-
ক্রুড ওয়েল এর দাম কমছে
বিশ্ব বাজারে জ্বালানী তেলের দাম ধীরে ধীরে আবার কমতে শুরু করেছে। গেল দুই সপ্তাহের পতনে দর নেমে এসেছে প্রায় ৭৭ ডলারে। ট্রেড ওয়ারের কারনে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা বাতিল হয়ে যাওয়াই এর বড় কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও এই দর কমার পেছনে অতিরিক্ত সরবরাহও অবদান রাখছে...
-
নতুন বছরের শুরু থেকেই জ্বালানী তেলের উৎপাদন কমিয়ে আনতে চায় তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক। কিন্তু ওপেকের নেতৃত্বে থাকা সৌদি আরব বলছে, প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৩ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমানো হতে পারে। যদিও এ বিষয়ে একমত হতে পারেনি সদস্য দেশগুলো। আর বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি পড়তি জ্বালানি তেলের বাজারে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারবে না।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10520[/ATTACH]
বিশ্বজুড়ে নভেল করোনাভাইরাস মহামারির প্রভাবে ব্যাপক চাহিদা কমেছে জ্বালানি তেলের। দেশে দেশে বন্ধ হয়েছে বিমান চলাচল। লকডাউনের কারণে ঘর থেকে বের হতে পারছে না মানুষ। সব মিলিয়ে কমেছে চাহিদা। ফলে দামের ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করে। গত সোমবার তেলের দাম কমে ১৮ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে আসে। কিন্তু গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আশা করছেন, তেলের দাম নিয়ে চলা ‘মূল্যযুদ্ধের’ ইতি টানতে খুব শিগগির চুক্তিতে যাবে সৌদি আরব ও রাশিয়া। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন আশাবাদের পর আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম। এশিয়ার বাজারে আজ অপরিশোধিত তেলের দাম ৬ শতাংশ বেড়েছে। ব্যারেল প্রতি ২৬ ডলার হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
[ATTACH=CONFIG]10547[/ATTACH]
বিশ্ববাজারে আবারও কমেছে জ্বালানি তেলের দাম। গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, উৎপাদন কমাতে রাশিয়া ও সৌদি আরবের মধ্যে একটি চুক্তি হবে। এরপর বিশ্ববাজারে কিছুটা বাড়ে তেলের দাম। তবে সেই চুক্তির বিষয়টি স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আজ সোমবার আবার কমেছে দাম।বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।আজ অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে ১২ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্ িক তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ।গত এক মাস ধরেই তেলের দাম নিয়ে `মূল্যযুদ্ধ' চালিয়ে যাচ্ছে সৌদি আরব ও রাশিয়া। করোনাভাইরাসের কারনে বিশ্বের একটা বড় অংশ লকডাউনে রয়েছে। বেশির ভাগ দেশই উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। এ অবস্থায় অপরিশোধিত তেলের জোগান চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি বেড়ে গেছে। ফলে তেলের দাম হু হু করে কমেছে বিশ্ববাজারে। সম্প্রতি প্রতি ব্যারেল তেলের দাম দাঁড়ায় ২২ দশমিক ৫৮ ডলার। যা ছিল ১৮ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন দাম। তবে উৎপাদন কমাতে একটা চুক্তিতে যাচ্ছে সৌদি আরব ও রাশিয়া এমন খবরে গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববাজারে ২০ শতাংশ পর্যন্ত তেলের দাম বাড়ে। প্রতি ব্যারেল ২৬ ডলার হয়। ওই চুক্তি স্থগিত হয়ে যাওয়ার খবরে আজ আবার কমেছে দাম।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/814177692.gif[/IMG]
গত ১ মে থেকে ওপেক-নন ওপেক দেশগুলোর আওতায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক উত্তোলন হ্রাসের চুক্তি কার্যকর হয়েছে। এর আগ পর্যন্ত জ্বালানি পণ্যটির উত্তোলন বাড়িয়েছে চুক্তির অন্যতম প্রভাবশালী সদস্য দেশ রাশিয়া। রাশিয়ার জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে দেয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত এপ্রিলে দেশটির কূপগুলো থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দৈনিক গড় উত্তোলন আগের মাসের তুলনায় ৬০ হাজার ব্যারেল বাড়ানো হয়েছে। এমনকি বছরের প্রথম চার মাসে (জানুয়ারি-এপ্রিল) দেশটি থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল রফতানি বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি। রুশ উত্তোলন ও রফতানি খাতের এ চাঙ্গা ভাব আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি পণ্যটির সাম্প্রতিক রেকর্ড দরপতনের বড় একটি কারণ বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
-
বিশ্ব বাজারে জ্বালানী তেলের দাম ধীরে ধীরে আবার কমতে শুরু করেছে। গেল দুই সপ্তাহের পতনে দর নেমে এসেছে প্রায় ৭৭ ডলারে। ট্রেড ওয়ারের কারনে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা বাতিল হয়ে যাওয়াই এর বড় কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও এই দর কমার পেছনে অতিরিক্ত সরবরাহও অবদান রাখছে
-
করোনার থাবায় কিছুদিন আগেও মার্কেটে তেলের মুল্য ব্যারেল প্রতি ১ ডলারেরও কম ছিল, আর ফরেক্স মার্কেটে পিপ্স ভ্যালু হিসেবে প্রাইস ১১ এর কাছাকাছি ছিল। কিন্তু পরিস্থিতি এখন অনেকটাই টাল্টে গেছে, বিশ্বব্যাপী লকডাউন তোলার কারনে তেলের দাম উর্দ্ধ মুখি এবং ফরেক্স মার্কেটে তেলের পিপ্স ভ্যালু ৪০ এ এসে ঠেকেছে। এমন সুযোগ থেকে প্রফিট নিয়েছেন কে কে?
