী প্রাইস উঠানামা করতে দেখি সেসব প্রাইসের একক সংখ্যার নাম হলো পিপ৷দশমিকের পরে ৪র্থ সংখ্যা হলো পিপ আর ৫ম সংখ্যাটি হলো পিপেটস ও পিপের বহুবচন হলো পিপস৷এই মার্কেটে আমরা সাধারণত পিপস হিসাব করেই ট্রেড করে থাকি৷
স্বাভাবিকভাবেই ফরেক্স ট্রেড করতে হলে অবশ্যই পিপ , পিপস এবং পিপেটিস সম্পর্কে জানতে হবে । তানা হলে ফরেক্সে ট্রেড করা যাবে না এবং লাভ করা যাবে না ।
আমরা জানি পিপস কি , তা বুঝতেই অধিকাংশ মানুষ প্রচুর সময় ব্যয় করে ফেলে। দেখা যাক, আমরা কিছু উদহারনের সাহায্যে সহজ করে শিখতে পারি কিনা ।রেক্স মার্কেটের মুভমেন্ট পিপস এর সাহায্যে গণনা করা হয়। প্রায়শই শুনবেন ইউরো/উ.এস.ডি আজকে ২০০ পিপস বেড়েছে। মার্কেট খুব মুভ করছে, ৫ মিনিটেই ১০০ পিপস বেড়েছে ইত্যাদি।
কিছু কিছু ব্রোকারে প্রাইস দশমিকের পরে ৫ ডিজিট থাকে। যেমনঃ ১.৪২৫৬১. এই পঞ্চম ডিজিট তাই হল পিপেটি। সুতরাং প্রাইস যদি ১.৪২৫৬১ থেকে ১.৪২৬৬৭ এ যায়, তবে বুঝতে হবে ১০ পিপস ৬ পিপেটিস বেড়েছে অথবা ১০৬ পিপেটিস পরিবর্তন হয়েছে।
ফরেক্স মার্কেটে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে যে সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয় জানা প্রয়োজন তার মধ্যে পিপ, পিপস আর পিপেটস অন্যতম। আগে আমাদের জানতে হবে পিপ, পিপস আর পিপেটস কি? তাহলে আমরা এগুলোর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বুঝতে পারবো। ফরেক্স ট্রেডিং করার সময় আমরা বিভিন্ন দেশের কারেন্সি'র প্রাইস ভ্যালু দেখে থাকি। কারেন্সি'র এই প্রাইস ভ্যালু’র দশমিক (.) এর পরে আমরা চারটা অথবা পাঁচটা সংখ্যা দেখতে পাই। দশমিক (.) এর পর চতুর্থ সংখ্যাটিকে বলা হয় পিপ আর পিপ এর বহুবচন কে পিপস বলা হয়। আবার কারেন্সি'র প্রাইস ভ্যালু তে দশমিক(.) এর পর পঞ্চম সংখ্যাটিকে বলা হয় পিপেটস। এটাও জানা দরকার যে, ১০ পিপেটস = ০১ পিপ। ট্রেড করার পর আমাদের লাভ-লস হিসাব করার জন্য পিপ, পিপস আর পিপেটস সম্পর্কে জানা অত্যন্ত প্রয়োজন কারণ, এক দেশের কারেন্সি'র সাথে অন্য দেশের কারেন্সি হঠাৎ করেই অনেকটা কম-বেশি হয়না আর কারেন্সি'র মানও সহজে নির্ণয় করা যায়।
ফরেক্স মার্কেটে কিছু কিছু ব্রোকারে প্রাইস দশমিকের পরে ৫ ডিজিট থাকে। যেমনঃ ১.৪২৫৬১. এই পঞ্চম ডিজিট তাই হল পিপেটি । সুতরাং প্রাইস যদি ১.৪২৫৬১ থেকে ১.৪২৬৬৭ এ যায়, তবে বুঝতে হবে ১০ পিপস ৬ পিপেটিস বেড়েছে অথবা ১০৬ পিপেটিস পরিবর্তন হয়েছে ।
আমার মতে পিপস এবং পিপেটিস এর মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে লাভ লস হিসেব করা হয় এবং একটি ট্রেড ওপেন করার পর তা যদি আপনার বিপরীতে যায় তাহলে তা কত পিপ্স পর্যন্ত টিকে থাকবে, কতটুকু বিপরীত মুভমেন্ট হলে আপনার একাউন্ট জিরো হয়ে যেতে পারে। এসব হিসেবে পিপ্স বা পিপেটিসের উপর করা হয়। কোন কারেন্সি পেয়ারের অথবা গোল্ড /সিলভার/তেল এসবের মানের দশমিক পরবর্তী ৪ র্থ সংখ্যাকে পিপ্স আর পঞ্চম সংখ্যার মুভমেন্টকে পিপেটিস বলা হয়। এবিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা থাকা অত্যান্ত জরুরি।