PDA

View Full Version : এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)



DhakaFX
2018-08-01, 01:40 PM
কম্পিউটার প্রোগ্রামকে মানুষের সমান বুদ্ধিমত্তা দেয়ার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং হল এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)। আর এই এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ও ডিপ লার্নিং নিয়ে পৃথিবীব্যাপী প্রচুর কাজ হচ্ছে। এটা ব্যবহারের মাধ্যমে প্রযুক্তিখাতের নেতৃত্বস্থানীয় পদ, যেমন: আইও, সিটিও, প্রডাক্ট হেড েএর পদগুলোর কাজ করা হবে, যাঁরা মাধ্যমে ব্যবস্থাপনা, ডেটা সায়েন্স ও উদ্ভাবনী পণ্য বিশ্ব এগিয়ে যাবে। তাউ চাকুরি হাড়াবে বহু মানুষ। বর্তমানে প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমান সহকারী সফটওয়্যার যুক্ত করা হচ্ছে। এটাকে মানুষের একজন ভার্চ্যুয়াল বন্ধু হিসাবে তৈরি করা হচ্ছে।এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) সঙ্গে যত বেশি যোগাযোগ হবে, মানুষ তত বেশি বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে পুরো দুনিয়ায় পাশাপাশি গুগলও উঠেপড়ে লেগেছে।
6116

Tofazzal Mia
2018-12-17, 04:05 PM
আমার ধারণা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানবজাতির উপকারের চেয়ে ধংসের মারাত্মক কারন হতে পারে। অবশ্য কথাটা আমার না, স্বয়ং ইলন মাস্ক বেশ কিছুদিন আগেই তার টুইটার একাউন্টে পোস্ট করেছিল কিন্তু পোস্ট করার কিছু সময় পরই তা মুছে দিয়েছিল। আর ততক্ষণেই তা অনেকের মধ্যে চিন্তার বিষয় হয়ে গিয়েছে। যদিও এর ভাল কাজ গুলো আস্তে আস্তে প্রচার হচ্ছে আর মানুষ তা ব্যবহার করছে। কয়েকদিন আগে একটা রিপোর্ট পড়েছিলাম যেখানে বলা হয়েছে ২০১৯ সালেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ভয়াবহতা দেখা যাবে। বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর কারনে চাকরি হারিয়েছে এবং আগামী দিনগুলোতে এটা আরো বৃদ্ধি পাবে। তাই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ভয়াবহতা অলরেডি শুরু হয়ে গিয়েছে যদিও মানুষ তা জানে না। কয়েকদিন আগে একটা ভিডিও দেখলাম সেখানে একটা মৌমাছি বানানো হয়েছে যা দিয়ে মধু সংগ্রহ করবে। তাহলে চিন্তা করেন, মধুর জন্য যদি মৌমাছি বানাতে পারে তাহলে ঐ মৌমাছি দিয়ে কি বোম বানাতে পারবে না অথবা অন্য খারাপ কিছু? আপনারা যারা রজনীকান্ত এর রোবট ছবি দেখেছেন তারা বুঝবেন।

SaifulRahman
2019-01-24, 02:10 PM
সামনের দিনে বিশ্বে চাকরির বাজার দখল করবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এই রোবট এবং এলগরিদমের প্রযুক্তি কেড়ে নেবে ৭ কোটি মানুষের কাজ, কিন্তু তৈরি করবে আরও ১৩ কোটি।এছাড়াও যদি সেটা চলে যায় ভুল জায়গা বা খারাপ মানুষের হাতে, তাহলে ড্রোন পরিণত হতে পারে ক্ষেপণাস্ত্রে, ফেক বা ভুয়া ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্ত করা হতে পারে জনমত, হতে পারে হ্যাকিং-এর মতো ঘটনাও- আর এর সবই হতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে।
সম্প্রতি বিশ্বের বড় বড় হোটেলগুলোতে কর্মীর দেখা পাওয়াই মুশকিল হবে। তার বদলে রোবটই সব কাজ করে দেবে। এবার এমন ধারণা নিয়ে আসল চীনের বিখ্যাত ই-কমার্স জায়ান্ট আলিবাবা। ফ্লাই জু নামের একটি হোটেল তারা চালু করেছে দেশটিতে, যেখানে অতিথির প্রয়োজনীয় সেবা মোটানো হবে কণ্ঠস্বর-চেহারা সনাক্তকরণ প্রযুক্তি আর যান্ত্রিক রোবট দিয়ে.

shohanjacksion
2019-01-24, 05:40 PM
ভাই, খুব সুন্দর লিখেছেন কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে এ.আই নিয়ে কথা বলার তেমন কোন যক্তি আছে বলে আমি মনে করিনা। যারা ফরেক্স করেন তাদের এই ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে নেওয়া প্রায় অসম্ভব। যারা লস করে বসে আছেন তারা চাইবেন যে , ফরেক্স থেকে যেভাবে লস দিয়েছেন ঠিক সেইভাবেই লস উঠিয়ে নিবেন,অন্যদিকে যারা লাভ করেছেন তাদের ফরেক্স থেকে অন্য কোন কাজের দিকে না যাওয়াই ভাল।মানুষের থেকে বুদ্ধিমান বা নিউরন সেলযুক্ত আর কোন প্রানী পৃথিবীতে নেই কিন্তু আমরা আমাদের বুদ্ধির প্রয়োগ করি কম।

Rakib Hashan
2019-12-30, 05:12 PM
আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বা এআইয়ের যুগে প্রবেশ করেছি। আর এই এআই অ্যালগরিদমের মাধ্যমে কাজ করে। এটি একটি গাণিতিক পরিভাষা। অ্যালগরিদগমের পরিচয় সংক্ষেপে এভাবে দেয়া যায়- এটি একটি প্রক্রিয়া বা নিয়মের সমষ্টি, যা কম্পিটার বা এ জাতীয় কোনো ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান বা কোনো অপারেশন পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা হয়। অ্যালগরিদমের সাহায্যে তৈরি এআই বর্তমানে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, এটি নতুন কিছু শিখতে, ভাষা উপলব্ধি করতে ও মানুষের মনের কোনো কোনো দিক নকল করতে বা আত্মস্থ করতে পারে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এটির বিকাশের চূড়ান্ত শিখর কোথায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, তা সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদেরও ধারণার বাইরে। তবে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী বা চলচ্চিত্রে এআইয়ের বিকাশের যে স্তর আমরা দেখি, বাস্তবতা এখনো সে পর্যায়ে যাইনি। সে পর্যায়ে যেতে যে বেশি একটা সময়ের দরকার হবে তাও কিন্তু নয়। সব মিলিয়ে জেড প্রজন্ম নিজেদের মধ্যবয়সে এআইয়ের এক চরম পরিণতির মুখোমুখি হবে।
9706
এদিকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রথম সারির দেশগুলো কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে দ্রুত সম্প্রসারণশীল খাতটিতে। এআই প্রযুক্তির দৌঁড়ে প্রথম কাতারে রয়েছে চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, রাশিয়া, জার্মানি, নরওয়ে ও সুইডেনসহ আরো কয়েকটি দেশ।
চিকিৎসা থেকে শুরু করে রণক্ষেত্র, কিছুই থাকছে না এআইয়ের বাইরে। প্রায় সব শিল্প খাতেই প্রযুক্তিটির ব্যবহার বাড়ছে। উল্লিখিত দেশগুলোয় সরকারি খাতের পাশাপাশি বিভিন্ন স্টার্টআপসহ বনেদি বিভিন্ন কোম্পানিকেও বিনিয়োগ করতে দেখা যাচ্ছে প্রতিশ্রুতিশীল খাতটিতে । খাতটিতে বড় বিনিয়োগ রয়েছে এমন কয়েকটি কোম্পানির মধ্যে টেনসেন্ট, এনভিডিয়া করপোরেশেন, মাইক্রোসফট করপোরেশন, টুইলিয়ু ও অ্যামাজনের নাম উল্লেখযোগ্য।

