Printable View
https://www.youtube.com/watch?time_c...&v=QH--tFD1QUE
এই ভিডিওটি আপনাকে ফরেক্স মার্কেটের মূল যে বিষয়গুলো যেমন কারেন্সী কোট, স্প্রেড সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করার জন্য এই উপকরণগুলো খুবই জরুরী। তাই এই ভিডিও এর মাধ্যমে আপনি ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন এবং নিজে ট্রেডিং এর সময়ে এগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।
সকল বৈদেশিক মুদ্রার দাম মার্কিন ডলারে নির্ধারণ করা হয় যা কারেন্সী কোট। যেমন এক ইউরো ক্রয় করার জন্য কত মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে তার কোর্টট হচ্ছে ইউরো/ইউএসডি: ১.২৮৩৬। মানে ১.২৮৩৬ কোট এর অর্থ হচ্ছে ১ ইউরো ক্রয় করার জন্য ১.২৮৩৬০ মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে। আধুনিক প্রযুক্তির কারনে, চার অংক এবং পাঁচ অংক বিশিষ্ট দশমিক এর মুল্য বা কোট ব্যবহার করা হচ্ছে।Quote:
Originally Posted by Rassel Vuiya
আস্ক-মূল্য হলো জোড়ার কোটেশন এর মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্য, এই মূল্যে ট্রেডার মুদ্রা ক্রয় করবে।
বিড-মূল্য হলো মুদ্রা জোড়ার কোটেশন এর মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্য, এই মূল্যে ট্রেডার মুদ্রা বিক্রয় করে
বিড এবং আস্ক মুল্যের পার্থক্যকে বলা হয় স্প্রেড। স্প্রেড হলো ফরেক্স মার্কেটে অর্থের মাধ্যমে লেনদেন করার সুযোগ, যা ব্রোকারেজ ফার্মগুলোতে বলা হয় কমিশন।
বিভিন্ন দেশে অনুসারে কাগজের নোট ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে যেমন ডলার, ইউরো, পাউন্ড, ইয়েন, টাকা। তাই সে দেশের মুদ্রাকে বিশ্বব্যাপী চেনানোর জন্য এবং লেনদেন করার জন্য একটি সুশৃঙ্খল পদ্ধতি অনুসরন করা হয়।
যেমন কোন দেশের ইংরেজী নামের প্রথম দুটি অক্ষর এবং সেই দেশের মুদ্রার ইংরেজী নামের প্রথম একটি অক্ষর মিলিয়ে ঐ দেশের মুদ্রার সাংকেতিক নাম ঠিক করা হয়্ উদাহরন United States বা মার্কিন যুক্তরাষ্টের মুদ্রার হল Dollar, আবার কিছুটা ব্যতিক্রমও াাছে যেমন। ইউরোপিয়ান অঞ্চলে মুদ্রার হল (Euro) এর সংকেত হল EUR।
ফরেক্স মার্কেটে মুদ্রাগুলোর সাংকেতিক নাম ব্যবহার করা হয় এবং একটি দিয়ে অন্য মুদ্রা বিনিময় করা হয়। যেমন EUR/USD এর মানে হল ১ ইউরো দিয়ে আপনি কি পরিমান ডলার পাবেন, এটিকে কারেন্সি পেয়ার বা জোড়া বলা হয়।
ফরেক্স মার্কেটে এরকম অসংখ্য পেয়ার আছে যেগুলোতে ট্রেড করা হয়। যে পেয়ারে ডলার নেই তাদের ক্রশ কারেন্সি বলে কেননা তাদের মুল্যমান পরবর্তিতে ডলারে পরিবর্তন করতে হয়।
কোন পেয়ারের প্রথম কারেন্সিটি হল বেজ বা মুল কারেন্সি। এটা দিয়ে পরের কারেন্টিসির মুল্য নির্ধারিত হয়। যেমন EUR/USD বা ডলার/ইউরো পেয়ার হয় তাহলে আপনি ১ ডলার দিয়ে কত টাকা পাবেন। যেমন ১ ইউরো=১.৫৪ ডলার কিন্তু
