PDA

View Full Version : সাপ্তাহিক মার্কেট বিশ্লেষন



Montu Zaman
2018-06-24, 04:36 PM
জুন মাসের ৪র্থ সপ্তাহের পর্যালোচনা( ২৫শে জুন থেকে ২৯শে জুন)
আমি মনে করি আগামী সপ্তাহেও ইউরো কারেকশন মোডে থেকে বেশি শক্তিশালী হতে পারে এবং ডলারের বিপরিতে ইউরো বেশ কিছুটা শক্তিশালী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউরো লো রেট রিড করেছিল ১.১৫০৭ আর এটা আগামী সপ্তাহে ১.১৭২০ এর জোন টেস্ট করেতে পারে। যদিও সেন্টিমেন্ট এখনো নেগেটিভ রয়েছে। বর্তমান রেট থেকে মেজর রেসিস্টেন্স আছে ১.১৭২০, এই এরিয়ার উপর মার্কেট স্ট্যাবল হলে নেক্সট টার্গেট থাকবে ১.১৮২০/৫০ এরিয়া পর্যন্ত এবং সর্বশেষ ১.২০৫০ এরিয়া। এর চেয়ে বেশী দূর উঠা প্রেজেন্ট কন্ডিশনে কঠিন।
অন্যদিকে সাপোর্ট আছে, ১.১৬০০ নেক্সট সাপোর্ট ১.১৫১০ এবং সর্বশেষ ১.১৪২০ এরিয়া। ১.১৪২০ এরিয়া ব্রেক করাটা বেশ কঠিনই হবে।

https://scontent.fdac2-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-9/36003226_10216595992600601_293690168643158016_o.jp g?_nc_cat=0&_nc_eui2=AeHlIDwNptHfuitBSPAtJQenpznCA_2zRTebobWGu 4i1lw5j8XkXv26w80t2J9tVAEaJKpxUbAnEDtsNLsDl4qdWDOx csxmCD0cg_WukJ1SMGw&oh=dcf7c044faa3d4145552f9b915524df7&oe=5BADF46D

Rassel Vuiya
2019-01-27, 03:13 PM
আগামী ২৮শে জানুয়ারী থেকে ১লা ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত মার্কেটের টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস-
মার্কিক যুক্তরাষ্টে ৩৫ দিন শার্টডাউন থাকার পর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩ সপ্তাহের জন্য ১৫ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শার্টডাউন বিরতি দিয়েছে, ফলে ফোরলোড শ্রমিকেরা বেতন পাবে, যা NFP এর জন্য খুবই ভাল খবর। যদিও শার্টডাউন প্রভাবে স্টক মার্কেট দুর্বল হওয়াতে অন্যান্য কারেন্সীর বিপরীতে ডলারও দুর্বল হয়েছে, এতে জিডিবি ফোরকাষ্টও কমেছে। এখন যদি NFP রির্পোট অনুসারে ২ লাখের বেশি লোক কর্মসংস্থান হয় তাহলে ডলার পজেটিভ হবে। এছাড়াও আগামী সপ্তাহে ফেডের মনিটরিং পলিসিসহ এই ৩৫ দিনের অপ্রকাশিত নিউজগুলো রিলিজ করা হবে। ফেডের মনিটরিং পলিসিতে তেতন পরিবর্তন না হলেও অন্য রিপোর্টগুলো নেগেটিভ হবার সম্ভাবনা বেশি হয়েছে। ফলে
Eur/usd পেয়ারটি 1.1330 থেকে 1.1300 জোন টেষ্ট করতে পারে।
Gbp/usd পেয়ারটি 1.3175 থেকে 1.3250 পর্যন্ত জোন টেষ্ট করতে পারে।
Usd/jpy পেয়ারটি 107 থেকে 105.00 পর্যন্ত জোন টেষ্ট করতে পারে।