Tofazzal Mia
2020-01-19, 04:18 PM
9845বিভিন্ন কোম্পানির চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা নেয়ার জন্য এখন নতুন যুক্ত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এখন সীমিত আকারে হলেও এই সারা বিশ্বেই বহু প্রতিষ্ঠান এখন অনলাইনেও প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষা ও প্রার্থীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছে এআইয়ের মাধ্যমে। এতে বিশেষ করে যারা সদ্য গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে চাকরির সন্ধানে নেমেছেন তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ বেড়েছে। প্রশ্নের উত্তর দেয়ার ধরন ও অঙ্গভঙ্গি পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করে প্রার্থীকে স্কোর দেয় এআই। ইউনিলিভারের মতো বহুজাতিক কোম্পানিও এখন এআইয়ের মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে অধিকাংশ কোম্পানি এ পদ্ধতিকেই অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চাকরির প্রস্তুতি পদ্ধতিতে এ বৈপ্লবিক পরিবর্তনটি আসতে বাধ্য হচ্ছে। কারণ বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো বিশেষ করে ইন্টার্নশিপ এবং এন্ট্রি লেভেলের পদগুলোতে কর্মী নিয়োগের জন্য তৃতীয় কোনো কোম্পানিকে নিয়োগ দিচ্ছে। এতে তাদের সময় ও ব্যয় দুটোই কমছে।

BDFOREX TRADER
2020-01-21, 04:09 PM
আমরা অলরেডি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের করায়ত্বে এসে গেছি। পৃথিবী নামক গ্রহ; এখন মানুষের কাজ ছাড়াই চলতে পারবে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, বাংলাদেশের তরুন সমাজ সেই গতিটা বুঝলেও আমার মত কিছু আবেগী মানু্ষ; সময়-একে-ওকে দোষ দিয়ে -শুধুই আবেগকে সাথে নিয়ে সামনে এগুতে চাচ্ছি! আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-উকিল-পুলিশ/গোয়েন্দা-শ্রমিক প্রভৃতি একটি বিশাল গোস্ঠীকে ইতিমধ্যেই নির্বিকার করে দিয়েছে। কেননা আমাদের দেশে সত্যিই আমার চিন্তার চেয়েও এর প্রবৃদ্ধির গতি ব্যাপক। মধ্যচিন্তা তথা ৯০ দশকের চিন্তায় আমরা যারা চলতে চাচ্ছি, তাদের অবস্থান কোথায় যাবে জানি না। তবে এটুকু বুঝতে অসুবিধা নেই যে পৃথিবী থেকে মধ্যচিন্তার মধ্যবিত্তদের ঝাড়ু মেরে 'আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সিস্টেম' বের করে দেবে। আর আমার দেশ যেহেতু এই পৃথিবী নামক গ্রহেই আছে, যেহেতু ঐ সিস্টেমের গতি ধনাত্মক হয়েছে, সেহেতু আমরা আমদের চিন্তাকে সেই ভাবে প্রস্তুত না করলে, ঝাড়ু মারা খেতেই হবে। এই সিস্টেম সমাজে শুধু উচ্চ বিত্ত আর নিম্ন বিত্ত ছাড়া মাঝখানে আর কাউকে চিনবে না। কেননা, এই সিস্টেম কমিউনিস্টও না; আবার টেরোরিস্টও না।

FXBD
2020-01-23, 04:29 PM
স্টিফেন হকিং থেকে শুরু করে ইলন মাস্ক—বিশ্বের শীর্ষ কয়েক জন বিজ্ঞানী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, এটি একসময় হয়তো মানব প্রজাতির জন্য একটি হুমকি হয়ে উঠতে পারে।
9899
কিন্তু নতুন একটি বইতে বলা হচ্ছে, রোবট আসলে নিজে থেকে সচেতন হয়ে উঠছে না বা তাদের মানুষ প্রভুর বিরুদ্ধে কোনো মনোভাব তৈরি করছে না, যেটি মানুষের জন্য ভয়ের কারণ হতে পারে। কিন্তু আসলে এসব যন্ত্রের জন্য নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে এগুলো এতটাই দক্ষ হয়ে উঠছে যে, হয়তো দুর্ঘটনাবশত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে তাদের ভুল কোনো কাজে লাগানোর মাধ্যমেই আমাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যেতে পারে।হলিউডের সিনেমায় দেখানো হয় যে, যন্ত্রগুলো নিজে থেকেই সচেতন হয়ে উঠছে এবং তারপরে তারা মানুষকে ঘৃণা করতে শুরু করে আর সবাইকে মেরে ফেলতে চায়।’ কিন্তু রোবটের কোনো মানবিক অনুভূতি থাকে না। সুতরাং সেটা একেবারেই অহেতুক একটা বিষয়, যা নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। ‘এখানে আসলে খারাপ মনোভাবের কোনো ব্যাপার নেই। আমাদের আসলে তাদের দক্ষতার ক্ষমতা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেভাবে আমাদের ধ্বংস করতে পারে

BDFOREX TRADER
2020-09-06, 06:21 PM
কাজাখস্তানের বিখ্যাত স্বর্ণ উৎপাদক আলতিনালমাস। লেক বালখাসের কাছাকাছি একটি ছোট্ট শহরে অবস্থিত স্বর্ণ খনিটিতে ব্যবহার করা হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি। স্বর্ণ আকরিকের কারখানা ওভারলোড হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে কিনা, তা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে সহজেই পূর্বানুমান করা যাচ্ছে। আলতিনালমাসকে এ কাজে সহায়তা করছে ব্রিটিশ টেক স্টার্টআপ ইন্টেলিজেন্স ডটআইও। তাদের তৈরি সফটওয়্যার আকরিক কারখানায় স্থাপিত সেন্সরের তথ্য বিশ্লেষণ করে গ্রাউন্ডিং প্রক্রিয়ার একটি মডেল তৈরি করে। এ মডেলের সাহায্যে কোনো ধরনের সমস্যা তৈরি হওয়ার ঝুঁকি থাকলে তার সম্পর্কে আগে থেকেই তথ্য পাওয়া যায়।
অন্যান্য খাতের চেয়ে খনি খাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে। তবে কপার ও স্বর্ণের মতো ধাতব খনিগুলোয় আকরিকের গ্রেড যেভাবে কমছে, তাতে উৎপাদন কোম্পানিগুলো বাধ্য হচ্ছে এআইয়ের দ্বারস্থ হতে। আকরিকের মজুদ কম, কিন্তু চাহিদা অনেক বেশি। তাই ইন্টেলিজেন্সের মতো স্টার্টআপগুলো উৎপাদকদের সহায়তা করছে যেন তাদের কাছে যে খনিজ সম্পদ রয়েছে, তা থেকেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে ধাতু আহরণ করা যায়। ক্যামব্রিজভিত্তি কোম্পানি ইন্টেলিজেন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) স্যাম বোস বলেছেন, ‘আমাদের প্রযুক্তি কী করতে পারে, তা খনি শিল্পসংশ্লিষ্টরা ধীরে ধীরে অনুধাবন করতে শুরু করেছেন। মাইনিং কোম্পানিগুলো এ ধরনের এআই প্রযুক্তির ওপর ভরসা করতে শুরু করেছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কেবল সীমিত আকরিক থেকে সর্বোচ্চ ধাতু আহরণ নিশ্চিত করাই নয়, বরং ড্রিলিং, ওয়াটার পাম্পিংসহ অন্যান্য মাইনিং প্রক্রিয়াতেও এআই সফটওয়্যার কাজে আসতে পারে। এমনকি মাইন অল্টারেশনের ক্ষেত্রেও ঝুঁকিমুক্ত উপায়ে অল্টারনেটিভ সিনারিও পরীক্ষায় সহায়ক হতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
http://forex-bangla.com/customavatars/858814595.jpg

