PDA

View Full Version : ঢাকা শেয়ার মার্কেটের যত নিউজ!



Pages : [1] 2 3

Rassel Vuiya
2019-01-07, 05:42 PM
২০১৮ বিদায়ী বছর শেষে একটি জাতীয় নির্বাচনের পর নতুন অর্থমন্ত্রীর হয়েছেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। যদিও ২০১৯ সালের শুরু থেকেই শেয়ার মার্কেটে চাঙ্গা ভাব লক্ষ্য করা গেছে ঢাকা শেয়ার মার্কেটে। যদি বড় ধরনের কোনো রাজনৈতিক সংকট না হয় এবং আইনশৃংখলা পরিস্থিতি অবনতি না হলে পুরো বছর জুড়েই এমন অবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। ফলে নতুন বছরে সব ক্যাটাগরির বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লেনদেনে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বিনিয়োগকারীদের আশাবাদের জোরে স্টক এক্সচেঞ্জে সব খাতের, সব ধরনের শেয়ারের দামই ঊর্ধ্বমুখী। গতকাল পর্যন্ত টানা ১১ কার্যদিবস সূচক বেড়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আবারো হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

Rakib Hashan
2019-01-09, 06:40 PM
নির্বাচনের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে শেয়ারবাজারের সূচক। নির্বাচনের আগে বাজারে যেখানে মন্দাভাব ছিল, সেখানে এখন ব্যাপকভাবে চাঙাভাব দেখা যাচ্ছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল মঙ্গলবার এক দিনেই ১১৬ পয়েন্ট বা ২ শতাংশের বেশি বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকটি বেড়েছে ৩৯৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শেয়ার মার্কেটের উল্লেখ্যযোগ্য খবরগেুলো হল
০১- সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পর্ষদ সভা আগামী ১৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
০২- আগামী ১২ জানুয়ারি থেকে প্রকৌশল খাতের বিবিএস ক্যাবলস বাণিজ্যিক উত্পদনে যাচ্ছে আইপিও প্রকল্প
০৩- শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির নেপথ্যে অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছে নর্দার্ন জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

DhakaFX
2019-01-10, 04:50 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল ৪ হাজার ১১৪ বারে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১৩ লাখ ৮৪ হাজার ৯৩৫টি শেয়ারের লেনদেন হয়। দিন শেষে কোম্পানিটি লেনদেন তালিকার শীর্ষ স্থানে উঠে আসে। ডিএসইতে গতকাল শেয়ারটির সর্বশেষ দর ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ বা ১৮ টাকা ৯০ পয়সা বেড়ে দাঁড়ায় ২৬৪ টাকা ৮০ পয়সায়। দিনভর দর ২৪৭ টাকা থেকে ২৬৭ টাকা ৪০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করে। সমাপনী দর ছিল ২৬৩ টাকা, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ২৪৫ টাকা ৯০ পয়সা। এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন দর ছিল ১৮৫ টাকা ও সর্বোচ্চ দর ২৮৭ টাকা। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ৪৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে এ কোম্পানি। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৯৬ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ৩১ টাকা ৫৩ পয়সা। গত ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এজিএমে এর অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

SUROZ Islam
2019-01-15, 04:37 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ সূচক হলেও, আজ মঙ্গলবার লেনদেনে কমেছে। দর বাড়ার শীর্ষে আছে ইউনাইটেড ফিন্যান্স এর শেয়ার, আজকের দিনে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২ টাকা ২০ পয়সা বা ১০ শতাংশ। এছাড়া বিক্রেতা শূন্য হয়ে গেছে ৭টি কোম্পানির শেয়ারে। এতে কোম্পানিগুলোর শেয়ার হল্টেড হয়ে মূল্য স্পর্শ করছে সার্কিট ব্রেকারে।কোম্পান গুলো হচ্ছেঃ- ইউনাইটেড ফিন্যান্স, অগ্রনী ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়ন ইনফিউশন, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স ও বিডি ওয়েল্ডিং।
আর একটি নিউজ হল যে আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস ৩০ পুনর্বিন্যাস করা হবে।

DhakaFX
2019-01-17, 01:00 PM
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রাম দুই স্টক এক্সচেঞ্জে ‘এন’ (n) ক্যাটাগরিতে এস.এস স্টিল লিমিটেডের কোম্পানীর আইপিও অনুেোদন করা হয়েছে। কোম্পানিটির টিকার হল sssteel. ফলে এখন থেকে এই কোম্পানীটির শেয়ার লেনদেন করা যাবে। এবং ৩০ জুন সমাপ্ত, ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ায় কাট্টলি টেক্সটাইল লিমিটেডকে ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নিত করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও ফরচুন সুজ ও ওইমেক্স ইলেক্ট্রোড কোম্পানী যথাক্রম ১৫ শতাংশ এবং ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, আর এই বোনাস শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বিও একাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Tofazzal Mia
2019-01-21, 03:57 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল উত্থান হলেও আজ সোমবার পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে, এর মধ্যে ৬ টি কোম্পানির শেয়ার সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে কেপিসিএল শেয়ার আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সিঙ্গার বিডি এবং মেঘনা পেট্রোলিয়াম লেনদেনের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য মার্কেটে বিও একাউন্টে বোনাস লভ্যাংশ পাঠিয়েছে ৪ কোম্পানি যার মধ্যে ইনটেক লিমিটেড ১১ শতাংশ, রহিম টেক্সটাইল মিলস ১০ শতাংশ, জাহিন স্পিনিং ১০ শতাংশ এবং বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।

DhakaFX
2019-02-14, 04:50 PM
বিটিআরসির এক সিদ্ধান্তে ধরাশায়ী হয়েছে গ্রামীণফোন লিমিটেডের শেয়ার। উল্লেখ যে, বিটিআরসি গত সপ্তাহে মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনকে সিগনিফিকেন্ট মার্কেট পাওয়ার বা তাৎপর্যপূর্ণ বাজার ক্ষমতাসম্পন্ন পরিচালনাকারী (এসএমপি অপারেটর) হিসেবে ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়। রোববার গ্রামীনফোনকে চিঠি দিয়ে সিদ্ধান্তের বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়। এই সিদ্ধান্তের ফলে এখন থেকে বিটিআরসি গ্রামীণফোনের করণীয় ও বর্জনীয় কার্যক্রম ঠিক করে দিতে পারবে। এই সিদ্ধান্তের প্রভাবে গত দুই দিন ধরে টানা দর হারিয়েছে, যা ৪ শতাংশের বেশি দাম কমেছে এই ব্লুচিপ কোম্পানিটির শেয়ার।

SumonIslam
2019-02-18, 04:46 PM
7185
আমার কাছে চার্ট দেখে মনে হচ্ছে মার্কেট নিরব ধস নেমেছে। আসেন সবাই লাল শাক দিয়ে ভাত খাই...
এই হলো আজকের মার্কেট চার্ট....7186
মার্কেট যেহেতু ৬২০০ জেতে পারেনি তাই নিচে নেমে শক্তি সঞ্চয় করছে । নিচের সবুজ লাইন সাপোর্ট । যার প্রথম ধাপ ৫৬০০+-৫০ এ । মূল মার্কেট আপ্ট্রেন্ড এ আছে । ৫৬০০ হিট করেই আশা করি ৬২০০ তে পৌঁছাবে । ভাংবে কি ভাংবে না তা পরের বেপার। আপাতত ওই আশায় থাকি। যদি কোন কারনে ৫৬০০ সাপোর্ট ভেংগে ফেলে তাহলে সবার জন্য খারাপ দিন অপেক্ষা করছে ।

SUROZ Islam
2019-03-05, 02:14 PM
আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (০৪ মার্চ) লেনদেন অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে শেয়ার দর সর্বোচ্চ বেড়েছে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের। এছাড়া প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২০১৮ সালের শেষ প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন ১৮) ব্যবসায় লোকসান হয়েছে। এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ নন কনভার্টেবল সাবঅর্ডিনেট বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ৭০০ কোটি টাকা উত্তোলন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ১২ মার্চ আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ও ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বোর্ড সভা হবে।

SaifulRahman
2019-03-06, 03:13 PM
ডিএসসির কোথা থেকে কোথায় আসছে? টানা ২৯দিন মাইনাস। ২দিন বাড়লে কোয়ারী
7287
এরা বসে থাকে কোয়েরী দিয়ে কিছু টাকা গেম্বলারদের থেকে আদায় করতে, অথচ ভালো কতো শেয়ার দিনেরপর দিন কমে তখন নোটিশ দেয়ার মুরদ নেই কেনও কমে? , ফায়দাবাজ দালালগুলো বাজার পরিচালনা করছে। সরকারের উচিত এইসব ধান্দাবাজগুলোকে বিদায় করে কিছু সত্যিকারের উপযুক্ত ব্যাক্তিকে দ্বায়িত্ব দেয়া।

FXBD
2019-04-07, 05:07 PM
আজ রবিবার পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে উভয় পুঁজিবাজারের লেনদেন। কমেছে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর। এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৩৩ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৮ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৪২ পয়েন্টে। ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৩৩০ কোটি ৫৪ লাখ ১৩ হাজার টাকার। যা গত কার্যদিবস থেকে ৩৩ কোটি টাকা কম। গত কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৬৩ কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। আজ ডিএসইতে ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১ শতাংশ বা ৭৩টির, কমেছে ৬৯ শতাংশ বা ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০ শতাংশ বা ৩৫টির। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে। এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৪১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫টির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির।
7476

SUROZ Islam
2019-04-17, 10:41 AM
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায় যে, চলতি বছরের ১লা জা্নুয়ারী দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধন মূল্যসূচক ছিল ৬২৫৪ পয়েন্ট। ছয় মাসের ব্যবধানে ২৮ জুন তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫৪০৫ পয়েন্টে। এ সময়ে সূচকের পতন হয়েছে ৮৪৯ পয়েন্ট। আলোচ্য সময়ে অব্যাহত মন্দার কবলে পড়ে শেয়ারবাজারের সিংহভাগ কোম্পানির দরপতন হয়েছে। এর মধ্যে ৮ কোম্পানির শেয়ারদরে বড় হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর অর্ধেকেরও নিচে নেমে এসেছে। এদিকে, টানা দরপতনের মধ্যেও তালিকাভূক্ত দুর্বল মৌলের অনেক কোম্পানির শেয়ার দরে বড় উল্লম্ফন হয়েছে। এরমধ্যে ১৭ কোম্পানির শেয়ারদর শতভাগের বেশি বেড়েছে। 7550
দর বিপর্যয়ের ৮ কোম্পানি : প্রাপ্ত তথ্যমতে, পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ৩৪৩টি কোম্পানির মধ্যে (৩৭ মিউচ্যুয়াল ফান্ডসহ) যে ৮ কোম্পানির শেয়ারদর শতভাগের বেশি কমেছে, সেগুলোর মধ্যে জেমিনি সী ফুডের দর কমেছে ৩৪০ শতাংশ, বিবিএস কেবলসের ১২০ শতাংশ, সেন্ট্রাল ফার্মার ১১৩ শতাংশ, ফরচুন সুজের ১১০ শতাংশ, ন্যাশনাল ফিডের ১০৮ শতাংশ, নর্দার্ন জুটের ১০৭ শতাংশ, আমরা নেটওয়ার্কের ১০৫ শতাংশ এবং বিবিএসের ১০৪ শতাংশ। এছাড়া, লভ্যাংশ কমে যাওয়া এবং মুনাফা কমে যাওয়ায় ব্যাংক ও লিজিং খাতের অনেক কোম্পানির শেয়ার দরেও ব্যাপক পতন হয়েছে।
7551

SumonIslam
2019-04-28, 03:52 PM
নতুন বছরের ফেব্রুয়ারী মাস বিনিয়োগকারীদের হতাশ করছে। ফলে টানা দরপতনের কারনে বাজার মাঝে ঘুরে দাঁড়ালোও এর স্থায়িত্ব ছিল না। ফের সেই হতাশার বিরাজ আজও চলছে। নিরবচ্ছিন্নভাবে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে পারছে না। ফলে আশা-নিরাশার দোলাচলে কেটেছে বিনিয়োগকারীদের। তার পরও বিনিয়োগকারীরা আশায় বুক বেঁধেছেন।কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আশা দিন দিন নিরাশ করছে। পুঁজিবাজারে একটি সিন্ডিকেট চক্র বাজারকে অস্থিতিশীল করতে কাজ করছে। এ অস্থিতিশীলতার নেপেথ্যে কারসাচি চক্র জড়িত। তাই একটি স্থিতিশীল বাজার প্রতিষ্ঠা এখন সর্বস্তরের মানুষের কাম্য। যা বর্তমানে টক অব দ্য কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। তাছাড়া পুঁজিবাজারে দরপতন থামছে না। ভালো খবরেও সাড়া দিচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা।
একটি সূত্র জানায়, বিশেষ একটি গোষ্ঠী বিশেষ উদ্দেশ্যে শেয়ারবাজারের দরপতনকে উস্কে দিচ্ছে। ওই গোষ্ঠীটি বড় বড় ব্রোকারেজ হাউজে গিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সামনে আরও বড় পতন হবে বলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ছেড়ে দিতে প্রলুব্দ করছেন। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অজানা আতঙ্ক সৃষ্টি হচ্ছে। সূত্রটি জানায়, এ গুজবের সাথে কয়েকটি কোম্পানির উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্রোকারেজ হাউজের প্রধান নির্বাহীরাও জড়িত। এছাড়া সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে নানা ষড়যন্ত্র করছে। এ বিষয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার এখনই তদন্ত করা উচিত। ২০১৯ সালের শুরুতে বাজার চাঙ্গাভাব শুরু হলেও ১ মাসের মাথায় টানা দরপতন শুরু হয়। দরপতনের নেপেথ্যে মুন্নু সিরামিক ও মুন্নু স্ট্যাফলার্স কারসাজি চক্র জড়িত বলে নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা যায়। এ চক্রটি দরপতন বাজারকে উস্কে দেয়। ফলে এক মাসের মাথায় শেয়ার দর ১০০ শতাংশ কমেছে।
ফলে মুন্ন সিরামিকস ও মুন্নু স্ট্যাফলার্স টানা দরপতন হয়। মুন্নু সিরামিকস ও মুন্নু স্টার্ফলাসের এ দরপতনে কোম্পানির পরিচালক থেকে শুরু করে কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা জড়িত। বাজারে গুজব রয়েছে মুন্নু সিরামিক ও মুন্নু স্ট্যাফলার্স বড় দরবৃদ্ধির কারিশমা রয়েছে কোম্পানির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা হাতে। এছাড়া এ কারসাজিতে মিজানুর রহমান জড়িত বলে সুত্রে জানা গেছে।গত ১৩ মার্চ মুন্নু সিরামিকের মুনাফায় উল্লম্ফন ও শেয়ার দরে অস্বাভাবিক উত্থান-পতনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ। মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে মুনাফা ও শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। এর মূল উদ্দেশ্য কোম্পানির একটি করপোরেট পরিচালকের শেয়ার বিক্রি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিরুদ্ধে মুন্নুর মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশে দায়িত্বহীনতার অভিযোগ তুলেছেন তারা। তাদের বক্তব্য, কোম্পানির দেওয়া তথ্য কোনো যাচাইবাছাই না করে, অস্বাভাবিক মুনাফার বিষয়ে কোম্পানির কাছে কোনো ব্যাখ্যা না চেয়ে ওই তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ডিএসই।উল্লেখ, গত ৩০ জানুয়ারি মুন্নু সিরামিক লিমিটেড তাদের সর্বশেষ অর্ধবার্ষিক (জুলাই’১৮-ডিসেম্বর’১৮) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে কোম্পানির মূল ব্যবসা (ক্রোকারিজ পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি) থেকে মুনাফা দেখানো হয় ১৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কারখানার পরিত্যক্ত বিভিন্ন জিনিস বিক্রি থেকে আয় দেখানো হয় ১৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময়ে অন্যান্য খাতে আয় ছিল ১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এই খাতে আগের বছরের চেয়ে ১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বা প্রায় ৭০০ শতাংশ বেশি আয় দেখানো হয়। সব মিলিয়ে বছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মুন্নু সিরামিকের ইপিএস দাঁড়ায় ৮ টাকা ১৩ পয়সা ও আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। মুন্নু সিরামিকের মুনাফার এই কৃত্রিম উল্লম্ফনে বাজারে শেয়ারের দামও তরতর করে বাড়তে থাকে। অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগের কর্মদিবস তথা ২৭ জানুয়ারি বাজারে মুন্নুর শেয়ারের দাম ছিল ২৪৯ টাকা ২০ পয়সা। গত ৪ মার্চ কোম্পানির করপোরেট পরিচালক মুন্নু ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের শেয়ার বিক্রির ঘোষণার আগের দিন পর্যন্ত তা বেড়ে ৪৪১ টাকা ৩০ পয়সা হয়। ঐ সময়ে এক মাসের ব্যবধানে শেয়ারটির দাম বাড়ে ৭৭ শতাংশ। উল্লেখ, গত ৪ জানুয়ারি মুন্নু ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ৭ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। এর বড় অংশই ইতোমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
বাজার সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, বাড়তি দামে পরিচালকের শেয়ার বিক্রি করার উদ্দেশ্য থেকেই কোম্পানিটি পরিত্যাক্ত বা ওয়েস্টেজ জিনিস বিক্রির নামে বাড়তি আয় দেখিয়ে কৃত্রিমভাবে শেয়ারের মূল্য বাড়িয়ে ছিলেন। এদিকে কোম্পানির একটি সূত্র জানায়, গত কয়েকদিনে মুন্নু সিরামিকের শেয়ারের পতনের পেছনে কোম্পানিটিতে অন্তকলহ প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করছে। এক্ষেত্রে মূখ্য ভূমিকায় রয়েছে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অর্থ পরিচালকের দ্বন্ধ। এই দ্বন্ধে এরইমধ্যে অর্থ পরিচালক মুন্নু সিরামিক থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্তের গুজ্জন ছিল। অন্যদিকে, কোম্পানিটির বড় শেয়ারহোল্ডারদের সঙ্গে কোম্পানি কর্তৃপক্ষেরও দ্বন্ধ দেখা দিয়েছে। এ কারণে কোম্পানিটির শেয়ার দরে বড় পতন দেখা দিয়েছিল।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারের তথাকথিত কিছু বড় বিনিয়োগকারী যোগসাজস করে কোম্পানি দুটির শেয়ার দরে বড় বিপর্য়য় ঘটিয়েছে। বাজারকে অস্থির করার পেছনেও এসব বিনিয়োগকারীর হাত রয়েছে বলে তারা মনে করেন। বাজারের স্থিতিশীলতার স্বার্থে এসব অশুভ কারসাজি চক্রকে খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিশ্চিুক এক সিকিউরিটিজ হাউসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, পুঁজিবাজার অস্থিরতার নেপেথ্যে মুন্নু সিরামিক ও মুন্নু স্টার্ফলার দায়ী। কোম্পানির এক শীর্ষ কর্মকর্তা ও এক কারসাজি চক্র বেশি দর শেয়ার বিক্রি করে বের হয়ে গেছেন। বাজারে মুন্নু গ্রুপের বড় অঙ্কের টাকায় শেয়ার বিক্রির ফলে দরপতন তরান্বিত হয়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা যায়, গত যা ৩ মার্চ তারিখে মুন্নু সিরামিকসের দর ছিল ৪৪১ টাকায়। এসময় বাজারে নানা গুজব ছড়িয়ে কোম্পানির পরিচালক ও কারসাজি চক্রের মুল হোতা মিজানুর রহমান শেয়ার বিক্রি শুরু করেন। শেয়ার বিক্রির ফলে দরপতন আরো তরান্বিত হয়।
ফলে টানা দর কমতে কমতে গত বৃহস্পতিবার ২১৭ টাকায় নামলেও দিন শেষে ২৪৫ টাকায় লেনদেন হয়।
এদিকে ঐ চক্রটি আবার নতুন করে মুন্নু সিরামিকসের শেয়ার নিয়ে কারসাজিতে শুরু করছেন বলে সুত্রটি জানায়। তারা নেতিবাচক ইপিএসের গুজব ছড়িয়ে নতুন করে শেয়ার কেনায় ধান্ধায় মগ্ন হচ্ছেন।

