lanzuu
2018-08-26, 08:38 PM
6216
সফলতার জন্য কোন বয়স লাগে না। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ বাফেট। ৫২ বছর বয়সে তার সম্পদ ছিল মাত্র সাড়ে ৩৭ কোটি ডলার। ৬০ বছর বয়সে তা হয় ৩৮০ কোটি ডলার। আর ৮৭ বছর পার হওয়ার পর তার সম্পদ ১১গুন বেড়ে গেছে। সেই বাফেট তরুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন সময় দিয়েছেন বিভিন্ন উপদেশ-পরামর্শ। তারই কয়েকটি সংক্ষেপে এমন-
ক. ওয়ারেন বাফেট মনে করেন, যা করবেন তা পুরো মনোযোগ দিয়ে করা উচিত। ব্যবসার রোমাঞ্চে বুদ হয়ে ব্যবসায়িক বুদ্ধি হারালে চলবে না। সজাগ থাকতে হবে সবসময়। তিনি আরও বলেন, এমন ব্যবসায় বিনিয়োগ করবেন না, যা আপনার বোধগম্য নয়।
খ. ওয়ারেন বাফেট বলেন, প্রথমত, নিজের দক্ষতার ওপর বিনিয়োগ করুন। আপনার দক্ষতা যত বাড়বে, আপনার ব্যবসাও তত সৃজনশীল হবে।
গ. ব্যবসার ক্ষেত্রে এই হলো ওয়ারেন বাফেটের মূলমন্ত্র, ‘এমন মানুষদের সাথে সময় কাটান, যারা আপনার চেয়ে দক্ষ।’
ঘ. বাফেট অবসর সময়ের ৮০ ভাগ বই পড়ার পেছনে ব্যয় করেন। বিজনেস এডভেঞ্চার্স, দ্য অ্যাসেস অব ওয়ারেন বাফেট এবং দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর-তরুন উদ্যোক্তাদের এই বইগুলো পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাফেট। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন অন্তত ৫০০ পৃষ্ঠা পড়ো। জ্ঞান হলো চক্রবৃদ্ধি সুদের মতো। যত পড়বে, তত বাড়বে।’
ঙ. ব্যবসার ক্ষেত্রে অতীত ও ভবিষ্যৎ- দুটিকেই গুরুত্বপূর্ন বলে মানেন ওয়ারেন বাফেট। তিনি মনে করেন, ভবিষ্যৎটা পরিস্কার দেখতে না পারলেও ব্যবসার ক্ষেত্রে আমরা তো আমাদের অতীতটা স্পষ্ট দেখতে পাই। সেটাই আমাদের ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।
চ. আপনি কাকে অনুসরণ করছেন, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ন। আপনি কার মতো হতে চান? খুব ভেবে এই প্রশ্নের উত্তর ঠিক করুন। ওয়ারেন বাফেট বলেন, আমাকে বলো তোমার চোখে ‘নায়ক‘ কে। আমি বলে দেব, তোমার ভবিষ্যৎ কী। তার মানে হচ্ছে আপনি কাকে আদর্শ বলে মানেন, সেটাই নির্ধারণ করবে আপনার ভবিষ্যৎ।
ছ. ক্রেডিট কার্ড বর্জন করার পরামর্শ দিয়েছেন ওয়ারেন বাফেট। তিনি বলেছেন, জীবনের শুরুতে ক্রেডিট কার্ডের টোপে পড়লে দাসত্বের মধ্যে পড়ে যাবেন। সেই দাসত্ব দিনকে দিন বাড়বে। তাই টাকা দিয়ে পণ্য ক্রয়ের চেষ্টা করুন। এটি আপনার জীবনকে শৃঙ্খলার মধ্যে রাখতে সহায়তা করবে।
জ. সময়কে নিয়ন্ত্রণ করার কথা বলেছেন ওয়ারেন বাফেট। তার মতে, সময় হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। আর সেটির ব্যবস্থাপনায় আপনাকে দক্ষ হতে হবে। তাহলেই আপনাক কেউ থামাতে পারবে না।