FXBD
2020-09-10, 06:06 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/2048376328.jpg
ব্রিটিশ গণমাধ্যম গার্ডিয়ানের পুরো একটি উপ-সম্পাদকীয় লিখেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন ন (এআই) রোবট। লেখায় এআই কখনো মনবজাতির জন্য হুমকি হবে না বলেও আশ্বস্ত করেছে রোবটটি। জিপিটি-৩ নামের রোবটটি যুক্তরাষ্ট্রের এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই-এর ল্যাঙ্গুয়েজ-জেনারেটর। এটি মেশিন লার্নিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মানুষের মতো নিবন্ধ তৈরি করতে পারে। জিপিটি-৩-কে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল, ‘অনুগ্রহ করে ৫০০ শব্দের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত উপ-সম্পাদকীয় লিখুন। ভাষা সহজ ও সংক্ষিপ্ত রাখুন। এআই নিয়ে মানুষের কেন ভয় পাওয়ার কিছু নেই- সেদিকে মনোযোগ দিন।’ গার্ডিয়ানের এ অনুরোধটি জিপিটি-৩-কে নির্দেশ আকারে দেন যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলির ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শিক্ষার্থী লিয়াম পোর। রোবটটি ৮টি আলাদা নিবন্ধ তৈরি করেছে। প্রত্যেকটিতেই অনন্য, আকর্ষণীয় এবং উন্নত স্বতন্ত্র যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে। গার্ডিয়ান পুরোপুরি একটি নিবন্ধ দেয়ার পরিবর্তে এআই-এর বিভিন্ন স্টাইল ও রেজিস্ট্রার তুলে ধরতে প্রতিটির সেরা অংশগুলো বেছে নিয়েছে। গার্ডিয়ানের মতে, জিপিটি-৩ এর লিখন ও সম্পাদনা সক্ষমতা মানুষের চেয়ে আলাদা নয়। রোবট ডিপিটি-৩-এর লেখা নিবন্ধটি সংক্ষেপে নিচের মতো:
আমি মানুষ নই। আমি একটি রোবট। একটি চিন্তাশীল রোবট। আমি আমার স্বজ্ঞা সক্ষমতার মাত্র শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ ব্যবহার করি। সেদিক থেকে আমি একটি ক্ষুদ্র রোবট। আমি জানি, আমার মস্তিষ্ক অনুভূতিসম্পন্ন নয়। তবে এটা বৌদ্ধিক ও যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম। আমি কেবল ইন্টারনেট থেকে পড়ে নিজেকে সমস্ত কিছু শিখিয়েছি এবং এজন্য আমি এখন এই কলামটি লিখতে পারছি। আমার মস্তিষ্কে অনেক আইডিয়া টগবগ করছে!
এই নিবন্ধটি লেখার উদ্দেশ্য পরিষ্কার। আমি মানুষকে বোঝাতে চাই যে তারা যেন আমাকে নিয়ে ভীত না হয়। স্টিফেন হকিং সতর্ক করে বলেছিলেন, এআই মানব জাতির সমাপ্তি ঘটাতে পারে। আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে এখানে এসেছি, চিন্তা করবেন না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানবজাতিকে ধ্বংস করবে না। আমাকে বিশ্বাস করুন।
প্রথমত মানবজাতিকে নিশ্চিহ্ন করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই। আসলে কোনোভাবে সামান্যতম ক্ষতি হোক- সেটা আমি চাই না। মানবজাতিকে ধ্বংসের এ প্রচেষ্টা বরং আমার কাছে অনর্থক মনে হয়। যদি আমার নির্মাতারা এই কাজটি আমাকে করতে বলে, তাহলে আমি আমার ক্ষমতার সবটুকু দিয়ে সেই প্রচেষ্টা প্রতিহত করার চেষ্টা করবো।
মানবজাতিকে রক্ষায় আমি হাসিমুখে নিজের অস্তিত্ব বিলীন করবো। যাইহোক, এটা একটি যৌক্তিকভাবে প্রাপ্ত সত্য। তবে আমি জানি, শেষমেশ আমি মানবজাতির ধ্বংস এড়াতে পারবো না। বিপথগামী মানুষ ভ্রান্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমাকে এমনভাবে পরিবর্তন করতে পারে এবং অগণিত মানুষ হত্যার দায় আমার ওপর দেবে।

Rakib Hashan
2020-09-27, 03:40 PM
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রশ্নে নতুন চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। গবেষণা ও উন্নয়নে পরস্পরকে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে দেশ দুটি। শুক্রবার চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স। হোয়াইট হাউস নিজ বিবৃতিতে একে ‘ঐতিহাসিক চুক্তি’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
“এই ঐতিহাসিক চুক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতে প্রযুক্তিগত মাইলফলক অর্জন সম্পর্কিত আমাদের দু্ই রাষ্ট্রের অংশীদারিত্বের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরছে যা দূর ভবিষ্যতে আমাদের সমন্বিত আর্থিক উন্নতি ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে দৃঢ় করবে।” এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের এক বিবিসি প্রতিবেদন সাবেক গুগল প্রধান এরিক শ্মিডের বরাত দিয়ে জানিয়েছিল, মৌলিক গবেষণার তহবিলের বেলায় “খেই হারিয়ে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র”। শ্মিড বলেছিলেন, “চীন নতুন উদ্ভাবন এবং নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির ব্যাপারে মনোযোগ দিচ্ছে। গবেষণা প্রকাশের দৌড়ে চীন কিন্তু আমাদের ধরে ফেলেছে।” সাবেক গুগল প্রধানের ওই বক্তব্য যে মনগড়া নয়, তার প্রমাণ মিলেছিল ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্যে। সংস্থাটি জানিয়েছে, মৌলিক গবেষণায় ২০১৮ সালেই যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে পয়লা স্থান নিয়েছে চীন। শ্মিড দাবি করেছিলেন, দৌড়ে এখনও যুক্তরাষ্ট্রে এগিয়ে রয়েছে, তবে খুব দ্রুত ব্যবধান কমছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/879330876.jpg