SaifulRahman
2019-05-05, 12:35 PM
সংকটে ৩১ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা!
বিগত বছরগুলোর বাজার পতন, কোম্পানির ব্যবসায়িক দুরাবস্থা, ডিভিডেন্ড না দেওয়া, উৎপাদন বন্ধ থাকা ইত্যাদি কারণে তালিকাভুক্ত ৩১ কোম্পানির শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে নেমে এসেছে। এতে কোম্পানির পাশাপাশি বিপত্তিতে রয়েছেন সেকেন্ডারি মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা। যারা ফেসভ্যালু বা তার বেশি দিয়ে শেয়ার কিনেছেন তাদের পোর্টফোলিও’ ব্যালেন্স অর্ধেকে নেমে এসেছে। আর যারা মার্জিন ঋণ নিয়ে ব্যবসা করেছেন তাদের অবস্থাতো আরো করুণ। তবে সামগ্রিক পুঁজিবাজার গতিশীল হলে এসব কোম্পানির শেয়ার দর আবার বাড়তে শুরু করবে। এতে সংকটে থাকা বিনিয়োগকারীরা নিজেদের পুঁজি উদ্ধার করতে পারবেন বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থায় রয়েছে টেক্সটাইল ও আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলো। টেক্সটাইল খাতের ১৩ কোম্পানি এবং আর্থিক খাতের ৮ কোম্পানির শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে। ব্যাংক খাতের দুই কোম্পানি আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর ৪ টাকা এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর ৮.৯০ টাকা। ক্রমাগত লোকসানে থাকায় আইসিবি ইসলামী ব্যাংক এবং মাত্রাতিরিক্ত বোনাস শেয়ার দেওয়ার ফলে ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে।

প্রকৌশল খাতের দুই কোম্পানি অ্যাপোলো ইষ্পাতের শেয়ার দর ৬.৮০ টাকা এবং গোল্ডেন সনের শেয়ার দর ৯.৪০ টাকা। এ দুই কোম্পানির মধ্যে অ্যাপোলো ইষ্পাত লোকসানে জড়িয়ে পড়া এবং গোল্ডেন সনের লোকসানের পাশাপাশি ডিভিডেন্ড না দেয়ার কারণে হতাশায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

ফেসভ্যালুর নিচে থাকা আর্থিক খাতের ৮ কোম্পানির মধ্যে বিআইএফসি’র শেয়ার দর ৫.১০ টাকা, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৫.৬০ টাকা, এফএএস ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৮ টাকা, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৫.৩০ টাকা, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ৯.৪০ টাকা, পিপলস লিজিং ৪.৫০ টাকা, প্রিমিয়ার লিজিং ৭.৮০ টাকা এবং প্রাইম ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৯ টাকা। দেশের নন-ব্যাংকিং আর্থিক খাতের অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকায় দু-একটি ছাড়া বেশিরভাগ ফিন্যান্স কোম্পানি সংকটের মধ্যে রয়েছে। এর মধ্যে অতিরিক্ত বোনাস শেয়ার ও নো ডিভিডেন্ড ঘোষণায় উল্লেখিত কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর তলানিতে পড়ে আছে।
এদিকে মুনাফা থাকা সত্ত্বেও নো ডিভিডেন্ড ঘোষণার কারণে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জিবিবি পাওয়ারের শেয়ার দর ৯.৫০ টাকা। বিবিধ খাতের ন্যাশনাল ফিড মিলের শেয়ার দর ৮.৫০ টাকা। ওষুধ ও রসায়ন খাতের দুই কোম্পানি বেক্সিমকো সিনথেটিকসের শেয়ার দর ৬ টাকা এবং কেয়া কসমেটিকসের শেয়ার দর ৪.৭০ টাকা।
টেক্সটাইল খাতের ১৩ কোম্পানির শেয়ার দর ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে। এর মধ্যে আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং ের শেয়ার দর ৮.৯০ টাকা, সিএনএ টেক্সটাইল ৩ টাকা, ঢাকা ডাইং ৪.৫০ টাকা, ডেল্টা স্পিনার্স ৬.১০ টাকা, ফ্যামিলিটেক্স বিডি ৩.৯০ টাকা, জেনারেশন নেক্সট ৫.৭০ টাকা, ম্যাকসন স্পিনিং ৬.৫০ টাকা, মেট্রো স্পিনিং ৭ টাকা, আরএন স্পিনিং ৫.৬০ টাকা, তাল্লু স্পিনিং ৫.৫০ টাকা, তুংহাই নিটিং ৩.৯০ টাকা, জাহিন স্পিনিং ৮.৮০ টাকা এবং জাহিনটেক্স এর শেয়ার দর ৮.৩০ টাকা। উৎপাদনে না থাকা, লোকসানে জড়িয়ে পড়া, কৌশলে কোম্পানির মালিকানা পরিবর্তন করার কারণে টেক্সটাইল খাতের উল্লেখিত কোম্পানিগুলোর করুণ অবস্থা চলছে।
এদিকে ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের দুই কোম্পানি বিডি সার্ভিসের শেয়ার দর ৫.২০ টাকা এবং ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের শেয়ার দর ২.৮০ টাকায় লেনদেন হচ্ছে।

Tofazzal Mia
2019-05-12, 03:51 PM
শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এজন্য ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ হিসাব করার ক্ষেত্রে শিথিলতা আনা হবে। বেমেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ এবং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ, যা দৈনন্দিন লেনদেনে প্রভাব ফেলে না তা শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হবে না। গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির মধ্যে অনুষ্ঠিত এক বৈঠক থেকে এমন নীতিগত কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আরও পর্যালোচনা শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে সার্কুলার জারি করবে বলে জানা গেছে। একই সঙ্গে আইসিবিতে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একক গ্রাহকের ঋণসীমার শর্ত শিথিলের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে গতকাল দুপুরে বৈঠকটি বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিএসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, আর্থিকপ্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, সরকারি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আইসিবির এমডি কাজী ছানাউল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টা আল্লাহ মালিক কাজেমী ও এসকে সুর চৌধুরী, ডেপুটি গভর্নর এসএম মনিরুজ্জামান এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের আরও দু'জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতনের সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গভর্নর ও বিএসইসির চেয়ারম্যানের আলোচনার সূত্র ধরে বৈঠকে বলা হয়, শেয়ারবাজার পরিস্থিতি কোনোভাবে এমন পর্যায়ে যেতে দেওয়া যাবে না যাতে সরকার আরও বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে। এজন্য নিজ নিজ সংস্থার অবস্থান থেকে নীতি সহায়তা অব্যাহত রাখতে হবে।
শেয়ারবাজারে ধারাবাহিক পতন নিয়ে নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা ও বিনিয়োগকারীদের ক্ষোভের মধ্যে সম্প্রতি বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত বুধবার বিএসইসি আইপিও প্রক্রিয়ায় তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্টধারীদে শেয়ারের লক ইন (বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা) সীমা লেনদেন শুরুর দিন থেকে গণনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) ফিক্সড প্রাইস ও বুক বিল্ডিং পদ্ধতি, প্লেসমেন্ট, আইপিও পরবর্তী সময়ে বোনাস শেয়ার ইস্যু, তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ২ শতাংশ ও ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ-সংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধনে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য গঠিত ৯০০ কোটি টাকা তহবিলের মেয়াদ তিন বছর বৃদ্ধি এবং তহবিলটি ঘূর্ণায়মান তথা অর্থ ফেরত আসার পর আবার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠকে আরও আলোচনা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য গঠিত ৯০০ কোটি টাকার ঘূর্ণায়মান তহবিলের অব্যবহূত অর্থ এখন থেকে সরকারি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আইসিবি ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়া আইসিবিতে ব্যাংকগুলোর একক গ্রাহকের ঋণসীমার শর্ত আপাতত শিথিল করা হবে। কেননা বর্তমানে আইসিবিতে সোনালীসহ কয়েকটি রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকের যে পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে তা একক গ্রাহকের ঋণসীমার তুলনায় বেশি। একক গ্রাহকের ঋণসীমার নিয়মের কথা বলে কোনো কোনো ব্যাংক আইসিবির কাছ থেকে টাকা চাইছে। এ পরিস্থিতিতে ঋণসীমার শর্ত শিথিলের বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। এর মাধ্যমে বাজারে তারল্য বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর বাইরে ব্যাংক খাতে তারল্য বাড়াতে আরও কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ থাকলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা দেখবে।
বিদ্যমান নিয়মে ব্যাংকগুলো আদায়কৃত মূলধন, শেয়ার প্রিমিয়াম হিসেবে রক্ষিত স্থিতি, সংবিধিবদ্ধ সঞ্চিতি ও রিটেইন্ড আর্নিংসের ২৫ শতাংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। আর সমন্বিত পদ্ধতিতে ব্যাংক ও তার সাবসিডিয়ারি মিলে বিনিয়োগ করতে পারে ৫০ শতাংশ। এই বিনিয়োগ হিসাবের ক্ষেত্রে ব্যাংকের ধারণ করা সব ধরনের শেয়ার, ডিবেঞ্চার, করপোরেট বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট ও অন্যান্য পুঁজিবাজার নিদর্শনাপত্রের বাজার মূল্যের হিসাব করা হয়। সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহককে দেওয়া মার্জিন ঋণের স্থিতি, ভবিষ্যৎ মূলধন প্রবাহ বা শেয়ার ইস্যুর বিপরীতে বিভিন্ন কোম্পানিকে দেওয়া ব্রিজ ঋণ ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে গঠিত তহবিলের চাঁদাও এ হিসাবের মধ্যে ধরা হয়।

SUROZ Islam
2019-05-26, 04:46 PM
ডিএসই সূত্রে কোন কোম্পানির কতো শেয়ার কিনতে হবে দেখে নিনঃ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিটি কোম্পানির পরিচালকদের এককভাবে দুই শতাংশ এবং সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যতাবাধকতা বিগত ৮ বছর ধরেই চলে এসেছে। এরপরেও তালিকাভুক্ত ৪৬ কোম্পানির পরিচালকরা সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে পারেনি। ৮ বছর পর এই নির্দেশনার সংযোজন, বিয়োজন করে গতকাল(২১ মে) নতুন করে নোটিফিকেশন জারি করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
নতুন নোটিফিকেশন অনুযায়ী, ব্যর্থ ৪৬ কোম্পানির পরিচালকদের তাদের পদ ধরে রাখতে বিপুল পরিমাণ শেয়ার কিনতে হবে। অন্যথায় ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ কোম্পানি রাইট ওফার, আরপিও, বোনাস শেয়ার, কোম্পানি একীভূতকরণসহ কোনো প্রকারের মূলধন উত্তোলন করতে পারবে না। এছাড়া কোনো পরিচালক যদি এককভাবে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণে ব্যর্থ হয়; তাহলে এই শূন্য পদ পূরণ করতে যাদের এই ২ শতাংশ পরিমাণ শেয়ার আছে তাদের থেকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে পরিচালক মনোনীত করতে হবে। এছাড়া স্বতন্ত্র পরিচালক ব্যতীত উদ্যোক্তা পরিচালকগণ সম্মিলিতভাবে এই শেয়ারধারণে ব্যর্থ হলে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ ওই কোম্পানির জন্য একটি আলাদা ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে বিএসইসি’র নোটিফিকেশনে বলা হয়েছে।
এদিকে তালিকাভুক্ত ৪৬ কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে কম শেয়ার রয়েছে ইনটেক লিমিটেডের। এ কোম্পানির পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ মাত্র ৩.৯৭ শতাংশ। ইনটেক লিমিটেডের পরিচালকদের আরো ২৬.০৩ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। এ কোম্পানির মোট ৩ কোটি ১৩ লাখ ২১ হাজার ২২৬টি শেয়ার রয়েছে। অর্থাৎ পদ ধরে রাখতে হলে কিংবা শাস্তি থেকে বাঁচতে হলে ইনটেক লিমিটেডের পরিচালকদের আরো ৮১ লাখ ৫২ হাজার ৯১৫টি শেয়ার কিনতে হবে। বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার দর ৩৫ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইনটেক লিমিটেডের পরিচালকদের শেয়ার কেনার পেছনে ব্যয় করতে হবে প্রায় ২৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
এরপরের অবস্থানেই রয়েছে ফাইন ফুডস লিমিটেড। এ কোম্পানির পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ মাত্র ৫.০৯ শতাংশ। ফাইন ফুডস কোম্পানির পরিচালকদের আরো ২৪.৯১ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। এ কোম্পানির মোট ১ কোটি ৩৯ লাখ ৭৩ হাজার ৯১৮টি শেয়ার রয়েছে। অর্থাৎ পদ ধরে রাখতে হলে কিংবা শাস্তি থেকে বাঁচতে হলে ফাইন ফুডস লিমিটেডকে আরো ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ৯০০টি শেয়ার কিনতে হবে।বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার দর ৪২ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। এক্ষেত্রে ফাইন ফুডস লিমিটেডের পরিচালকদের শেয়ার কেনার পেছনে ব্যয় করতে হবে প্রায় ১৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা।

ফ্যামিলিটেক্স বিডি’র পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ মাত্র ৪.০২ শতাংশ। কোম্পানির পরিচালকদের আরো ২৫.৯৮ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। এ কোম্পানির মোট ৩৫ কোটি ৪১ লাখ ৬০ হাজার ৩৮৮টি শেয়ার রয়েছে। অর্থাৎ পদ ধরে রাখতে হলে কিংবা শাস্তি থেকে বাঁচতে হলে ফ্যামিলিটেক্স পরিচালকদের আরো ৯ কোটি ২০ লাখ ১০ হাজার ৮৭০টি শেয়ার কিনতে হবে। বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার দর ৪ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। এক্ষেত্রে কোম্পানির পরিচালকদের শেয়ার কেনার পেছনে ব্যয় করতে হবে প্রায় ৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, এ কোম্পানির পরিচালকরা শেয়ার কিনবেনতো দূরের কথা উল্টো শেয়ার বিক্রি করে বের হয়ে গেছেন। যে কারণে কোম্পানির শেয়ার দর তলানিতে পড়ে রয়েছে। আজ এই খবরে কোম্পানির শেয়ার দর ১০ পয়সা বাড়লেও সামনে এর ভবিষ্যত পুরোই অন্ধকার।
উল্লেখিত কোম্পানি ছাড়াও
৩. ইউনাইটে এয়ারওয়েজ(বিডি) লিমিটেড (৪.১৬%), ৪.ফু-ওয়াং সিরামিক (৫.৩৩%),
৫.ফু-ওয়াং ফুডস (৫.৩৬%),
৬.আইএফআইসি ব্যাংক (৮.৩৩%),
৭.অগ্নি সিস্টেমস (৯.৩৯%),
৮.সুহৃদ ইন্ডাষ্ট্রিজ (৯.৯৯%),
৯.একটিভ ফাইন (১২.০৪%),
১০.বেক্সিমকো ফার্মা (১৩.১৯%),
১১.ফাস ফাইন্যান্স (১৩.২০%),
১২.জেনারেশন নেক্সট (১৩.৮২%),
১৩.বিজিআইসি (১৪.৮৯%),
১৪.নর্দার্ন জুট (১৫.২৭%),
১৫.আলহাজ্ব টেক্সটাইল (১৬.৮১%),
১৬.মিথুন নিটিং (১৭.২০%),
১৭.পিপলস ইন্স্যুরেন্স (১৭.৭৯%),
১৮.ডেল্টা স্পিনার্স (১৮%),
১৯.বারাকা পাওয়ার (১৮.০১%),
২০মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স (১৮.০৭%),
২১.এপেক্স ফুটওয়্যার (১৯.৪২%),
২২.বেক্সিমকো লিমিটেড (২০.১৫%),
২৩.এ্যাপোলো ইষ্পাত কমপ্লেক্স (২০.২৪%), ২৪.অলিম্পিক এক্সেসরিজ (২০.৬৮%),
২৫.উত্তরা ব্যাংক (২০.৮৮%),
২৬.দুলামিয়া কটন (২১.০৪%),
২৭. ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক (২১.৬২%), ২৮.সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল (২২.১৪%),
২৯.সালভো কেমিক্যাল (২২.১৪%),
৩০.বিডিকম অনলাইন (২৩.১০%),
৩১.পিপলস লিজিং (২৩.২১%),
৩২.জাহিন স্পিনিং (২৩.৯৪%),
৩৩.কে অ্যান্ড কিউ (২৪.০৬%),
৩৪.ফার্মা এইডস (২৪.২২%),
৩৫.সেন্ট্রাল ফার্মা (২৫.৮৯%),
৩৬.অলিম্পিক ইন্ডাষ্ট্রিজ (২৭.৭৭%),
৩৭.বিডি থাই (২৮.২৩%),
৩৮.বে-লিজিং (২৮.২৬%),
৩৯.ম্যাকসন স্পিনিং (২৮.৩৭%),
৪০.আফতাব অটোমোবাইলস (২৮.৪২%), ৪১.এমারেল্ড অয়েল (২৮.৪২%),
৪২.স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক (২৮.৫০%),
৪৩.পপুলার লাইফ (২৮.৯২%),
৪৪. তাল্লু স্পিনিং (২৯.০৪%) এবং
৪৫.কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড (২৯.৮৮%) কোম্পানির পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে শেয়ার ধারণের পরিমাণ ৩০ শতাংশের নিচে রয়েছে।

SaifulRahman
2019-05-28, 06:11 PM
8106
অবশেষে পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে আজ মঙ্গলবার শেষ হয়েছে উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেন। উভয় শেয়ারবাজারে সন্তোসজনক সূচকের উত্থান হয়েছে। বেড়েছে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর। এবং আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৬১ পয়েন্টে। ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪০৩ কোটি ১৩ লাখ ৩৭ হাজার টাকার। যা গত গত কার্যদিবস থেকে ৫২ কোটি টাকা বেশি। গত কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৫১ কোটি ৪৪ লাখ ৯ হাজার টাকা।
আজ ডিএসইতে ৩৪৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৪ শতাংশ বা ২২৫টির, কমেছে ২০ শতাংশ বা ৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬ শতাংশ বা ৫৪টির।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২৬০ পয়েন্টে। এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির।

FXBD
2019-05-30, 05:31 PM
8133
আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে ডিএসই এবং আজ বৃহস্পতিবার ছিল শেষ কার্যদিবস। ফলে আজ ঈদের ছুটির আগে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও অনেক বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ার ইনডেক্স এর উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৭৭ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৭৬ পয়েন্টে। ডিএসইতে আজ টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪২৫ কোটি ৭২ হাজার টাকার। যা গত কার্যদিবস থেকে ৯৩ কোটি টাকা বেশি। গত কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৩২ কোটি ৯৭ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। আজ ডিএসইতে ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৩ শতাংশ বা ১৮০টির, কমেছে ৩৩ শতাংশ বা ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪ শতাংশ বা ৫০টির। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৩৯২ পয়েন্টে। এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৪৪ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৭টির, কমেছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির।

SUROZ Islam
2019-06-10, 04:40 PM
সম্প্রতি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস, ২০১৫-এর খসড়া সংশোধনীতে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) ক্ষেত্রে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আবেদন ৬৫ শতাংশের কম জমা পড়লে সংশ্লিষ্ট আইপিও বাতিল হবে। আর ৬৫ শতাংশ বা এর বেশি আবেদন জমা পড়লে বাকি শেয়ার আন্ডাররাইটার নেবে। অন্যদিকে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটায় সব শেয়ার বিক্রি না হলে আইপিও বাতিল হবে, এই ধরনের নিয়ম করা হয়েছে। ১৭ জুন পর্যন্ত স্টেকহোল্ডাররা এই খসড়ার ওপর মতামত জানাতে পারবেন। কমিশন স্টেকহোল্ডারদের মতামত বিবেচনা করে খসড়া আইন চূড়ান্ত করবে এবং গ্যাজেট আকারে প্রকাশ করবে।