Tofazzal Mia
2019-02-11, 06:31 PM
71567156
gbp/usd পেয়ারটির জন্য ফোরকাস্ট অনেক খারাপ করা হয়েছে, তার অন্যতম কারন জিডিপি এর সাথে সম্পর্কিত গতমাসের মেজর নিউজগুলির রিপোর্ট খারাপ এসেছিলো। সেক্ষেত্রে যদি জিডিপি রিপোর্ট খারাপ আসে, তাহলে বেশিরভাগ মেজর পেয়ারে পাউন্ড কিছুটা হলেও ফল করার সম্ভাবনা আছে। তবে গতকাল ব্রিটেন এবং সুইজারল্যান্ডের মধ্যে বেশ কিছু শর্ত সাপেক্ষে একটা মুক্ত বানিজ্য চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। যদিও মেজর কিছু প্রোডাক্টের উপর এক্সাইজ ডিউটি কিছুটা থাকবে, তারপরও ব্রেক্সিটের আগে এধরনের ডিলিং এর ফলে পাউন্ড কিছুটা হলেও সুবিধা পাবে আশা করা যায়। যদিও এর ইফেক্ট মার্কেটে এখনো পড়েনি। জিডিপি নিউজ রিপোর্ট খারাপ আসার পর যদি পাউন্ড ফল করে , তবে খুব বেশি দূর ফল করবে না বা ফল করলেও দ্রুত রিকভার করবে আশা করা যায়।এই সপ্তাহের মধ্যেই পাউন্ড রিলেটেড পেয়ারগুলোতে কিছুটা হলেও সুবিধা পাবে এটা আশা করাই যায়। তাই জিডিপি নিউজের আগে বা পরে ভালো অবস্থান থেকে পাউন্ড রিলেটেড পেয়ারগুলোতে বাই মুডে থাকা যেতে পারে। তবে জিডিপি নিউজ রিপোর্ট ভালো আসলে তো সোনায় সোহাগা। তবে নিউজ খারাপ আসলে বাইয়ের জন্য ভালো সুযোগের অপেক্ষায় থাকাটা বেটার মনে করছি। এদিকে , ব্রেক্সিট ইস্যু নিয়ে কোনো সমাধানে না আসতে পারা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে কোনো প্রকার চুক্তি ছাড়া ব্রেক্সিট এড়ানো জন্য এই মাসে আরেক দফা ভোটাভুটি হতে পারে , তাতে করে সফট ব্রেক্সিটের সম্ভাবনা একটু হলেও বেড়ে যাবে

BDFOREX TRADER
2019-02-12, 01:20 PM
ব্রেক্সিটঃ ব্রিটেন এবং সুইজারল্যান্ড ট্রেড এগ্রিমেন্ট সাইন করেছে।
*গত রবিবার এই সাইন হয়েছে কিছু কন্ডিশনের ভিত্তিতে।
*তবে মেজর কিছু প্রোডাক্ট এর উপর আবগারী ডিউটিজ থাকবে।
* এবং এই ডিলের মাঝে ফাইনানশিয়াল সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত নয়।
এতে করে পাউন্ড কিছুটা রিলিফ পাবে। তবে যেহুতু আজকে gbp এর gdp রিপোর্ট আছে এবং এটা রিলেটেড কিছু নিউজ গত মাসে খারাপ এসেছিলো সো পাউন্ডের এই সুবিধা মংগল অর বুধবারের পর থেকে পেতে পারে। আর gdp খারাপ আসলেও খুব বেশীক্ষন হয়তো পাউন্ড দুর্বল থাকবে না। ট্রেড ডিলিং এর কিছু সুবিধা নিবে যেহুতু এখনো পাউন্ড অনেকটাই ডি-ভ্যালু কারেন্সি।
আর মার্কেট ওপেনিং এ chf দুর্বল হওয়ার কারন ছিলো থিন লিকুডিটি। আলহামদুলিল্লাহ আমরা টেলিগ্রাম গ্রুপে অনটাইমে আপডেট দিয়েছিলাম এবং বেনিফিট ও পেয়েছি।

