বর্তমানে jpy এর বিপরীতে ডলার শক্তি শালি হচ্ছে। আমার মনে হয় এই ট্রেন্ড ধরে ১ হাজার পিপস উঠার সম্বভ না আছে। ফরেক্স মার্কেটে ইয়েন খুবই একটি ভাল কারেন্সি এই কারেন্সিতে ট্রেড করলে আমার লস খুবই কয়েছে। তাই ফরেক্স মার্কেটে ইয়েনের অবস্হান অনেক ভাল।
Printable View
বর্তমানে jpy এর বিপরীতে ডলার শক্তি শালি হচ্ছে। আমার মনে হয় এই ট্রেন্ড ধরে ১ হাজার পিপস উঠার সম্বভ না আছে। ফরেক্স মার্কেটে ইয়েন খুবই একটি ভাল কারেন্সি এই কারেন্সিতে ট্রেড করলে আমার লস খুবই কয়েছে। তাই ফরেক্স মার্কেটে ইয়েনের অবস্হান অনেক ভাল।
আমি আপনার সাথে একমত। ফরেক্স মার্কেটে মুদ্রাগুলো জোড়ায় জোড়ায় থাকে বলে এক কারেন্সির সাথে অন্য কারেন্সির সম্পর্কে পরিলক্ষিত হয়। যেমন জাপানী ইয়েনের মান বাড়লে অস্ট্রেলিয়ান ডলারও কিছুটা পজিটিভ মুডে থাকে অপরদিকে ইউএসডি এবং সুইচ ফ্রান্ক এর অবস্থা একটু দুর্বলতায় থাকে বলে মনে হয়।
জেপিওয়াই শক্তিশালী হলে এইউডি শক্তিশালি হয় । অপর দিকে ইউএসডি ও সিএইচ এফ দুর্বল হয়ে পরে । আমাদের ডলারের প্রভাব সর্ম্পকে বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ারের অবস্থানটা ব্যক্ত করে । জাপানি ইয়েন বাড়লে বারবে অস্ট্রিলিয়ান ডলার আর কমবে সুউস ফ্রান্ক এবং usd ডলার ।
গতকাল জাপানের মন্ত্রিপরিষদ কার্যালয় থেকে প্রকাশিত সংশোধিত পরিসংখ্যান অনুসারে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের ২ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি থেকে জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশটির জিডিপি প্রবৃদ্ধি বার্ষিক ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে সংকুচিত হয়েছে, যা ২০১৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর সর্বোচ্চ সংকোচন। যা চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জাপানের অর্থনীতিতে চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ সংকোচন হিসাবে দেখা হচ্ছে। কোম্পানিগুলোর ব্যয় হ্রাস অর্থনীতিকে সংকুচিত করেছে। এ পরিস্থিতি মন্থর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ও বাণিজ্য উত্তেজনায় সংগ্রামরত রফতানি নির্ভর দেশটির আগামী বছরের বিনিয়োগ পূর্বাভাস হ্রাসের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটির পতনে এশিয়া এবং ইউরোপেও মন্থর গতিশীলতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। চীন ও অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে প্রবৃদ্ধি শ্লথ হতে দেখা গেছে, যা চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব-সংক্রান্ত উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলছে।
দীর্ঘদিন ধরেই অর্থনীতির মন্থর গতি নিয়ে বিপাকে রয়েছে জাপান। তবে জাপানের ক্রাউন প্রিন্স নারুহিতোর রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে ১০ দিনের নজিরবিহীন ছুটি এ অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছুটি বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটিকে অন্তত স্বল্পমেয়াদে হলেও উদ্দীপ্ত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর মাত্র তিনদিন পর ২৭ এপ্রিল থেকে ৬ মে পর্যন্ত রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে ছুটি থাকছে জাপানে। এ দীর্ঘ ছুটি থেকে দেশের ভাটিখানা, হোটেল, খুচরা বিক্রেতা, রেস্তোরাঁ ও রেল অপারেটর—সবাই লাভবান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ১০ দিন জাপানের ব্যাংক, স্কুল, সরকারি দপ্তর ও বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হবে।