-
অনলাইন শপিং ও বাংলাদেশ
বাংলাদেশ তরুনরা এখন অনলাইন শপিংয়ের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে, কেনানা তারা ঘরে বসেই নিজের বাসার কম্পিউটারে নিজের জন্য পোশাক ও আনুষাঙ্গিক জিনিস এর পাশাপাশি তার পরিবারের জন্যও সহজেই পছন্দ করেতে পারছে এবং সেটা হোম ডেলিভারি পাচ্ছে। এছাড়া বাইরে শপিং করাটা অনেক ঝামেলাপুর্ণ্, কেনানা ব্যবস্ততায় সময় পাওয়া যায় না, বাইরে ভ্যাপসা গরম বা বৃষ্টি ছাড়াও রাস্তায় যানজট আর ভিড় রয়েছে। আর এখন একটি ই-কমার্স সাইট থেকে সে সবকিছু নিজের প্রয়োজন মত কাঙ্খিত পণ্যটি যাচাই করে কিনতে পারছে।
[IMG]http://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/images/Jewel1best_1313798789_1-2011-08-18-17-51-06-044495400-untitled-30.jpg[/IMG]
-
বর্তমান বাংলাদেশে এখন অনলাইনের মাধ্যমে অনেক কিছুই করা সম্ভব।ঘরে বসে আপনার পছন্দনীয় জিনিস অনলাইনের মাধ্যমে ক্রয় করতে পারেন।মার্কেটে গিয়ে একটা জিনিস কিনতে সময়ের প্রয়োজন।কিন্ত আপনার পছন্দনীয় জিনিস ঘরে বসে ডেলিভারি পাবেন যা আগে ছিল কল্পনার অতীত।শুধু শপিং নয় এখন ঘরে বসে কম্পিউটারের মাধ্যমে ভাল ইনকামের সুযোগও রয়েছে।
-
দেশে গৃহবধু থেকে শুরু করে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পর্যন্ত সবাই অনলাইন ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক ব্যবহার করে অনলাইন শপিংয়ের বিজনেজ শুরু করেছে। আর তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্লেষক ও বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) তথ্য অনুসারে এই ওয়েবভিত্তিক অনলাইন শপগুলো থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশে এখন প্রায় এক হাজার কোটি টাকার পণ্যসাগ্রীর ক্রয় বিক্রয় করা হয়, যেখানে প্রায় প্রতিদিন ২০ হাজার পর্যন্ত অনলাইন অর্ডার হোম ডেলিভারি দেয়া হয়। তাই সহজে ঘরে বসে কাঙ্ক্ষিত পণ্য পেতে অনলাইন শপিংসাইটগুলো ধীরে ধীরে শক্তিশালী প্লাটফর্ম হয়ে উঠছে।
-
সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার ই-কমার্স খাতে একটি নীতিমালা করেছে, নীতিমালায় বলা হয়েছে, ‘ডিজিটাল কমার্স বা ই-কমার্স খাতে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি কোম্পানি ও অনুরূপ বিদেশি কোম্পানি ৫১:৪৯ ইক্যুইটি ভিত্তিক মালিকানা ব্যবস্থায় প্রযোজ্য হবে।’ এর মানে হল কোন দেশীয় কোম্পানির সঙ্গে যৌথ বিনিয়োগ ছাড়া অন্য কোন বিদেশী কোম্পানী বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতে ব্যবসা করতে পারবে না। যার কারনে অনলাইন শপিং খাতে দেশীয় উদ্যোক্তা বা দেশীয় কোম্পানীগুলো সুরক্ষা ও বিকশিত হওয়ার সুযোগ পাবে বলে আমার মনে হচ্ছে।
-
অনলাইন শপিং এখন আর তেমন কিছু নয়।আমি বলি- এখন অনলাইনে রান্না-বান্না,খাওয়া-দাওয়া সবকিছুই সম্ভব। আমরা যা আগে কল্পনা করতে পারতাম না, তা আজ আমাদের কাছে এক সহজসাধ্য ব্যাপার।আপনার একটা পোষাক প্রয়োজন, বাড়ীতে বসে পছন্দণীয় পোষাক অর্ডার করলেই আপনার দোর গোড়ায় উপস্থিত।
-