তার মানে লং টার্মে chf কিছুটা বেনিফিটেড হতে পারে যদি না ইউরোজোনের ইকোনোমিক রিপোর্ট গুলি যদি জঘন্য খারাপ আসতেই থাকে। খারাপ আসলে ইউরোর সাথে তো chf ও কলাপ্স করতেই থাকবে। তবে এই সপ্তাহে জার্মানির পারলিম gdp ফোরকাস্ট ভালো দেখাচ্ছে, বাট লেটস সি।

Rassel Vuiya
2019-02-17, 05:47 PM
গত পুরো সপ্তাহজুড়েই eur/usd একটা ভাল অবস্থানে থাকলে এই শুক্রবার (১৫ই জানুয়ারী) থেকে ডলার সব মেজর কারেন্সীর বিপরীতে অনেকটাই দুর্বল হয়েছে, eur এর বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়েছে nzd। তবে eur, chf এবং jpy তেমন সুবিধা করতে পারে নি। তাই আগামী সপ্তাহে মনিটারি পলিসি নেই, তাই ডলার এর বিপরীতে সবচেয়ে শক্তিশালী হবে aud ও nzd।

SumonIslam
2019-02-18, 04:53 PM
আমেরিকা এবং চায়নার মধ্যে চলমান ট্রেড ডিলের অংশ হিসেবে , আমেরিকা যদি নতুন করে চায়নার উপরে ট্যারিফ এপ্লাই করে সেক্ষেত্রে চায়না বড় ধরনের ঝামেলায় পরবে । যেহেতু অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড সরাসরি চাইনিজ মার্কেটের সাথে সম্পর্কিত , সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং নিউজিল্যান্ড ডলার বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা আছে।অপরদিকে জাপানি ইয়েন এবং সুইচ ফ্রাঙ্ক সেফ হ্যাভেন হিসেবে বেশ ভালো সুবিধা পেতে পারে । আবার চায়নার সাথে জাপানের ব্যস্তানুপাতিক ব্যবসায়ীক সম্পর্কের কারনে জাপানী ইয়েন আরো বেশি সুবিধা পেতে পারে। কিন্তু যদি আপাতত নতুন করে ট্যারিফ এপ্লাই না করা হয় তাহলে উপরে উল্লেখিত সম্পর্কের কারনে অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং নিউজিল্যান্ড ডলার বেশ শক্তিশালী হবার সম্ভাবনা আছে । যেহেতু ট্যারিফ এপ্লাই না হলে সেফ হ্যাভেন কারেন্সি হিসেবে জাপানী ইয়েন এবং সুইচ ফ্রাঙ্ক সুবিধা পাবে না এবং আগেই বলা হয়েছে যে , অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড ডলার বেশি সুবিধা পাবে , সেক্ষেত্রে এই ট্যারিফ এর বিষয়টা হিসেবে নিলে AudJpy, NzdJpy , AudChf এবং NzdChf পেয়ারগুলোতে বড় ধরনের পজিটিভ মুভমেন্ট হবার সম্ভাবনা থাকবে। তাই নতুন ট্যারিফ এপ্লাই এর বিষয়টা বন্ধ হলে উপরোক্ত পেয়ারগুলোতে ভালো পজিশন থেকে বাই মুডে থাকা যেতে পারে এবং এখান থেকে বেশ ভালো প্রোফিট পাবার সম্ভাবনা থাকবে ...
এন্ট্রি নেবার আগে অবশ্যই ফান্ডামেন্টাল বিষয়গুলোর ভালো মত খোজ খবর নিয়ে এন্ট্রি নেওয়া উচিৎ । অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট ফলো করে এবং স্টপ লস ব্যবহার করে ট্রেড করুন , নিজের ব্যলেন্সকে সুরক্ষিত রাখুন।

