বিশ্ব অর্থনীতি তে এখন যথেসট গোলমালে অবস্থা। একদিন হয়ত শেয়ার বাজারে ধশ নামল আবার পরদিন ই দেখা গেল জালানি তেলের দাম নেমে গেল ৪০ ডলারের নিচে। আরেকদিন হয়তো সোনার দাম কমে নতুন রেকর্ড গরে ফেলল। আবার দেখা গেল বিশ্বের বড় বড় মুদ্রার মান হারিয়ে যা তা অবস্থা।
Printable View
বিশ্ব অর্থনীতি তে এখন যথেসট গোলমালে অবস্থা। একদিন হয়ত শেয়ার বাজারে ধশ নামল আবার পরদিন ই দেখা গেল জালানি তেলের দাম নেমে গেল ৪০ ডলারের নিচে। আরেকদিন হয়তো সোনার দাম কমে নতুন রেকর্ড গরে ফেলল। আবার দেখা গেল বিশ্বের বড় বড় মুদ্রার মান হারিয়ে যা তা অবস্থা।
আপনার বাংলাতে নিউজ অ্যানালাইসিস থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।আমি আগে নিজ অ্যানালাইসিস জানতাম না এবং তেমন বুঝতাম না । এখন কিছুটা হলেও বুঝতে সক্ষম হচ্ছি।সেজন্য ধন্যবাদ।
অর্থনৈতিক ব্যাবস্হা ধরে রাখতে আসলে একটু কঠিন আমাদের কে এই ব্যাপারে অনোক সচেতন থাকতে হবে। আমাদের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রন করে গুটি কয়েক লোক এই শেয়ার বাজার তারা মার্কেট তুলে আবার তাদের প্রপিট হয়ে গেলে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায়।শেয়ার টা মুলত এই কারনে বেসি উফা নামা করে।
অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বুঝালে আমরা কঠিন অবস্থাকে বুঝে থাকি । আমরা ফরেক্স মার্কেটের কারেন্সি সর্ম্পকে সম্যক জ্ঞান রাখতে না পারলে আমরা কখনোই সফল ব্যবসাই হতে পারব না । সুতরাং আমরা সব সময় এই ব্যবসা করার জন্য ধৈর্য্য ধারণ করে তারপর করব তাহলেই সফলকাম হতে পারব ।
আপনি বেশ ভালোই বলেছেন। আজকালকার যুগে বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা একপ্রকার গোলমালে অবস্থার মতই। কেননা হটাত হটাত করেই নিত্যনতুন রেকর্ড হচ্ছে, উদাহরনস্বরূপ হটাত সোনার দাম কমে যাচ্ছে ব্যাপকআকারে, আবার জ্বালানী তেলের দামেও আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। সর্বোপরি বিশ্ব অর্থনীতিতে একটা গোলামালের মত অবস্থা বিরাজমান রয়েছে।
আমাদের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রন করে গুটি কয়েক লোক এই শেয়ার বাজার তারা মার্কেট তুলে আবার তাদের প্রপিট হয়ে গেলে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায় । জ্বালানী তেলের দামেও আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন । সর্বোপরি বিশ্ব অর্থনীতিতে একটা গোলামালের মত অবস্থা বিরাজমান রয়েছে ।
ব্যাহত অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক শেয়ারবাজার। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিবাদ, হুয়াওয়ের সংকট, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে দুর্বলতার আভাস এবং ব্রেক্সিট— এসব নেতিবাচক ইস্যুর কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এরই প্রভাবে সোমবার এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপের শেয়ারবাজারে পতন দেখা যায়।
বৈশ্বিক অর্থনীতির মন্থরগতি নিয়ে উদ্বেগ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও এশীয় মুদ্রার মতো ঝুঁকিপর্ণূ সম্পদবিমুখ করে তুলছে। এতে নিরাপদ-স্বর্গ হিসেবে পরিচিত সম্পদে বিনিয়োগ জোরালো হচ্ছে। এর সুবাদে ডলারের মান আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। গতকাল ডলার সূচক ১৯ মাসের সর্বোচ্চের কাছাকাছি পৌঁছে। চীন ও ইউরোপে প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান এবং মার্কিন সরকারের সম্ভাব্য শাটডাউনের ভয় বিনিয়োগকারীদের শেয়ার থেকে সরিয়ে ডলার ও ইয়েনমুখী করে তুলছে। ন্যাশনাল অস্ট্রেলিয়া ব্যাংকের (এনএবি) প্রধান মুদ্রা কৌশলী রে আটরিল বলেন, বাজার চাপের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছে ডলার ক্রমে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে।
২০১৯ সালে বৈশ্বিক অর্থনীতি নিয়ে বার্ষিক মূল্যায়নে বিশ্বব্যাংক তার পূর্বাভাস প্রদান করেছে, ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রবৃদ্ধির এ ধারা নিম্নমুখী অব্যাহত থাকবে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৯০ শতাংশে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বৃদ্ধির বিষয়টিকে বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ একটি প্রতিবেদনে ‘অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশ’ হিসেবে বলা হচ্ছে। প্রতিবেদন অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর অব্যাহতির প্রভাব কমে আসার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে শ্লথগতি দেখা দিয়েছে। এতে ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ১ দশমিক ৬০ শতাংশে, যা গত বছরের ২ দশমিক ৯০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির অর্ধেক। মূলত ধনী দেশগুলোয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে এ শ্লথগতি বেশি দেখা যাবে এবং এটা ইউরোজোন বা জাপানেও সম্প্রসারিত হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
চীনের ন্যাশনাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস এর মতে ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে প্রত্যাশার চেয়ে মন্থর প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতি চীনের ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে। এপ্রিলে চীনের বেসরকারি কাইজিন/মারকিট ফ্যাক্টরি পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স দাঁড়িয়েছে ৫০ দশমিক ২ পয়েন্ট, যা রয়টার্স পরিচালিত জরিপে অংশ নেয়া বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসের চেয়ে কম এবং মার্চের ৫০ দশমিক ৮ পয়েন্টের নিচে। রয়টার্স জরিপে ৫১ পয়েন্টের পূর্বাভাস করা হয়েছিল।