PDA

View Full Version : ডিএসই ও সিএসই স্টক এক্সচেঞ্জ



DhakaFX
2018-07-11, 06:34 PM
বাংলাদেশে শেয়ার মার্কেট দুইটি। একটি ডিএসই যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং অন্যটি সিএসই হল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ: ১৯৫৪ সাল থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ গঠিত হয় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পাঁচ বছর এর কার্যক্রম বন্ধ থাকে। ১৯৭৬ ট্রেডিং পূনরায় শুরু হয় এবং ১৯৯৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত দেশের দ্বিতীয় স্টক এক্সচেঞ্জ হিসাবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে উভয় মার্কেটে টেসা (দি ইলেকট্রোনিক সিকিউরিটি আর্কিটেকচার) পদ্ধতিতে মার্কেটে লেনদেন হয় এবং এটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির সাধারণ শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড ও ডিবেঞ্চার লেনদেনে ব্যবহৃত হয়।

DhakaFX
2018-08-13, 03:29 PM
বাংলাদেশে দু’টি শেয়ার মার্কেট এর একটি হল ডিএসই বা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ এবং অন্যটি সিএসই বা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ। এখানে শেয়ার ব্যবসা শুরু করতে হলে ব্রোকারেজ হাউজে বিও একাউন্ট খুলতে হবে। ব্রোকারেজ হাউজে একক বা যৌথ একাউন্ট খোলা যায়। বিও একাউন্ট খোলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হল- - বয়স ১৮ বছর হতে হয় - নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হয় - জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি - নিজের ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি - নমিনির ১ কপি ছবি - ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট - জয়েন্ট একাউন্টের ক্ষেত্রেও উপরোক্ত কাগজ ও ছবি জমা দিতে হবে। - বিও একাউন্ট খোলার জন্য ব্রোকারেজ হাউজভেদে ৫০০-২,০০০ টাকা চার্জ দিতে হয়। শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে শেয়ার বেচা-কেনার ক্ষেত্রে যেসকল বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হয় কোম্পানীটি কোন ক্যাটারগরীতে অবস্থান করছে। কোম্পানীগুলোর জন্য ৪ টি ক্যাটাগরি রয়েছে। ক্যাটাগরিগুলো হল- a, b, n ও z ক্যাটাগরি a: যে সকল কোম্পানী প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% এর বেশি লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। ক্যাটাগরি b: যে সকল কোম্পানী প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% এর কম লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। ক্যাটাগরি z: যে সকল কোম্পানী পর পর দুই বছর বিনিয়োগ কারীদের লভ্যাংশ দেয় না সে সকল কোম্পানীকে z ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই কোম্পানীর শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজগুলো মার্জিন একাউন্টের বিপরীতে কোন লোন সুবিধা প্রদান করে না। এই কোম্পানীর শেয়ারগুলো ক্রয়ের ১৫ কার্যদিবস পর বিক্রি করতে হয়। ক্যাটাগরি n: বাজারের অন্তর্ভুক্ত হওয়া নতুন কোম্পানীগুলোর এজিএম (বার্ষিক সাধারণ সভা) হওয়ার আগ পর্যন্ত নতুন কোম্পানীগুলো n ক্যাটাগরিতে অবস্থান করে। লেনদেন সরকারী ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১১ টা থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত লেনদেন হয়ে থাকে। ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে সরাসরি এবং ফোনের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। ক্রয়কৃত শেয়ার ৪র্থ কর্মদিবসে বিক্রি করা যায়। শেয়ার বিক্রির ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে সাধারণত একাউন্ট পে চেক প্রদান করা হয়। একাউন্টের টাকার মেয়াদ পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩ দিন পূর্বে রিকুইজিশন দিতে হয়।

Montu Zaman
2018-10-21, 03:04 PM
সম্প্রতি ডিএসই ও সিএসই স্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেটে দর বৃদ্ধির কোনো কারণ না থাকলেও অনেক কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়ছে। এমনকি দর বাড়ছে বছর বছর লভ্যাংশ না দেয়া এবং উৎপাদনে না থাকা কোম্পানিরও। তাই বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, কারসাজি করেই এসব কোম্পানির দাম বাড়ানো হচ্ছে এবং এসব ক্ষেত্রে পুঁজি বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি'র নিরব দর্শকের ভূমিকা উৎসাহ যোগাচ্ছে দিচ্ছে।

Tofazzal Mia
2018-10-23, 05:21 PM
নির্বাচনের আগে ঠেকানো যাচ্ছে না শেয়ার বাজারের পতন। হিসেব বলছে যে, চলতি বছর ১০ মাসে ডিএসই সূচক কমে গেছে ১৫ ভাগের মত আর বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকার। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনী বছরের অনিশ্চয়তা,মুদ্রা বাজারের তারল্য সংকট আর টাকার বিপরীতে ডলারের শক্তিশালী অবস্থান বাজার পতনের মূল কারণ হতে পারে।

Tofazzal Mia
2020-04-29, 04:58 PM
10795
করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রভাবে থেমে গেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সব কার্যক্রম। অটোমেটেড পদ্ধতিতে লেনদেন চালুর পর ২২ বছর পেরিয়ে গেলেও ব্যক্তিনির্ভরতা কাটাতে না পারায় বর্তমান পরিস্থিতিতে বন্ধ রাখতে হচ্ছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। এতে বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরাও। সরকারের সাধারণ ছুটি ঘোষণা এবং বিনিয়োগকারীসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনায় এনেই উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ লেনদেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে এ সংকটকালীন পরিস্থিতিতেও প্রায় সব দেশেই পুঁজিবাজার চালু রয়েছে। কিন্তু দেশের পুঁজিবাজার এখনও পুরোপুরি অটোমেটেড না হওয়ায় লেনদেন চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ৫ মে'র পর লেনদেন চালুর কথা ভাবছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।