SUROZ Islam
2019-02-24, 06:34 PM
আড়ামী সপ্তাহেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট ও চীনের ট্যারিফ নিয়ে একটি অবস্থান চুড়ান্ত হবে, যদি চীনের উপর ট্যারিফ চালু থাকে তাহলে অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং নিউজিল্যান্ড এর ডলার অনেকটাই ক্রাশ করবে, এশিয়ান স্টক মার্কেটের পতন শুরু হবে, যদিও জাপানীজ ইয়েন শক্তিশালী হবে।
যদি ট্যারিফ বন্ধ হয়ে যায় তাহলেও অস্ট্রেলিয়ান ডলার এবং নিউজিল্যান্ড এর ডলার এ ট্রেডিং করা ভাল হবে।

BDFOREX TRADER
2019-07-01, 04:57 PM
বিগত কয়েক মাস ধরে ফরেক্স মার্কেটে অন্যতম আলোচিত বিষয় হচ্ছে আমেরিকা-চায়না ট্রেড ডিল। এর আগে আমেরিকা , চায়নার উপর বিভিন্ন পন্যে ট্যারিফ এপ্লাই করার ফলে চায়নিজ ইকোনোমি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক কোম্পানি তাদের ফ্যাক্টরি চায়না থেকে সরিয়ে নিয়ে যায় , এর মাঝে আবার হুয়াওয়ের সাথে ঝামেলার কারনে আমেরিকা হুয়াওয়েকে তাদের দেশে নিষিদ্ধ করে এবং হুয়াওয়ের স্মার্টফোনে গুগলের সকল সার্ভিস বন্ধের ঘোষণা দেয় , এর ফলে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম মোবাইল ফোন কোম্পানি হুয়াওয়ে ব্যাবসায়িক দিক থেকে মারাত্নকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর খারাপ প্রভাব ও চায়নিজ ইকোনোমিতে পড়ে । গত সপ্তাহে জি-২০ মিটিং এ আবারো চায়নার উপর নতুন করে ট্যারিফ এপ্লাই এর সম্ভাবনা জেগে উঠেছিলো। কিন্তু এই ট্যারিফ নিতির কারনে ট্রাম্প সরকার ব্যাপক সমালোচনার স্বীকার হচ্ছে এবং আমেরিকান ইকোনোমিও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই এবারের জি-২০ মিটিং এ আমেরিকা আপাতত নতুন করে চায়নার কোনো পন্যের উপর ট্যারিফ এপ্লাই করে নি। এবং সাময়িক হলেও নতুন সিদ্ধান্তের আগ পর্যন্ত হুয়াওয়ের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিয়েছে। ট্যারিফ ইস্যুসহ আমেরিকা এবং ইরানের মাঝে নতুন করে ঝামেলার কারনে গত সপ্তাহে সেফ হ্যাভেন গোল্ড মার্কেট অনেক ভোলাটাইল হয়ে যায় এবং গত ২০১৩ এর আগস্টের পর সর্বোচ্চ ১৪৩৯ টাচ করে। একই সাথে ওয়েল প্রাইস ও বেশ উর্দ্ধমূখী হয়ে যায়। গোল্ড ১৫০০ – ১৭০০ অল্প সময়ের মধ্যে টাচ করার ব্যাপারেও অনেকে ভবিষ্যৎ প্রকাশ করে। কিন্তু ট্যারিফ ইস্যু নিয়ে আমেরিকা – চায়নার মাঝে সমঝোতা এবং আমেরিকা – ইরানের মাঝে কিছুটা সমঝোতা হবার কারনে গোল্ড আজ মার্কেটের ওপেনিং এই ডাউন সাইডে বেশ কিছুটা গ্যাপ দিয়ে ওপেন হয়েছে। আমরা সকলেই জানি রাজনৈতিক সকল অস্থিরতার মাঝে ইনভেস্টররা সবার আগে সেফ হ্যাভেন হিসেবে গোল্ডকে বেছে নেয়। তাই সাময়িক সময়ের জন্য হলেও ট্যারিফ ইস্যু এবং আমেরিকা – ইরানের মাঝে সমঝোতার কারনে গোল্ড বেশ কিছুটা ডাউন হয়েছে। আজ ওপেক মিটিং আছে। যদি মিটিং এ উলটাপালটা কোনো সিদ্ধান্ত না আসে এবং ট্রেড ডিল নিয়ে নতুন কোনো ঝামেলা না সৃষ্টি হয় তবে আসা করা যায় গোল্ড এখান থেকে ডাউন ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে। তবে এটা মাথায় রাখা জরুরী , বর্তমান সময়ে মার্কেটে ইকোনোমিক্যাল নিউজের চেয়ে পলিটিক্যাল নিউজের ইম্প্যাক্ট বেশি পড়ে।