FXBD
2019-07-01, 04:45 PM
আমি অল্প কিছুদিন হলো শেয়ার বিজনেস করছি। কিছু ফেইসবুক গ্রুপ এ ঘুরে এসে একটা জিনিস বুঝলাম, সেটা হলো গ্রুপ এ সবাই যে শেয়ার গুলো কে ভাল বলে বা কেনার পরামর্শ দেয়, ওই গুলোই পরবর্তি কয়েকদিনের মধ্যে ডাউন হতে শুরু করে। আমি ১ম জেএম আই শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে বিজনেস শুরু করি। ৪৩৬.৪ টাকা দরে ১০০০টা কিনেছিলাম। ফার্স্ট শেয়ার। তাই গ্রুপে জানতে চেয়েছিলাম এটা তে লস এ পড়তে পারি কিনা। দাম বেশি হয়ে গেল কিনা। বেশিরভাগ পাবলিক বলেছিল, এত দাম দিয়ে কেন্ ঠিক হয় নি। যাই হোক, শেয়ার মার্কেট এ নতুন হলেও মার্কেট সম্পর্কে অনেক ধারনা নিয়েই এখানে এসেছি। ৬ মাস এটার পিছনে সময় ব্যয় করে তবে একাউন্ট খুলেছি। জে এম আই এক সপ্তাহের মধ্যেই ৪৯২ টাকা করে ছেল দেই। ওই দিন ই আবার বিপিএম এল ক্রয় করি ৬৫.২ টাকা করে। এটা নিয়ে কেনার আগের দিন ই গ্রুপের কিছু শেয়ার বিশারদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছিল এটা কিনে ধরা খাবেন। বাট আমার মনে হলো, লাস্ট এক বছরে এটা শুধু কমছেই, বাজেট পাশের আগে পাছে কয়দিনে এটা বাড়বে কিছুটা। এটা ও গতকাল ৭৩.৪ এ ছেল করে দিলাম। কাল ই আবার আর একটা শেয়ার কিনেছি। আমার ৩য় শেয়ার এটা। ইন্সুরেন্স সেক্টরের একটা শেয়ার। আমি জানি, সবাই বলবে, বা ভাবছে যা লাভ করেছি তার ডাবল লছ হবে এবার। দেখুন, একজন মেডিকেলের ছাত্রী হয়ে অন্যদের মতো টিউশনিতে না যেয়ে শেয়ার বিজনেসের মতো একটা রিস্কি জায়গায় ইনভল্ভ হওয়াটা খুব সহজ ডিসিশন ছিল না। রুমে বসে স্ট্যাডির পাশাপাশি এটাকেই আমার বেস্ট মনে হয়েছে। এবার আসি আমি ইনসুরেন্স কেন কিনলাম সে বিষয়ে। আপনারা খেয়াল করে দেখেন, জানুয়ারি ফেব্রুয়ারিতে শুধু ডিসেঃ ক্লোজিং নয়, জুন ক্লোজিং এর শেয়ার গুলো ও বৃদ্ধি পেয়েছিল। হয়তো বা কম। বাট বেড়েছিল। এখন জুনক্লোজিং এর একটা আইটেমের যে দাম, লাস্ট ফেব্রুয়ারিতে সেটা আরো ও ২৫% বেশি দামে ছিল। মোট কথা হলো, জুলাই - সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব সেক্টরের শেয়ারের ই দাম কিছু কিছু করে বারবে। যারা বলছেন ইন্সুরেন্স একদম তলানিতে যাবে, তারা এত বেশি বুঝলে এফ বি তে নিউজ দেখতে আসতো না। আর মামা রা কখনো একটা শেয়ারের পাবলিকের অংশের ৭০% কিনে নিয়ে সেটা থেকে একবারে বের হতে পারে না। আপনি ভালো করে লক্ষ্য করুন, যে শেয়ারটি গেম হইছে, সেটা প্রথমে দ্বিগুন তিনগুন হওয়ার পর অনেক কমে যায়, তারপর আবারো বাড়ে। এবার আগের চেয়েও বেশি বাড়ে। মন্নু সিরামিকের টা দেখেন। গতবছর এটা ৬৫ টাকা থেকে টান দিয়ে জুলাই আগস্ট এ ৩৮৫ পর্যন্ত নিলো। এরপর জনুয়ারি পর্যন্ত কমায়ে ২৪৫ এ নিয়ে আসলো। তারপর ই ৪৫ দিনের মধ্যে ৪৫০ এ নিয়ে গেল। এটা তো জুন ক্লোজিং এর আইটেম। সবাই ধারনা করেছিল। আর বারবে না। কিন্তু পাবলিকরে ঠিক ভয় দেখিয়ে সব শেয়ার কেড়ে নিয়ে আবারো টান দিলো। আমার এই লেখাটা তাদের জন্য, যারা ইন্সুরেন্স নিয়ে টেনশনে আছেন। অন্যরা প্লিজ কোন মন্তব্য করবেন না। ইন্সুরেন্স এই জুলাই- সেপ্টেমবরের মধ্যে আবারো ফেব্রুয়ারির জায়গায় ফিরে যাবে। আমরা আমাদের টাকা দিয়ে কিনেছি। সুতরাং অন্যের কথায় ভয় পেয়ে লছে ছেল করব কেন? যুক্তি আর মেধার সংমিশ্রণে কাজ করবো। ইনশাআল্লাহ, আমরাই জয়ী হবো। সময়ই সব কিছুর জবাব দেবে।

DhakaFX
2019-07-02, 05:31 PM
প্রিয় ট্রেডার বাজেটের প্রতিটি কথা ভাল করে বুঝতে হবে,
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি যে পরিমাণ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করবে, কমপক্ষে তার সমপরিমাণ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করতে হবে। যদি কোম্পানি ঘোষিত স্টক লভ্যাংশের পরিমাণ নগদ লভ্যাংশের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে স্টক লভ্যাংশের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।.....
অর্থাদ এ পর্যন্ত cash এর উপর Tax পেত সরকার এখন স্টক এর উপর Tax বসাল । এতে যারা নাম মাত্র স্টক দিত তারা z এ যাবে ।কারন তাদের আয় ৭০-৮০ পয়সা । তাই এ হতে ৩০% লভ্যংস দিতে পারবে তো ?
অর্থ মন্ত্রী ঠিকই বলেছেন z গুলোর দিকে নজর দিতে হবে মানে আলাদা বাজার করতে হবে বর্তমানে z গুলো দিয়ে আলাদা বাজার তৈরি করতে একটু কেমন কেমন যেন লাগছে। তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি কোনো অর্থবছরে করপরবর্তী নিট লাভের সর্বোচ্চ ৭০ শতাংশ রিটেইন আর্নিং, ফান্ড, রিজার্ভে স্থানান্তর করতে পারবে। অর্থাৎ কমপক্ষে ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে হবে। বাহিরের কোম্পানি গুলো ৬০% পর্যন্ত বোনাস দেয় কিন্তু এদেশের আইন হল ৩০% দেয়া। দেখাযাক কি হয়। কোম্পানি গুলো এবং ইচ্ছা করে ইপিএস কারসাজি করবে। দেশিয় মোটর সাইকেল এর ক্ষেত্রে এবং Textile এ লোক দেখানো প্রনোদনা । একদিক দিয়ে দেবে অন্য দিকে নেবে গ্যসের এবং বিদু্তের দাম বাড়িয়ে। বিদেশি কোম্পানি গুলোকে multiple Tex হতে অব্যহতি। তাই যেন তেল এ মাথায় তেল। সঞ্চয় পত্রের লাভের উপর Tax বেড়ে গেল। আইন তো অনেক হল মান্য করবে কে? কাল লেনদেন শুরু করার আগে বার বার বুঝুন এবং তারপর লেনদেন করুন। সবাই ভাল থাকবেন এই প্রত্যাশায়।

Rakib Hashan
2019-07-23, 07:05 PM
ঢাকা শেয়ার মার্কেটে বা ডিএসই তে গত ১৬.০৬.১৯ তারিখের পর থেকে নতুন করে শুরু হওয়া ডাউনওয়ার্ডের প্রতিদিনের প্রত্যেকটা মুভমেন্টের খুঁটিনাটিসহ আজকে ২৩.০৭.২০১৯ পর্যন্ত আপনাদের সকল আপডেট দেয়ার চেষ্টা করবো। যা বলা যায় মার্কেটের বাস্তবতার সাথে ১০০ভাগ মিল ছিলো তাই মার্কেট আপডেট হিসেবে আজকে খুব বেশী কিছু বলার নেই। প্রনোদনার সাইড এফেক্ট অনেক আগেই শুরু হয়েছিলো, এখন যা দেখছেন তা ফুল ফেজ এফেক্ট তবে এই এফেক্ট আশা করছি চলতি সপ্তাহেই অনেকটা কমে অাসবে, মার্কেট ধীরে ধীরে স্লো হয়ে আসবে অর্থাৎ কারেকশনের গতি কমে আসবে তবে নতুন করে আপওয়ার্ড হওয়াটা কিছুটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার তাই নতুন করে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই তাতে বরংচ ক্ষতির পাল্লাই শুধু ভারী হবে এবং আজকে টার্নওভার গত কয়েকদিনের তুলনায় ভালো হওয়ার পরও মার্কেটের একই পরিনতির পিছনে কিন্তু মূল কারন ছিলো এই অতিরিক্ত আতঙ্কিত হয়ে লসে সেল করার প্রবনতা।
সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

FXBD
2019-07-23, 07:18 PM
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়, ঢাকা শেয়ার মার্কেটের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফরচুন সুজ ৪০ লাখ ডলারের জুতা রপ্তানি করবে। সূত্র মতে, এজন্য কোম্পানিটি গত ১৯ জুলাই, ২০১৯ পুরুষ, মহিলা ও শিশুদের বৃহৎ ফ্যাশন ডিজাইনার স্টিভ ম্যাডডেন এর সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এবং এই রপ্তানিটি আগামী অক্টোবর,২০১৯ এ জাহাজযোগে পাঠানো হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে কোনো কোম্পানির কাছে এই প্রথম অর্ডার করেছে স্টিভ ম্যাডডেন ।

FXBD
2019-07-24, 01:17 PM
8505
মুন্নু সিরামিক এর একটা চার্ট এনালাইসিস আপনাদের সামনে আমরা তুলে ধরেছিলাম, যেখানে ১ ,২, যথাক্রমে ৩ নাম্বার মারকিং পয়েন্ট দেখানো হয়েছিল যা একে একে সব ই পূরণ করেছে, পরবর্তীতে এই সাপোর্ট লাইন ভেঙ্গে কোথায় নামতে পারে সেটা দেখান হয়েছিল যা ১২৪ টাকা ছিল , তা ইতি মধ্যে পূরণ করেছে ,
এবার দেখান ৮৪ টাকা এবং ৬৮ টাকা কবে দেখতে পাব সেটার ই অপেক্ষায় আছি। একই সাথে আপনারা ও বলছেন এই শেয়ার কিনলে ১০০% লস হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাই এবার দেখার পালা আপনাদের ভাবনার বহিঃর প্রকাশ কি ঘটে ।

SUROZ Islam
2019-07-28, 04:36 PM
অনিয়ম-দুর্নীতি আর অব্যবস্থাপনায় নাজুক দেশের ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)। এ খাতের ৯ কোম্পানি এখন সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতিতে অর্থাৎ ‘রেড জোনে’অবস্থান করছে। চাপ সহনশীল (স্ট্রেস টেস্টিং) প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ জোনে ফেলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তালিকায় ‘রেড জোনে’ থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: বিআইএফসি, পিপলস লিজিং, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, প্রিমিয়ার লিজিং, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, প্রাইম ফাইন্যান্স, মাইডাস ফাইন্যান্সিং, জিএসপি ফাইন্যান্স ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স।আর্থি প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা জানার জন্য কয়েকটি সূচকের ওপর বিশেষ পদ্ধতিতে নিরীক্ষা চালায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর সুদহার বৃদ্ধিজনিত ঝুঁকি, ঋণঝুঁকি, সম্পত্তির (ইকুইটি) মূল্যজনিত ঝুঁকি ও তারল্য অভিঘাত এ চার ঝুঁকি বিবেচনায় নেয়া হয়।নিরীক্ষার ভিত্তিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। ভালোগুলোকে ‘গ্রিন’ জোন, ভালোর চেয়ে একটু খারাপ অবস্থায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো ‘ইয়েলো’ জোনে এবং চরম খারাপ অবস্থায় থাকাগুলোকে ‘রেড’ জোনে ভাগ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

FXBD
2019-07-31, 04:20 PM
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৪ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে । প্রতিষ্ঠানগুলোর সভায় ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত এবং ৩১ মার্চ, ২০১৯ ও ৩০ জুন, ২০১৯ পর্যন্ত নিরীক্ষিত ও অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভা ৩০ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০১৯ পর্যন্ত প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০১৯ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভা ৩০ জুলাই, বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে পারে বলে জানা গেছে। সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ, ২০১৯ পর্যন্ত প্রথম এবং ৩০ জুন, ২০১৯ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বোর্ড সভা ৩০ জুলাই, বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে।

SaifulRahman
2019-08-01, 05:05 PM
পুঁজিবাজারে প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা প্রশংসনীয়, কেননা লাগাতার দরপতনে পুঁজি হারিয়ে যখন বিনিয়োগকারীরা হায়-হুতাশে নির্বাক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা পরিস্থিতি সামাল দিতে যখন যারপরনাই চেষ্টা চালাচ্ছিলো তখনই অগ্রদূতের মতো এগিয়ে এলো বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের অর্থনীতি রক্ষার জন্য পুঁজিবাজারের অপরিসীম ভূমিকার কথা মাথায় রেখে এই বাজার রক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছে। শেয়ারবাজারের লাগাতার দরপতন ঠেকাতে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে শেয়ার কিনে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য যাবতীয় পলিসি সাপোর্ট দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে অন্তত ১৮টি ব্যাংক শেয়ারবাজারে দুই হাজার কোটি টাকার মতো বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবে। খাদের মধ্যে পড়ে থাকা শেয়ারবাজারকে টেনে তুলতে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাজার সংশ্লিষ্টরা। অবশ্য এই সময়ে বাজার থেকে শেয়ার কিনলে ব্যাংকগুলোই বিপুল পরিমাণ মুনাফা নিতে পারবে।
কারণ বর্তমানে মার্কেট পি/ই ১৩.৭৫ যা অত্যন্ত বিনিয়োগ উপযোগী। অল্প কিছু শেয়ার ছাড়া বেশিরভাগ শেয়ারের দরই বিনিয়োগের অনুকূলে রয়েছে। এই অবস্থায় ব্যাংকগুলো দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করলে ব্যাপক মুনাফা করা সম্ভব। যেখানে খেলাপী ঋণের বোঝা বয়ে চলতে ব্যাংকগুলো হিমসিম খাচ্ছে, সেখানে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ব্যাংকগুলো তাদের মুনাফায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলাতে পারবে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক সেই সুযোগটিই ব্যাংকগুলোকে নেওয়ার জন্য রাস্তা খুলে দিয়েছে। এতে শেয়ারবাজারের তারল্য সংকটও কাটবে আবার ব্যাংকগুলোর মুনাফাও হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সাপোর্টের জন্য বিনিয়োগকারীদের মনে চলমান আতঙ্ক কিছুটা হলেও দূর হয়েছে। ব্যাপক লোকসানে থাকার পরও যারা শেয়ার ছেড়ে বের হয়ে যাচ্ছিলেন তারা গেলো দুই-তিন সেল প্রেসার তৈরি করেননি। বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী যার যার অবস্থান থেকে শেয়ার ধরে রাখার চেষ্টা করেছেন। সিকিউরিটিজ হাউজ-মার্চেন্ট ব্যাংকের নির্বাহীরা পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের ধৈর্য্য ধরতে পরামর্শ দিচ্ছেন। সর্ব মহল থেকেই্ মার্কেটকে ভালো করার জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারকে যতটা গুরুত্ব দিয়েছেন আগে কখনোই এতো গুরুত্ব দিতে দেখা যায়নি। এখন শুধু প্রয়োজন মার্কেট মেকারের দায়িত্বে থাকা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের দায়িত্বটুকু পালন করা। সিন্ডিকেট করে শুধু নিজেদের লাভ দেখলে হবে না, নৈতিকতা থেকে অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের স্বার্থও দেখতে হবে। সবাই এই বাজারে মুনাফা করতে এসেছে। এতে কেউ হারবে কেউ জিতবে এটাই পুঁজিবাজারের ধর্ম। কিন্তু টাকার জোরে নৈতিকতার অবক্ষয় হওয়াটা সত্যিই হতাশাজনক।

DhakaFX
2019-08-04, 05:15 PM
একনজরে ব্যাংকগুলোর দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস: বাড়া-কমার শীর্ষে যারা.... পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০ ব্যাংক তাদের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’১৯-জুন’১৯) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৬ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে। ব্যাংকগুলো হলো: আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি, ইসলামী ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, এসআইবিএল, সাউথইষ্ট ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড। উল্লেখিত ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইপিএস বৃদ্ধির শীর্ষ ৫ ব্যাংক হলো: ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক (৭২০%), ট্রাস্ট ব্যাংক (৩৬৯.৫৭%), আইএফআইসি (২৮৬.৬৭%), ওয়ান ব্যাংক (১৭৭.৭৮%) এবং আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক (১৩৩.৩৩%)। অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১২ ব্যাংকের ইপিএস কমেছে। ব্যাংকগুলো হলো: এবি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ব্রাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইষ্টার্ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক এবং ইউসিবি ব্যাংক লিমিটেড। এদিকে উল্লেখিত ২৮ ব্যাংক ছাড়া বাকি দুই ব্যাংকের মধ্যে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লোকসান কমিয়েছে এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক মুনাফা থেকে লোকসানে নেমে এসেছে। নিম্নে তালিকাভুক্ত প্রতিটি ব্যাংকের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পারফরমেন্স তুলে ধরা হলো: এবি ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৪ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে এবি ব্যাংকের ইপিএস কমেছে ০.৯১ টাকা বা ৭৯.১৭ শতাংশ। আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৩ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৪ টাকা বা ১৩৩.৩৩ শতাংশ। ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৪ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা বা ১২.৯৬ শতাংশ। ব্রাক ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১.০৬ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৬ টাকা বা ৫.৬৬ শতাংশ। সিটি ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১.০৫ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৭ টাকা বা ৬.৬৭ শতাংশ। ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৪ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা বা ৮.৩৩ শতাংশ। ডাচ বাংলা ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৮৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১.৯৭ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৯১ টাকা বা ৪৬.১৯ শতাংশ। ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.০২ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.১৩ টাকা বা ১২.৭৫ শতাংশ। এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪৭ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.১৮ টাকা বা ৩৮.৩০ শতাংশ। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৫ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৬ টাকা বা ৭২০ শতাংশ। আইসিবি ইসলামী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১৮ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি লোকসান কমেছে কমেছে ০.০৩ টাকা বা ১৬.৬৭ শতাংশ। আইএফআইসি দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.১৫ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৩ টাকা বা ২৮৬.৬৭ শতাংশ। ইসলামী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৫২ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.১২ টাকা বা ৭.৮৯ শতাংশ। যমুনা ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.০৬ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০২ টাকা বা ১.৮৯ শতাংশ। মার্কেন্টাইল ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮৮ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৮ টাকা বা ৩১.৮২ শতাংশ। মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৮ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৩ টাকা বা ৩.৮৫ শতাংশ। ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.১৪ টাকা বা ৩৫.৯০ শতাংশ। এনসিসি ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬১ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৭ টাকা বা ৪৪.২৬ শতাংশ। ওয়ান ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৯ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৬ টাকা বা ১৭৭.৭৮ শতাংশ। প্রিমিয়ার ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৪ টাকা বা ৬৮ শতাংশ। প্রাইম ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৪০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৩ টাকা বা ৩২.৫০ শতাংশ। পূবালী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৪৩ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৯ টাকা বা ৬.২৯ শতাংশ। রূপালী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.১৪ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.১১ টাকা বা ৭৮.৫৭ শতাংশ। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৫৫ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৪ টাকা বা ২৫.৪৫ শতাংশ। এসআইবিএল দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৭ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৩ টাকা বা ৪২.৮৬ শতাংশ। সাউথইষ্ট ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৮৩ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৯৯ টাকা বা ১১৯.২৮ শতাংশ। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক মুনাফা থেকে লোকসানে নেমে এসেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৩ টাকা। ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.২৩ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৮৫ টাকা বা ৩৬৯.৫৭ শতাংশ। ইউসিবি দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৪ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০.০৩ টাকা বা ৪.০৫ শতাংশ। উত্তরা ব্যাংক দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৯৮ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ০.৬০ টাকা বা ৬১.২২ শতাংশ।

