PDA

View Full Version : ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক



Tofazzal Mia
2018-07-16, 06:27 PM
বিশ্বের নানা জল্পনা-কল্পনা, সমালোচনা আর বিরোধিতার মুখেও ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর সাথে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক বৈঠককে শুরু হয়েছে। এটি তাদের মধ্যে প্রথম বৈঠক আর এই শীর্ষ বৈঠকে দুই নেতার মধ্যে তর্কাতর্কি ছাড়া বড় ধরনের কোনো সাফল্য অর্জিত হবে না বলেই মনে করছে অনেক বিশ্লেষক।এটা পুতিনের ভূরাজনৈতিক বিজয় হলেও ট্রাম্প নিজ দেশে রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়তে পারেন। তবে উভয়পক্ষের ক্ষতিগ্রস্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক মেরামত হতে পারে। যা থেকে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও সিরিয়ার মতো কয়েকটি ইস্যু নিয়ে সংলাপ শুরু করার বিষয়ে একটি চুক্তি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
https://cdn.jagonews24.com/media/imgAll/2018June/SM/putin-trump-sm-20180628190055.jpg

Rakib Hashan
2018-07-18, 07:49 PM
ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও পুতিনের ২ ঘন্টা একান্ত বৈঠক হয়েছে। ট্রাম্প তার দেশে কড়া সমালোচনায় পড়লেও ব্যাপক প্রশংসা পাচ্ছেন পুতিন। বৈঠকে ট্রাম্প বলেন রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন মার্কিন নির্বাচনে হস্তক্ষেপের কথা অস্বীকার করেছেন, কিন্তু বৈঠকের দুদিন আগে ১২ জন রুশ গোয়েন্দা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগে কোর্টে প্রমান করা হয়েছে। এছাড়া আরো বলেন রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের অবনতির জন্য তাঁর পূর্বতন মার্কিন প্রেসিডেন্টরা দায়ী ছিল আর পুতিনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের ফলে সে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। এখন রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের একটি যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী।

rafiuqlislam
2018-07-19, 11:00 AM
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠকে বিশ্ববাসী একটা আশা নিয়ে বুক বেধে ছিল।কারন বিশ্বে এখন যে বানিজ্য যুদ্ধ চলছে তার একটা ভাল সংবাদ পাওয়ার জন্য আমরাও উন্মুখ ছিলাম।কিন্ত সে গুড়ে বালি কোন ভাল সংবাদ বিশ্ববাসীকে দিতে পারেনি উভয় নেতা।

Montu Zaman
2018-07-19, 01:07 PM
ফিনল্যান্ডের হেলসিংকিতে ট্রাম্প-পুতিন একসাথে সাক্ষাৎ ও ২ ঘন্টা একান্ত বৈঠক করার পর ক্রেমলিন ও হোয়াইহাউজের মধ্যে পূর্বের উত্তেজনা কমে আসার প্রথম ধাপ। যদিও বৈঠকের পর ট্রাম্প তাদের মধ্যে আলোচনা খুবই ফলপ্রসূ এবং ভালোভাবে শেষ হয়েছে বলেন কিন্তু পুতিন এখনো অনেক সমস্যাই রয়ে গেছে বলছে। তবে এই বৈঠকটি বিশ্ব শান্তির জন্য পারমাণবিক অস্ত্রের ধংস করার সুত্রপাত হিসাবে ঐতিহাসিক হয়ে থাকবে এবং উভয় দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরী হলে ব্যবসা ও বাণিজ্য দুই দেশর মধ্যে বৃদ্ধি পাবে। সত্যিকার অর্থে দুই পরা শক্তির মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধের যুগ শেষ হয়েছে এবং এখন আমেরিকা এবং রাশিয়ার চাইলে তারা একসঙ্গে মিলে সব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে বলে মনে হচ্ছে।