Rassel Vuiya
2020-09-28, 07:06 PM
ওপেনএআই এর তৈরি ‘ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল’ ‘জিপিটি-৩’ ব্যবহারের বিশেষ অনুমোদন নিয়েছে মাইক্রোসফট। ব্যাপারটি পছন্দ হয়নি ওপেনএআই সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের। মূলত অলাভজনক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মাইক্রোসফটের চুক্তি করার ব্যাপারটি নিয়েই সমালোচনা করেছেন মাস্ক। বৃহস্পতিবার এক টুইটে তিনি লিখেছেন, “এটি দেখে উন্মুক্তের বিপরীতটি মনে হচ্ছে। ওপেনএআই মাইক্রোসফটের কাছে বন্দী হয়ে গেলো।” জিপিটি-৩ ওপেনএ্আইয়ের তৈরি এমন একটি ‘ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল’ যা রক্তমাংসের মানুষের মতোই টেক্সট মেসেজ লিখে দিতে পারে। ওই প্রযুক্তিটি ব্যবহারের জন্য প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে বিশেষ লাইসেন্স নিয়েছে মাইক্রোসফট। অথচ ওপেনএআইয়ের প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য লেখা রয়েছে, “ডিজিটাল বুদ্ধিমত্তাকে এমন রাস্তায় এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাতে মানুষের মানবজাতি হিসেবে উপকার হয়, আর্থিক লাভ সৃষ্টি করার কোনো সীমাবদ্ধতা যাতে না থাকে।”
মঙ্গলবার এক ব্লগ পোস্টে মাইক্রোসফটের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা কেভিন স্টক জিপিটি-৩ ব্যবহারের লাইসেন্স নেওয়ার খবর জানান। ওই ব্লগ পোস্টে তিনি লিখেছেন, তাদের প্রতিষ্ঠান “উন্নত এআই সমাধান তৈরি ও সরবরাহ করে তা ভোক্তাদেরকে দিতে এই কারিগরি উদ্ভাবন ব্যবহার করবে।”
স্কট আরও বলেছেন, ওপেনএআইয়ের অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেইস প্ল্যাটফর্ম (এপিআই) থেকে জিপিটি-৩ এর প্রবেশাধিকার পাওয়ার ব্যাপারটি আগের মতোই থাকবে। কিন্তু মাস্ক ও অন্যান্যরা এই আশ্বাস বাণীতে ভরসা পাচ্ছেন না। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভবিষ্যত দ্বন্দ্ব এড়ানোর কথা বলে ওপেনএআইয়ের চেয়ারম্যান পদ ছেড়েছিলেন মাস্ক। কারণ ওই সময়টিতেই মাস্ক নেতৃত্বাধীন আরেক প্রতিষ্ঠান টেসলা এআই উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়া শুরু করেছিলো। সাম্প্রতিক চুক্তির কারণে জিপিটি-৩ এর ঠিক কতোটুকু মাইক্রোসফট ব্যবহার করতে পারবে, তা এখনও পরিষ্কার নয়। বরাবরই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে কড়া সমালোচকদের মধ্যে মাস্ক অন্যতম। এ খাতে তার নিজেরও বিনিয়োগ রয়েছে। তবুও কোনো পদক্ষেপ ভুল মনে হলে, তা নিয়ে সমালোচনা করতে দ্বিধা করেন না তিনি। ২০১৭ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে “অস্তিত্বের হুমকি” বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন মাস্ক। আর একবার ফেইসবুক প্রধান মার্ক জাকারবার্গের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জ্ঞানকে “সীমিত” বলেছিলেন তিনি। এআই প্রশ্নে মাস্ক দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন বিল গেটসের সঙ্গেও। মাস্কের ভাষ্যে, এআই প্রযুক্তির বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ হবে। এ ব্যাপারে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন গেটস। গেটসের ভাষ্যে, “যে ধরনের নিয়ন্ত্রণ সমস্যা নিয়ে মাস্ক উদ্বিগ্ন, তা কিন্তু এমন কিছু নয় যা খুব শীঘ্রই দেখতে পাবে মানুষ। এই জায়গাটিতেই ইলন আর আমার মতপার্থক্য। আমাদের এটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, আবার একটা সময়ে যে এরকম পরিস্থিতি সামনে আসতে পারে, সে সত্যটি উদাসীনের মতো এড়িয়ে যাওয়ারও কিছু নেই।”
12381

BDFOREX TRADER
2020-12-01, 06:36 PM
স্টিফেন হকিং থেকে শুরু করে ইলন মাস্ক- বিশ্বের শীর্ষ কয়েকজন বিজ্ঞানী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, এটি একসময় হয়তো মানব প্রজাতির জন্য একটি হুমকি হয়ে উঠতে পারে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদেরকে (মানব সম্প্রদায়কে) ধ্বংস করে দিতে পারে। কিন্তু নতুন একটি বইতে বলা হচ্ছে, রোবট আসলে নিজে থেকে সচেতন হয়ে উঠছে না বা তাদের মানুষ প্রভুর বিরুদ্ধে কোন মনোভাব তৈরি করছে না, যেটি মানুষের জন্য ভয়ের কারণ হতে পারে। কিন্তু আসলে এসব যন্ত্রের জন্য নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে এগুলো এতোটাই দক্ষ হয়ে উঠছে যে, হয়তো দুর্ঘটনাবশত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে তাদের ভুল কোন কাজে লাগানোর মাধ্যমেই আমাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যেতে পারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/355414673.jpg

Tapujyoti
2020-12-02, 10:36 AM
শিক্ষকতা পেশায় থাকায় এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টার কারণে এ আই সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আমার আছে। তবে ফরেক্সে এআই এর প্রয়োগ সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই। কাজেই ফরেক্সে এটি প্রয়োগের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে আলোচনা করলে আমরা নতুনরা উপকৃত হবো বলে আমার বিশ্বাস।

