আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে প্রফিট সম্ভব

প্রিয় বন্ধুরা যদি আমরা এই ব্যবসা থেকে লাভ পেতে চাই তবে আবেগ আমাদের সবচেয়ে খারাপ এবং সবচেয়ে বড় শত্রু আমাদের এটিকে এড়াতে হবে যদি আমরা আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি তবে আমরা সফলতা পাব তাই এটি অত্যন্ত প্রয়োজন যে আমরা কেবল ধৈর্য প্রদর্শন করি এবং না করি। অন্ধভাবে ট্রেড করা উচিত আমাদের সর্বদা সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনার পাশাপাশি সঠিক বিশ্লেষণের পরে একটি ট্রেড খোলা উচিত যাতে আমরা বড় মুনাফা অর্জন করতে পারি।

ফরেক্স মার্কেটে একজন ট্রেডারের জন্য আবেগ খুবই খারাপ। একজন ব্যবসায়ী যদি তার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে সে সেই বাজারে ভালো নাও করতে পারে। সেই বাজারে ট্রেড করার সময় একজন ব্যবসায়ীকে অবশ্যই তার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাকে তার নিজস্ব ট্রেডিং জ্ঞান দিয়ে ট্রেড করতে হবে। সেই কারণে আমি খুব ট্রেডারকে ফরেক্স সঠিকভাবে শিখতে পরামর্শ দিই এবং তারপর তাদের উচিত সেই মার্কেটে প্রবেশ করে নিজের ট্রেডিং জ্ঞান নিয়ে ট্রেড করা।

যে কোনো ব্যবসায়ী যে তার আবেগ নিয়ে ট্রেড করে তারা বেশিরভাগ সময় লাভজনক ট্রেড অর্জন করতে ব্যর্থ হবে কারণ ফরেক্স মার্কেট মানসিক অস্থিরতার সাথে ব্যবসায়ীদের ফরেক্স মার্কেট থেকে অর্থ উপার্জন করার অনুমতি দেয় না, যদি আপনি এই ধরনের ব্যবসায়ী হন যারা এতে ব্যবসা করছেন। আপনার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরেই বাজার করুন তাহলে আপনার জানা উচিত যে আপনি যদি এখনও এই ব্যবসা থেকে ভালো কিছু করতে চান তবে কীভাবে এটি নিয়ন্ত্রণ করবেন তা শিখতে আপনার জন্য উপযুক্ত সময়।


আবেগ এই বাজারে আমাদের সাহায্য করবে না, ব্যবসায়ী হিসাবে আমাদের যে প্রধান সমস্যাটি রয়েছে তা হল যে বাজার সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানের অভাব রয়েছে তাই প্রায়শই ব্যবসায়ীরা শুধুমাত্র আবেগগত লেনদেনে জড়িত থাকে, তাই এই বাজারে আমাদের হারানোর হার অনেক বেশি, আমরা সফল হওয়ার জন্য আমাদের মন তৈরি করতে হবে এবং এটি ঘটানোর জন্য সবকিছু করতে হবে।

আবেগ নিয়ন্ত্রণ কৌশল ও অপরাধ হ্রাস,,
ব্যক্তির উত্তেজিত, আলোড়িত ও বিক্ষুব্ধ অবস্থাই হলো আবেগ। যদিও মনে করা হয়, মানুষ যুক্তি দ্বারা পরিচালিত, কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, মানুষের জীবনে যুক্তির চেয়ে আবেগের ভূমিকাই প্রধান। পৃথিবীর ভাল-মন্দ সব কাজের পিছনে একমাত্র নিয়ন্ত্রক হলো আবেগ। এই আবেগের কারণেই শাহজাহান তাজমহল বানিয়েছিলেন, অষ্টম এডওয়ার্ড ও গৌতম বুদ্ধ সিংহাসন ছেড়ে দিয়েছিলেন। মায়ের ভালবাসার কারণে মানুষ বেঁচে থাকে, বীরেরা দেশপ্রেমের কারণে জীবন দেয়। মাদার তেরেসা, বিজ্ঞানীরা দিনরাত পরিশ্রম করেন মানুষের প্রতি ভালবাসার কারণে। এই আবেগের (স্নেহ, মমতা, সহমর্মিতা, দয়া, ভালবাসা ইত্যাদি) কারণে আমরা মিলেমিশে বাস করি। আবেগের বৈচিত্র্যের (আনন্দ, দুঃখ, ভয়, উত্তেজনা ইত্যাদি) কারণে আমাদের জীবন উপভোগ্য হয়। আবার এই আবেগের কারণেই (রাগ, হিংসা, ঘৃণা, প্রতিশোধস্পৃহা, লোভ ইত্যাদি) যুদ্ধ, খুন, হানাহানি, ধ্বংস, রেপসহ নানা অপরাধ, পারিবারিক কলহ, নানা বিশৃংখলা হয়।
তীব্র আবেগের কারণে ব্যাক্তি তার বিচার-বিবেচনা,বিবেক-বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে পারেনা, নিজের উপর কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ হারায়। ফলে অন্ধ মাতৃস্নেহ সন্তানের দোষ দেখেনা, ভালবাসায় অন্ধ ব্যক্তি প্রেমিক বা প্রেমিকার প্রতারণার সম্ভাবনাকে আমলে নেয়না বলে প্রতারিত হয়ে কষ্ট পায়, রাগে অন্ধ ব্যক্তি অপরাধ করে বা নিজের চেয়ে বেশী সবল প্রতিপক্ষের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে বিপদে পড়ে।

