[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1933288314.jpg[/IMG]
রিজার্ভ সংরক্ষণে আইএমএফের শর্ত পূরণ হচ্ছে না। বরং এখন রিজার্ভ আরও ঝুঁকিপূর্ণ স্তরে নামছে। তিন মাসের আমদানি দায় শোধের জন্য যে মজুত থাকার কথা, তার চেয়েও কম বৈদেশিক মুদ্রা রয়েছে রিজার্ভে। এদিকে আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি ছাড়ের আগে এখন সংস্থার একটি মিশন বৈঠক শুরু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে। তারা দেখতে চায় ঋণের শর্ত কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জানা যায়, মাত্র আড়াই বছর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার। আর বর্তমানে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক শূন্য ৭ বিলিয়ন; যা দিয়ে তিন মাসের পণ্য আমদানি করা কঠিন। যদিও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হিসেবে কোনো দেশের রিজার্ভ দিয়ে কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সক্ষমতা থাকা জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে রিজার্ভ নিয়ে উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।