পাউন্ড কেন এত বেশি ভোলাটাইল হয়?

ট্রেডিংয়ের জন্য ব্রিটিশ পাউন্ড (gbp) অন্যতম জনপ্রিয় কারেন্সি, প্রতিদিন ফরেক্স মার্কেটে মোট লেনদেনের প্রায় ১২% শতাংশ এই কারেন্সি পেয়ারে ট্রেড করা হয়। গড়ে এই কারেন্সি পেয়ারে প্রতিদিনের ওঠানামার পরিমাণ ১৩০ পিপস। নিয়মিত যারা পাউন্ডে ট্রেডিং করেন তাদের অবশ্যই জানা আছে এই কারেন্সীটি হুটহাট করে মার্কেটে প্রচুর পরিমান প্রাইস পরিবর্তন করতে পারে। পাউন্ডের ট্রেডিং অনেকটা ইউরো এবং সুইস ফ্রাঙ্কের মতই। পাউন্ডের ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে সকলের সতর্ক থাকা দরকার কারণ এটা কি ধরনের আচারন করবে সেটা কেউ ধারনা করতে পারে না। পাউন্ডের লেনদেন অর্থনৈতিক সংবাদের ভিত্তিতে হয় না, এমনকি যখন সবকিছু পাউন্ডের অনুকূলে থাকে, তখনও লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পাউন্ড এবং ডলারের উল্লেখযোগ্য সুদের হারের পার্থক্যের কারণে অনেক ট্রেডার সোয়াপ লেনদেনের ক্ষেত্রে এই পেয়ারটি পছন্দ করে। এছাড়া ইউরোপিয়ান সেশনে কিছু নিউজ পাউন্ডকে অতি মাত্রায় ভোলাটাইল করে, কেননা নিউইয়র্ক সেশন লন্ডন সেশনের সাথে ওভারল্যাপ করে, তাই এই সেশনের শুরুতে ক্যাবল নিউজের কারণে অনেক ট্রেডারই পাউন্ড/মার্কিন বা পাউন্ড/ইউরো পেয়ারগুলো পছন্দ করে। এই কারণে ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডিং মার্কেটে অনেক বেশি ট্রেড হয় এবং লিকুইডিটি বেশি থাকে।

পাউন্ড অন্যান্য কারেন্সী গুলোর তুলনায় বেশ ভাল volatile হয় তার কারণ হচ্ছে লন্ডন মার্কেট ফরেক্স বিশ্বের রাজধানী৷সারা পৃথিবীর সকল বড় বড় সুপার ব্যাংক, কমার্শিয়াল ব্যাংক,সেন্ট্রাল ব্যাংক সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সর্বাধিক পাউন্ড ক্রয় বিক্রয় করে থাকে৷সারা পৃথিবী জুড়েই পাউন্ডের বেশ ভালো ব্যবহার হয়ে থাকে৷তাই পাউন্ডের চাহিদা বিশ্বের সর্বত্রই রয়েছে৷এজন্য বিশ্বের সর্বত্রই পাউন্ড সর্বাধিক ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে৷ফলে অন্যান্য কারেন্সির তুলনায় পাউন্ড অধিক volatile হয়ে থাকে৷

one of my fav pair is gbp. its the most exchangeable currency all over the world. its use for various reasons. Over the centuries the Pound has been steadily debased by successive kings borrowing to fund wars and thereby stoking inflation, and it also tumbled when the gold standard was abandoned in 1931. It has not been all one-way, though.

আমি মনে করি বর্তমানে এদের ইন্ডেস্ক নাই। তাই ভোলাটাইল বেশি হচ্ছে। তা ছাড়া এটি একটি জনপ্রিয় মুদ্রা আর এর ব্যবহার অনেক অসীম। মেজন কারেন্সির মাঝে জি বি পি অন্যতম মুদ্রা। এছাড়া ইউরো থেকে বের হয়ে বর্তমানে এই মুদ্রা টি একটু বিপাকে আছে তাই ভোলাটাইল বেশি হচ্ছে।