Tofazzal Mia
2019-08-05, 04:55 PM
ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৮ কোম্পানি থেকে বিদেশী বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা। ২০১৮ সাল থেকে পুঁজিবাজারে চলা মন্দায় স্থানীয় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের নিষ্ক্রিয়তার পাশাপাশি বিদেশিরাও পুঁজি প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন। চলতি বছর টানা পাঁচ মাস শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন বিদেশিরা।এতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরবর্তী দুই মাস ইতিবাচক ধারা থাকার পরও চলতি বছর শেয়ার বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় নিট বিনিয়োগে ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। এর ফলে গত ১৯ মাসে ৬০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ পুঁজিবাজার প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বিদেশিরা। মূলত ভালো শেয়ারের অভাব ও টাকার অবমূল্যায়ন না হওয়ায় বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ২০১৮ সাল থেকে সদ্য শেষ হওয়া জুলাই মাস পর্যন্ত ১৯ মাসের মধ্যে ১৪ মাসই শেয়ার ক্রয়ের চেয়ে বিক্রি বেশি ছিল। পর্যালোচনায় দেখা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে ২০১৮ সালে বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির প্রবণতা দেখা যায়। এ সময় বিদেশিরা ৫৯৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেন। জাতীয় নির্বাচনে পূর্ববর্তী সরকারের ধারাবাহিকতা থাকায় চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা নিট বিনিয়োগ করেন বিদেশিরা। তবে পরবর্তী পাঁচ মাস ধারাবাহিকভাবে শেয়ার ক্রয়ের চেয়ে বিক্রি বেশি হওয়ায় চলতি বছর তাদের নিট বিনিয়োগ ১৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা ঋণাত্মক হয়ে পড়ে।

DhakaFX
2019-08-08, 04:27 PM
পুঁজিবাজারে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে ব্যাপক দরপতন হয়েছে, আর এ বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এ দরপতনের পেছনের কারণ খতিয়ে দেখতে গত ২১ জুলাই তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরপর থেকে তদন্ত কমিটি বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। এর মধ্যে দরপতনের পেছনে অস্বাভাবিক লেনদেনের নেপথ্যে হোতাদের তথ্য এসেছে তদন্ত কমিটির কাছে। জানা যায়, দর পতনের কারণ অনুসন্ধানে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত লেনদেনের হিসাবসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য চেয়েছে তদন্ত কমিটি। এর মধ্যে রয়েছে, শেয়ার বিক্রির ভিত্তিতে শীর্ষ ৫০ স্টক ব্রোকারের তথ্য এবং তাদের ডিলার হিসাবের মোট সম্পদ মূল্যের হিসাব; তালিকাভুক্ত ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিদ্যমান বিনিয়োগের চিত্র; যেসব ডিলারের বিও হিসাবে ২ কোটি টাকা বা তার বেশি শেয়ার বিক্রি হয়েছে তাদের হিসাব বিবরণীর কপি; স্টক ব্রোকার প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পোর্টফোলিও’র হিসাব বিবরণী; আর্থিক খতিয়ান; ট্রান্সজেকশন ফি; ব্যাংক হিসাব; মোট অর্থ স্থানান্তর; জমা ও উত্তোলন; মোট শেয়ার বিক্রির পরিমাণ ও মূল্যের হিসাব।
পাশাপাশি তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রির পরিমাণ, মূল্য ও অর্থ উত্তোলনের হিসাব। এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জের মনিটরিং এবং সার্ভিলেন্স বিভাগ থেকে অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রতিবেদন, স্টক এক্সচেঞ্জের নিজস্ব বিচারে বাজার নেতিবাচক হওয়ার কারণ, গুজব বা অন্য কোনো তথ্য থাকলে সে সম্পর্কে প্রতিবেদন। মার্কেটকে প্রভাবিত করতে পারে পত্রিকার এমন প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য চেয়েছে তদন্ত কমিটি।
পুঁজিবাজারে দরপতনের নেপথ্যে অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনকারী শীর্ষ ১৭ প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীকে তলব করেছে বিএসইসি কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটি। তাদেরকে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে। এ ব্যাপারে গত সোমবার সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
যাদের বিরুদ্ধে চিঠি পাঠানো হয়েছেও ডাকা হয়েছে এর মধ্যে ১৭ প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীকে। এর মধ্যে প্রাইম ইসলামী সিকিউরিটিজ লিমিটেড, কোয়ান্টা ইক্যুইটিজ লিমিটেড, রেয়ার ইন্টারন্যাশনাল এবং নাহার ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং কোম্পানি। আর শুনানির জন্য ডাকা ব্যক্তিরা হলেন: নারায়ণ চন্দ্র পাল, মিশু পাল, সুজন পাল, আরতি পাল, তাপস পাল ও নারায়ণ চন্দ্র পাল, তাপসী রানী পাল, প্রিতম পাল, নিতু পাল, সুলাইমান রুবেল, নাজমুন নাহার, মোহাম্মদুজ্জামান ও মো. মুহিবুল ইসলাম।
বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট এই ১৭ প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীর নামে শুনানির জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে। গত ৫ আগস্ট বিএসইসি’র এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে ১৭টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজের বিনিয়োগকারীকে চিঠি দিয়ে দেয়া হয়েছে। এদিকে গঠিত তদন্ত কমিটি কর্তৃক ১৭ প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীকে শুনানির খবর পুঁজিবাজারে ছড়িয়ে পড়লে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।

BDFOREX TRADER
2019-08-18, 05:57 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রবিবার টপটেন লুজার বা দরপতনের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে রয়েছে ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড। এই কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ বা ৩ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে।তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ ৩৬ টাকা দরে লেনদেন হয়। এদিন কোম্পানিটি ১ হাজার ৮৮৮ বারে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৮১৯টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডাক্কা ডাইং অ্যান্ড মেন্যুফেকচারিং কোম্পানি লিমিটেড। কোমপানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ বা ৩০ পয়সা কমেছে। শেয়ার সর্বশেষ ৩ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানিটি ৫০ বারে ৬৪ হাজার ২৬৪টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ২ লাখ ২৭ হাজার টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ বা ১০ পয়সা কমেছে। শেয়ার সর্বশেষ ৩ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন কোম্পানিটি ৩৩ বারে ৫৬ হাজার ৮২৪টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ১ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
তালিকায় ওঠে আসা অন্যান্য কোম্পানি হচ্ছে- বীচ হ্যাচারি লিমিটেড, হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেড, সোনারাগাঁও ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, টুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড।

FXBD
2019-08-25, 02:52 PM
শেয়ার মার্কেট প্রায় সময় আপ-ডাউন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত ২৭.০৬.২০১৯ তারিখ থেকে শেয়ার বাজারের টানা দর পতন হয়। যা ৪৬৪ পয়েন্ট কমে ইনডেক্স ৪৯৬৬ পয়েন্টে গিয়ে থামে। এর পর আবার বাজার আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এই বিষয়টি যারা বুঝতে পেড়েছে তারা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভালো কোম্পানির দামি শেয়ার কম দামে কিনে এখন আবার মূল্য বৃদ্ধির সুবিধায় তা উচ্চ মূল্যে সংরক্ষণ বা বিক্রি করছে।
এরই মাঝে শেয়ার বাজার নিয়ে প্রচুর লেখা-লেখি হয়েছে। যার মধ্যে শেয়ার বাজার নিয়ে বিরূপ লিখাই বেশি ছিল। এর জন্য শেয়ার বাজার নিয়ে বিনিয়োগকারী এবং সাধারন মানুষদের মধ্যে প্রচুর পরিমানে নেগেটিভ চিন্তা জন্ম নেয়। সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে ২৭ হাজার কোটি টাকা শেয়ার বাজার থেকে গায়েব, এই নিউজটি নিয়ে। যা দেশের নামকরা দৈনিক গনমাধ্যমে প্রকাশ পায় এবং খুব দ্রুত সোসাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সবচেয়ে বেশি নেগেটিভিটি তৈরি হয় (২৭,০০০ কোটি টাকা গায়েব) এই কোটেশনের জন্য। এই কোটেশনটি মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সাধারন মানুষ সম্পুর্ন নিউজটি না পড়েই অনেক বেশি রি-একশন দেখিয়েছে। পত্রিকাগুলো তাদের বর্ণনাতে ঠিকই কিন্তু বিস্তারিত তুলে ধরে ছিল যা বেশির ভাগ মানুষ পড়ে দেখেনি। অবশ্য এই দরপতনে ইনভেস্ট না করাই ভালো।
কেউ কেউ আগের হারিয়ে যাওয়া ২৭ হাজার কোটি টাকা ফেরত চাইলো। কারো আক্ষেপ দেশের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ে।
২৭.০৬.২০১৯ তারিখে প্রায় ৪ লক্ষ কোটি টাকা বাজারের মুলধন ছিল, সেখানে ১৫ দিন পর ২২.০৭.২০১৯ তারিখে প্রায় ৩ লক্ষ ৭৩ হাজার কোটি টাকা মুলধনে নেমে আসে অর্থাৎ ২৭ হাজার কোটি টাকার মুলধন কমেছে।
কিন্তু কিছুদিন পরই ০১.০৮.২০১৯ তারিখ পর্যন্ত মার্কেটের মুলধন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ লক্ষ ৮৬ হাজার কোটি টাকায়। মানে বেড়েছে ১৩ হাজার কোটি টাকা।
অর্থাৎ কমে যাওয়া শেয়ারের দাম বৃদ্ধি শুরু হয়েছে ঠিক যেমনটা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ বার বার বলেছিলো। মিডওয়ের প্রচেষ্টা ছিল মানুষকে সতর্ক করে দেয়া এবং নতুন বিনিয়োগে পরামর্শ দেয়া । মার্কেট থেকে কোন টাকা গায়েব হয়নি আতংকিত হবেন না ।

DhakaFX
2019-09-01, 05:52 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রোববার টপটেন লুজার বা দরপতনের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে রয়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। এই কোম্পানির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বা ২ টাকা কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য অনুযায়ী, শেয়ার সর্বশেষ ১৬ টাকা ৬০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। এদিন কোম্পানিটি ১২৭ বারে ৭৩ হাজার ৬৪৬টি শেয়ার লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এসইএমএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ড। ফান্ডটির ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ বা ১ টাকা ৯০ পয়সা কমেছে। ফান্ডটির ইউনিট সর্বশেষ ১৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ফান্ডটি ৫৩০ বারে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৪০টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৭০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়া ফান্ড। ফান্ডটির ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ বা ৯০ পয়সা কমেছে। ফান্ডটির ইউনিট সর্বশেষ ৮ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ফান্ডটি ১৮৭ বারে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৭১৭টি ইউনিট লেনদেন করে। যার বাজার মূল্য ৩৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা।
তালিকায় ওঠে আসা অন্যান্য কোম্পানি হচ্ছে- গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড ও আল-হাজ্জ টেক্সটাইলস।

FXBD
2019-09-03, 01:10 PM
শেয়ারবাজারে গত চার দিন ধরে টানা দরপতন হচ্ছে, এই নিয়ে টানা চার কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১৫৫ পয়েন্ট, আজ ৩৭ পয়েন্ট কমে এখন অবস্থান করছে ৫০৩৩ পয়েন্টের ঘরে। যদিও ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন কিছুটা বেড়েছে, হয়েছে ৪৪২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। গত কার্যদিবসে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে ২০৯টির, বেড়েছে ১০০টির ও অপরিবর্তিত আছে ৪৫টির। আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো মুন্নু সিরামিকস, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, স্টাইল ক্র্যাফট, জেএমআই সিরিঞ্জেস, আইটি কনসালট্যান্ট লিমিটেড, সিলকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, ওয়াটা কেমিক্যাল, বিকন ফার্মা, ন্যাশনাল পলিমার ও মুন্নু স্টাফলার।
দর বাড়ার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো ইনটেক, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, কে অ্যান্ড কিউ, মুন্নু সিরামিকস, গ্লোবাল ইনস্যুরেন্স, মুন্নু স্টাফলার, আইটি কনসালট্যান্ট লিমিটেড, স্টাইল ক্র্যাফট, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স ও লিগ্যাসি ফুটওয়্যার।
দর কমার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো জিল বাংলা, আইসিবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড, আইপিডিসি, তাল্লু স্পিনিং, ন্যাশনাল পলিমার, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, তুংঘাই নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেড, বে লিজিং, সিনো বাংলা ও সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান।

SUROZ Islam
2019-09-08, 03:30 PM
আজ রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৭১ কোটি ১৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসইতে ১ লাখ ১৫ হাজার ৯৯৫ বারে ৯ কোটি ৬৯ লাখ ৩৪ হাজার ২৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে অংশ নিয়েছে ৩৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বা ১২৯টির; কমেছে ৪৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ বা ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ বা ৫২টির। ডিএসই প্রধান বা ডিএসই এক্স সূচক ২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৩ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরিয়া সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৬৬ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1402907164.jpg

FXBD
2019-09-12, 04:16 PM
আবারও শেষ​ সীমার নিচে​ মার্কে​ট নেমে গেছে​, আর ​থেমে থেমেই দর পতন হচ্ছে পুঁজিবাজারে। প্রায় প্রতিদিনই বাজারে মূল্য সূচক কমছে। মাঝে এক দুদিনের জন্য সূচক একটু বাড়লেও পতনের তুলনায় তা একেবারেই সামান্য। গতকাল বুধবার একদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমেছে, যা দেড় শতাংশের বেশি।​ ​বুধবার দিন শেষে ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৩ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। পাঁচ হাজার পয়েন্টকে সাধারণভাবে একটি সাপোর্ট লেভেল মনে করেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। তাদের ধারণা এর নিচে সূচক কোনোভাবেই নামবে না। কিন্তু গতকাল বুধবার এর অনেক নিচে নেমে এসেছে বাজার। অবশ্য এর আগের বুধবারেও সূচকটি পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমেছিল। তবে নানামুখী তৎপরতায় পরদিন সূচক বেড়ে আবার পাঁচ হাজার পয়েন্টের উপরে উঠে আসে। অনেক বিনিয়োগকারী আশা করছেন এবারও হয়তো সূচক আবার পাঁচ হাজার পয়েন্টের উপরে উঠে আসবে। কিন্তু তেমনটি না হলে আতঙ্ক তীব্র হয়ে ছড়িয়ে যাবে। তাতে বাজারে আরও দরপতন হতে পারে বলে তাদের আশংকা। বাজার বিশ্লষকরা মনে করছেন, আস্থাহীনতার জন্যেই এমতন ঘটনা ঘটছে বাজারে। তাদের মতে, বাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কমতে কমতে যৌক্তিক সীমার অনেক নীচে নেমে এসেছে। এমন অবস্থায় মুনাফা নেওয়ার কোনো সুযোগই নেই। সবাই লোকসান দিয়েই শেয়ার বিক্রি করছেন। আর এটি করছেন আস্থাহীনতা ও আতঙ্ক থেকে।​ ​তাদের মতে, অর্থনীতিতে বড় কোনো সমস্যা নেই এই মুহুর্তে। তাই পুঁজিবাজারে এমন দর পতন হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নানা কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা এমন তীব্র হয়ে উঠেছে যে, তারা যৌক্তিকতার ধার ধারছেন না।

DhakaFX
2019-09-25, 12:01 PM
8940
লাস্ট ৩ বছরের মার্কেট চার্ট, চিত্রে অনেক কিছু বোঝান আছে , কোথায় সাপোর্ট , কোথায় রেজিস্টেন্স সব ই দেখান হয়েছে , কোন কোন লেভেল ক্রস করলে কনফার্মেশন পাবেন সব ই এক নজরে

SaifulRahman
2019-10-02, 04:44 PM
9006
লাস্ট ৪ বছরে আমাদের এই মার্কেটে ipo আসছে মোট ৪১ টি। আজ আমরা দেখব ipo প্রথম দিনে এসেই যে প্রাইচ এ লেনদেন হয় ওই প্রাইচ থেকে পরে পরবর্তীতে শেয়ারের প্রাইচ বাড়ে না কমে। আমরা আজকের দিনের প্রাইচ এর সাথে এর পার্থক্য তুলে ধরব। ২০১৬ সালে মোট ipo এসেছে ১১ টি
তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ১ টির আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ১০ টির তাহলে ২০১৬ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট সফলতার রেইট = ১২.১৯%, ব্যর্থতার রেইট = ৮৭.৮০%
-----------------------------------------------------------------
২০১৭ সালে মোট ipo এসেছে ০৯ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে (০) শুন্য টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ০৯ টির, তাহলে ২০১৭ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ০০.০০%, ব্যর্থতার রেইট = ১০০.০০%
-----------------------------------------------------------------
২০১৮ সালে মোট ipo এসেছে ১২ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ১ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ১১ টির, তাহলে ২০১৮ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ৮.৩৩%, ব্যর্থতার রেইট = ৯১.৬৬%
-----------------------------------------------------------------
২০১৯ সালে মোট ipo এসেছে ০৯ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ০৩ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ০৬ টির, তাহলে ২০১৯ সালের ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ৩৩.৩৩%, ব্যর্থতার রেইট = ৬৬.৬৬%
-----------------------------------------------------------------
বিগত ৪ বছরে মোট ipo এসেছে ৪১ টি, তার মধ্যে আজকের বাজার দর অনুসারে দাম বেড়েছে ০৫ টির, আজকের বাজার দর অনুসারে দাম কমেছে ৩৬ টির, তাহলে বিগত ৪ বছরে ipo অনুমদনের ক্ষেত্রে sec এর সাকসেস রেইট, সফলতার রেইট = ১২.১৯%, ব্যর্থতার রেইট = ৮৭.৮০%
nb: এই পোষ্ট এর সাথে একটা ছবি আকারে বিস্তারিত পরিসংখ্যান সংযুক্ত করা হল। এখানে কোন শেয়ার তার প্রথম দিনের প্রাইচ থেকে কত % কমেছে তা জানতে পারবেন । এখানে তার প্রথম দিনের ক্লোজিং প্রাইচ , প্রথম দিনের ট্রেডিং ডেইট (তারিখ) , বর্তমান বাজার দর সব ই বিস্তারিত আছে।
এভারেজ এ (-২৯.৮৭%) কমেছে
মাক্সসিমান কমেছে (-৭৮.৮১%) - oimex
মাক্সসিমান বেড়েছে ৭৭.১৪% - semlfbslgf

SaifulRahman
2019-10-23, 05:12 PM
গোটা দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে একসময়**পুঁজিবাজার** গিয়ে নিলেও এখন কঠিন ভরাডুবি চলছে এই বাজারে। প্রতিদিন*দরপতনের কবলে পড়ে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারাচ্ছেন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। পুঁজি হারানো এসব বিনিয়োগকারী দুরবস্থায় অনেকটাই দিশেহারা। কয়েক মাস ধরে চলা এ দরপতনের মাত্রা ভয়াবহ রূপ নিলেও এর পেছনের যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না অনেকেই।* যদিও*পুঁজিবাজারের সূচক হ্রাস-বৃদ্ধি করবে এটাই বাজারের*ধর্ম। কিন্তু তার একটি নির্দিষ্ট মাত্রা থাকা উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে*পুঁজিবাজারে সূচক নামার মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।*একদিকে টানা সূচক কমেই যাচ্ছে। অন্যদিকে লেনদেনও তলানিতে। যদি বাজারের এ রকম অবস্থা বিরাজ করে সেক্ষেত্রে দেশের অর্থনীতির জন্য এটি ভালো হবে না। অর্থাৎ মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়া পতন অর্থনীতির জন্য শুভকর নয়। আবার দেশের অর্থনীতিতে বড় একটি বিষয় হচ্ছে রফতানি খাত। গত তিন মাসে রফতানি খাতে যে সূচক দেখা গেছে তা মোটেই ভালো নয়। আবার দেশের প্রায় ৪০টি বস্ত্র খাতের কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে। আরও বন্ধের আশঙ্কা রয়েছে। আর্থিক খাতের সমস্যা তো রয়েছেই। যার সামগ্রিক প্রভাবই পুঁজিবাজারে পড়েছে বলে মনে করছেন তারা।

