একটি দেশের কোন নির্দিষ্ট অবস্থার উপর ভিত্তি করে মুদ্রাস্ফীতি বাড়ে না। এটি নানান বিষয়ের উপর নির্ভর করতে পারে। বিশ্ব বাজারে কোন দেশের কোন এক বা একাধিক পন্যের বা অন্য কোন দিক দিয়ে চাহিদা কমে গিয়ে থাকে তখন সে দেশের মুদ্রার মানও কমে যায়। আর তখনই ঘটে মুদ্রাস্ফীতি। এটি একটি দেশের গুরুত্ব যথেষ্ট কমিয়ে দিতে পারে আন্তর্জাতিক বাজারে। এক কথায় বলতে গেলে যদি কোন দেশের রপ্তানির থেকে আমদানির পরিমাণ বেড়ে যায় তবে সে দেশের মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়।