সফলতার জন্য কোন বয়স লাগে না। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ বাফেট। ৫২ বছর বয়সে তার সম্পদ ছিল মাত্র সাড়ে ৩৭ কোটি ডলার। ৬০ বছর বয়সে তা হয় ৩৮০ কোটি ডলার। আর ৮৭ বছর পার হওয়ার পর তার সম্পদ ১১গুন বেড়ে গেছে। সেই বাফেট তরুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন সময় দিয়েছেন বিভিন্ন উপদেশ-পরামর্শ। তারই কয়েকটি সংক্ষেপে এমন-
ক. ওয়ারেন বাফেট মনে করেন, যা করবেন তা পুরো মনোযোগ দিয়ে করা উচিত। ব্যবসার রোমাঞ্চে বুদ হয়ে ব্যবসায়িক বুদ্ধি হারালে চলবে না। সজাগ থাকতে হবে সবসময়। তিনি আরও বলেন, এমন ব্যবসায় বিনিয়োগ করবেন না, যা আপনার বোধগম্য নয়।
খ. ওয়ারেন বাফেট বলেন, প্রথমত, নিজের দক্ষতার ওপর বিনিয়োগ করুন। আপনার দক্ষতা যত বাড়বে, আপনার ব্যবসাও তত সৃজনশীল হবে।
গ. ব্যবসার ক্ষেত্রে এই হলো ওয়ারেন বাফেটের মূলমন্ত্র, ‘এমন মানুষদের সাথে সময় কাটান, যারা আপনার চেয়ে দক্ষ।’
ঘ. বাফেট অবসর সময়ের ৮০ ভাগ বই পড়ার পেছনে ব্যয় করেন। বিজনেস এডভেঞ্চার্স, দ্য অ্যাসেস অব ওয়ারেন বাফেট এবং দ্য ইন্টেলিজেন্ট ইনভেস্টর-তরুন উদ্যোক্তাদের এই বইগুলো পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাফেট। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন অন্তত ৫০০ পৃষ্ঠা পড়ো। জ্ঞান হলো চক্রবৃদ্ধি সুদের মতো। যত পড়বে, তত বাড়বে।’
ঙ. ব্যবসার ক্ষেত্রে অতীত ও ভবিষ্যৎ- দুটিকেই গুরুত্বপূর্ন বলে মানেন ওয়ারেন বাফেট। তিনি মনে করেন, ভবিষ্যৎটা পরিস্কার দেখতে না পারলেও ব্যবসার ক্ষেত্রে আমরা তো আমাদের অতীতটা স্পষ্ট দেখতে পাই। সেটাই আমাদের ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।
চ. আপনি কাকে অনুসরণ করছেন, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ন। আপনি কার মতো হতে চান? খুব ভেবে এই প্রশ্নের উত্তর ঠিক করুন। ওয়ারেন বাফেট বলেন, আমাকে বলো তোমার চোখে ‘নায়ক‘ কে। আমি বলে দেব, তোমার ভবিষ্যৎ কী। তার মানে হচ্ছে আপনি কাকে আদর্শ বলে মানেন, সেটাই নির্ধারণ করবে আপনার ভবিষ্যৎ।
ছ. ক্রেডিট কার্ড বর্জন করার পরামর্শ দিয়েছেন ওয়ারেন বাফেট। তিনি বলেছেন, জীবনের শুরুতে ক্রেডিট কার্ডের টোপে পড়লে দাসত্বের মধ্যে পড়ে যাবেন। সেই দাসত্ব দিনকে দিন বাড়বে। তাই টাকা দিয়ে পণ্য ক্রয়ের চেষ্টা করুন। এটি আপনার জীবনকে শৃঙ্খলার মধ্যে রাখতে সহায়তা করবে।
জ. সময়কে নিয়ন্ত্রণ করার কথা বলেছেন ওয়ারেন বাফেট। তার মতে, সময় হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। আর সেটির ব্যবস্থাপনায় আপনাকে দক্ষ হতে হবে। তাহলেই আপনাক কেউ থামাতে পারবে না।