PDA

View Full Version : ব্যাংক ফান্ড ট্রান্সফার



FXBD
2018-06-06, 05:29 PM
ছয়টি ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড ট্রান্সফারের কাজ শুরু করেছে। যার ফলে যে কোন গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাকাউন্ট, অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডে এবং ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড হতে অ্যাকাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যাংকিং থেকে বাংলাদেশে যে কোন ব্যাংক এর ব্যাক্তিগত অ্যকাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার করাটা খুবই সহজ নয়, যেহেতু ৭ দিনে মধ্যে মানি উইড্রো করা গেলেও মানি ডিপোজিট কিন্তু প্রায় আসম্ভব একটি কাজ। এছাড়া মানিবুকারস/স্ক্রিল, নেটেলার এর মাধ্যমে ১ দিনের মধ্যে টাকা ডিপোজিট বা উইড্রো করতে গেলেও বাংলাদেশে ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে ডিপোজিট বা উইড্রো করতে প্রায় ১ সম্পাহের বেশি সময় নেয়।

alamsat
2018-06-09, 04:02 PM
ভাই ফরেক্স এ ট্রেডিং করতে হলে বাংলাদেশ হতে পেমেন্ট একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়. তাই বড় কোনো টাকা আমরা নিরাপদ এ লেনদেন করতে পারি না. যদি বাংলাদেশ এর ব্যাংক গুলি আমাদের টাকা ফরেক্স এ লেনদেন করার সুযোক দিতো তাইলে খুব ভালো হতো. কারণ মানিবুকারস/স্ক্রিল, নেটেলার এর মাধ্যমে আমরা লেনদেন করতে পারি কিন্তু ব্যাংক এ টাকা নিতে অনেক খরজ এবং অনেক সময় লাগে তাই আমাদের বাংলাদেশ এ যদি কোন ব্যাংক ফরেক্স একাউন্ট এ সরাসরি লেনদেন করতে দিতো তাইলে খুব এ ভালো হতো.

rafiuqlislam
2018-06-09, 06:24 PM
ফরেক্সের টাকা লেন-দেনের বিষয়টি সাধারন মানুষের জন্য কষ্টকর ব্যাপার ।কারন বাংলাদেশ সরকার ফরেক্সের কার্যক্রমকে অনুমোদন করেনা ।বাংলাদেশ কর্তুপক্ষের কাছে বিনীত প্রার্থনা বিষয়টির সুরাহা করে আমাদের কাজকে সহসাধ্য করা,আর বাংলাদেশে যারা ফরেক্স মডারেটর আছেন তাদের বলবো আপনারা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা।ধন্যবাদ।

Rassel Vuiya
2018-06-10, 04:25 PM
বর্তমানে বাংলাদেশে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ(এনপিএসবি) এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড ট্রান্সফার (আইবিএফটি) সুবিধা চালু হয়েছে। যার ফলে কোন ট্রেডার এই ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এক ব্যাংকের অ্যকাউন্ট থেকে অন্য ব্যাংকের ব্যাংক অ্যকাউন্ট ফান্ড ট্রান্সফার করতে পারবে। এছাড়া ব্যাংক অ্যকাউন্ট থেকে ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডে এবং ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড থেকে ব্যাংক অ্যকাউন্ট ও ফান্ড ট্রান্সফার সুযোগ পাওয়া যাবে। যদিও ফরেক্স লেনদেনের ক্ষেত্রে এই সুবিধা তেমন কোন কাজে লাগবে না শুধুমাত্র ক্রেডিট কার্ডের বিল প্রদান, ডিপিএস’র মাসিক কিস্তি জমা, ঋণের মাসিক কিস্তি জমা, ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম প্রদান কাজ ছাড়া।

Montu Zaman
2018-06-10, 04:43 PM
মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক লেনদেন কমাতেই নগদ লেনদেন কমাতে চাইছে বাংলাদেশ সরকার। এসব ইলেকট্রনিক পরিশোধ পদ্ধতির প্রচারণা বাড়ানোর পাশাপাশি সরকারি পেমেন্ট সিস্টেম এর ব্যবস্থার আধুনিকায়নের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড স্থানান্তর (আইবিএফটি) পদ্ধতির আওতায় বর্তমানে ব্যাংক এশিয়া, ডাচ্*-বাংলা, সিটি ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স, মিডল্যান্ড ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক রয়েছে এবং ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার পদ্ধতির মাধ্যমে এক ব্যাংকের গ্রাহক আরেক ব্যাংককের গ্রাহককে পরিশোধ করতে পারেন।এসব ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে দিনে পাঁচ বারে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ফান্ড ট্রান্সফার করতে পারেন এবং একই পদ্ধিতিতে কোন গ্রাহক ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ, ডিপিএসের মাসিক কিস্তি জমা, ঋণের মাসিক কিস্তি জমা, বীমা প্রিমিয়াম প্রদান, বিজনেস টু বিজনেস (বিটুবি) পেমেন্ট করতে পারছেন।