SUROZ Islam
2019-10-30, 05:56 PM
"অ্যামাজনের ৫৭৬১০৩৫৯টি শেয়ার রয়েছে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী বেজোসের মালিকানায়। শেয়ারের দাম প্রায় ৭ শতাংশ কমে যাওয়ায় তার মোট লোকসান হয়েছে ৬৯০ কোটি ডলার।" এইটা তার সম্পদের ০.৫০% এর মত। তাও এমাউন্টটা কিন্তু অনেক। আর আমাদের অবস্থা হইল, প্রতি ট্রেডে কত পার্সেন্ট লস বা লাভ হইতেছে তার কোন হিসাবই নাই।

ARD
2019-10-30, 07:18 PM
প্রিয় আমরা ইউ কে স্টক এ কাজ করছি এবং আমাদের haাকা সম্পর্কে কাজ করতে চাইলে ফরেক্স সম্পর্কে সমস্ত তথ্য আমাদের দরকার

FXBD
2019-10-31, 04:13 PM
এ বছরই শেয়ারবাজার থেকে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে,*সবাই শুধু ipo বিরুদ্ধে কথা বলে ! মার্কেটে অনেক মাস হলো নতুন ipo নাই কিন্তু মার্কেট কি ভালো হইছে না আরো খারাপ হয়েছে ? দয়াকরে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কে বলবো ipo বিরুদ্ধে খারাপ চিন্তা না করে মার্কেট কে ভালো করেন এবং ভালো ভালো কোম্পানিগুলো মার্কেটে নিয়ে আসেন তাহলে মার্কেট আরো ভালো হবে ,যেমন: গ্রামীণফোন যখন মার্কেটে আসে তখন মার্কেট আরো ভালো হয়েছে।*

Tofazzal Mia
2019-11-04, 05:25 PM
9222
দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা সাধারণত ডলারে বিনিয়োগ করে থাকেন। তাদের বিনিয়োগের বিপরীতে যে মূলধনি মুনাফা আসে, সেটিও তারা ডলারে রূপান্তর করেই বিদেশে নিয়ে যান। ফলে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। টাকার অবমূল্যায়নের সঙ্গে দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ডলারের বিপরীতে টাকা যত দুর্বল হয়েছে, বিদেশীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির প্রবণতাও তত বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ২২ মাসের মধ্যে মাত্র পাঁচ মাস বিদেশীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে বেশি কিনেছেন। আর বাকি ১৭ মাসই তারা কেনার চেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছেন। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ১৮৭ কোটি টাকা। এর পরের মাস ফেব্রুয়ারিতে এসে এটি ঋণাত্মক ৯৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। মার্চে আবার বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন দাঁড়ায় ১৫৬ কোটি টাকায়। এর পরের পাঁচ মাস ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বিক্রির চেয়ে কেনার পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন হয় ৩৫ কোটি টাকা। এর পরের তিন মাস অর্থাত্ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডিএসইতে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের নিট লেনদেন ছিল ঋণাত্মক। এ বছরের প্রথম দুই মাস পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে কিনেছেন বেশি। এর মধ্যে জানুয়ারিতে নিট বৈদেশিক লেনদেন ছিল ১৭৫ কোটি টাকা; ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৩২৩ কোটি টাকা। অবশ্য এর পর থেকেই টানা আট মাস দেশের পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা কেনার চেয়ে শেয়ার বিক্রি করেছেন বেশি।

SUROZ Islam
2019-11-06, 12:43 PM
বাজারের পেনিক যতভাবেই করুক না কেন বাজার এখান থেকেই বাড়তে হবে। এখন জুন ক্লোজিং এর ঈদ চলছে!! যেইভাবে কোম্পানির দর হারিয়েছে এবং প্রহসন মূলক ডিভিডেন্ড দিয়েছে সবই অর্থমন্ত্রীর ইচ্ছায় হয়েছে!!! কারন তিনি একজন নষ্ট গেইমলার!! জুন ক্লোজিং হোল্ডাররা তাদের হোল্ডিং নিয়ে অনেক লসে আছেন । ভাইয়ের যদি আপনার শেয়ার ডিভিডেন্ড দিয়ে থাকে যাই দেক না কেন ডিভিডেন্ড এনজয় করুন। আপাতত একবছর মানে আগামি বছর ডিভিডেন্ড পর্যন্ত আপনি সময় পাবেন বের হওয়ার জন্য। পারলে বাই সেল করে ক্রয়মুল্য কমাতে পারেন।
টেক্সটাইল সেক্টরের হোল্ডারদের ত আরো করুন অবস্থা!! এখন পেনিকের সময় নয়। পারলে চেষ্টা করুন বাই সেল করে কস্টিং কমাতে। টেক্সটাইল সেক্টর নিয়ে অনেকেই অনেক ধরনের পেনিক দিচ্ছেন। কারন এত কম দামে টেক্সটাইল ওদের কাচে নাই। আপনাকে ধোকা দিয়ে আপনার হাতের শেয়ার নেওয়ার কৌশল করছে। ইন্সুরেন্স হোল্ডাররা আসোলেই আতংকের মধ্যেই আছে। সাজেশন হলো যদি লাভ করে থাকেন আর যদি সংশয় থাকে তাহলে সেল করে টাকা ফ্রি করে রাখেন। কারন ইন্সুরেন্স এখন ফিডিং জোনে আছে। ইন্সুরেন্স নিয়ে এখন যারা বেশি বেশি আশাবাদি হয়ে হাতের কম দামের শেয়ার ছেড়ে দিয়ে নতুন করে ইন্সুরেন্স নিবে এদের কপালে দুখ আছে!! তবে কিছু কিছু হয়ত ব্যাতিক্রম হতে পারে। তাই বলে এই সেক্টর একেবারেই নিরাপদ বলে রাজিব নোহালের মত ইয়াবা খোরেরা যখন এ্যাড দিবে তখন বুজে নিবেন এরাই দালাল। এরা টাকার বিনিময়ে দালালি করছে। সবাই এইসব দালালদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। নভেম্বর ২০ তারিখ পযন্ত বাজারে ব্যাপক ব্যবসা দিবে যদি ধরতে পারেন অনেক অনেক ভালো করতে পারবেন।
এই বাজারে নতুন করে কোনো আইটেম নেই। আপনার হাতের লসের আইটেমটিই শেয়ারই বাজারের আইটেম। আপনার আইটেম কে সঠিকভাবে পরিচর্যা করুন।

BDFOREX TRADER
2019-11-07, 01:12 PM
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ কোম্পানি রেকর্ড ও স্পট মার্কেটে লেনদেনের তারিখ পরিবর্তন করেছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। তাই কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সোনারগাঁ টেক্সটাইল, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি, আরামিট সিমেন্ট, গোল্ডেন সন, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, আইটিসি, এমজেএলবিডি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স ফুডস, অ্যাপেক্স পিস্পনিং, বিডি অটোকার্স, দুলামিয়া কটন, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন, ইনটেক লিমিটেড, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কস, জুট স্পিনার্স, খান ব্রাদার্স, মেঘনা কনডেন্স মিল্ক, মেঘনা পেট, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, আর.এন স্পিনিং, স্যালভো কেমিক্যাল, শ্যামপুর সুগার, জাহিন টেক্সটাইল, জিলবাংলা সুগার মিলস, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল, আজিজ পাইপস, কে অ্যান্ড কিউ এবং মুন্নু সিরামি লিমিটেড। জানা গেছে, আগামী ১১ নভেম্বর সোমবার স্টক এক্সচেঞ্জে ক্লিয়ারিং এবং সেটেলমেন্ট কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এছাড়া আগামী ৭ ও ১১ নভেম্বর এই দুই দিন স্পট মার্কেটে কোন লেনদেন হবে না। গতকাল ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো: সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

SUROZ Islam
2019-11-27, 02:57 PM
কয়েকটি ভালো নিউজের কারনে হঠাৎ করেই পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে---
১/ মার্চেন্ট ব্যাংক এবং তাদের এমডিদেরকেও শেয়ার ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে বিএসইসি ।
২/ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আইসিবি যেসব সুযোগ-সুবিধা পায়, রাষ্ট্রায়ত্ত বিডিবিএলও তা পাবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এরই মধ্যে বিডিবিএলকে পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থাৎ আইসিবির পাশাপাশি বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) ও পুঁজিবাজারে মার্কেট মেকারের ভুমিকায় কাজ করবে ।
৩/ সঞ্চয় পত্র বিক্রি করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন শর্ত আরোপ করায় সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধ্বস নেমেছে যা পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক ( সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে অনলাইন পদ্ধতি চালু হয়েছে। তাছাড়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে টিআইএন ও ব্যাংক হিসাব। একক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ৬০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে না পারা এবং ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলেই উৎসে কর ১০ শতাংশ কেটে রাখার নিয়ম করার কারণে চলতি অর্থ বছরের প্রথম তিন মাসেই (জুলাই- সেপ্টেম্বর) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি কমেছে ৮ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা যা গত ১০ বছরের মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে এই নিম্ন প্রবণতা এবারই প্রথম। )
৪/ চীনের শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জের বাছাই করা কিছু শেয়ার নিয়ে শীঘ্রই নতুন সুচক চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া ।
তাছাড়া---
৫/ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযানও পুঁজিবাজারের জন্য অনেকটা ইতিবাচক হয়েছে ।
৬/ লালীদের ফোর্স সেল বন্ধ হয়েছে । ফোর্স সেলের সময় যারা প্যানিক সেল দিয়ে সাইড লাইনে চলে গিয়েছিল তারা অনেকেই আবার বাজারমুখী হচ্ছে ।

SUROZ Islam
2020-01-13, 05:20 PM
আমাদের দেশের স্টক মার্কেটে কোন ধরনের গ্রামার কাজ করছে না। না ফান্ডামেন্টাল, না টেকনিক্যাল! শুধু সাইকোলজিক্যাল ভাবনার উপর এই ভোলাটালিটি না বোঝা মার্কেটে টাকা বিনিয়োগ অর্থহীন। এক শ্রেনীর সেলস ম্যান আজন্ম থাকবেন- যারা মার্কেটে সবসময় সাধারন বিনিয়োগকারীদের আশার বানী শোনান। হ্যাঁ তারা শোনাবেনই! কেননা এটা তাদের রুটি-রুজির ব্যাপার। নামবেন কি নামবেন না সেটি সম্পুর্ন আপনার ব্যাপার। ১/২ দিনের জাম্প দেখে আমরা যেন অতিউৎসাহী না হই-এটি বলাই এই লেখার উদ্দ্যেশ্য।*

DhakaFX
2020-01-14, 04:24 PM
9809
বর্তমানে শেয়ার মার্কেটের যে দুর্বাস্থা তাতে বিনিয়োগকারীদের পোট ফলিও লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পোট ফলিওতে ৩ ভাগের ১ ভাগ টাকাও নেই,*এ সেক্টরে যারা চাকুরী করে তারা প্রতিনিয়ত চাকুরী হারাচ্ছে।*গত সপ্তাহের পুরোটা সময় জুড়ে দরপতন হয়েছিল। সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসের দরপতনে সূচকটি হারিয়েছিল ২৬২ পয়েন্ট। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর কোনো এক সপ্তাহে এর থেকে বড় সূচকের পতন হয়নি।*সোমবারের রেকর্ড দরপতনের পর মঙ্গলবারও ভয়াবহ দরপতনে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছে। দিনের চার ঘণ্টার লেনদেনের মধ্যে প্রথম ঘণ্টা না পেরোতেই ৮০ শতাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এতে বাজারের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স থেকে ৫৩ পয়েন্ট বা সোয়া শতাংশ হাওয়া হয়ে গেছে।

Tofazzal Mia
2020-01-15, 05:10 PM
9825
পাহাড়সম খেলাপি ঋণ, নানা অনিয়ম ও তারল্য সংকটের কারণে নাজুক অবস্থায় আছে দেশের ব্যাংকিং খাত। নিরীক্ষা দাবির বকেয়া অর্থ নিয়ে টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোনের সঙ্গে চলছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) টানাপড়েন। এদিকে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মেয়াদ শেষ হচ্ছে তালিকাভুক্ত ১৮টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সব মিলিয়ে ব্যবসায়িক অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে শেয়ারবাজারের মোট বাজার মূলধনের ৪৬ শতাংশ দখলে রাখা এই তিন খাতের কোম্পানিগুলো। ফলে এসব খাতে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত বিনিয়োগকারীরা। আর বিনিয়োগকারীদের এই উদ্বেগই শেয়ারবাজার পতনে প্রধান ভূমিকা রাখছে

Montu Zaman
2020-01-16, 05:00 PM
বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) দুর্বল পচা কোম্পানিগুলো লিস্ট করে বাজারে ছেড়ে দেয়। আর বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে পড়ে। পচা কোম্পানি এনে প্রতিদিন বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করে দেওয়া হচ্ছে। আজ মার্কেট থেকে মূলধন ৯৫ হাজার কোটি টাকা নেই। শেয়ার মার্কেট এর বর্তমান অবস্থা থেকে ফিরে আসার উপায় দেখছি না।

SaifulRahman
2020-01-20, 04:59 PM
9858
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচক বাড়লেও কমেছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৪৩৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫১৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টির, কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৯৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ২৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪৩৮২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯৯৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৪৮৭ পয়েন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৪১১ কোটি ৩৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৩ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৩টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৩টির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।

FXBD
2020-01-21, 03:34 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1392575480.jpg
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই সেল প্রেসারে টানা নামতে থাকে সূচক। তবে ৫০ মিনিট পর পতনের মাত্রা হ্রাস পেতে থাকে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘন্টায় সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আলোচিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আজ দুপুর ১২টায় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৪২৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০১৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫১১ পয়েন্টে। এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, দর কমেছে ১৭৯টির এবং দর পরিবর্তীত রয়েছে ৬৭টির। এ সময় টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি ৫১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।

Tofazzal Mia
2020-01-26, 04:00 PM
9912
আমি কখনো বাংলাদেশের শেয়ার মাকেট এনালাইসেস করি না আজকে শুরু করলাম ৬ মাসের এনালাইসেস একটি জিনিস খেয়াল করলাম ৬ মাসেতো একবারেও তো রেসিটেন্স লেভেল ব্রেকআউট হয় না তাহলে তো কিভাবে দাম বাড়তো শেয়ারের এই প্রথম দেখলাম lh ব্রেকআউট হয়েছে। সত্যি বলতে কি বাংলাদেশের শেয়ার বাজার চীনের কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, অথচ চীনের মূল ভূখণ্ড বা মেইন ল্যান্ড চায়নায় দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে—সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ও শেনঝেন স্টক এক্সচেঞ্জ। আর চীন নিয়ন্ত্রিত হংকংয়ে রয়েছে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জ, যা আবার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। চীনের ১৪০ কোটির বেশি জনসংখ্যার মাত্র ৭ শতাংশ শেয়ারবাজারে সম্পৃক্ত। এর ওপর আবার এ বাজারের মোট লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ৮০ শতাংশই রয়েছে মুষ্টিমেয় বিত্তবান বিনিয়োগকারীদের হাতে। এ কারণে মাঝেমধ্যেই দেশটির শেয়ারবাজারে ব্যাপক উত্থান-পতন লক্ষ করা যায়, যেমনটি হয়েছিল ২০১৫ ও ২০১৬ সালে। এ কারণে চীনের শেয়ারবাজারকে অনেকেই ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেন।

SUROZ Islam
2020-01-28, 12:16 PM
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে আইনে নির্ধারিত সীমার মধ্যে থেকে বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও পুঁজিবাজারে ১০ হাজার কোটি টাকা দিতে রাজি সরকার। আর যার ফলে গত টানা তিন কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর দেশের পুঁজিবাজারে আবারও মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।দিনের লেনদেনের শুরু থেকেই পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ প্রবণতা অব্যাহত থাকে। ফলে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দরপতন হয়।দিনভর ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৬৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৫টির। আর দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির প্রতিষ্ঠানের। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের এ দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।সবক’টি মূল্য সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৪০৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যেখানে আগের দিন (রোববার) লেনদেন হয়েছে ৪৭৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৬৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

Tofazzal Mia
2020-02-10, 04:35 PM
টানা চার দিন দরপতনের পর সোমবার মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন লক্ষ করা যাচ্ছে শেয়ারবাজারে। আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস লেনদেনের প্রথম এক ঘণ্টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৪ হাজার ৪১১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩১২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২১টির, কমেছে ৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির।

Tofazzal Mia
2020-02-18, 05:02 PM
গত সোমাবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯৭৬ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে, যা এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এছাড়া গতকাল সূচক উঠানামা শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ৩৪ পয়েন্ট। মুলত শেয়ার মার্কেটের তারল্য সংকট নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংক তফসিলি ব্যাংকগুলোকে ২০০ কোটি টাকা করে বিনিয়োগ করতে নির্দেশনা দিয়েছে। পাশাপাশি আইএমএফ দেড় হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে। এই দুই খবরে বড় উত্থান হয়েছে।

DhakaFX
2020-02-23, 05:04 PM
10152
দীর্ঘ সময়ের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানো সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করার পরে*মার্কেট এখন অনেকটােই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাই* বিনিয়োগকারিদের মাঝে আস্থা ও আশা আবারও ফিরে এসেছে। সুতরাং এই সময় বিচক্ষণতার সাথে লাভের সম্ভাবনাময় শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারলেই কেবল লসকাভার করে কিছুটা হলেও লাভ করার সুযোগ থাকবে। এই ক্রান্তিকালীন সময় সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি কিছু টিপস নিম্নে পেশ করলাম-
১. এই সময় আইটেমবাজ দালালদের আনাগোনা দেখা যাবে। এদেরকে এড়িয়ে চলুন।
২. মিনিমাম দাম থেকে অতিরিক্ত বেড়ে গেছে অর্থাৎ ৩০-৫০% বা এর থেকে বেশি, এরকম শেয়ার আপাতত কিনবেন না। বরং আপনার নিজের কাছে এরকম শেয়ার থাকলে আপনি লাভে না থাকলেও সেল করে দিন।
৩. ম্যাক্সিমাম প্রাইস থেকে অনেক নীচে থাকলে কিনুন, ভালো শেয়ার হলে ৫-১০% বেড়ে গেলেও কিনতে সমস্যা নেই।
৪. এবছর থেকে কোম্পানিগুলো শুধু স্টক দিতে পারবে না। ক্যাশ দিতে হবে অথবা ক্যাশ - স্টক দুটো মিলিয়ে দিতে হবে। তাই কম দামে থাকা যেসকল শেয়ারের ইপিএস ভালো এসেছে সে গুলো কিনুন। যেমন ঃ ২০ টাকার নীচের শেয়ারে যদি ২য় কোয়ার্টার যাবত ১ টাকা বা এর কাছাকাছি ইপিএস থাকে, তবে তা কিনুন। এতে নো ডিভিডেন্ড এর ভয় থাকবেনা।
৫. অতিমূল্যায়িত শেয়ারে বিনিয়োগ নয়, কারন প্রতিটি শেয়ারের face value ১০ টাকা।
৬. নতুন আইপিও তে আসা শেয়ারগুলিতে খেয়াল করুন, দেখবেন প্রায় প্রতিটি শেয়ারই গেইন দিয়েছে, কিছু কিছু নতুন শেয়ার গেইনের অপেক্ষায় আছে। তাই নতুন আইপিও তে আসা যে শেয়ারের দাম বেশী বেড়ে গেছে সেগুলো না কিনে, যেগুলো এখনো দাম বাড়েনি অথবা দাম অনেক কমেগেছ সে সকল শেয়ারে কিনতে পারলে লাভের সম্ভাবনা বেশী।
৭. আপনার কাছে থাকা শেয়ারটি যদি যেকোনো কারণে মান হারিয়ে ফেলে, যেমন - খারাপ ইপিএস, কোম্পানির বাজে performance ইত্যাদি, তাহলে সুযোগবুজে তা ছেড়ে পছন্দমতো ভালো শেয়ার কিনুন।
৮. এখন কমদামে শেয়ার সেল দিয়ে, আরো কমলে কিনব এরুপ চিন্তা পরিহার করুন।
৯. Under 30% Director holding কোম্পানির শেয়ার না কিনলেই ভালো, কারন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া টাকায় এরুপ শেয়ার কেনা যাবেনা।
১০. নেগেটিভ ইপিএস/খারাপ ইপিএস যুক্ত শেয়ার কিনবেননা। কারণ এগুলো সাময়িক সমস্যা না হলেও, একপর্যায়ে আপনাকে ডুবাবে।