কারেন্সি মার্কেটে আরো সুক্ষভাবে রাখার জন্য দশমিকের পরের ৪ থেকে ৫ দশমিক সংখ্যা পর্যন্ত হিসাব করা হয়। যেমন ১ ইউরো=১.৫৪৬০ বা ১.৫৪৬৩ ডলার।
এখানের দশমিকের ৪র্থ ঘর সংখ্যাকে পিপস বলে এবং ৫ম ঘরের সংখ্যাকে বলে পিপেটিপস । মুলত এখানেই মুল্য উঠা নামা করে উপর ক্রয়-বিক্রয় বা লেনদেন করা হয়।
সকল বৈদেশিক মুদ্রার দাম মার্কিন ডলারে নির্ধারণ করা হয় যা কারেন্সী কোট। যেমন এক ইউরো ক্রয় করার জন্য কত মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে তার কোর্টট হচ্ছে ইউরো/ইউএসডি: ১.২৮৩৬। মানে ১.২৮৩৬ কোট এর অর্থ হচ্ছে ১ ইউরো ক্রয় করার জন্য ১.২৮৩৬০ মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে। আধুনিক প্রযুক্তির কারনে, চার অংক এবং পাঁচ অংক বিশিষ্ট দশমিক এর মুল্য বা কোট ব্যবহার করা হচ্ছে।
আস্ক-মূল্য হলো জোড়ার কোটেশন এর মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্য, এই মূল্যে ট্রেডার মুদ্রা ক্রয় করবে।
বিড-মূল্য হলো মুদ্রা জোড়ার কোটেশন এর মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্য, এই মূল্যে ট্রেডার মুদ্রা বিক্রয় করে
বিড এবং আস্ক মুল্যের পার্থক্যকে বলা হয় স্প্রেড। স্প্রেড হলো ফরেক্স মার্কেটে অর্থের মাধ্যমে লেনদেন করার সুযোগ, যা ব্রোকারেজ ফার্মগুলোতে বলা হয় কমিশন
মেজর কারেন্সি বা যে পেয়ারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয় সেগুলো হল: মার্কিন ডলার (USD), জাপানি ইয়েন(JPY), ইউরো (EUR), ব্রিটিশ পাউন্ড(GBP), সুইচ ফ্রাংক(CHF),কানাডিয়ান ডলার(CAD) এবং অস্ট্রেলিয়ান ডলার(AUD), প্রতিটা কারেন্সি পেয়ারের নিদিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য আছে এবং সবাই সবার সাথে সম্পর্কযুক্ত। যেমন যদি মার্কিন ডলারের দাম কমে যায়, তাহলে অন্য কারেন্সি পেয়ারে মুদ্রার মূল্য বেড়ে যায় এবং এভাবেই মার্কেটের কার্যক্রম চলতে থাকে, যা একজন ট্রেডার অতিরিক্ত মুনাফা লাভ করতে পারে। তাই আপনি যদি সফলভাবে ফরেক্স মার্কেটে কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে ফরেক্স মার্কেটের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে যা মুদ্রার ওঠানামার উপর প্রভাব ফেলে। নিচের এই ভিডিওটি দেখুন।
https://www.youtube.com/watch?time_c...&v=zQ2DytG_B0w
যা আপনাকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন করা কারেন্সি পেয়ারে সম্পর্কে জানাবে এবং আপনি আরও জানতে পারবেন কি কি বিষয় মুদ্রার হারের উপর প্রভাব ফেলে, সেইসাথে লেনদেনের ভালো ফলাফল পেতে আপনি কোন কোন বিষয়গুলো গ্রহণ বা বর্জন করবেন।.