SumonIslam
2018-10-07, 03:27 PM
বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকসহ বেসরকারি ব্যাংকগুলো যেখানে তাদের শাখাগুলো চালাতে হিমশিম খাচ্ছে সেখানেএজেন্ট ব্যাংকিং দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ক্রমাগত এর গ্রাহক সংখ্যা বাড়ছে এবং এর সাথে সংগ্রৃহীত আমানতের পরিমান। ফলে ফান্ড ট্রান্সফার সহ অন্যান্য ব্যাংকিং সেবা এখন ঘরে বসেই করা যাচ্ছে, যা আগামী দিনে বড় ভূমিকা রাখবে নতুন এই ব্যবস্থা। তবে এই সেবার ৮৮ ভাগই দিচ্ছে মাত্র তিনটি ব্যাংক। অথচ এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দেয়ার অনুমোদন নিয়েছে ২০টি ব্যাংক।

SaifulRahman
2019-10-27, 04:40 PM
ফ্রিল্যান্সার ও ফরেক্স ট্রেডারদের অর্জিত আয় ব্যাংক ফান্ড ট্রান্সফার করটা অনেকটাই জটিলতায় পরিণত হয়েছে, যার কারনে এ খাতের সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো যাচ্ছে না। অথচ বিশাল সম্ভাবনাময় এ খাত থেকে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব।এক হিসাবমতে, আইটি ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা এখন ৬ লাখের বেশি। যা ক্রমেই বাড়ছে। দেশে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকায় তরুণ প্রজন্ম এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের দিকেই ঝুঁকছে। কোনো কোনো ফ্রিল্যান্সার মাসে ৩ থেকে ৬ লাখ বা তারও বেশি টাকা আয় করছে। এ টাকা দেশে আসার ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাতে নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। ফলে, অনেকেই হুন্ডির মাধ্যমে টাকা দেশে আনেন। এ অর্থ বৈধ চ্যানেলে আনার কৌশল নিয়ে ইতিপূর্বে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একাধিক বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় যে, এ জটিলতা নিরসনে উদ্যোগ নেওয়া হবে। তবে প্রাথমিকভাবে ফ্রিল্যান্সারদের প্রকৃত সংখ্যা নিরূপণ করা হবে। রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে মোট ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বের করা হবে এবং সরকার প্রদত্ত স্বীকৃতির মাধ্যমে এদের একই প্ল্যাটফরমে আনা হবে। সেই অনুযায়ী, ফ্রিল্যান্সারদের ডাটাবেজ তৈরির কাজ চলছে। এটি শেষ হতে আরো মাস দুই সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। ডাটাবেজ তৈরির কাজ শেষ হলেই এদের রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হবে। রেজিস্ট্রেশন পেলে ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা আনতে অসুবিধে হবে না এবং এ ব্যাপারে ব্যাংকগুলোও ফ্রিল্যান্সারদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান শনিবার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, আগামী জানুয়ারিতেই আইটি ফ্রিল্যান্সারদের রেজিস্ট্রেশনের কাজ শুরু হবে। তখন তাদের আর বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। যদিও বাংলাদেশে দক্ষ ব্যক্তি মাত্রই ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সকল শ্রেণির দক্ষতা মান সনদ প্রদান করবে। একই প্রক্রিয়ায় ফ্রিল্যান্সারদের সনদ দেওয়া হবে। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) মো. ফারুক হোসেন ইত্তেফাককে বলেন, একই ফ্রেমওয়ার্কে এনে ফ্রিল্যান্সারদের সার্টিফিকেশনের আওতায় আনার কাজ চলছে। তবে তার আগ পর্যন্ত তারা যেভাবে কাজ করছে তার কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না।
ফিনান্সিয়াল ইকোনমিস্ট ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী এ প্রসঙ্গে ইত্তেফাককে বলেন, ব্যাংকিং জটিলতা নিরসন হলে ফ্রিল্যান্সিং খাতে বৈধভাবেই বিরাট অঙ্কের রেমিটেন্স দেশে আসবে। এখন নানাবিধ প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। পাশাপাশি সরকারের কাছেও তাদের সঠিক হিসাব নেই। এই হিসাব না থাকায় সরকার আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বর্তমানে তাদের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়িত হলে ফ্রিল্যান্সারদের প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে। তাদের সনদ থাকলে ব্যাংক আর কোনো প্রশ্ন করতে পারবে না। জাতীয় অর্থনীতিতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রকৃত সুফল মেলবে তখন।

Emarif1992
2019-11-11, 03:51 PM
ব্যাংক ট্রান্সফার অনলাইন থেকে টাকা উত্তোলনের একটি সহজ পদ্ধতি ৷ যে পদ্ধতি ব্যবহার করে 2-3 কর্ম দিবসের মধ্যেই skrill/Nettellar থেকে বা সরাসরি সাইট থেকেই টাকা ব্যাংকে ট্যান্সফার করা যায়৷ তবে যদিও 2-3 কর্ম দিবস বলা হয়, তবে বাস্তবে 1 কর্ম দিবসেই টাকা ব্যাংকে পৌছে যায়৷