SumonIslam
2020-03-04, 04:37 PM
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবি পুঁজিবাজারে আসার প্রস্তুতি শুরু করেছে। সোমবার ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আবেদনপত্র দাখিল করেছে এর ইস্যু ম্যানেজার আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রবি আজিয়াটার আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। রবির সিংহভাগ শেয়ারের মালিক মালয়েশিয়ার আজিয়াটা বারহাদের পর্ষদের পক্ষে সিআইএমবি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক দেশটির স্টক এক্সচেঞ্জ বুরসা মালয়েশিয়ায় এ ঘোষণা দেয়।
10252
ওই ঘোষণায় বলা হয়, ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জের (সিএসই) মাধ্যমে ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার ছাড়বে রবি। এর মধ্যে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ৪২ হাজার ৪০০টি শেয়ার ইস্যু করা হবে। ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে এসব শেয়ার থেকে সংগ্রহ করা হবে ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা। আর এমপ্লয়ি শেয়ার পারচেজ প্ল্যানের (ইএসপিপি) আওতায় রবির পরিচালক ও কর্মীদের কাছে ১০ টাকা দরে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে বাকি ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা উত্তোলন করা হবে। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত তহবিল থেকে রবি ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও বাকি ৮ কোটি ২ লাখ টাকা দিয়ে আইপিও খাতে খরচ করবে।

SUROZ Islam
2020-03-05, 02:52 PM
বাংলাদেশ ব্যাংকের সুযোগ দেয়া বিশেষ তহবিল গঠন সুবিধার অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে চারটি ব্যাংক এই তহবিলের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেছে, বাদবাকি ব্যাংকগুলিও এই বিশেষ তহবিলের সুবিধা নেয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আমি আগেই ধারণা দিয়েছি যে, ফান্ড হাতে পাওয়ার পর ব্যাংক সহ আরও অনেক বড়ো বড়ো ফান্ড হোল্ডাররা শেয়ার কেনা শুরু করবে। কিন্তু বাড়তি দামে তারা অবশ্যই শেয়ার কিনবে না। বাজার চাপে রেখে, ভালো শেয়ারগুলোর দাম তলানিতে রেখেই তারা শেয়ার কিনবে। এজন্যই এখন থেমে থেমে পতন হচ্ছে। আমরা সব বিবেচনায় নিয়ে যেসব ভালো শেয়ার হাতে নিয়ে বসে আছি, সেগুলোর দাম ওদের দৌরাত্যে খানিকটা কমে গেলেও, সে ভালো শেয়ারগুলোই ধরে রাখুন, তারা ই কিনে ওইসব শেয়ারের দাম আকাশে উঠাবে। সে দিন হয়তো বেশি দুরে নয়, যেদিন হবে আমাদের দিন।

SumonIslam
2020-03-10, 04:27 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/700842325.jpg
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবরে গতকাল শেয়ারবাজারে বড় ধরনের ধস হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০১৩ সালের নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। একদিনেই সূচকটি কমেছে ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। অন্যদিকে ১)আজ মার্কেট পজিটিভ থাকবে ২) লেনদেনকম হবে ৩) ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা।*৩ নাম্বার টা মানে ১০০ এর উপরে শেয়ার এর সেলার থাকবেনা আশা করলেও সেটা পুরন হয়নাই। ৭% এর উপর বেরেছে এমন সংখ্যাটা কিন্তু ৯০ এর কাছে। সব প্রেডিকশন শতভাগ সত্যি হবে সেটা আশা করিনা। কাছাকাছি হলেও ভাল গতকাল পোস্ট এর নিচে কয়েকজন খুব বাজে কমেন্ট করেছেন। আমি কিছু মনে করিনি। অনেকে না বুঝেই এইসব করে। তাদের ও আমি হিতাকাঙ্ক্ষী ভাবি। তারাও আমার পোস্ট নিয়মিত পরে। একদিন তাদের ও ভুল ভাঙবে। কালকের পেনিক শেষ হয়ে যাবে । আর মার্কেট এর অনেক ভাল কিছু খবর আসতেছে। আগামি কিছুদিন এর মধ্যে মার্কেট অনেক অনেক প্রফিট দিবে। মাঝে এক দুইদিন একটু কারেকশন হওয়াটা ভাল। যদিও কাল যেটা হয়েছে সেটা ছিল পেনিক সেল। সেটা কাম্য নয়। আবারো বলি আমার আইটেম বাই দিয়ে আর যদি কেউ কোন যোগাযোগ না রেখে অনেকদিন পর এসে বলেন যে ভাই আইটেম ত পরে গেছে সেটা ঠিক হবেনা। আমি বলি আইটেম বাই দেয়ার পর যদি সেল করাটা না বুঝেন আমাকে ইনবক্স করে জেনে নিয়েন। আর আমার আইটেম প্রফিট হবেই ইন শা আল্লাহ্*। মার্কেট স্বাভাবিক থাকলে নির্ধারিত সময়ে। আর যদি পেনিক সেল আসে তাহলে সময় একটু বেশি লাগবে।

Montu Zaman
2020-03-11, 05:28 PM
নভেল করোনাভাইরাস আতঙ্কে সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসে বড় পতন দেখেছিল দেশের শেয়ারবাজার। এর মধ্যে সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের পতন হয় রেকর্ড ২৭৯ পয়েন্ট বা ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। এর মাত্র একদিন পরই গতকাল শেয়ার সূচকে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। এদিন ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ২ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অবশ্য গতকাল সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই।

Tofazzal Mia
2020-03-15, 04:03 PM
দর কমেই যাচ্ছে শেয়ারবাজারে। আজ রোববার লেনদেনের শুরুতেই সূচক পড়তে থাকে। ৩ মিনিটের মধ্যে সূচক কমে ডিএসইএক্স নেমে আসে ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে। পরে বেলা ১১টায় সূচকটি ১৭৬ পয়েন্ট হারায়। এক টানা দর পতন চলতে থাকে। বেলা ১১টা ৪১ মিনিটে উধাও হয় ২০০ পয়েন্ট। এবং দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ২৩২ পয়েন্ট হারায় ডিএসইএক্স। এর আগে ২০১৫ সালের ৪ মে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে ৩ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। গত কার্যদিবস (বৃহস্পতিবার) লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমে ১০১ পয়েন্ট। অপরদিকে সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৯৬টির দর কমেছে। ৯টির বেড়েছে। অপরিবর্তিত আছে ৩টির দর।

DhakaFX
2020-03-16, 05:00 PM
অনেকটাই ভোজবাজির মতো উল্টে গেছে দেশের শেয়ারবাজারের চিত্র। সোমবার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজার বড় উত্থানের আভাস দিলেও ঘণ্টা না পেরুতেই তা বড় পতনে রূপ নিয়েছে। এদিন লেনদেনের প্রথম পাঁচ মিনিটেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫১ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেন অংশ নেয়া ২০১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমে ১২টির। তবে শেয়ারবাজারের এই চিত্র বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই টপাটপ পড়তে থাকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দাম। ফলে সূচক নামতে থাকে নিচের দিকে। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এই পতনের প্রবণতা।

SumonIslam
2020-03-23, 05:17 PM
করোনাভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে ব্রোকারেজ হাউজগুলোয় সশরীরে উপস্থিত হয়ে লেনদেন করা বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অনেকটাই কমে গেছে। গতকাল হাতেগোনা কিছু বিনিয়োগকারী হাউজগুলোয় উপস্থিত থেকে লেনদেন করেছেন। এমনিতেই গতকাল স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন অনেক কম হয়েছে। তার ওপর করোনা আতঙ্কের কারণে হাউজগুলো ছিল অনেকটাই ফাঁকা। যেসব বিনিয়োগকারী গতকাল লেনদেনে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের অনেকেই টেলিফোনে, অনলাইনে কিংবা অ্যাপের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার আদেশ দিয়েছেন। আর সংক্রমণ প্রতিরোধে হাউজগুলো থেকেও বিনিয়োগকারীদের সশরীরে উপস্থিতিকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকেও অনলাইন, অ্যাপ ও ফোনের মাধ্যমে লেনদেন করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

Montu Zaman
2020-03-24, 03:42 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/2108615025.jpg
নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আতঙ্কের মধ্যে’ চার দিন দরপতনের পর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়মের পরিবর্তন আনায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক এক লাফে ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছিল। তবে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দর সংশোধন করায় গতকাল কিছুটা পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে দশমিক ৩৭ শতাংশ।

Tofazzal Mia
2020-03-25, 02:17 PM
করোনাভাইরাস আতঙ্কে যখন বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাজার ধসে পড়ছে, কোনো প্রণোদনাই কাজ করছে না এবং বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে যখন ক্রমে দরপতন হচ্ছে, বাজারে যখন শেয়ারের দাম ফ্রি-ফল হচ্ছে, লাখো বিনিয়োগকারী যখন দিশেহারা, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি সিদ্ধান্ত পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে, বাজারে শেয়ারের দামের ফ্রি-ফল বন্ধ হয়েছে এবং লাখো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী স্বস্তিতে আছেন। তা হলো, শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস ঠিক করে দেয়া অর্থাৎ একটি শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট দামের নিচে নামতে পারবে না। আপনার এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত যুগোপযোগী এবং সঠিক। পুঁজিবাজারে যখনই কোনো বড় ধরনের সংকট হয়েছে, আমরা দেখতে পেয়েছি আপনি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে এমন একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, যা প্রথমে সবাই সমালোচনা করলেও পরবর্তীতে স্বীকার করে যে আপনার সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল। যেমন গত বাজেটে প্রত্যেক লিস্টেড কোম্পানিকে তার রিটেইনেড আর্নিংস ও রিজার্ভ থেকে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিতে আইনের মাধ্যমে বাধ্য করেছেন। আপনি ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন ম্যাক্সিমাম লিস্টেড কোম্পানি বিশেষ করে ব্যাংকের স্পন্সর পরিচালকরা নিজেদের স্বার্থে এ প্রস্তাবের চরম বিরোধিতা করেছিলেন। কারণ এসব পরিচালক সবসময়ই বোনাস শেয়ার দিতে পছন্দ করেন তাদের নিজেদের স্বার্থে। এতে তারা নিজেরা লাভবান হন এবং বিনিয়োগকারী সবসময় ক্ষতিগ্রস্ত হন। আপনি ব্যাংক পরিচালকদের বলেছিলেন, ‘শুধু আপনাদের স্বার্থ দেখলে আমার হবে না, আমাকে লাখো বিনিয়োগকারীর স্বার্থ দেখতে হবে।’ আপনার সিদ্ধান্তের সুফল পেতে শুরু করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এ পর্যন্ত যে কয়টি ব্যাংক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে, তাদের সবাই ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছেন। আপনার প্রতি লাখো বিনিয়োগকারী কৃতজ্ঞ।

SUROZ Islam
2020-03-29, 06:09 PM
10434
করোনা ভাইরাস আতঙ্কে পুঁজিবাজারে টানা পতন অব্যাহত থাকলেও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করে দেওয়ার কারণে গত সপ্তাহে (২২-২৫ মার্চ) সূচক বেড়েছে। সপ্তাহের চার কার্যদিবসের মধ্যে দুই কার্যদিবস সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। তবে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে করোনাভাইরাসের মহামারী প্রতিরোধ করার কারনে এই সপ্তাহে বাংলাদেশে দুটি স্টক মার্কেটই বন্ধ আছে। যদিও টানা তিন সপ্তাহ কমেছিল শেয়ার সূচক কিন্তু শেষ কর্মদিবসে ঢাকা স্টক মার্কেট এর সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ৪ হাজার ৮ দশমিক ২৮ পয়েন্টে অবস্থান করেছে।

SaifulRahman
2020-04-02, 05:06 PM
করোনা ভাইরাসের কারণে আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত শেয়ার বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র উপমহাব্যবস্থাপক (প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগ) মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দেশে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়েছে৷ এছাড়া, ১০ ও ১১ এপ্রিল (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার৷

Montu Zaman
2020-04-26, 06:15 PM
10741
করোনার এই অচল অবস্থার মধ্যেও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের (বিএটি বাংলাদেশ) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) গত বুধবার শেয়ারপ্রতি ৪০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। এছাড়াও উক্ত বার্ষিক সাধারণ সভায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও বিদেশ থেকেও উল্লেখযোগ্য শেয়ারহোল্ডার ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে যোগ দেন। সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আর বাকি ৪টি সিদ্ধান্ত হলো আর্থিক বিবরণী ২০১৯, পরিচালকদের নির্বাচন, বিধিবদ্ধ নিরীক্ষক নিয়োগ, করপোরেট গভর্ন্যান্স নিরীক্ষক নিয়োগ।

SumonIslam
2020-05-12, 04:04 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/494378523.jpg
ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণার সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে ২০১৯ সালের সমাপ্ত বছরের জন্য কোনো ব্যাংকই ১৫ শতাংশের বেশি নগদ এবং নগদ ও বোনাস শেয়ার মিলিয়ে ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত শেয়ারবাজারের জন্য আত্মঘাতী। কেননা ব্যাংকের লভ্যাংশের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেয়ায় শেয়ারবাজারে অবশ্যই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এছাড়া কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, এটা এখন সমন্বয় করতে হবে। এ ক্ষেত্রেও এক এক ব্যাংকের সক্ষমতা এক এক রকম। ব্যাংক তার সক্ষমতা অনুযায়ী শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। এ লভ্যাংশ ঘোষণার ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম হলে তা খতিয়ে দেখার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। সেক্ষেত্রে কোনো ব্যাংক অনিয়ম করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাই আর এক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে।

Rassel Vuiya
2020-05-14, 12:18 PM
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো ২০১৯ সালে যত ভালো ব্যবসাই করুক না কেন, শেয়ারহোল্ডারদের তারা ১৫ শতাংশের বেশি নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে না। আর এই ১৫ শতাংশ নগদ ল্যাংশের সঙ্গে ১৫ শতাংশ বোনাস (স্টক) লভ্যাংশ যোগ করে মোট ৩০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না কোনো ব্যাংক। আর ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে শেয়ার হোল্ডারদের না দিতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোমবারের এক সার্কুলারে। ওই নির্দেশনায় বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ লভ্যাংশের কয়েকটি ধাপ ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। কোনো ব্যাংক এই সীমার বেশি লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ইতোমধ্যে যেসব ব্যাংক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর লভ্যাংশের হার যদি এই সীমার বেশি হয়ে থাকে, তাহলে তা স্থগিত করে সংশোধন করে নিতে বলা হয়েছে।

SumonIslam
2020-05-31, 02:55 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/700088059.jpg
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আজকে থেকে লেনদেন শুরু হয়েছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। যদিও এই পরিস্থিতিতে আজ লেনদেন হয়েছে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। তবে আপাতত ডিজিটাল ট্রেডিং প্লাটফর্ম ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। আজ সূচকের উত্থানে দিয়ে মার্কেটের শুরু হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ক্রয় প্রেসারে টানা বাড়তে থাকে সূচক। রোববার লেনদেন শেষে সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। আজ দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।
আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪০৬০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৫১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬০টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৩ কোটি ৯২ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৪০০৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ৯২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৩৩০ পয়ন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৩৪৮ কোটি ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২০৪ কোটি ৮৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা।

এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৯৫২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১০৯টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৭১ হাজার টাকা।

Montu Zaman
2020-06-01, 02:31 PM
11110
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে খুবই হতাশার মধ্যে আছেন। এমনিতেই দীর্ঘ সময় ধরে মন্দা মার্কেটে তারা নিজ পুঁজির বড় অংশ হারিয়েছেন। এখন করোনার ফলে তারা যে কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে বসে আছেন, আগামী দিনে তার অবস্থা কী হবে তা নিয়ে শঙ্কার শেষ নেই। সেসব শেয়ারের দাম আদৌ কি আগের অবস্থায় ফিরবে? প্রত্যাশিত ডিভিডেন্ড কি তারা দিতে পারবে? কবে নাগাদ করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে? কবে পৃথিবীর অবস্থা আবার আগের মতো হবে? আদৌ কি হবে? করোনা-পূর্ববর্তী বিশ্ব আর করোনা-পরবর্তী বিশ্ব কি একই রকম থাকবে? এসব জটিল প্রশ্নের উত্তর হয়তো কারোরই জানা নেই।
তবে বিশ্বব্যাপী নতুন তাণ্ডব করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ফলে ওষুধ, ইন্টারনেট, পাওয়ার, এসেন্সিয়াল প্রডাক্টস রিলেটেড কোম্পানিগুলো লাভবান হবে এবং অন্যান্য সেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই সে বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সাধারণ বিনিয়োকারীদের উচিত হবে তাদের কমনসেন্স প্রয়োগ করা এবং তদনুযায়ী নিজ বিনিয়োগ পোর্টফোলিও ঢেলে সাজানো।

BDFOREX TRADER
2020-06-04, 04:02 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/914095290.jpg
করোনা মহামারির বিস্তার রোধে দীর্ঘ সময় পর মার্কেট খুললেও আজ গত ১৩ বছরে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে, আর সূচকও কমেছে। আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৯৭ লাখ টাকার, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল ডিসইএতে ৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে আজ দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ৩৬টির ও অপরিবর্তিত আছে ২৬২টির দর। আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, সেন্ট্রাল ফার্মসিউটিক্যালস লিমিটেড, লিন্ডে বিডি, স্কয়ার ফার্মা, ইন্দো বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, বেক্সিমকো, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, এসিএমই ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড ও রেকিটবেনকেইজার। অপর দিকে সিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯টির, কমেছে ১৯টির ও দর অপরিবর্তিত আছে ৭৫টির।

SumonIslam
2020-06-10, 07:13 PM
11229
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট কি অবস্থায় রয়েছে তার জন্য ছোট একটি গল্প বলবো। ১৯২৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শেয়ার বাজারে একবার ব্যাপক পতন হয়েছিল। সব ব্যবসায়ীরা লোকসান করলেও একজন শুধু লাভ করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন জোসেফ কেনেডি, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির পিতা। সবাই অবাক হয়েছিলেন, যে উনি কিভাবে লাভবান হলেন। রহস্য হলো, একদিন জোসেফ কেনেডি নিউইয়র্ক স্টক মার্কেটে ঢুকার আগে জুতা পলিশ করাচ্ছিলেন। তখন মুচি ওনাকে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করেছিল স্যার আজ কোন শেয়ারটা কিনলে লাভ করা যাবে। উনি এর কোনো উত্তর দেননি। সরাসরি মার্কেটে ঢুকলেন এবং নিজের সকল শেয়ার বিক্রি করে সব বিনিয়োগ ফেরত নিয়ে আসলেন। এর মাত্র তিনদিন পরই মার্কেটে ব্যাপক পতন ঘটে। তিনি বলেছিলেন, যে দেশে মুচি ( অর্থাৎ যিনি শেয়ার মার্কেট বুঝেন না) শেয়ার ব্যবসায় টাকা বিনিয়োগ করে, সেখানে শেয়ার ব্যবসা কোনদিন লাভবান হবে না। সফল এই ব্যবসায়ী এরপর আর কোনোদিন শেয়ার ব্যবসা করেননি।