তীব্র আবেগে রক্তচাপ, নাড়ীর স্পন্দন, হৃদস্পন্দন বাড়ে, পাকস্থালীর কাজ বন্ধ হয়ে যায়, এমনকি মানুষের মৃত্যুও হতে পারে। আবেগের ফলে মানসিক অস্থিরতা থেকে দ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা, হতাশা ইত্যাদির কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন, মনোসংযোগ ব্যাহত হয়।
একই আবেগ বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কখনও খারাপ, কখনও ভাল ভূমিকা রাখে। যেমন - ভয় মানুষের কাজের উদ্যমকে হ্রাস করে। ফলে মানুষ অনেককিছু করা থেকে বিরত থাকে, অনেক ক্ষতি হয়। এটি খারাপ। আবার ভয় পেয়ে সাধ্যের অতিরিক্ত কোন কাজের ঝুঁকি না নেওয়া ভাল। এতে অনেক বিপদ থেকে বাঁচা যায়। আবার সমাজের ভয়, মানসম্মানের ভয়, আল্লাহর ভয়, মৃত্যুর ভয় ইত্যাদি ব্যক্তিকে অন্যায় ও অসামাজিক কাজ থেকে রক্ষা করে।
তাই আবেগের ভাল ও মন্দ - দুটো দিকই আছে। মিলেমিশে বাঁচতে হলে মানুষের ভাল আবেগকে উৎসাহিত করা দরকার। তেমনি মন্দ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে পৃথিবীর বহু সমস্যার সমাধান করা ও অপরাধ হ্রাস করা সম্ভব। কিভাবে? আসুন জানি।

আবেগ নিয়ন্ত্রণ কৌশল,,,
ব্যক্তির উত্তেজিত, আলোড়িত ও বিক্ষুব্ধ অবস্থাই হলো আবেগ। যদিও মনে করা হয়, মানুষ যুক্তি দ্বারা পরিচালিত, কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, মানুষের জীবনে যুক্তির চেয়ে আবেগের ভূমিকাই প্রধান। পৃথিবীর ভাল-মন্দ সব কাজের পিছনে একমাত্র নিয়ন্ত্রক হলো আবেগ। এই আবেগের কারণেই শাহজাহান তাজমহল বানিয়েছিলেন, অষ্টম এডওয়ার্ড ও গৌতম বুদ্ধ সিংহাসন ছেড়ে দিয়েছিলেন। মায়ের ভালবাসার কারণে মানুষ বেঁচে থাকে, বীরেরা দেশপ্রেমের কারণে জীবন দেয়। মাদার তেরেসা, বিজ্ঞানীরা দিনরাত পরিশ্রম করেন মানুষের প্রতি ভালবাসার কারণে। এই আবেগের (স্নেহ, মমতা, সহমর্মিতা, দয়া, ভালবাসা ইত্যাদি) কারণে আমরা মিলেমিশে বাস করি। আবেগের বৈচিত্র্যের (আনন্দ, দুঃখ, ভয়, উত্তেজনা ইত্যাদি) কারণে আমাদের জীবন উপভোগ্য হয়। আবার এই আবেগের কারণেই (রাগ, হিংসা, ঘৃণা, প্রতিশোধস্পৃহা, লোভ ইত্যাদি) যুদ্ধ, খুন, হানাহানি, ধ্বংস, রেপসহ নানা অপরাধ, পারিবারিক কলহ, নানা বিশৃংখলা হয়।
তীব্র আবেগের কারণে ব্যাক্তি তার বিচার-বিবেচনা,বিবেক-বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে পারেনা, নিজের উপর কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ হারায়। ফলে অন্ধ মাতৃস্নেহ সন্তানের দোষ দেখেনা, ভালবাসায় অন্ধ ব্যক্তি প্রেমিক বা প্রেমিকার প্রতারণার সম্ভাবনাকে আমলে নেয়না বলে প্রতারিত হয়ে কষ্ট পায়, রাগে অন্ধ ব্যক্তি অপরাধ করে বা নিজের চেয়ে বেশী সবল প্রতিপক্ষের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে বিপদে পড়ে।

