PDA

View Full Version : চীন-মার্কিন ট্রেড ওয়ারের ফলে বাংলাদেশের সুবিধা



BDFOREX TRADER
2018-11-06, 01:37 PM
চীন-মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে সবচে বেশি সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বা ইআইইউ প্রকাশিত এশিয়ান উইনার শিরোনামের প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশ ছাড়াও এই সুবিধা পাবে ভিয়েতনাম ও ভারত। তবে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়ছে, এক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সক্ষমতা বাড়ানো এবং সরবরাহ ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করা...

BDFOREX TRADER
2018-11-18, 03:34 PM
বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতির বৃহৎ দুই দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন বাণিজ্যযুদ্ধে নেমেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবে বাণিজ্যযুদ্ধের আর্থিক প্রভাবের পরিমাণ প্রায় ৪৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক মোট জিডিপির প্রায় শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। বিশ্বের অনেক দেশের মতোই বাংলাদেশও এ যুদ্ধের রাহু থেকে মুক্ত নয়। তবে এর ভালো ও খারাপ দুই ধরনের প্রভাবই আছে বাংলাদেশের জন্য। সেসব প্রভাব মোকাবেলায় মুখোমুখি হতে দ্রুত প্রস্তুত হতে হবে বাংলাদেশকে। কেননা সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, বাংলাদেশ, লাওস ও শ্রীলংকা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর শুল্কারোপ করেছে চীন। দেশটির সানসেট ইন্ডাস্ট্রি স্থানান্তরের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উত্কৃষ্ট স্থান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এজন্য অবকাঠামো খাতের উন্নয়ন, বাণিজ্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি ও পরিকল্পিত বাজারজাত ব্যবস্থা গড়ে তোলা প্রয়োজন।

SumonIslam
2019-01-07, 05:57 PM
জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সংস্থা দ্য গ্লোবাল ইকোনমিস্ট ফোরাম (জিইএফ), সম্প্রতি জিইএফ ২০১৯ সালের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পূর্বাভাস দিয়েছে যেখানে সংস্থাটি বাংলাদেশ সম্পর্কেও অর্থনৈতিক পূর্বাভাস রয়েছে। তারা অনুমান করছে যে, মার্কিন-চীন বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে। এতে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ বাড়তে পারে। ফলে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আসবে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণী, বিদ্যুৎ খাতে ২০১৯ সালে ২২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ আসতে পারে। আর জিডিপির সাপেক্ষে সরকারের ঋণের অনুপাত ৩০ শতাংশে উঠতে পারে।

princeeyasin
2019-04-29, 07:17 PM
ফরেক্স ট্রেডিং হল একই সাথে একটি কারেন্সির ক্রয় এবং অন্য কারেন্সির বিক্রয়। কারেন্সি কোন ব্রোকার অথবা ডিলারের মাধ্যমে এবং Pair বা জোড়ায় ট্রেড করা হয়,বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক রিজার্ভে প্রধান মুদ্রা হল মার্কিন ডলার। তাই অন্য বৈদেশিক মুদ্রাগুলোর বিপক্ষে মার্কিন ডলার ইনডেক্স গ্রিনব্যাক হার প্রতিফলিত করে

SUROZ Islam
2019-07-15, 04:19 PM
চলমান চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে অনেক মার্কিন ক্রেতা বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকেছেন। সে জন্য পোশাক কারখানায় ক্রয়াদেশ বেড়েছে। রপ্তানিও বেড়েছে। ফলে তিন বছরের ব্যবধানে বড় এই বাজারে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জানুয়ারি-মে) যুক্তরাষ্ট্রে ২৫৫ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। গত বছরের এই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ২২১ কোটি ডলারের পোশাক। তার মানে, চলতি বছরের পাঁচ মাসে রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ১৫ শতাংশ। বাজারটিতে শীর্ষ ছয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। দেশের উদ্যোক্তারা বলছেন, বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচুর ক্রয়াদেশ আসছে। অনেক নতুন ক্রেতা খোঁজখবর নিচ্ছেন। তবে সুযোগটা ব্যাপক হারে কাজে লাগানো যাচ্ছে না। কারণ, ক্রেতারা খুবই কম দামে পোশাক কিনতে চান। তা ছাড়া, অধিক মূল্য সংযোজনের পোশাক তৈরির সক্ষমতাসম্পন্ন কারখানার সংখ্যা খুবই কম।

DhakaFX
2019-10-24, 01:25 PM
বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য যুদ্ধেও বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে, বিগত দুই দশকে বিশ্বে কয়েকবার অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। ১৯৯৭ সালে সারা বিশ্বে যে মহা অর্থনৈতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল তাতে ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়াসহ এশিয়ার বেশ কিছু দেশ চরম অবস্থায় পতিত হয়। আর ২০০৮ সালের বিপর্যয়ে খোদ যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে চরম অবস্থার সৃষ্টি হয়। কিন্তু তখনও আমাদের অর্থনীতি বিপর্যের সম্মুখীন হয়নি। এছাড়া বর্তমানে*পৃথিবীতে তৃতীয় চরম অবস্থা বিরাজ করছে। আর সেটি হচ্ছে তথাকথিত বাণিজ্য যুদ্ধ। চলমান এই যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বে অর্থনীতিতে নিম্নমুখিতা দেখা দিয়েছে। এতে চীনের প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক চার শতাংশ থেকে ৭ শতাংশে নেমে গেছে, কিন্তু বাংলাদেশের অথনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। এটা কল্প কাহিনীর মত মনে হলেও এটাই বাস্তবতা। এতে সবচেয়ে বড় অবদান বাংলাদেশের মানুষের। কেননা আমাদের উৎপাদন আর চাহিদা নিজেরাই তৈরি করি। ফলে আমাদের আর্থিক খাতে এ মুহূর্তে কোনো ঝুঁকি নেই।