Rakib Hashan
2020-06-15, 05:35 PM
শেয়ার কিনে বিক্রি না করে ৩ বছর রেখে দেওয়ার শর্তে শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে এবারের বাজেটে। মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে কোনো কালোটাকার মালিক এ সুবিধা নিলে তাঁকে আয়কর কর্তৃপক্ষসহ সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষই প্রশ্ন করবে না। সহজ কথায় কালোটাকা সাদা করার সুযোগ বিনা প্রশ্নে। বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য এটাই কেবল নতুন ঘোষণা। বাকিগুলো সব পুরোনো। কিন্তু আস্থাহীন বাজারে আসলেই কি প্রাণ আনতে পারবে কালোটাকা? এমনিতেই অনেক দিন ধরেই নড়বড়ে শেয়ারবাজার। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাভাইরাসের আঘাত। এ আঘাত সামলাতে টানা ৬৬ দিন বন্ধ রাখা হয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নেওয়ার পর ৩১ মে থেকে পুনরায় লেনদেন শুরু হয় বাজারে। লেনদেন শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত ঢাকার বাজারের লেনদেন ২০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারেনি। গতকাল এ বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫৪ কোটি টাকা।
11268

DhakaFX
2020-06-18, 05:20 PM
নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে ঢাকাসহ সারাদেশে সংক্রমণের তীব্রতাভেদে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রেড জোনে সাধারণ ছুটি থাকবে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়েছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল ও দিলকুশাসহ ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ব্যাংকিং কার্যক্রমের সময়সীমা সকাল ১০ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়সীমা সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টার পরিবর্তে সকাল ১০ টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত নির্ধারণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার থেকে নতুন সময়সীমা অনুসারে পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে।

BDFOREX TRADER
2020-06-23, 05:11 PM
মঙ্গলবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯১৮ ও ১৩২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৭১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২০ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫১ কোটি টাকার। এ দিন ডিএসইতে ২৭৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪টি কোম্পানি কমেছে ২৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো-বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিসিএল, মুন্নু স্টাফলার্স, লিন্ডে বিডি, সেন্ট্রাল ফার্মা, আজিজ পাইপস, ওয়াটা কেমিক্যাল, এক্সিম ব্যাংক, ইন্দোবাংলা ফার্মা ও ফার্মা এইড।

BDFOREX TRADER
2020-06-25, 04:10 PM
নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটির সময় ৬৫ দিন বন্ধ ছিল দেশের পুঁজিবাজার। অবশেষে গত ৩১ মে থেকে পুঁজিবাজারে আবারো লেনদেন চালু হয়। চালুর পর প্রথম দিন ৫২ পয়েন্ট বেড়েছিল সূচক। এর পর থেকেই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে পুঁজিবাজার। সূচকে সামান্য উত্থান-পতন ও নামমাত্র লেনদেন হচ্ছে। গত ১৮ কার্যদিবস ৩ হাজার ৯৫০ থেকে ৪ হাজার পয়েন্টের মধ্যে উঠানামা করেছে সূচক। ফ্লোর প্রাইসের প্রভাবে ৫০ পয়েন্টের মধ্যেই আটকে রয়েছে পুঁজিবাজার।বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৩১ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৪ হাজার ৬০ পয়েন্টে। এর পরের কার্যদিবসেই এটি নেমে আসে ৩ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে।এর পর থেকে সূচক আর ৪ হাজারের ঘরে পৌছায় নি। লেনদেন চালুর পর ৪ জুন ডিএসইএক্স সবচেয়ে কম ৩ হাজার ৯৫৩ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। সর্বশেষ গতকাল সূচকটি আগের দিনের তুলনায় প্রায় দেড় পয়েন্ট বেড়ে ৩ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দর বাড়ার শীর্ষ কোম্পানির তালিকায় ছিল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স, অ্যাম্বি ফার্মাসিউটিক্যাল , আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান স্কিম ওয়ান। বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, পাওয়ার গ্রিড, এক্সিম ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স ও এনসিসি ব্যাংক। অন্যদিকে এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল দর পতনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো সিনথেটিক্স, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, প্রাইম ইন্সুরেন্স, সানলাইফ ইন্সুরেন্স, সোনালী আাঁশ, দেশ গার্মেন্টস, রেকিট বেনকিজার, জেএমআই সিরিঞ্জ ও এসিআই ফর্মুলেশন।

Rakib Hashan
2020-06-28, 01:45 PM
বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থ আত্মসাৎ করে পালিয়ে গেছেন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত একটি ব্রোকারেজ হাউজের মালিকেরা। ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ নামের ওই প্রতিষ্ঠান ও তার তিন পরিচালকের সব ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ডিএসই কর্তৃপক্ষ। তবে ব্রোকারেজ হাউসটি থেকে যাতে আর কোনো শেয়ারের লেনদেন হতে না পারে সে জন্য এটির ডিপি (ডিপজিটরি পার্টিসিপেন্ট) হিসাব স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এই ডিপি হিসাবের মাধ্যমে শেয়ারের কেনাবেচার কাজটি নিষ্পন্ন হয়। শেয়ারবাজারেরই প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের মাধ্যমে এই লেনদেনটি হয়ে থাকে। সিডিবিএল বিএসইসির নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান।
11420

Rassel Vuiya
2020-06-29, 06:03 PM
অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্ত কিছুটা শিথিল করে অর্থবিল ২০২০ জাতীয় সংসদে আজ সোমাবার পাস হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তার প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে ১০ শতাংশ কর দিয়ে ‘কালো টাকা সাদা’ করার সুযোগ দেয়ার কথা বলেছিলেন। তবে শর্ত ছিল, সেই টাকা ৩ বছরের মধ্যে পুঁজিবাজার থেকে বের করা যাবে না। সংশোধনে তিন বছরের জায়গায় ‘লক ইন’ এর নিয়ম কমিয়ে এক বছর করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তার প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে অর্থের প্রবাহ বাড়াতে ১০ শতাংশ কর দিয়ে ‘কালো টাকা সাদা’ করার সুযোগ দেয়ার কথা বলেছিলেন। তবে শর্ত ছিল, সেই টাকা ৩ বছরের মধ্যে পুঁজিবাজার থেকে বের করা যাবে না। সংশোধনে তিন বছরের জায়গায় ‘লক ইন’ এর নিয়ম কমিয়ে এক বছর করা হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/2137278781.jpg

BDFOREX TRADER
2020-07-01, 06:34 PM
ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি ও সিকিউরিটি কাস্টডিয়ানদের অনলাইন প্লাটফর্মে যুক্ত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ প্লাটফর্মের মাধ্যমে ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি ও সিকিউরিটিজ কাস্টডিয়ানরা এ বছরের জুলাই থেকেস তাদের মাসিক ও ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন অনলাইনে জমা দিতে পারবে। এ প্লাটফর্মের মাধ্যমে প্রতিবেদন দাখিলের পর একটি সিস্টেম জেনারেটেড প্রাপ্তি স্বীকারপত্র দেয়া হবে। তাছাড়া ব্যবহারকারীরা তাদের ড্যাশবোর্ডে এরইমধ্যে যেসব প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সেগুলোও থাকবে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে দাখিল করা প্রতিবেদন সংশোধন করা যাবে। এই প্লাটফর্মটি বিএসইসি অন্য কারো সাহায্য ছাড়া নিজেরাই তৈরি করেছে।এর ব্যবহারকারীরা দিনে কিংবা রাতে যে কোনো সময় প্রতিবেদন জমা দিতে পারবেন। অন্য দিকে বিএসইসি জমা হওয়া প্রতিবদেন একক ও সামস্টিকভাবে বিশ্লেষন করতে পারবে।উল্লেখ্য যে এর আগে গেল বছরের জুলাইয়ে চালু করা এ প্লাটফর্মের মাধ্যমে এতদিন প্রাতিষ্ঠানিক ব্রোকার, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলো প্রতিবেদন দাখিল করছে।

FXBD
2020-07-05, 06:18 PM
সপ্তাহের শুরুর দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের দেশের দুই পুঁজিবাজারে, রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ১৩ শতাংশ কমে ৩ হাজার ৯৮১ দশমিক ৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে ৭৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৮১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। বাজারে হাতবদল হয়েছে ২৮০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩০টির, আর কমেছে ৩৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১৪টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ০৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯২১ দশমিক ০৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৩৬ দশমিক ১২ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/781505383.jpg

Montu Zaman
2020-07-07, 06:14 PM
২০১৯ সালে বছরজুড়ে শেয়ারদরে পতন হয়েছিল। সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি থেকে পড়ে ৪ হাজারের কাছাকাছি নেমে এসেছিল। সে পতন ঠেকাতে রেগুলেটরি সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় সরকার নানাবিধ প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছিল। বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক শিডিউলড ব্যাংকগুলোকে শেয়ার ক্রয় বাবদ অতি কম সুদে দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধযোগ্য ২০০ কোটি টাকার ঋণ সহায়তা বাজারে নতুন আশার সঞ্চার করেছিল। এমনই প্রেক্ষাপটে এ বছরের জানুয়ারি থেকেই নানা দেশে করোনা সংকট ধীরে ধীরে তীব্র হতে থাকে।
মার্চের ১১ তারিখে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক করোনা পরিস্থিতিতে*ফ্লোর প্রাইস*বেঁধে দেয়া হয়েছে, সেহেতু সূচক আরো কমার বা কোনো শেয়ারের দাম তার ১৯ মার্চের ক্লোজিং দরের নিচে নামার আপাতত সুযোগ নেই। তাই*ফ্লোর প্রাইসে মার্কেট খোলা থাকলে কি আর বন্ধ থাকলে কি। দুইটাই সমান। মার্কেট এমনিতেই তলানিতে আর কত নিচে নামবে? নাহলে আরো ২০০০ পয়েন্ট কমত।* এখন গোফে তেল দিয়ে বসে থাকার মত। কাঠাল কবে পাকবে?
11513

Rakib Hashan
2020-07-08, 03:28 PM
২০১৯ সালে বছরজুড়ে শেয়ারদরে পতন হয়েছিল। সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি থেকে পড়ে ৪ হাজারের কাছাকাছি নেমে এসেছিল। সে পতন ঠেকাতে রেগুলেটরি সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় সরকার নানাবিধ প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছিল। বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক শিডিউলড ব্যাংকগুলোকে শেয়ার ক্রয় বাবদ অতি কম সুদে দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধযোগ্য ২০০ কোটি টাকার ঋণ সহায়তা বাজারে নতুন আশার সঞ্চার করেছিল। এমনই প্রেক্ষাপটে এ বছরের জানুয়ারি থেকেই নানা দেশে করোনা সংকট ধীরে ধীরে তীব্র হতে থাকে।
মার্চের ১১ তারিখে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক করোনা পরিস্থিতিতে*ফ্লোর প্রাইস*বেঁধে দেয়া হয়েছে, সেহেতু সূচক আরো কমার বা কোনো শেয়ারের দাম তার ১৯ মার্চের ক্লোজিং দরের নিচে নামার আপাতত সুযোগ নেই। তাই*ফ্লোর প্রাইসে মার্কেট খোলা থাকলে কি আর বন্ধ থাকলে কি। দুইটাই সমান। মার্কেট এমনিতেই তলানিতে আর কত নিচে নামবে? নাহলে আরো ২০০০ পয়েন্ট কমত।* এখন গোফে তেল দিয়ে বসে থাকার মত। কাঠাল কবে পাকবে?
11513

ফ্লোর প্রাইসের প্রভাবে এর পর থেকেই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে পুঁজিবাজার। সূচকে সামান্য উত্থান-পতন ও নামমাত্র লেনদেন হচ্ছে। গত ২৫ কার্যদিবসে ৩ হাজার ৯৫০ থেকে ৩ হাজার ৯৯৯ পয়েন্টের মধ্যেই আটকে আছে পুঁজিবাজার। অবশেষে মঙ্গলবার (৭ জুলাই) ২৬ কার্যদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করেছে। আজ বুধবার (৮ জুলাই) থেকে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে আগের মত সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত টানা ৪ ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে। মুলত ব্যাংকিং কার্যক্রম স্বাভাবিক হওয়ার কারণে স্টক এক্সচেঞ্জও আগের মত লেনদেনে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন দেখা যাক...

Shole33
2020-07-09, 01:38 AM
ঢাকা শেয়ার মার্কেটের যত নিউজ!
Name: 0.jpg
Views: 11
Size: 248.8 কিলোবাইট
আমার কাছে চার্ট দেখে মনে হচ্ছে মার্কেট নিরব ধস নেমেছে। আসেন সবাই লাল শাক দিয়ে ভাত খাই...
এই হলো আজকের মার্কেট চার্ট....Name: 1.jpg
Views: 11
Size: 98.7 কিলোবাইট
মার্কেট যেহেতু ৬২০০ জেতে পারেনি তাই নিচে নেমে শক্তি সঞ্চয় করছে । নিচের সবুজ লাইন সাপোর্ট । যার প্রথম ধাপ ৫৬০০+-৫০ এ । মূল মার্কেট আপ্ট্রেন্ড এ আছে । ৫৬০০ হিট করেই আশা করি ৬২০০ তে পৌঁছাবে । ভাংবে কি ভাংবে না তা পরের বেপার। আপাতত ওই আশায় থাকি। যদি কোন কারনে ৫৬০০ সাপোর্ট ভেংগে ফেলে তাহলে সবার জন্য খারাপ দিন অপেক্ষা করছে ।

DhakaFX
2020-07-09, 04:14 PM
বুধবার থেকে তিন মাস পর পূর্ণ দিবস লেনদেনে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার কিছুটা চাঙা পরিস্থিতি ছিল। এই দুই দিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চার ঘণ্টার লেনদেন হয়, যা কারনে পুঁজিবাজারে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দেখা যাচ্ছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৩৪ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করেছিল আর আজ বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ৯৩৮ ও ১৩৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
11546

DhakaFX
2020-07-12, 05:40 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/2000997926.jpg
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে (১২ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লেনদেন কমলেও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে। এসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, রোববার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ৯৫৪ ও ১৩৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। রোববার ডিএসইতে ৩৪৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ১ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৪৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকার। রোববার ডিএসইতে ৩৪৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টি কোম্পানি কমেছে ৫৯টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
রোববার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিসিএল, স্কয়ার ফার্মা, বিকন ফার্মা, এমএল ডায়িং, ইন্দোবাংলা, অরিয়ন ইনফিউশন, অরিয়ন ফার্মা, মুন্নু সিরামিক ও গ্রামীণ ফোন। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬০০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২০৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৯টির, কমেছে ৩৫টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৪টির কোম্পানির শেয়ার দর। রোববার সিএসইতে ১৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার।

DhakaFX
2020-07-13, 06:09 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৩ জুলাই) দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও, অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। সোমবার ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা যায়, এদিন ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৮৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট ও ডিএসই-৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯৫০ ও ১৩৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সোমবার ডিএসইতে ৩৭৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে যা প্রায় ৩১ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৪৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এদিন ডিএসইতে ৩৪৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টি কোম্পানির, কমেছে ১২৭টির। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
রোববারের হিসেব অনুযায়ী (১২ জুলাই) লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- স্কয়ার ফার্মা, কেপিসিএল, বেক্সিমকো ফার্মা, অরিয়ন ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম, বিএসসিসিএল, বেক্সিমকো, গ্রামীণ ফোন, ইন্দোবাংলা ও এমএল ডাইং।
এদিকে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সোমবার সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬০৬ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২০১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪৩টির, কমেছে ৬৬টির। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ার দর। সোমবার সিএসইতে ১৩ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/760922951.jpg

FXBD
2020-07-14, 01:26 PM
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ৯৫৫ ও ১৩৭৭ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানি গুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬টির, কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩৫টি কোম্পানির শেয়ার।
এদিকে, আজ ডিএসইতে লেনদেনের শুরুতে সূচক ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেনের শুরুর প্রথম ৫ মিনিটেই ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৭ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৪ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী থাকে। সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইতে দাম বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় আছে-স্কয়ার ফার্মা, ইন্দোবাংলা, এমএল ডায়িং, বিএসসিসিএল, জিকিউ বলপেন, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, কেপিসিএল, হাক্কানী পাল্প, স্কয়ার ফার্মা ও লাফার্জহোলসিম।

এদিকে, লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৬০৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী গতি দেখা যায়।
এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২১টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৪টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

SumonIslam
2020-07-15, 06:40 PM
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (১৫ জুলাই) ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯৫০ ও ১৩৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ২৬৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ২২ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৮৯ কোটি ৩১ লাখ টাকার।
বুধবার ডিএসইতে ৩৪১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টি কোম্পানি কমেছে ৬৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো—বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণ ফোন, বিকন ফার্মা, ইন্দোবাংলা, নাহি অ্যালমুনিয়াম, স্কয়ার ফার্মা, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, জেনেক্স, বিএসসিসিএল ও অরিয়ন ফার্মা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ৫১টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৬টির কোম্পানির শেয়ার দর।
এদিন সিএসইতে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার।
http://forex-bangla.com/customavatars/1171168452.jpg

Rakib Hashan
2020-07-16, 03:46 PM
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯৪৫ ও ১৩৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ২২৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ৪২ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৬৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। আজ ডিএসইতে ৩২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৮টি, কমেছে ৭৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, জেনেক্স, ইসলামি ব্যাংক, গ্রামীণফোন, ইন্দোবাংলা, স্কয়ার ফার্মা, হাক্কানী পাল্প, নাহি অ্যালমুনিয়াম, ফাইন ফুড ও বিএসসিসিএল।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫৬৬ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৩টি কোম্পানির শেয়ার দর। আজ সিএসইতে ৮ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকার।
11622

BDFOREX TRADER
2020-07-20, 05:16 PM
বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে পাঁচ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫৬৭ কোটি লেনদেন বেড়েছে। তবে বিদায়ী সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৩৭ কোটি টাকা লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিদায়ী সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১ হাজার ৫০৮ কোটি ৪ লাখ ৭ হাজার ৬১৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৫৬৭ কোটি ৪৭ লাখ ৭০ হাজার ২৭৭ টাকা বা ৬০.৩৩ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯৪০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৩৪২ টাকার।
ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৩০১ কোটি ৬০ লাখ ৮১ হাজার ৫২৪ টাকা। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১৮৮ কোটি ১১ লাখ ২৭ হাজার ৪৬৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ১১৩ কোটি ৪৯ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬ টাকা বেশি হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭.৫৫ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৯.১১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৮৫ পয়েন্ট বা ০.৭৩ শতাংশ বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৬১ পয়েন্ট বা ০.০৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯৪৫.৮১ পয়েন্ট ও ১৩৩৯.৪৯ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১০০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর। ২টি কোম্পানির শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।
বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যে রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ইন্দো বাংলা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, গ্রামীণফোন, অরিয়ন ফার্মা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, বিকন ফার্মা ও মুন্নু সিরামিক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৮৮ লাখ ৭৫ হাজার ৯১ টাকা। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২০১ কোটি ৬১ লাখ ১৯ হাজার ৪৮ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৩৭ কোটি টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৩ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫৫৯.৯৪ পয়েন্টে। এসময়ে সিএসইতে ২৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪২টির দর বেড়েছে, ৬৬টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

SaifulRahman
2020-07-21, 06:25 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৫ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ২৫২ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। লেনদেনে থাকা ৩৪৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, আর কমেছে ৩৭টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৪৮ দশমিক ৩১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭২ দশমিক ০৮ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1254158438.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৬২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। লেনদেনে থাকা ২০৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/2060394014.jpg

FXBD
2020-07-22, 06:04 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক এবং লেনদেন কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২২ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৭৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৪৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৫২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৪টির, কমেছে ৯৬টির; ১৮০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1830575748.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই বুধবার ২২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৬০১ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৪২টির দর বেড়েছে, ৫৮টির কমেছে এবং ৯০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/757167393.jpg

Tofazzal Mia
2020-07-23, 07:31 PM
বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮০ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ২৬২ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৪৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯১টির, কমেছে ৬৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৪৬ দশমিক ৪২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/759229908.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৪ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৬২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৯টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1448875190.jpg