দেশের সবচেয়ে বড় লাইফ স্টাইল ব্যান্ড হল আড়ং। সারাদেশে ২১ টি আউটলেট ছাড়াও অনলাইন শপ রয়েছে। সম্প্রতি এর ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ পরিচালক তামারা হাসান আবেদ বলেছেন আগামী দিনগুলোতে গ্লোবাল ই কমার্স ডেলিভারির উপর জোর দিতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। ফলে এই্*বোর দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চায় লাইফ স্টাইল ব্র্যান্ড আড়ং। যা আগামী ছয় মাসের মধ্যেই এ সংক্রান্ত প্রস্তুতি শেষ করবে তারা।
-
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষ্যে আমেরিকাতে কেনাকাটার ধুম পড়েছে, চলছে বিভিন্ন অফার। তার মধ্যে ব্লাক প্রাই ডে ও সাইবার মান-ডে তে পণ্য বিক্রির দিক থেকে নতুন রেকর্ড গড়েছে আমেরিকায়। ছাড়ে কেনা-কাটার বিশেষ এই দিনটিতে বিক্রি হয়েছে ৭'শ ৯০ কোটি ডলারের পণ্য। ছাড়ে কেনা-কাটার আরেক আয়োজন ব্ল্যাক ফ্রাইডের বিক্রি পৌঁছেছে ৬'শ ২ কোটি ডলার।
-
অনলাই শপিং এর পাশাপাশি আপনি ফরেক্স ট্রেড করে প্রফিট উত্তলন করে অনলাইল ব্যাংকে ট্রান্সফার করে সেই টাকা দিয়ে ঘরে বসে আনলাইন শপিং করতে পারেন। এটা আলাদা মজার বেপার। দেশে এখন অনেক অনলাইন শপিং সাইড আছে যেমন দারাজ, বিক্রয় ডটকম আরো অনেকে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]9404[/ATTACH]
বিশ্বজুড়ে ই-কমার্সের মাধ্যমে শুধুমাত্র ২০১৯ সালে এখন পর্যন্ত মোট কেনাকাটার পরিমান প্রায় সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ইউএস ডলার❗️*মিলিয়ন বা বিলিয়ন না। একেবারে ট্রিলিয়ন*এবং ধারনা করা হচ্ছে, ২০২২ সাল নাগাদ এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে সাড়ে ৬ ট্রিলিয়নেরও বেশি!!*আর, ২০২১ সাল নাগাদ, বিশ্বব্যাপী অনলাইনের মাধ্যমে পন্য বা সেবা ক্রয় করা ক্রেতার সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াতে পারে পারে ২.১৪ বিলিয়নের বেশি! এই ইন্টারনেটের যুগে এবং এই বিশাল গ্রোয়িং ইন্ডাস্ট্রির একটা অংশ হল বাংলাদেশ। বর্তমানে ঘরে বসেই অনেক উদোক্তা ফেইসবুক বা অনলাইন ব্যবহার করে নিজের স্বাধীনতায় ব্যবসায় করছে এবং নিজেকে একজন সফল অনলাইন উদোক্তা হিসাবে দাড় করিয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2144333886.jpg[/IMG]
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পুরনো অভ্যাস ভেঙে তৈরি হচ্ছে নতুন অভ্যাস। যুক্তরাষ্ট্রের এবারের ব্ল্যাক ফ্রাইডের কেনাকাটায় এর প্রভাব সুস্পষ্টভাবে লক্ষ করা গেছে। এ মৌসুমে জমকালো দোকানপাট বা শপিংমলের চেয়ে দেশটির অনলাইন লেনদেন এ ব্ল্যাক ফ্রাইডেতে রেকর্ড গড়েছে। দেশটিতে এ ব্ল্যাক ফ্রাইডেতে ৭৪০ কোটি ডলার অনলাইন লেনদেন হয়েছে বলে জানিয়েছে অ্যাডব অ্যানালিটিকস। ফোনসেট, কম্পিউটার বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে এসব লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। এবারের ব্ল্যাক ফ্রাইডেতে খেলনাসামগ্রীর মধ্যে ‘ফ্রোজেন টু’র চাহিদা ছিল সবচেয়ে বেশি। অন্য উপহারসামগ্রীর মধ্যে ভিডিও গেমস ও অ্যাপল ল্যাপটপের চাহিদা ছিল শীর্ষে। আগের তুলনায় ক্রেতারা অনলাইন কেনাকাটায় বেশি ঝোঁকায় ব্ল্যাক ফ্রাইডের আনন্দমুখর শপিংমলগুলোয় এবার ভিড় কমেছে।