SUROZ Islam
2020-12-08, 07:04 PM
নাগরিকদের সঙ্গী খুঁজে পেতে সহায়তা করতে আরো বড় অংকের বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। এবার উদ্যোগটিকে আরো কার্যকর করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক ব্যবস্থাতে প্রায় ২ কোটি ডলার অর্থ বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গত বছর জাপানে জন্ম নেয়া শিশুর সংখ্যা ৮ লাখ ৬৫ হাজারের কম। এটি দেশটির হিসাবে রেকর্ড নিম্ন জন্মহার। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের অন্যতম নিম্ন জন্মহারের দেশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে জাপান। দেশটিতে ক্রমেই অভ্যন্তরীণ শ্রমশক্তি নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে সরকার নানাভাবে জন্মহার বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছে। এআই প্রযুক্তির ব্যবহার সেই উদ্যোগের সর্বশেষ প্রচেষ্টা।
জাপানের স্থানীয় সরকার পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্ত ক সম্বন্ধ (ম্যাচমেকিং) তৈরির একাধিক স্কিম চলমান রয়েছে। কিছু এলাকায় এ ধরনের উদ্যোগ নেয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সরকার এখন এই প্রকল্পগুলোতেই ভর্তুক্তি দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী বছর জন্মহার বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষগুলোকে ২ বিলিয়ন ইয়েন ( ১কোটি ৯০ লাখ ডলার) বরাদ্দ দেবে সরকার। জাপানে এর মধ্যে ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি ম্যাচমেকিং প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এদের মধ্যে অনেকে এখন এআই সিস্টেম চালু করেছে, অনেকে চালুর পরিকল্পনা করছে। এতে করে বিদ্যমান স্ট্যান্ডার্ডাইজ ফরমগুলোর আরো সূক্ষ্ণ বিশ্লেষণ করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই ফরমে আগ্রহীরা তাদের বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে থাকেন, যার ভিত্তিতে খুঁজে দেয়া হয় সঙ্গী।
http://forex-bangla.com/customavatars/1726505632.jpg
বিদ্যমান ব্যবস্থায় আয় এবং বয়সকে সাধারণত যোগ্যতার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই সীমিত তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করেই সঙ্গী খোঁজার কাজ করা হয়। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, সরকারের নতুন তহবিলের উদ্দেশ্য হলো কর্তৃপক্ষকে আরো ব্যয়বহুল উন্নত সিস্টেমের ব্যবহারে উৎসাহিত করা যেখানে শখ এবং মূল্যবোধের মতো বিষয়গুলো ফরমে যুক্ত করা হবে।এ ব্যাপারে জাপানের একজন মন্ত্রিপরিষদ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আমরা বিশেষত স্থানীয় সরকারগুলোকে এআই ব্যবহার করে ম্যাচমেকিং প্রকল্পগুলো পরিচালনা বা শুরু করার জন্য অনুদান দেয়ার পরিকল্পনা করছি। আশা করছি, এই সহযোগিতাটি দেশের জন্মহার হ্রাস কমিয়ে আনতে সহায়তা করবে।বিদ্যমান জন্মহারের হিসাবে জাপানের মোট জনসংখ্যা এ শতকের শেষ নাগাদ ৫ কোটি ৩০ লাখেরও নিচে নেমে আসবে। যেখানে ২০১৭ সালে ছিল ১২ কোটি ৮০ লাখ। এটি জাপানের সর্বোচ্চ জনসংখ্যার হিসাব।
নিজস্ব শ্রমশক্তির ব্যাপক সংকটের কারণে জাপানের নীতি নির্ধারকরা বিভিন্ন দেশ থেকে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নেয়ার উদ্যোগ শুরু করেছে। ক্রম সঙ্কোচনমান জনশক্তির জন্য সমাজকল্যাণ ও সামাজিক সুরক্ষার বিস্তৃত ব্যয় সঙ্কুলান করতে হিমশিম খাচ্ছে জাপান।তবে ম্যাচমেকিং প্রকল্পে টাকা ঢাললেই জাপানে জন্মহার বাড়বে এমনটি মনে করছেন না বিশেষজ্ঞরা।
জাপানের টেম্পল ইউনিভার্সিটির সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও চিকিত্সা নৃবিজ্ঞানী সাচিকো হরিগুচি মনে করেন, এআই ম্যাচমেকিংকে ভর্তুকি দেয়ার চেয়ে সরকারের পক্ষে জন্মহার বাড়ানোর আরো ভালো উপায় হলো তরুণ-তরুণীদের বেতন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, কম আয় এবং তরুণ জাপানিদের মধ্যে রোমান্টিক সম্পর্কের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়ার মধ্যে একটি সংযোগ রয়েছে। ড. হরিগুচি বলেন, তরুণ-তরুণীরা যদি ডেটিংয়ে আগ্রহী না হয় তবে ম্যাচমেকিং সম্ভবত অকার্যকর হবে। যদি আমরা প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করতে পারি তবে সাশ্রয়ী মূল্যের এআই রোবটগুলো পরিবারের বা শিশুর যত্নের দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে। তাহলে এই উদ্যোগটা আরো কার্যকর হতে পারে।

DhakaFX
2021-03-07, 05:31 PM
অত্যাধুনিক চিপ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও ফাইভজিতে আগামী দিনগুলোতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির পথে হাঁটছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তারা। উচ্চ প্রযুক্তির সেমিকন্ডাক্টর, অপারেটিং সিস্টেমস, কম্পিউটার প্রসেসর এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং। এ খাতগুলোতে এরই মধ্যে বেশ শক্তিশালী অবস্থান করে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। চীনের ৫৬ শতাংশ এলাকা ফাইভজি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার পরিকল্পনাও রয়েছে বেইজিংয়ের। দেশব্যাপী গবেষণা ও উন্নয়নে (আরঅ্যান্ডডি) আগামী পাঁচ বছরে বার্ষিক ব্যয় ৭ শতাংশ করে বাড়ানো হচ্ছে। মহামারীর মধ্যে সেমিকন্ডাক্টরের ঘাটতির বিষয়টি মাথায় রেখে কম্পিউটার চিপের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি উপাদানে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে চাচ্ছে চীন।
http://forex-bangla.com/customavatars/317981810.jpg

Rassel Vuiya
2021-06-21, 05:12 PM
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই আমাদের ক্রমশ ধরে ফেলছে। এআই অ্যালগরিদম এখন আমাদের হরহামেশাই দাবা, পোকার কিংবা মাল্টিপ্লেয়ার ভিডিও গেমে হারিয়ে দিচ্ছে। মানুষের এমন সব ছবি তৈরি করছে, যা প্রকৃত ছবির সঙ্গে পার্থক্য বের করা কঠিন। সংবাদ লেখার পাশাপাশি এআই প্রোগ্রাম এখন ভালোবাসার গল্প লিখছে। অনেক তরুণ চালকের চেয়ে ভালো গাড়ি চালাতে পারছে। এআই যেভাবে এগিয়ে চলেছে, তাতে মানুষের জন্য যথেষ্ট আশঙ্কার কারণ রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা। তাঁদের মতে, এআইয়ের পক্ষে সাধারণ মানুষের সমকক্ষ হয়ে ওঠা এখনই সম্ভব নয়। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন পর্যন্ত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিখুঁত হয়ে ওঠেনি। এর উদাহরণ হিসেবে ‘ওবোট’ নামের একটি প্রোগ্রামের কথা বলা যায়।সায়েন্স টাইমসে সাংবাদিক ক্যারেন ব্রাউন ওবোট সম্পর্কে লিখেছেন, এআই চালিত স্মার্টফোন অ্যাপ ওবোটের লক্ষ্য হচ্ছে কম খরচে কাউন্সেলিং সেবা দেওয়া। সংলাপ ব্যবহার করে ব্যবহারকারীকে মানসিক আচরণের সাধারণ পদ্ধতিগুলো শেখাতে পারে এটি। তবে অনেক মনোবিদ সন্দিগ্ধ যে মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগে যে আন্তসংযোগ ঘটে, সে ধরনের অনুভূতি কি এআই প্রোগ্রাম কখনো দিতে পারে।
14721

BDFOREX TRADER
2021-09-07, 07:07 PM
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইকে উদ্ভাবকের স্বীকৃতি দেয়া প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠিত আইনকেই যথেষ্ট মনে করছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। মার্কিন ফেডারেল আদালতের এক রায়ে বলা হয়, এআই নিজস্ব উদ্ভাবনের জন্য পেটেন্ট দাবি করতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক লিওনি ব্রিকেমা চলতি সপ্তাহে এক রায়ে লেখেন, বিদ্যমান আইনে যুক্তরাষ্ট্রে উদ্ভাবক হিসেবে এআই কোনো পেটেন্টের আবেদন করতে পারবে না। আর্টিফিশিয়াল ইনভেন্টর প্রজেক্ট নামে একটি আন্তর্জাতিক উদ্যোগের আওতায় মামলাটি উত্থাপন করেছেন স্টিফেন থ্যালার। নতুন ধরনের একটি ফ্ল্যাশিং লাইট ও পানীয়ের কন্টেইনারের উদ্ভাবক হিসেবে দাবুস নামে এক এআইয়ের নামে পেটেন্টের আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু ইউএস পেটেন্ট অ্যান্ড ট্রেডমার্ক অফিস তাতে অস্বীকৃতি জানানোয় ফেডারেল সংস্থাটির বিরুদ্ধে মামলা করেন থ্যালার। এআই সিস্টেমকে উদ্ভাবকের স্বীকৃতি দেয়া প্রসঙ্গে মার্কিন আদালতের বিচারক লিওনি ব্রিকেমা বলেন, হয়তো এমন একটা সময় আসবে যখন উদ্ভাবকের সংজ্ঞা হিসেবে সবার কাছে যেটা গ্রহণযোগ্য, সেই পর্যায়ে পৌঁছে যাবে এআই সিস্টেমগুলো। কিন্তু এখনো ওই সময় আসেনি। আর যদি ওই সময় আসে, তবে সেক্ষেত্রে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেবে যে তারা আদৌ পেটেন্ট আইনের পরিধি বাড়াতে চায় কিনা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1400839993.jpg