যদিও বছরের শুরুর দিকে ফেড এ বছরে কয়েকবার রেট বাড়ানোর পূর্বাভাস দিয়েছিলো, তাওপরেও ট্যারিফ ইস্যুসহ বেশ কিছু কারনে সম্প্রতি আমেরিকান ইকোনোমিক নিউজগুলো ধারাবাহিক ভাবে খারাপ আসতে থাকে, এবং ক্রমেই ইনফ্ল্যাশন কমতে থাকে। যার ফলে ফেড রেট কাটের সম্ভাবনার কথা বলে এবং পূর্বাভাস করে যে এ বছর ২ বার রেট কাট হতে পারে , যার ফলে গত এফও এমসির পর আমেরিকান ডলার মার্কেট মেজর পেয়ারগুলির বিপরীতে ব্যাপক হারে প্রাইজড ইন হতে থাকে। কিন্তু গত সপ্তাহে ফেড চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে রেট কাটের সম্ভাবনা কমে ১ বার হতে পারে বলে প্রকাশ করেন , এই ইম্প্যাক্ট মার্কেটে কিছুটা পরলেও পুরোপুরি এখনো পরেনি । আশা করা যাচ্ছে চলতি সপ্তাহ সহ সামনের সপ্তাহটা মার্কেট কিছুটা হলেও আমেরিকান ডলারের পক্ষে মুভ করবে। তবে তার আগে চলতি ৫ তারিখে ডলারের লেবার মার্কেট নিউজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। যদি লেবার মার্কেট নিউজ খুব বেশি নেগেটিভ না হয় তবে রেট কাট যে দুবারের জায়গাতে একবার করা হবে সেটার ফলে মেজর পেয়ারগুলির বিপরীতে আমেরিকান ডলারের সুবিধা পাবার সম্ভাবনা আছে।
গত সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ান ডলার মোটামুটি পজেটিভ বায়াসে ছিলো। চলতি সপ্তাহের ২ তারিখে অস্ট্রেলিয়ান ডলারের রেট ডিসিশন আছে। গতবারের মিটিং এ রেট কমানোর কথা থাকলেও শেষ মুহুর্তে ডিসিশন চেঞ্জ করে তারা আগের রেট ই বলবত রাখে। এবার যদি তার রেট কাট করে তবে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও মেজর পেয়ারগুলির বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ান ডলারের ফল করার সম্ভাবনা আছে। তার উপর আজ চায়নিজ কাইজিন ম্যানুফ্যাকচারিং রিপোর্ট খারাপ এসেছে। আমরা সকলেই জানি , অস্ট্রেলিয়ান ডলার সরাসরি চায়নিজ ইকোনোমিক মার্কেট ফলো করে । তাই রেট ডিসিশনের আগ পর্যন্ত মেজর পেয়ারগুলির বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ান ডলার নেগেটিভ প্রাইজড ইন থাকার সম্ভাবনা আছে।
যদিও ইউরো রেট কাটের মুডে আছে, তারপরেও গত এফওএমসির পর ইউরোইউএসডি পেয়ারটি বেশ পজেটিভ মুভ করে , সাপোর্ট হিসেবে ছিলো সাম্প্রতিক ইউরোর ইকোনোমিক নিউজগুলো ভালো। কিন্তু গত সপ্তাহের ফেড চেয়ারম্যান পাওয়েল এর বক্তব্যের পর আমেরিকান ডলার কিছুটা ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা করছে। চলতি সপ্তাহটা ইউরোইউএসডি সহ মেজর পেয়ারগুলিতে ইউরো সেল মুডে থাকার সম্ভাবনা বেশি।
আজ ওপেক মিটিং আছে , এবং সামনে ৫ জুলাই সন্ধ্যায় কানাডিয়ান ডলারের লেবার মার্কেট নিউজ আছে। সম্প্রতি , কানাডিয়ান ডলার বেশ শক্তিশালী হচ্ছে তাকের সাম্প্রতিক নিউজগুলো ভালো আসায় এবং ওয়েল প্রাইজ অনেক আপ হওয়ায় । যদিও কানাডিয়ান ডলারের ফল করার সম্ভাবনা এই মূহুর্তে কম , এটা লং টার্মে বাই মুডেই আছে , তবে যদি ওপেক মিটিং এর পর ওয়েল প্রাইজ কিছুটা কমে তবে কানাডিয়ান ডলার কিছুটা কারেকশন করে সেল হতে পারে । সেক্ষত্রে ইউএসডি/কানাডা পেয়ারে শর্ট টার্মে বাই হবার সম্ভাবনা আছে।
দিন শেষে ফরেক্স মার্কেট তার আপন গতিতেই চলবে। মাঝে মাঝে ফ্ল্যাশ ক্রাশ , ব্রেক্সিট ইস্যুর মত ঝড় তো থাকবেই। তাই অবশ্যই সঠিক মানি ম্যানেজমেন্ট ফলো করে ট্রেড করা উচিৎ এবং ভালো সেটাপ এবং ভালো ট্রেড কনফার্মেশন এর জন্য ধৈর্য ধারণ করে অপেক্ষা করা উচিৎ।