ফরেক্সের মার্কেটে বৃটিশ পাউন্ড (gbp) এর সাথে সম্পর্কযুক্ত কারেন্সীগুলেো পুরোপুরি পাগলা ঘোড়ার মত আচরণ করে। বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার কারনে দীর্ঘসময় ব্রিটিশ অর্থনীতি দুর্বল ছিল কিন্তু গত বছর থেকে ব্রিটেনে ইউরোপিয় ব্রেক্সিট বিল পাশ হবার পর থেকে প্রবৃদ্ধি বাড়তে শুরু করেছে এবং দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। এছাড়া ইউরোপিয়ান সেশনের সাথে এশিয়ান ও নিউইয়র্ক সেশন ক্রমানয়ে যুক্ত হয় তাই (gbp) এর সাথে সম্পর্কযুক্ত কারেন্সীগুলেোতে ট্রেডিংও বেশি মাত্রায় হয়, এই ফলেই পাউন্ড বেশি মাত্রায় ভোলাটাইল হয়।

ব্রিটিশ পাউন্ড ফরেক্স এর অন্যতম একটি কারেন্সি। এই কারেন্সিটির ভোলাটাইল এত বৃদ্ধির পেছনে একটি মাত্র কারন হল এই কারেন্সিটিতে মানুষ অতিমাত্রায় ট্রেড করে থাকে। তাছাড়া এই কারেন্সিও দিন দিন শক্তিশালি হয়ে উঠছে কারন ব্রিটিশ অর্থনীতি এখন আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালি হয়ে উঠেছে। এজন্য এই কারেন্সি এর সাথে যে সকল কারেন্সি যুক্ত আছে সে সকল কারেন্সি অত্যান্ত বেশি উঠানামা করে থাকে। তাই এই কারেন্সিতে ট্রেড করলে অতিদ্রুত ট্রেড করে অধিক মুনাফা অর্জন করা যায়। সুতরাং যারা শর্ট টাইমে ট্রেড করেন তাদের জন্য এই কারেন্সিতে ট্রেড করে বেশ ভাল লাভবান হতে পারবেন।

ব্রিটিশ পাউন্ড: বাণিজ্যের জন্য ব্রিটেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রা

আন্তর্জাতিক মুদ্রার ক্ষেত্রে ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং অন্যতম জনপ্রিয়। পাউন্ড নামেও পরিচিত, এটি বিশ্বের চতুর্থ সর্বাধিক ব্যবসা করা মুদ্রা। ব্রিটিশ পাউন্ডকে আজও ব্যবহৃত প্রাচীনতম মুদ্রাগুলির মধ্যে একটি হিসাবে সম্মানিত করা হয়, যার শিকড় 8 ম শতাব্দী থেকে। তাহলে, কি পাউন্ডকে এমন একটি জনপ্রিয় মুদ্রা করে তোলে? সম্ভবত একটি কারণ হল যে যুক্তরাজ্যের একটি দীর্ঘস্থায়ী অর্থনীতি রয়েছে এবং এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য। এটি মুদ্রা যুক্ত স্থিতিশীলতা দেয়। এছাড়াও, পাউন্ড একটি রিজার্ভ কারেন্সি, যার অর্থ হল এটি অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের হাতে থাকে যদি তাদের নিজস্ব মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়।

আমি মনে করি বর্তমানে এদের ইন্ডেস্ক নাই। তাই ভোলাটাইল বেশি হচ্ছে। তা ছাড়া এটি একটি জনপ্রিয় মুদ্রা আর এর ব্যবহার অনেক অসীম।পাউন্ড অন্যান্য কারেন্সী গুলোর তুলনায় বেশ ভাল volatile হয় তার কারণ হচ্ছে লন্ডন মার্কেট ফরেক্স বিশ্বের রাজধানী৷সারা পৃথিবীর সকল বড় বড় সুপার ব্যাংক, কমার্শিয়াল ব্যাংক,সেন্ট্রাল ব্যাংক সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সর্বাধিক পাউন্ড ক্রয় বিক্রয় করে থাকে৷সারা পৃথিবী জুড়েই পাউন্ডের বেশ ভালো ব্যবহার হয়ে থাকে৷তাই পাউন্ডের চাহিদা বিশ্বের সর্বত্রই রয়েছে৷এজন্য বিশ্বের সর্বত্রই পাউন্ড সর্বাধিক ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে৷ফলে অন্যান্য কারেন্সির তুলনায় পাউন্ড অধিক volatile হয়ে থাকে৷