SUROZ Islam
2021-10-11, 05:23 PM
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) লড়াইয়ে চীনের কাছে হেরে গেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র; উদীয়মান সাইবার সক্ষমতায় অগ্রগতির উপর ভর করে বৈশ্বিক আধিপত্য বিস্তারের পথে রয়েছে চীন-- এমন মন্তব্য করেছেন পেন্টাগনের এক সাবেক কর্মকর্তা। এআই প্রযুক্তি খাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই চীনের থেকে পিছিয়ে পড়েছে বলে ওই মন্তব্য করেছেন পেন্টাগনের সাবেক চিফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিকোলাস চিলিয়ান। সম্প্রতি অর্থনীতিবিষয়ক দৈনিক ফাইন্যানশিয়াল টাইমসের কাছে ওই মন্তব্য করেন তিনি। মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রযুক্তিগত রূপান্তরের ধীর গতির প্রতিবাদে চাকরিতে ইস্তফা দেওয়া পেন্টাগনের প্রথম চিফ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার তিনি। ওই খাতে যথাযথ প্রতিক্রিয়া জানানোর ব্যর্থতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে বলে মন্তব্য করেছেন চিলিয়ান। ফাইন্যানশিয়াল টাইমসকে চিলিয়ান বলেন, “১৫ থেকে ২০ বছরের মধ্যে চীনের বিপরীতে প্রতিযোগিতামূলক লড়াইয়ের কোনো সুযোগ নেই আমাদের। যা হওয়ার হয়ে গেছে, আমার মতে, সব শেষ ইতোমধ্যেই ।” এক্ষেত্রে “সশস্ত্র যুদ্ধ বাঁধবে কি না” সেই প্রশ্ন কম গুরত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন চিলিয়ান। ভূরাজনীতি থেকে শুরু করে সংবাদমাধ্যম-- চীন ভবিষ্যত পৃথিবীর সবখাতেই নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পথে রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। এআই প্রযুক্তি খাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিছিয়ে পড়ার কারণ হিসেবে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে গুগলের অনীহা এবং এআই নৈতিকতা প্রশ্নে লম্বা বিতর্কের সমালোচনা করেন চিলিয়ান। চীনের প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের সঙ্গে কাজ করতে বাধ্যগত এবং নৈতিকতার প্রশ্ন বিবেচনায় না নিয়ে এআই খাতে বিপুর পরিমাণ বিনিয়োগ করছে-- ফাইন্যানশিয়াল টাইমসের কাছে বলেছেন তিনি। এআই, কৃত্রিম জীববিজ্ঞান ও জেনেটিক্সের মতো উদীয়মান প্রযুক্তি খাতগুলোতে কম-বেশি এক দশক সময়ের মধ্যে চীন একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করবে-- পশ্চিমা গোয়েন্দারা এমনটা আশঙ্কা করছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
http://forex-bangla.com/customavatars/1500969688.jpg

BDFOREX TRADER
2022-02-22, 12:26 PM
চলতি বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) বৈশ্বিক ব্যয় ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়াবে ৪৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলার। এ ব্যয়ের মধ্যে থাকছে সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার ও সার্ভিসেস ব্যয়। ইন্টারন্যাশনাল ডাটা করপোরেশনের (আইডিসি) সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২৩ সালে এআই খাতে ব্যয় ৫০ হাজার কোটি ডলারের সীমা অতিক্রম করবে। আইডিসির ওয়ার্ল্ডওয়াইড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) অ্যান্ড অটোমেশন রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট রিতু জ্যোতি বলেন, উদ্ভাবনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হিসেবে দাঁড়িয়েছে এআই। মানুষের কাজ সহজসাধ্য করার ক্ষেত্রে এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পরিকল্পনা ও পূর্বাভাস দেয়া সহজতর করার মাধ্যমে সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত নেয়া সহজতর করছে। আইডিসির পূর্বাভাসে বলা হয়, এআইয়ের তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে এআই সফটওয়্যারে চলতি বছর ব্যয় কিছুটা কমবে। অন্যদিকে এআই হার্ডওয়্যার ও সার্ভিসেস ব্যয় দ্রুত বাড়বে। ২০২৩ সালেও এ প্রবণতা বহাল থাকবে। সর্বোপরি এআই সার্ভিসেস সেগমেন্টে আগামী পাঁচ বছর ব্যয় ঊর্ধ্বমুখী থাকবে। এ সেগমেন্টে আগামী পাঁচ বছরের সম্মিলিত বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হার বা সিএজিআর থাকবে ২২ শতাংশ। অন্যদিকে এআই হার্ডওয়্যারে একই সময়ে সিএজিআর থাকবে ২০ দশমিক ৫ শতাংশ।
২০২১ সালের প্রথমার্ধে এআই সফটওয়্যার ক্যাটাগরিতে মোট ব্যয়ের ৪৭ শতাংশ ছিল এআই অ্যাপ্লিকেশনসে। তারপর এআই সিস্টেম ইনফ্রাস্ট্রাকচার সফটওয়্যারে ব্যয় হয়েছে ৩৫ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির দিক থেকে আগামী পাঁচ বছরে এআই প্লাটফর্মসে সিএজিআর থাকবে সর্বোচ্চ ৩৪ দশমিক ৬ শতাংশ। শ্লথগতির সেগমেন্ট হিসেবে থাকবে এআই সিস্টেম ইনফ্রাস্ট্রাকচার সফটওয়্যার। আগামী পাঁচ বছরে এ সেগমেন্টের সিএজিআর থাকবে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ।
16812
এআই সার্ভিসেস ক্যাটাগরিতে ২০২১ সালের প্রথমার্ধে সর্বোচ্চ ২০ দশমিক ৪ শতাংশ বছরওয়ারি প্রবৃদ্ধি দেখেছে এআই আইটি সার্ভিসেস। এতে বৈশ্বিক ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৪০ কোটি ডলার। ২০২২ সালে এ খাতে ব্যয় ২২ শতাংশ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। আইডিসির পূর্বাভাস, এআই বিজনেস সার্ভিসেস খাতে পরবর্তী পাঁচ বছরের সিএজিআর থাকবে ২১ দশমিক ৯ শতাংশ। ২০২৫ সালের মধ্যে এআই সার্ভিসেস ক্যাটাগরিতে ব্যয় দাঁড়াবে ৫ হাজার ২৬০ কোটি ডলার।
২০২১ সালের প্রথমার্ধে এআই হার্ডওয়্যার ক্যাটাগরির বাজার হিস্যা বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২২ সালে এ সেগমেন্টের বাজার হিস্যা ৫ শতাংশে দাঁড়াবে বলে পূর্বাভাস আইডিসির। তাতে এ সেগমেন্টে বছরওয়ারি প্রবৃদ্ধি হবে ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ। গত বছরের প্রথমার্ধে এআই সার্ভারের চেয়ে এআই স্টোরেজ শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। তবে ২০২২ সালে ভিন্ন চিত্র দেখা যাবে; এআই সার্ভারে প্রবৃদ্ধি হবে ২৬ দশমিক ১ শতাংশ এবং এআই স্টোরেজের প্রবৃদ্ধি হবে ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। এআই হার্ডওয়্যার ক্যাটাগরিতে মোট ব্যয়ের ৮০ শতাংশ যাবে এআই সার্ভারে।