SumonIslam
2020-02-06, 01:54 PM
10011
সাম্প্রতিক সময়ে চায়নাতে নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকোপ মহামারী আকার ধারণ করার ফলে বানিজ্যিকভাবে চাইনা সহ বেশিরভাগ দেশ বিশেষ করে যেসকল দেশগুলো চাইনিজ মার্কেট থেকে আমদানী নির্ভর ব্যবসা করে আসছে তারা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। করোনা ভাইরাস ছড়ানোর পর থেকে এখন পর্যন্ত চাইনিজ স্টক মার্কেট ৭% এর ও বেশি ফল করেছে। চাইনিজ সরকার দীর্ঘমেয়াদে এর অর্থনৈতিক ক্ষতির ধকল এড়াতে কিছুক্ষন আগে ৫০ বিলিয়ন ডলার আমেরিকান পন্যের উপর ৫০%এর মত ট্যারিফ কাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যি আগামী ১৪ই ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হতে পারে । আশা করা যাচ্ছে এই সিদ্ধান্তে চাইনিজ ইকোনোমি কিছুটা হলেও বুস্ট হবে। যদি এই সিদ্ধান্তের বিপরীতে আমেরিকাও চাইনিজ পন্যে ট্যারিফ কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় তবে সেটা পুজিবাজারে অনেক বড় ইফেক্ট আনবে এবং সাময়িক অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে পুজিবাজার আবারো চাংগা হয়ে উঠবে বলে আশা করছেন অর্থনৈতিক বোদ্ধারা।
আমরা সকলেই জানি অস্ট্রেলিয়ান অর্থনীতি পুরোপুরি চাইনার অর্থনৈতিক অবস্থানের উপর নির্ভরশীল। যদিও আজ সকালে প্রকাশিত অস্ট্রেলিয়ান রিটেইল সেলস এবং ট্রেড ব্যালেন্স রিপোর্ট কিছুটা নেগেটিভ এসেছে, তারপরেও আশা করা যাচ্ছে চাইনার নতুন এই ট্যারিফ কমানো অস্ট্রেলিয়ান অর্থনীতিতে নতুন স্পার্ক সৃষ্টি করবে এবং মেজর পেয়ারগুলোতে অস্ট্রেলিয়ান ডলার আরো শক্তিশালী হবে। বিশেষ করে সেইফ হ্যাভেন খ্যাত জাপানী ইয়েন এবং সুইস ফ্রাঙ্কের বিপরীতে বেশি পজেটিভ মুভমেন্ট করার সম্ভাবনা প্রবল। তাই ভালো পজিশন থেকে মেজর পেয়ারগুলোতে বিশেষ করে সুইস ফ্রাঙ্ক এবং জাপানী ইয়েনের বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ান ডলার বাই করা যেতে পারে।

