-
ফলস ব্রেক আউট
রিয়েল টাইম চার্ট দেখার সময় অনেক সময় মনে হবে সাপোর্ট অথবা রেজিস্টেন্স ভেঙ্গে গেছে কারণ আপনি দেখতে পাচ্ছেন, প্রাইজ সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স ভেদ করে নীচে বা উপরে চলে যাচ্ছে বা গেছে। অথচ কিছু সময় পরে চার্টের দিকে তাকালে দেখি, প্রাইজ ক্লোজ হয়েছে, সাপোর্ট (বা রেজিস্টেন্স)-এর উপরে (বা নীচে). অর্থাৎ আসলে সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স সত্যিকার অর্থে ভাঙ্গেনি। একে ফলস ব্রেক আউট বলে। অনেকেই এরকম ফলস ব্রেক আউটে ট্রেড নিয়ে বিপদে পড়েন। এই পরিস্থিতি বহুলাংশে (৮০% সময়) এড়ানো যাবে যদি ক্যান্ডেলস্টিক চার্টের সাথে সাথে আপনিলাইন চার্টে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লাইন গুলি হোল্ড করছে কিনা সেটি পরীক্ষা করে দেখেন। প্লিজ নোট করুন যে এটি খুব কাজে দেয়, এক সেকেন্ডের একটি ক্লিকে আপনি এটি দেখে নিতে পারেন। অথচ, ক্যান্ডেলস্টিক চার্ট নিয়ে বেশীরভাগ ট্রেডারেরা এত ব্যস্ত থাকে যে এই সামান্য কাজটি করে ‘লাইন চার্টে’ সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স হোল্ড করছে কিনা সেটা দেখতে ভুলে যায়।
-
এই ফলস ব্রেকআউটকেই ফেইকআউট বলে৷মার্কেট প্রাইস মাঝে মাঝে কোনো সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেল ভেঙ্গে চলে গেলেও ঐ কেন্ডেলটি পুনরায় ঐ লেভেলে বা ঐ এরিয়ায় এসেই ক্লোজ হতে দেখা যায় তখন একটা লম্বা টেইল/উইক/পিন তৈরী করে বসে,এই অবস্হাকেই ফলস ব্রেকআউট বলে৷সঠিক ব্রেকআউট এবং এই ফলস ব্রেকআউট ভালো করে দেখে বুঝে নিশ্চিত হয়ে ট্রেডে এন্ট্রী করা উচিৎ৷
-
রিয়েল ব্রেক আউট আর ফলস ব্রেক আউট ধরতে না পেরে অনেকবার ধরা খেয়েছি। আপনার লাইন চাট ব*্যবহারের কৌশলটি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
-
ক্যান্ডল স্টিক ও লাইন চার্ট দেখা উচিত
এবং মনে রাখা উচিত যে সাপোর্ট ও রেজি: একটা স্টেট লাইন না ধরে লেভেল হিসাবে বিবেচনা করলে আরো ভালো হয়।
-
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স এরিয়ার তারতম্যের কারনে এরকম হয়। আমার মনে হয় সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স এরিয়ার ভোলাটিলিটি ভালভাবে লক্ষ করলে কিছুটা আন্দাজ করা যায় কখন এরকম হতে পারে। সব সময় মার্কেটের ভোলাটিলিটির ওপর গুরুত্ব দিয়ে স্টপলস এবং টেক প্রফিট সেট করতে হবে না হলে বার বার এরকম হতে পারে। এ ধরনে ফলস ব্রেক আউট সাধারনত ছোট টাইম ফ্রেমে ঘটে।