ফরেক্সের কারেন্সী পেয়ারগুলো কিভাবে মুল্য নির্ধারন হয় এবং কিভাবে ট্রেডিং হয় সেটা আমাদের ট্রেডিং করার পূর্বেই বুঝতে হবে। প্রথমেই লক্ষ করুন যে, এখানে মুদ্রার কেনাবেচা করা হয় পেয়ার হিসাবে যেমন EUR/USD, USD/JPY ইত্যাদি। দুটি কারেন্সীর মাঝে /চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।এর কারণ হল, আমরা যখন ট্রেডিং করি তখন আসলে একটি কারেন্সী বিক্রয় করে সেটা দিয়ে অন্য একটি কারেন্সী কিনি। যেমন EUR/USD পেয়ারে প্রথমটিকে বলা হয় বেজ এবং পরেরটিকে বলে কোর্ট কারেন্সী। বেজ কারেন্সী হল ট্রেডিং এর মুল ভিত্তি যা আসলে লেনদেন করা হয়। আমরা কোন কারেন্সী পেয়ার কিনলে আসলে তার বেজ মুদ্রাকে কিনি তার পেয়ারের বিপরীত মুদ্রা দিয়ে এখানে EUR ক্রয় করি এবং USD বিক্রি করি। তাই আমি যদি EUR/USD ক্রয় করতে চাই তবে তাদের বিনিময় হার আমাকে বলবে যে আমাকে কত USD(Quote) দিয়ে এক EUR(Base) কিনতে হবে। EUR/USD= ১.৩২৩২১ হলে বুঝতে হবে ১ EUR(Base)কিনতে ১.৩২৩২১ USD(Quote) দিতে হবে।
আপনি মোবাইল ফোনের কনফিগারেশন অনুসারে ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারবেন, আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য Android MobileTrader বা এ্যাপল মোবাইল ফোনের জন্য iPhone MobileTrader ডাউনলোড করে ফরেক্স ট্রেড করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ইন্সটাফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য নিচের ভিডিওটি দেখুন:
https://www.youtube.com/watch?v=c7JDD5P-z_4
ধন্যবাদ
ফরেক্স মার্কেটে কোন কারেন্সী দামকে প্রাইস কোট বলা হয়। এই প্রাইস কোট এর মধ্যে একটি বিড প্রাইস এবং অন্যটি আস্ক প্রাইস। মূলত বিড প্রাইস হচ্ছে ব্রোকারের যে প্রাইসে কোট কারেন্সির ক্রয় করে এবং যে প্রাইসে সেটা ট্রেডারের কাছে বিক্রি করে সেটা আস্ক প্রাইস বলে। মাঝে যে ব্যবধান হয় সেটা হল স্প্রেড বা ব্রোকারের কমিশন। [IMG]http://forex.com.bd/learningpath/wp-content/uploads/2016/10/base-quote-currency-1.png[/IMG]
সাধারনত একটি কারেন্সীর বিপরীতে অন্য আর একটি কারেন্সী ক্রয়-বিক্রয় বা বাই-সেল করতে হয়। আগের কারেন্সিকে বলা হয় বেস কারেন্সি এবং স্লাশ / এর পরের কারেন্সিকে বলা হয় কোট কারেন্সি। যেমন ডলার, ইউরো, পাউন্ড, ইয়েন। এই মার্কেটে আমেরিকান ডলার (United States Dollar) এর সংকেত হল USD এবং ইউরো (Euro) এর সংকেত হল EUR, যেমন EUR/USD এর মানে হল ১ ইউরো দিয়ে আপনি কি পরিমান ডলার পাবেন, এটিকে কারেন্সি পেয়ার বা জোড়া বলা হয়। এরকম অসংখ্য পেয়ার আছে যেগুলোতে ট্রেড করা হয়। মুলত দশমিকের পরের ৪ সংখ্যা থেকে দামের উঠানাম হয়ে থাকে, যার উপর ভিত্তি করে বাই-সেল করলে লাভ বা লস হয়।
মূদ্র জোড়ের প্রথম মূদ্রা হলো বেস কারেন্সি আর দিত্বীয় টা হলো কোট কারে। সুতারাং মূদ্রা জোড়ের কোট কারেন্সি মাধ্য বোঝায় যে কতো কোট কারেন্সির মাধ্যমে আপনি এক বেস কারেন্সি পাবেন।আর স্পেড হলো ব্রোকার চাজ।ব্রোকার আপনাকে টেড ওপেন এর বিনিময়ে চাজ নিয়ে থাকে,এটা হলো ব্রোকার ইনকাম।