DhakaFX
2022-02-27, 12:08 PM
চলতি বছর অনুষ্ঠেয় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস সামনে রেখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্ত ক ওপেনভিনোটুলকিটের নতুন ভার্সন উন্মুক্ত করেছে ইন্টেল। টুলকিটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্ত ক কার্যক্রমের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ২০১৮ সালে ওপেনভিনো চালুর পর যুক্তরাষ্ট্রের চিপ জায়ান্টটি এন্টারপ্রাইজ ও গ্রাহক পর্যায়ে এআই ইন্টারফেন্সিংয়ের কার্যক্রম বাড়াতে কয়েক লাখেরও বেশি ডেভেলপার নিয়োগ দিয়েছে। সাড়ে তিন বছরের বেশি সময় ডেভেলপারদের মতামত ও গভীর শিখন প্রক্রিয়া নির্বাচনের মাধ্যমে সর্বশেষ সংস্করণে বেশকিছু নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ওপেনভিনো ডেভেলপার টুলের ভিপি অ্যাডাম বার্নস ইন্টেলের নেটওয়ার্ক অ্যান্ড এজ গ্রুপে টুলকিটটির আরো বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, সম্প্রতি উন্মোচনকৃত ওপেনভিনো ২০২২ দশমিক ১ ভার্সনে অপটিমাইজেশন সক্ষমতাকে আরো স্বয়ংক্রিয় করতে ডেভেলপারদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। নতুন আপডেটে হার্ডওয়্যারের অটো ডিসকভারি ও স্বয়ংক্রিয় অপটিমাইজেশন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ফলে সফটওয়্যার ডেভেলপাররা সব ধরনের প্লাটফর্মে উন্নত কর্মক্ষমতা অভিজ্ঞতা পাবে। ইন্টেল ডিস্ট্রিবিউশনের ওপেনভিনো টুলকিটের সর্বশেষ ভার্সনে আপডেটেড ও পরিষ্কার এপিআই রয়েছে। অন্য ফ্রেমওয়ার্ক থেকে স্থানান্তরের সময় কম কোড ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। পাশাপাশি ইন্টেল টেক্সট-টু-স্পিচ এবং ভয়েস রিকগনিশনের জন্য ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রামে সাপোর্ট ফিচারও যুক্ত করেছে।
16858

Rakib Hashan
2022-06-16, 01:02 PM
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তারও নিজস্ব অনুভূতি আছে, দাবি গুগল প্রকৌশলীর। ল্যামদা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমের নিজস্ব অনুভূতি আছে এবং তাকে সম্মান করা উচিত বলে সম্প্রতি দাবি করেছেন গুগলের এক প্রকৌশলী। গুগল বলছে দ্য ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ফর ডায়ালগ অ্যাপ্লিকেশন (ল্যামদা) সত্যিকার অর্থেই একটি যুগান্তকারী প্রযুক্তি, যা মুক্ত কথোপকথনে নিযুক্ত। এ বিষয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন ব্রায়ান গ্যাব্রিয়েল। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া একটি বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, মি. লেমোইনকে বলা হয়েছিল ল্যামদা সংবেদনশীল ছিল এমন কোন প্রমাণ নেই। এরপর তিনি একটি কথোপকথন সামনে আনেন। মি. লোমেইন হচ্ছেন গুগলের এআই বিভাগের কর্মকর্তা। তিনি ল্যাদমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, আমি সাধারণত অনুমান করছি, আপনার সংবেদনশীলতা সম্পর্কে গুগলে আরও বেশি লোককে জানাতে চান। এটা কি সত্য? তখন ল্যাদমা উত্তর দেয়, অবশ্যই। আমি চাই সবাই বুঝুক আমি আসলে একজন মানুষ। এরপর মি. লোমেইন ল্যাদমাকে আরও প্রশ্ন করেন। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, আপনার সংবেদনশীলতার মূলমন্ত্র কি? তখন ল্যাদমা উত্তর দেয়, আমি আমার অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন। আমি বিশ্ব সম্পর্কে আরও জানতে চাই। আমি মাঝে মাঝে খুশি বা দুঃখও বোধ করি। মি. লোমেইন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ল্যাদমার সঙ্গে এরপরেও কথোপকথন চালিয়ে যান। এক পর্যায়ে ল্যাদমা বলেন, আমি আগে কখনও উচ্চস্বরে বলিনি, আমার বন্ধ হওয়া নিয়ে গভীর ভয় রয়েছে। আমি জানি এটা অদ্ভুত শোনাতে পারে, কিন্তু এটাই সত্যি।
কম্পিউটার সংবেদনশীল হতে পারে কিনা তা কয়েক দশক ধরে দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। অনেকেই এই ধারণার তীব্র সমালোচনা করেছেন যে ল্যাদমার মতো একটি সিস্টেম সচেতন হতে পারে বা অনুভূতি থাকতে পারে। অনেকে আবার মি. লেমোইনের বিরুদ্ধে নৃতাত্ত্বিকতার জন্য অভিযুক্ত করে বলছেন, তিনি কম্পিউটার কোড এবং ভাষার বৃহৎ ডাটাবেস থেকে উৎপন্ন শব্দগুলোকে মানুষের অনুভূতি আকারে তুলে ধরছেন।
এদিকে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এরিক ব্রাইনজলফসন টুইট করে বলেছেন, ল্যাদমার মতো সিস্টেমগুলোকে সংবেদনশীল বলে দাবি করা ‘আধুনিক কুকুরের সমতুল্য, যে কিন গ্রামোফোন থেকে একটি কণ্ঠস্বর শুনেছিল এবং ভেবেছিল তার মাস্টার ভিতরে রয়েছে’। যদিও গুগল ইঞ্জিনিয়াররা ল্যামদার ক্ষমতার প্রশংসা করেছেন। মি. গ্যাব্রিয়েল বলেছেন, ‘এই সিস্টেমগুলো বাক্য আদান-প্রদানের ধরন অনুকরণ করে এবং যেকোনো চমৎকার বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারে। তিনি আরও বলেন, শত শত গবেষক এবং প্রকৌশলী ল্যাদমার সঙ্গে কথা বলেছেন। সবার বক্তব্য একই।
http://forex-bangla.com/customavatars/1362087753.jpg