তীব্র আবেগে রক্তচাপ, নাড়ীর স্পন্দন, হৃদস্পন্দন বাড়ে, পাকস্থালীর কাজ বন্ধ হয়ে যায়, এমনকি মানুষের মৃত্যুও হতে পারে। আবেগের ফলে মানসিক অস্থিরতা থেকে দ্বন্দ্ব, উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা, হতাশা ইত্যাদির কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন, মনোসংযোগ ব্যাহত হয়।
একই আবেগ বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কখনও খারাপ, কখনও ভাল ভূমিকা রাখে। যেমন - ভয় মানুষের কাজের উদ্যমকে হ্রাস করে। ফলে মানুষ অনেককিছু করা থেকে বিরত থাকে, অনেক ক্ষতি হয়। এটি খারাপ। আবার ভয় পেয়ে সাধ্যের অতিরিক্ত কোন কাজের ঝুঁকি না নেওয়া ভাল। এতে অনেক বিপদ থেকে বাঁচা যায়। আবার সমাজের ভয়, মানসম্মানের ভয়, আল্লাহর ভয়, মৃত্যুর ভয় ইত্যাদি ব্যক্তিকে অন্যায় ও অসামাজিক কাজ থেকে রক্ষা করে।
তাই আবেগের ভাল ও মন্দ - দুটো দিকই আছে। মিলেমিশে বাঁচতে হলে মানুষের ভাল আবেগকে উৎসাহিত করা দরকার। তেমনি মন্দ আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে পৃথিবীর বহু সমস্যার সমাধান করা ও অপরাধ হ্রাস করা সম্ভব। কিভাবে? আসুন জানি।

একটি একক এবং সামান্য অনুচ্ছেদে আপনি দুটি ভিন্ন জিনিস জিজ্ঞাসা করছেন: আপনার লাভের সাথে কী করবেন এবং যদি আবেগ দিয়ে মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হয়। আপনি যদি এই ব্যবসাটি সবেমাত্র শুরু করেন, তাহলে সম্ভবত আপনার মূলধনকে চক্রবৃদ্ধি করার জন্য আপনার লাভ পুনঃবিনিয়োগ করা উচিত এবং দ্বিতীয় প্রশ্নটি সম্পর্কে, অবশ্যই আবেগ দিয়ে উপার্জন করা সম্ভব, তবে আপনি যদি না করেন তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি হারানোর সম্ভাবনা বেশি। আপনার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে শিখবেন না।


সংবেদনশীল ভয় এবং লোভ এবং ট্রেডের উপর অত্যধিক আত্মবিশ্বাস শীঘ্রই আমাদের ব্যবসাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে শুরু করবে এবং সেইজন্য বাজারে ক্রমাগত অবস্থান লাভ বা হারানোর ফলে আমাদের অ্যাকাউন্টগুলি। ফরেক্স ট্রেডিং করা উচিত নবাগত ট্রেডারদের কম আবেগের সাথে, আপনি যখন এটি নিয়ে কাজ শুরু করবেন এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন, তখন আপনি আপনার আবেগকে সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এবং ক্রমাগত লাভ করতে পারবেন।

ফরেক্স মার্কেটে আমাদের অবশ্যই আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে কারণ আমরা সবাই জানি যে আবেগ আমাদের শত্রু কারণ আবেগের কারণে আমরা ফরেক্স মার্কেটে ক্ষতির সম্মুখীন হই। তাই ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার সময় আমাদের অবশ্যই আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আবেগ এবং মুনাফা একে অপরের বিপরীত তাই একজন ভাল ব্যবসায়ী সর্বদা জানেন যে আবেগ নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব এবং বাজার থেকে ভাল মুনাফা পাওয়া।


আবেগগুলি মন থেকেও শুরু হতে পারে তাই এর মানে এটি ব্যবসার একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায়ীর মানসিকতার উপর নির্ভর করে তাই ব্যবসায়ীর যখনই মন আছে এবং যখনই তারা এটি শুরু করতে চায় তখন আবেগ বন্ধ করার ক্ষমতা রাখে। তারা তাদের মনকে তারা যেভাবে চায় সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে তাই ফরেক্স ট্রেডিংয়ে সবসময় বলা হয় যে ট্রেডাররা যখন খুশি মার্কেটে একটি আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং ট্রেডার হিসেবে আবেগ এড়িয়ে চলা খুব ভালো যদি আমরা বাজারে ট্রেডিং।