Tofazzal Mia
2020-12-10, 06:01 PM
শুভ বিকাল,
eur/usd পেয়ারটি লেভেলে ইন্ডিকেটর সাইডওয়ে ট্রেন্ড ধরে লিকুইড্যি রেশিও লেভেল এবং মেন্ডাটরি জোন অনুযায়ী তার দিক পরিবর্তন করেছে। পেয়ারটির মুভমেন্ট খুব কম, যদিওপ্রাইস মুভমেন্ট এর বেশ কয়েকটি দৃশ্য রয়েছে। এটি ডেইলী চ্যানেলের সীমানায় নীচে চলে যেতে পারে এবং সেখান থেকে উর্ধ্বমুখী হয়ে ফিরে আসতে পারে। তারপরে, আমি যে লেখচিত্রটিতে চিহ্নিত করেছি সে ক্ষেত্রে এটি আরও জটিল সংশোধনমূলক মুভমেন্ট তৈরি করতে পারে। ভিন্ন দৃশ্যের অধীনে, মেন্ডাটরি জোনের উপরে কোনও রিভার্জ ছাড়াই দাম ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে পারে। এই ক্ষেত্রে চার্টে লাল চিহ্নিত স্থানেআরও একটি ডাউনট্রেন্ড সম্ভব।
13085
gbp/usd পেয়ারটির ক্ষেত্রে এটির লক্ষ্যও আরো নিচের মুভ করতে পারে এবং বর্তমান লিকুইড্যি রেশিও লেভেল নীচে ধরে রাখতে ব্যর্থ। মেন্ডাটরি জোনের ডাউনট্রেন্ডের ধারাবাহিকতার পক্ষে অনুকূল দেখাচ্ছে। ইইউ এবং যুক্তরাজ্য ১৩ ই ডিসেম্বরের আগে কোনও বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছা পর্যন্ত কমপক্ষে এটি একই স্থানে থাকতে পারে। সুতরাং, আমি এই মুহুর্তে মনে করি যে পাউন্ডটি 1.3225 এর লেভেলের নিচে দাম অব্যাহত থাকবে। সেখান থেকে আমরা এর ভবিষ্যতের দিক নির্ধারণ করতে পারি। অন্যদিকে, দাম যদি হলুদ বিন্দুযুক্ত রেখার উপরে চলে যায় তবে আমি এই পেয়ারটির জন্য আমার পরিকল্পনা পরিবর্তন করব।
13086

Tapujyoti
2020-12-10, 09:21 PM
এ বিষয়গুলো আমাদের মতো নতুন ফরেক্সারদের কাছে বোঝা খুব কঠিন। পুরাতন বা অভিজ্ঞ ফরেক্সাররা যদি এ বিষয়গুলো আরো সহজ ভাবে আমাদের সামনে তুলে ধরেন তাহলে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ।