-
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদায় শিগগিরই চাঙ্গা ভাব ফেরার সম্ভাবনা নেই। ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) সম্প্রতি এ কথা জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আগে বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের যে চাহিদা ছিল, ২০২২ সালের আগে তা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা ক্ষীণ। আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের উদ্বৃত্ত সরবরাহ প্রত্যাশার তুলনায় দ্রুতগতিতে কমছে। নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বছরের শুরুর দিকে পণ্যটির বৈশ্বিক ব্যবহার ব্যাপকহারে কমে গিয়েছিল। তবে অর্গানাইজেশন অব পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ ও মিত্র দেশগুলোর (ওপেক প্লাস) রেকর্ড উত্তোলন হ্রাস ও সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি দেশে চাহিদা ফের বাড়ায় বাজারে পণ্যটির চাহিদা ও সরবরাহে ভারসাম্য ফিরতে শুরু করেছে। সম্প্রতি দৈনিক গড়ে ৯৭ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উত্তোলন হ্রাস চুক্তির মেয়াদ আরো এক মাস বাড়াতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ওপেক ও নন-ওপেকের দেশগুলো। এর জের ধরে চলতি বছরের মে মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের সরবরাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দৈনিক গড়ে ১ কোটি ২০ লাখ ব্যারেল কমেছে।
এদিকে নভেল করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি অনেকটা সামলে উঠেছে চীন। ফলে মহামারীর মধ্যে দেশটির স্থবির হয়ে যাওয়া অর্থনৈতিক কার্যক্রমে গতি ফিরছে। এতে দেশটিতে জ্বালানি তেলের চাহিদা ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে। গত এপ্রিলে চীনে পণ্যটির চাহিদা বেড়ে স্বাভাবিক স্তরে ফিরেছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গত মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ জ্বালানি তেল আমদানি করেছে দেশটি। চীনের মতো এশিয়া ও ইউরোপের আরো কয়েকটা দেশ লকডাউন থেকে সরে এসেছে। এতে জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদা দ্রুত চাঙ্গা হয়ে ওঠার সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে। তবে এতে বাদ সাধতে পারে নভেল করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রাদুর্ভাব। সম্প্রতি চীন ঘোষণা দিয়েছে, মহামারীর নতুন সম্ভাব্য আঘাতের কারণে শিগগিরই রাজধানী বেইজিংয়ের স্কুলগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। দেশটির অর্থনীতি এতে নতুন করে সংকটে পড়তে পারে। বিশ্বের শীর্ষ জ্বালানি তেল ভোক্তা দেশ হওয়ায় পণ্যটি বাজার নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়া অন্যান্য দেশেও ভাইরাসটির দ্বিতীয় দফার সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে।
চলতি বছর বিশ্বজুড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের উত্তোলন দৈনিক গড়ে ৭২ লাখ ব্যারেল কমে যেতে পারে। তবে পরের বছর এর তুলনায় পণ্যটির উত্তোলন দৈনিক গড়ে ১৮ লাখ ব্যারেল বাড়তে পারে। এতে জ্বালানিটির দাম মোটামুটি ব্যারেলপ্রতি ৪০ ডলারে স্থির হতে পারে, যা পণ্যটির বাজার পুনরুদ্ধারের জন্য যথেষ্ট নয়
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/362875865.jpg[/IMG]
-
করোনাভাইরাস সারা দুনিয়ার রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বহু কিছু পাল্টে দিয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে দুনিয়া থমকে গেছে। এতে সারা দুনিয়ার কলকারখানা, যানবাহন, বিমান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তেলের ব্যবহার বিপুলভাবে কমে গেছে। গত বছর প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম গড়ে ৬৪ ডলার ছিল। আর চলতি এপ্রিলে তা ফ্রি-তে পরিণত হয়েছে। অবশ্য দাম সেখান থেকে বেড়েছে। দুনিয়ায় এই প্রথম তেলের দাম শূন্যের নিচে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে এর পরপরই তেলের বাজার কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বছরজুড়ে তেলের বাজার ব্যারেলপ্রতি ৩০ ডলারে ঘোরাফেরা করবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তেলের দাম বাড়ানোর নানা চেষ্টা বিশ্বব্যাপী করা হচ্ছে। এর মধ্যে ওপেকভুক্ত দেশগুলো সম্মিলিতভাবে দৈনিক ১০ কোটি ব্যারেল (১০০ মিলিয়ন ব্যারেল) তেল উত্তোলন বন্ধ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র নিজের তেল উত্তোলন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তারপরও তেলের দরপতন ঠেকানো যাচ্ছে না। পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ব্যারেল তেল উদ্বৃত্ত থেকে যাচ্ছে, যে তেলের ব্যবহার নেই, বাজারও নেই। যদি তেলের ব্যারেল ২০ ডলার থাকে তাহলে অন্তত ৮০ শতাংশ তেল কোম্পানি দেউলিয়া হয়ে যাবে। আড়াই লাখ লোক চাকরি হারাবেন। আর যদি ৩০ ডলারে থাকে, তাহলে অনেক কোম্পানি সংকটে পড়বে ঠিকই কিন্তু এ খাতটি বেঁচে যাবে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1520677710.jpg[/IMG]
-
চলতি বছর অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদা পূর্বাভাস বাড়িয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ)। তবে নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এ বছর জ্বালানি পণ্যটির বৈশ্বিক উত্তোলনে নিম্নমুখী প্রবণতা ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছে প্রতিষ্ঠানটি। প্যারিসভিত্তিক আইইএর সর্বশেষ মাসভিত্তিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা দাঁড়াতে পারে দৈনিক গড়ে ৯ কোটি ২১ লাখ ব্যারেলে। প্যারিসভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির আগের মাসের প্রাক্কলনের তুলনায় পণ্যটির বৈশ্বিক চাহিদা পূর্বাভাস বাড়ানো হয়েছে দৈনিক গড়ে চার লাখ ব্যারেল। মূলত চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) পণ্যটির বৈশ্বিক চাহিদা যে হারে কমার আশঙ্কা করা হয়েছিল তার তুলনায় কম কমেছে। ফলে সামগ্রিকভাবে পণ্যটির বৈশ্বিক ব্যবহারের পূর্বাভাস বাড়িয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
আইইএর সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে জ্বালানি তেলের বাজার প্রত্যাশার তুলনায় দ্রুত অগ্রগতি লাভ করেছে। তবে বৃহত্তর অর্থে বাজারটি নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি। কয়েকটি দেশ দ্বিতীয় ধাপে ফের নভেল করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মুখে পড়েছে। ফলে মহামারী পরিস্থিতি যে নিয়ন্ত্রণে চলে আসছে এটা ভাবার কোনো সুযোগ নেই। এতে পণ্যটির উত্তোলন নিয়ে আশঙ্কা থেকেই যায় এবং চলতি বছর জ্বালানি পণ্যটির উত্তোলন উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসতে পারে।
তবে চীনসহ অনেক দেশে নভেল করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। এসব দেশে লকডাউন অনেকটা শিথিল করে আনা হয়েছে। শিল্প ও আর্থিক খাতগুলো কার্যক্রমে ফিরেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গতি ফিরেছে। ফলে গত মে ও জুনে এসব দেশে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদায় বড় ধরনের উল্লম্ফন দেখা গেছে। পণ্যটির আমদানিতে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চীন। চলতি মাসেও পণ্যটির চাহিদা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আইইএ।
এদিকে এ বছর জ্বালানি তেলের পরিশোধন কার্যক্রম ব্যাপক হারে কমে যেতে পারে বলে সাম্প্রতিক পূর্বাভাসে জানিয়েছে আইইএ। এমনকি আগামী বছরও পণ্যটির পরিশোধন কার্যক্রম ২০১৯ সালের সমপর্যায়ে ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ। অন্যদিকে আগের প্রতিবেদনের তুলনায় পণ্যটির চাহিদা পূর্বাভাস বাড়ালেও তা গত বছরের সমপর্যায়ে উঠবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি ২০২১ সালে গিয়েও পণ্যটির চাহিদায় ২০১৯ সালের তুলনায় দৈনিক গড়ে ২৬ লাখ ব্যারেল কম থাকতে পারে। মূলত পরিবহন খাতে বিশেষ করে আকাশ ভ্রমণে জ্বালানি চাহিদা হ্রাস এক্ষেত্রে মূল প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে। কেরোসিন ও জেট ফুয়েলের চাহিদা গত বছরের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ কমেছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1518833231.jpg[/IMG]