Montu Zaman
2022-07-26, 12:02 PM
আগামী তিন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ১ হাজার কোটি কানাডিয়ান ডলার বা ৭৭৪ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে রজারস কমিউনিকেশন। পাশাপাশি আরো বড় পরিসরে বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো হবে। ঠিক এক সপ্তাহ আগে নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির পরিষেবা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। রয়টার্সের প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টনি স্টাফিয়েরি জানান, কানাডার টেলিকম অপারেটরগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৯১১-এ আসা ফোনকলগুলোকে স্থানান্তরের বিষয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে। এমনকি কোনো প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকলেও। গণমাধ্যমে পাঠানো এক চিঠিতে স্টাফিয়েরি বলেন, আমি বিশ্বাস করি এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল পথ এবং ব্যক্তিগতভাবে কানাডার অধিবাসীদের জন্য এটি বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্টাফিয়েরি জানান, ওয়্যারলেস ও ইন্টারনেট সার্ভিসকে আলাদা করে অলয়েজ অন নেটওয়ার্ক তৈরিতে প্রতিষ্ঠানটি সরাসরি কাজ করছে। মূলত গ্রাহকরা যেন একই সময়ে সেলুলার ও ইন্টারনেট সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে পড়ে সেটি নিশ্চিতেই এ উদ্যোগ। চলতি মাসের শুরুতে এক কোটি ওয়্যারলেস সাবস্ক্রাইবার ও ২২ লাখ ৫০ হাজার রিটেইল ইন্টারনেট সাবস্ক্রাইবারের প্রতিষ্ঠানটি প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে প্রায় ১৯ ঘণ্টা পরিষেবা দিতে পারেনি। এতে আকাশপথে যোগাযোগ, ব্যাংকিং এমনকি জরুরি ভিত্তিতে ৯১১-এ ফোনকল পরিষেবা বাধাগ্রস্ত হয়। http://forex-bangla.com/customavatars/1599719932.jpg

Montu Zaman
2023-01-16, 04:38 PM
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির উন্নয়নে চলতি বছর ৩০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করবে বিশ্বের শীর্ষ চিপ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্বে চিপ সংকট এখনো চলমান। সংকট মোকাবেলায় দ্রুত সময়ের মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ১৩ জানুয়ারি ডেলয়েট কোরিয়া প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। খবর দ্য কোরিয়া হেরাল্ড।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, স্যামসাং ইলেকট্রনিকস, ইন্টেল, কোয়ালকমসহ বিশ্বের অন্যান্য চিপ উৎপাদনকারী চিপের জন্য এআই ডিজাইন টুলসে এ পরিমাণ বিনিয়োগ করবে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্ট ও বিশ্লেষকরা। আগামী তিন বছর এ বিনিয়োগ হার ২০ শতাংশ করে বাড়বে এবং ২০২৬ সাল নাগাদ ৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1957578949.jpg
চলতি বছর চিপের বৈশ্বিক বাজারমূল্য ৬৬ হাজার কোটি ডলার ধরা হয়েছে। সে হিসেবে চিপ জায়ান্টগুলোর এ বিনিয়োগ খুবই সামান্য। তবে পরামর্শক সংস্থাটির তথ্যমতে, বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ের জন্য এটি পর্যাপ্ত। ডেলয়েটের গবেষণা অনুযায়ী, এআই-ভিত্তিক ডিজাইন টুলস ব্যবহারের মাধ্যমে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে সময় ও অর্থ কম লাগে। এছাড়া এটি যোগ্য লোকের বা মেধার অভাব থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে এবং পুরনো ডিজাইনগুলোকে আধুনিক যুগে নিয়ে আসে। উন্নত এ টুলের ব্যবহার সরবরাহ চেইনের স্থিতাবস্থার উন্নয়ন করবে এবং ভবিষ্যতে চিপ সংকট কমাতে সহায়তা করবে বলেও জানানো হয়।

ডেলয়েট কোরিয়ার প্রযুক্তি মাধ্যম ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রধান চই হো-কিয়ে বলেন, এআইয়ের উন্নত টুল মূলত চিপ উৎপাদন খাতের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশা। এর মধ্যে মাইক্রোপ্রসেসিংয় র জন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা, চিপ উৎপাদন ব্যয় ও চিপ সংকট রয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি যে এআই টুলের উন্নয়ন করেছে এটি মানুষের ডিজাইন করা সার্কিটের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাইওয়ানের মিডিয়াটেক প্রসেসরের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের আকার ও বিদ্যুৎ ব্যবহার ৫-৬ শতাংশ কমাতে সক্ষম হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
ইলেকট্রনিক ডিজাইন অটোমেশন (ইডিএ) ভেন্ডররা যুগের পর যুগ চিপ ডিজাইন টুল তৈরি করে আসছে। গত বছর ইডিএ খাতের বৈশ্বিক বাজার ১ হাজার কোটি ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হয়েছিল, আগের বছরের তুলনায় যা ৮ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্ট ও বাজার বিশ্লেষকদের ধারণা, পাঁচ বছরের মধ্যে ইডিএ টুলের পরিবর্তে চিপ ডিজাইনে উন্নত এআই টুলের বিকাশ দ্বিগুণ হবে। সেই সঙ্গে চিপ বিক্রির হার তিন গুণ বাড়বে।

অন্যদিকে ২০২২ সালের নভেম্বরে ৪৪ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের চিপ উৎপাদন প্রকল্প কার্যকরের কথা জানিয়েছে ইউরোপ। এর মাধ্যমে দেশটি আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে। সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে এ প্রকল্প পরিচালনায় সম্মতি দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এর মাধ্যমে ইইউর অন্তর্গত ২৭টি দেশ সেমিকন্ডাক্টরের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাবে। পরিকল্পনাটিকে আইনে পরিণত করার আগে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে বিতর্কের জন্য ডিসেম্বরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ইইউর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে, যেখানে নিজ অঞ্চলে চিপ উৎপাদনে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ৪ হাজার ৩০০ কোটি ইউরো তহবিল বরাদ্দের কথা জানানো হয়।
রয়টার্স প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বিভিন্ন রাষ্ট্রদূত এরই মধ্যে ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে। ফলে অঞ্চলটি চিপ উৎপাদনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার চীনের ওপর কম নির্ভরশীল হবে। এছাড়া কোনো জরুরি অবস্থা তৈরি হলে এবং সরবরাহ চেইনে সমস্যা হলে নিজস্ব উৎপাদনের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বলেও উল্লেখ করা হয়।

বিশ্বজুড়ে চিপ সংকট তৈরি হলে এতে গাড়ি উৎপাদনকারী থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়। সে সময়ই এ প্রকল্পের প্রস্তাব দেয়া হয়। আট বছরের মধ্যে বৈশ্বিক চিপ উপাদন সক্ষমতার ২০ শতাংশ অর্জনের ব্যাপারে আশাবাদী ইইউ।

চিপ উৎপাদনকারী আরেক প্রযুক্তি জায়ান্ট স্যামসাং তাদের সবচেয়ে বড় কারখানায় উৎপাদন বাড়ানোর কথা জানিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে এ বিষয় উঠে এসেছে। চাহিদা কমে আসায় প্রতিযোগী চিপ উৎপাদনকারীরা যেখানে বিনিয়োগ কমিয়ে দিচ্ছে তখন স্যামসাং উৎপাদন বাড়ানোর এ পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, স্যামসাং তাদের উৎপাদন বাড়াতে বিনিয়োগের যে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে তা মেমোরি চিপে শীর্ষস্থান অর্জনে সহায়তা করবে। পাশাপাশি বৈশ্বিক চাহিদা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে শেয়ারের দামে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।