SUROZ Islam
2021-09-28, 03:46 PM
পাউন্ডের হিসাবে, 1.36584 এ ডেইলী ব্যালেন্স পরীক্ষা করা হয়নি।
মাসিক সীমানা: নিম্ন - 1.36376, উচ্চ - 1.41641।
সাপ্তাহিক সীমানা: কম - 1.35896, উচ্চ - 1.41800।
আমি আমার লম্বা অবস্থানগুলি আংশিকভাবে লাভ না করে খোলা রাখি যতক্ষণ না দাম চুক্তির ব্যালেন্সে পৌঁছায়। কেনার পরিসরের নিম্ন সীমানা এখনও প্রাসঙ্গিক, এবং এখানেই যদি দাম কমতে থাকে তবে আমি আরও অবস্থান যুক্ত করতে যাচ্ছি। পাউন্ডটি অদ্ভুত আচরণ করে: এটি নিম্নের পরীক্ষা করে না তবে এটি উপরে উঠবে না।
15503
কানাডিয়ান ডলারের হিসাবে, 1.26613 এ ডেইলী ব্যালেন্স পরীক্ষা করা হয়নি।
মাসিক সীমানা: কম - 1.22536, উচ্চ - 1.28427।
সাপ্তাহিক সীমানা: নিম্ন - 1.25634, উচ্চ - 1.27829।
আমি আশা করি আমি চুক্তির ভারসাম্যের কাছাকাছি উপরের সীমানায় আমার সমস্ত দীর্ঘ অবস্থান বন্ধ করতে পারতাম। এর উপরে, 1.25112-1.25634 এর একটি কেনার পরিসীমা রয়েছে। দীর্ঘ যাওয়া এখন একটি ভাল ধারণা নাও হতে পারে। আগামীকাল আমরা আরেকটি সংশোধন দেখতে পাব যাতে সাপ্তাহিক সীমানা আজকে যেমন ঘটেছিল তেমনি নীচে স্থানান্তরিত হবে।
15504
অস্ট্রেলিয়ান ডলার অপরিবর্তিত রয়েছে। আমি মনে করি যে গতকাল ষাঁড়দের দ্বারা নির্ধারিত বড় স্টপ লস নিয়ে আমার চিন্তিত হওয়া উচিত ছিল না এবং এর পরিবর্তে এই জোড়াটি কেনা উচিত ছিল।
জাপানি ইয়েনে, 110.781 এ দৈনিক ভারসাম্য পরীক্ষা করা হয়নি।
মাসিক সীমানা: উচ্চ - 111.841, নিম্ন - 108.339।
সাপ্তাহিক সীমানা: উচ্চ - 111.562, নিম্ন - 109.323।
আমি দাম কেনার পরিসরে পৌঁছানোর জন্য অপেক্ষা করছি এবং আমি দামের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করব। একই সময়ে, আমাদের 112.430 এর একটি শক্তিশালী মাসিক স্তরের কথা মনে রাখা উচিত যা মাসিক এবং সাপ্তাহিক উভয় সীমার উপরে অবস্থিত।
15505
গোল্ড এখানে খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি, শুধুমাত্র সাপ্তাহিক সীমানা সংকুচিত হয়েছে।
1,750.2 এ দৈনিক ভারসাম্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
মাসিক সীমানা: উচ্চ - 1,904, নিম্ন - 1,598.9।
সাপ্তাহিক সীমানা: উচ্চ - 1,761.9, নিম্ন - 1,729.7।
গতকাল, উপরের সীমানায় আমার একটি দীর্ঘ অবস্থান একটি ব্রেকভেন পয়েন্টে বন্ধ ছিল। আমি আশা করি নিচের সীমানায় আরেকটি কমপক্ষে 1,800 পর্যন্ত থাকবে।
15506