SUROZ Islam
2020-07-26, 05:52 PM
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে আতঙ্কের মধ্যে টানা দরপতন ঠেকাতে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তিন মাসের ব্যবধানে সেই সিদ্ধান্তের কারণেই লেনদেন তলানিতে আটকে থাকছে। পুঁজিবাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে মত আছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, চরম মন্দা পরিস্থিতি থেকে বাজারকে টেনে তুলতে হলে শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা তুলে দেওয়া প্রয়োজন, সেটা ধীরে ধীরে হলেও। গবেষক এইচ মনসুর মনে করেন, “এখন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রকোপের আগে শেয়ারের যা দাম ছিল এখন সেই দাম থাকবে না। পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে শেয়ারের দামে পরিবর্তন আসার কথা। কিন্তু আমাদের পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস থাকার কারণে শেয়ারের দাম কমছে না, শেয়ার বিক্রিও হচ্ছে না। কারণ বেশি দামে কেউ শেয়ার কিনবে না।”
http://forex-bangla.com/customavatars/1178988963.jpg

Rakib Hashan
2020-07-27, 06:53 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৪৫ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট হয়েছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে চার মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ১১ মার্চ সূচক ছিল ৪ হাজার ২৩১ পয়েন্টের ঘরে। সোমববার ডিএসইতে ৪৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৩৭১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ৬৭টির। আর ১৬০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/312435018.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৪৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৭৯৬ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৯ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২২২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৪টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০২টির দর।

Rakib Hashan
2020-07-28, 05:49 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন আজ মঙ্গলবার সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/680274540.png
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ১৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৫৬ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ১১ মার্চ ২০২০। সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ২৩১। এদিন ডিএসইতে লেনদেনও বেড়েছে। সারাদিনে ৪৪৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ৫৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৬৩ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪০২ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৮৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৭ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৯ কোটি ৫১ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৬টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-07-29, 06:45 PM
আজকের গরম খবর হল, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের মধ্যে যাদের ২ শতাংশের নিচে শেয়ার রয়েছে সে সব কোম্পানির পরিচালকদের আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে শেয়ার ধারনের সময়সীমা বেধে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন। আজ এ সংক্রান্ত একটি চিঠি কোম্পানিগুলোকে পাঠিয়েছে কমিশন।http://forex-bangla.com/customavatars/19576753.jpg

FXBD
2020-07-30, 03:32 PM
করোনাভাইরাস সঙ্কটে অর্থের জোগান বাড়াতে রেপো (পুনঃক্রয় চুক্তি) ও রিভার্স রেপোর সুদহার আরও এক দফা কমিয়ে বুধবার ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর পুঁজিবাজারে ‘আশা জাগাচ্ছে’ নতুন এই মুদ্রানীতি। কেননা রেপো বা রিভার্স রেপোর মাধ্যমে সাধারণত এক দিনের জন্য ধার করা বা জমা রাখা হয়। একে বলা হয় ব্যাংকিং খাতের নীতি উপাদান (পলিসি টুলস)। এর সুদ হারকে বলা হয় নীতি সুদ হার (পলিসি রেট)। এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে তারল্য ও বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে। রেপোর সুদ কমলে ব্যাংকগুলো কম খরচে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে তহবিল পাবে। তাতে তারা কম সুদে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের ঋণ দিতে পারবে। অন্যদিকে রিভার্স রেপোর সুদ হার কমানোর অর্থ হলো, ব্যাংকগুলোকে চাপ দেওয়া, যাতে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে টাকা ফেলে রেখে মুনাফা না তুলে ব্যবসা ও উদ্যোগে বিনিয়োগ বাড়ায়। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ‘সম্প্রসারণমুখী’ মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1833338822.jpg

Montu Zaman
2020-08-03, 04:23 PM
ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ৩১ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) বন্ধ রয়েছে। ছুটি শেষে আজ সোমবার (০৩ আগস্ট) থেকে স্বাভাবিক নিয়মে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে বিদায়ী সপ্তাহে (২৬-৩০ জুলাই) সূচকের টানা উত্থানে শেষ হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। সপ্তাহটিতে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮০ শতাংশ। আর সপ্তাহজুড়ে বাজার মূলধন বেড়েছে ১১ হাজার ৮০ কোটি টাকা। পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিদায়ী সপ্তাহের ৫ কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২৩৩ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। তার আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৩৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭ হাজার টাকা। ফলে আগের সপ্তাহ থেকে বিগত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১ হাজার ১৪ কোটি ৪৩ লাখ ৪ হাজার টাকা। ডিএসইতে সপ্তাহজুড়ে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৪৬ কোটি ৭৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭১৫ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ ১৪ হাজার ৮৬৪ টাকার। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন বেড়েছে ১৯৯ কোটি ১৯ লাখ ২৩ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি ৭৬ লাখ ১ হাজার টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১৭ হাজার ৫২৮ কোটি ১১ লাখ ৮৮ হাজার টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩৩.৪৯ পয়েন্ট বা ৩.২৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২১৪.৪৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৩০.০৮ পয়েন্ট বা ৩.১৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪৬.০৫ পয়েন্ট বা ৩.৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯৭৬.৫০ পয়েন্টে এবং ১৪২০.৬৫ পয়েন্টে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৫টির, কমেছে ৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২০টির শেয়ার ও ইউনিট দর।
11790

DhakaFX
2020-08-04, 03:47 PM
ঈদের ছুটির পরও চাঙাভাব পুঁজিবাজারে। ঈদের ছুটির পর প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে পুঁজিবাজারে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ২৭১ দশমিক ৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় ৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ ৪ হাজার ২৮৭ পয়েন্ট। সোমবার অবধি টানা সাত দিন সূচক বাড়ল ঢাকার পুঁজিবাজারে। ৭ কার্যদিবসে সূচক বেড়েছে ১৯৫ পয়েন্ট। নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার পর থেকে পুঁজিবাজারে তার ইতিবাচক প্রভাব প্রত্যাশা করা হচ্ছিল। করোনাভাইরাস সঙ্কটে অর্থের জোগান বাড়াতে রেপো (পুনঃক্রয় চুক্তি) ও রিভার্স রেপোর সুদহার আরও এক দফা কমিয়ে ‘সম্প্রসারণমুখী’ মুদ্রানীতি ঈদের আগেই ঘোষণা হয়। ডিএসইতে সোমবার ৬৭২ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৫৮০ কোটি ৯ লাখ টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1417832565.png
ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২টির, আর কমেছে ৬২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১৬ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৯৩ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪২২ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৬৫ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ১২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ১৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৫টির দর। পুঁজিবাজারে কোরবানির ঈদের আগে শেষ লেনদেন হয়েছে বৃহস্পতিবার। ছুটি শেষে সোমবার থেকে আবার লেনদেন হচ্ছে দেশের দুই্ পুঁজিবাজারে।

Rassel Vuiya
2020-08-05, 07:02 PM
টানা ৯ দিন সূচকে ঊর্ধ্বগতি, ঈদের ছুটির পর তৃতীয় দিনের লেনদেনে সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৩০৭ দশমিক ১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। টানা নয় কার্যদিবসে ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ২৩০ পয়েন্ট। ২২ জুলাই সূচক ছিল ৪ হাজার ৭৭ পয়েন্ট। এই সূচক বুধবার হয়েছে থেকে ৪ হাজার ৩০৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে এদিন ৭১৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৬৭৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এই লেনদেন প্রায় এক মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন ছিল ২৮ জুন ২০২০। সেদিন লেনদেন ছিল ২ হাজার ৫৪৩ কোটি। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৫টির, আর কমেছে ১২৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৯৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫২ দশমিক ৪২ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/248922436.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১২ হাজার ২১৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ১৩ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৭ কোটি ২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।

Montu Zaman
2020-08-09, 02:02 PM
করোনাভাইরাসের মহামারীর মধ্যে বেশ কিছুদিন পরবর্তিত সূচিতে বাজার চলার পর গত ৮ জুলাই থেকে স্বাভাবিক সময়ের মতো চার ঘণ্টা লেনদেন চলছিল।কিন্তু আজকে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (৯ আগস্ট) থেকে লেনদেনের সময় বেড়ে সাড়ে ৪ ঘণ্টা করা হয়েছে। এই প্রথমবারের মত দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা বাড়িয়ে সাড়ে চার ঘণ্টা করা হয়েছে। ফলে আজকে লেনদেন শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়, আরা চলবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত।
এখন পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এটি একটি ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, যা স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর অনেক দিনের চাহিদা ছিল। অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে যে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়বে।
11851

Rajib_Biswas
2020-08-10, 12:49 PM
শেয়ারবাজারে সূচকের বিশাল উত্থান

11861

সূচকের বিশাল উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের দুই শেয়ারবাজারে। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে একটানা দর বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের। লেনদেন শেষে এই সূচকে যোগ হয়েছে ১৮০ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৮১ পয়েন্ট।
ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৯৩টির, কমেছে ৪২টির, অপরিবর্তিত আছে ২০টির দর।
আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইএক্স। প্রথম ৫০ মিনিটেই সূচকটি বেড়ে যায় ১০০ পয়েন্ট। দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ তা ছাড়িয়ে যায় ১৫০ পয়েন্ট। বেলা একটা নাগাদ সূচক ১৭০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল, সূচকের বৃদ্ধি ২০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যাবে। পরে লেনদেন শেষে ১৮০ পয়েন্ট বাড়ে সূচকটি।
এ নিয়ে টানা ১১ দিন সূচক বাড়ল ডিএসইতে। গত ২২ জুলাই ডিএসইএর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৭৬ পয়েন্ট। আজ লেনদেন শেষে তা অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ, সূচক বেড়েছে ৪৬৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো স্কয়ার ফার্মা, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো ফার্মা, সিঙ্গার বিডি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি, বেক্সিমকো, ব্র্যাক ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স, গ্রামীণফোন ও ইন্দো-বাংলা ফার্মা সিউটিক্যালস লিমিটেড।
ডিএসইতে আজ দর বাড়ার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বিকন ফার্মা, আমান কটন, দেশ গার্মেন্টস, ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং, সুহৃদ, এমজেএল বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, লঙ্কা–বাংলা ফাইন্যান্স, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও এসএস স্টিল।
ডিএসইতে দর কমার তালিকায় শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো প্যারামাউন্ট, শ্যামপুর সুগার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স, রূপালী ইনস্যুরেন্স, এশিয়ান টাইগার সন্ধানী লাইফ গ্রোথ ফান্ড, আইসিবিএএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড, মেট্রো স্পিনিং, সিটি জেনারেল ইনস্যুরেন্স, এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।

Rakib Hashan
2020-08-10, 05:39 PM
টানা ১১ কার্যদিবস পর সূচক কমেছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে। আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১২ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে মাত্র ৭ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও ডিএসইতে আজ কমেছে। আজ মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকার। গতকাল রোববার এই লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১২৮ কোটি টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ২১৭টির, অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর। টানা ১১ দিন ধরেই চাঙা ছিল দেশের দুই শেয়ারবাজার। গত ২২ জুলাই ডিএসইএর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৭৬ পয়েন্ট। গতকাল লেনদেন শেষে তা অবস্থান করছে ৪ হাজার ৫৪৫ পয়েন্টে। অর্থাৎ, ১১ দিনে সূচক বেড়েছে ৪৬৯ পয়েন্ট। গতকাল এক দিনেই ডিএসইএক্স বাড়ে ১৮০ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৪৮১ পয়েন্ট।
আজ লেনদেনের শুরু থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইএক্স। প্রথম ৫০ মিনিটেই সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট। তবে এরপর মিশ্র প্রবণতা দেখা যায় সূচকে। পরে লেনদেন শেষে সূচক কিছুটা কমে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, সূচক বেশ কিছুদিন ধরে বাড়ায় আজ কিছু মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা ছিল বিনিয়োগকারীদের মাঝে। ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো, স্কয়ার ফার্মা, এসকে ট্রিমজ অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, বিএটিবিসি, গ্রামীণফোন, ব্র্যাক ব্যাংক, কনফিডেন্স সিমেন্ট, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
11867

DhakaFX
2020-08-12, 06:45 PM
আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসই সূচক এক দিনে ১০০ পয়েন্ট যোগ হল, যা পাঁচ মাসের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থান।দিন শেষে ডিএসইএক্স সূচকের ঘরে ছিল ৪ হাজার ৬৩৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট, যা সর্বশেষ এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল ২০২০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি, সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৬৫০ পয়েন্টে। আজকে ১ হাজার ১২০ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ১ হাজার ৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ১১৫টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1185644827.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৭৫ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ১৩ হাজার ১৬৫ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৩৫ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ছিল ৫৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর।

DhakaFX
2020-08-17, 02:45 PM
আবারও ধীরে ধীরে চাঙ্গা হয়ে উঠছে দেশের দুই পুঁজিবাজার। বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করার ঘোষণা আর পরিচালকদের দুই ভাগ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতার বিষয়টি আস্থা বাড়িয়েছে বিনিয়োগকারীদের। সেইসাথে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আর এনবিআরের সাথে সমন্বয়হীনতা দূর করার পদক্ষেপও ইতিবাচক হয়েছে বাজারের জন্য। গতকাল পুঁজিবাজারে ৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।

Rakib Hashan
2020-08-23, 06:43 PM
দীর্ঘদিন শেয়ার মার্কেটে লস হবার পর যখন দেখি কোন একদিন হঠাৎ করে এক হাজার টাকা লাভ পাই..তখন আনন্দ হয়! এছাড়া নতুন বিনিয়োগকারীদের তো পোয়াবারো.. লাভ আর লাভ! অন্যদিকে অনেক সম্মানিত বিনিয়োগকারীদের অনেক শেয়ার কেনা রেইট থেকেই যোজন যোজন নিচেই অবস্থান করছে! লাভ তো দুরের আশা..
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নতুন ওয়েবসাইটের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। এছাড়া আজকে সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন সামান্য বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/910942857.jpg

FXBD
2020-08-24, 06:38 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৮ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৭৬২ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট হয়েছে। রোববার এ বাজারে লেনদেন শেষ হয়েছিল সূচকের ঘরে ৪ হাজার ৮৫৯ পয়েন্ট নিয়ে, যা প্রায় ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ডিএসইএক্স এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর, সেদিন সূচকে ছিল ৪ হাজার ৮৯৪ পয়েন্ট। ডিএসইতে সোমবার ৭২৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৯৩৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ২৩২টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/2082625194.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৭২ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৭ শতাংশ কমে ১৩ হাজার ৪৯২ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ১৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সোমবার, যা আগের দিন ৩০ কোটি ৭ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৩১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1317844186.jpg

FXBD
2020-08-26, 06:46 PM
গত দুই বছরে পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ১২০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করে বিভিন্ন খাতের পাঁচ কোম্পানি। চলতি বছরের মার্চ থেকে জুলাইয়ের মধ্যে কোম্পানিগুলোর আইপিও তহবিলের অর্থ ব্যয় করার সময়সীমা নির্ধারিত থাকলেও এ সময়ের মধ্যে ব্যয় হয়েছে ৩৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। অব্যবহূত রয়েছে ৮১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, যা কোম্পানিগুলোর মোট উত্তোলিত অর্থের ৬৮ শতাংশ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইপিওর অর্থ ব্যয় করতে না পারা কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড, এমএল ডায়িং লিমিটেড, এসএস স্টিল লিমিটেড ও নিউ লাইন ক্লদিংস লিমিটেড।
http://forex-bangla.com/customavatars/742871995.jpg

Rassel Vuiya
2020-08-31, 03:55 PM
মহামারী শুরুর পর গত জুনে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স যেখানে ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে গিয়েছিল, গত সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার তা পৌঁছেছে ৪ হাজার ৯০০ পয়েন্টের কাছাকাছি। জুন মাসেই এক পর্যায়ে লেনদেন নেমে গিয়েছিল ৫০ কোটির ঘরে; সেই দশা কাটিয়ে গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৮২৮ কোটি টাকার বেশি।
করোনাভাইরাসের প্রকোপ এখনও সেভাবে কমেনি, অর্থনীতির চাকাও সচল হয়নি পুরোপুরি। তাহলে সঙ্কটের মধ্যেই পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াল কীভাবে? বিশ্লেষকরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সক্রিয় হওয়ায় সমন্বয়হীনতা কমেছে, তার সুফল পাচ্ছে বাজার। ব্যাংকে সুদের হার কমে আসায় নতুন বিনিয়োগ পাচ্ছে পুঁজিবাজার।
ডিএসই ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার উদ্যোগে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্য রেগুলেটরের মধ্যে একটা সমন্বয় করা হয়েছে, যা আগে ছিল না। ফলে এখন আর আগের মতো বাধা আসছে না। আগে মাঝে মাঝে এমন সব নীতি হয়ে যেত, যা পুঁজিবাজারকে বাধাগ্রস্ত করত।” ২০১৮ সালে পুঁজিবাজারে তারল্য সঙ্কট দেখা দেওয়ার পর ঋণ-আমানত (এডি) অনুপাত কমিয়ে আনে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ ক্ষমতা কমে যায়, সুদের হার যায় বেড়ে। তখন থেকে পতন শুরু হয় পুঁজিবাজারে।

FXBD
2020-09-01, 05:51 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে। একইসঙ্গে এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মঙ্গলবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৮৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৩১ ও ১৬৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ৭৭৭ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৮৯ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৬৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকার। মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৯টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক, গ্রামীণফোন, অরিয়ন ফার্মা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, স্কয়ার ফার্মা, লার্ফাজহোলসিম, বিএটিবিসি ও বিডি ফাইন্যান্স।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই মঙ্গলবার ২৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৭৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৬৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯৯টির, কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির।
মঙ্গলবার সিএসইতে ২০ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩২ কোটি ৮৮ লাখ টাকার।

FXBD
2020-09-02, 05:43 PM
আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ দিনে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৯ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৯১ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট হয়েছে। ডিএসইতে এদিন ১ হাজার ২০১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৭৭৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। লেনদেন হওয়া ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬২টির, কমেছে ১৫৩টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির দর।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১৪ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়ে ১৩ হাজার ৯৭৩ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ২০ কোটি ১৫ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৭৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৭টির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/179051858.jpg

BDFOREX TRADER
2020-09-03, 06:54 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগেরদিনের চেয়ে ৩৬ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৪ শতাংশ বেড়ে চার হাজার ৯২৭ দশমিক ৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় ১১ মাসের মধ্যে বেশি। ডিএসই সূচক সর্বশেষ এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল ২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর; সেদিন সূচক ছিল চার হাজার ৯৩৭ পয়েন্টের ঘরে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৯০৭ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, আগের কর্মদিবসে ৭৮৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২২১টির, আর কমেছে ১০৯টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৪১ দশমিক ৮২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৭১৫ দশমিক ৪১ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1845489029.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৯২ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৬৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, আগের দিন লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭১টির, কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর।

Rakib Hashan
2020-09-06, 06:04 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/303779341.jpg
করোনা পরবর্তীতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে পুঁজিবাজার খোলার পর বাজারে শেয়ার মূল্যের ঊর্ধ্বমূখি প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মন্ত্রী বলেন, পুঁজিবাজারে সিকিউরিটিজের মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি হওয়া সারা বিশ্বাস্যাপী একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে বিশ্বব্যাপি কভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষাপটে সারা বিশ্বে পুঁজিবাজারের অস্বাভাবিক দর পতনের প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়েছে। বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের লেনদেনও এর ব্যতিক্রম নয়। ওই সময়কালে পুঁজিবাজারের লেনদেনও সাময়িকভাবে বন্ধ ছিলো। করোনা পরবর্তীতে পুঁজিবাজার খোলার পর থেকে সরকারের নেয়া কিছু পদক্ষেপের ফলে বাজারে বর্তমান শেয়ার মূল্যের ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে।
এ সময় মন্ত্রী পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা তথা উন্নয়নের স্বার্থে এবং অস্বাভাবিক দরপতন রোধে সম্প্রতি নেয়া নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। সংসেদে দেয়া মন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী সরকারের নেয়া পদক্ষেপগুলো মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- শেয়ারের ফ্লোর প্রাইজ সম্পর্কিত নির্দেশনা জারি, পুঁজিবাজার উন্নয়নে গত জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক, শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ ঘোষণা সংক্রান্ত নীতিমালা জারি, পুজিবাজারে বিনিয়োগে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন, পুঁজিবাজারে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধির পদক্ষেপ গ্রহণ ইত্যাদি।

FXBD
2020-09-07, 04:56 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। তবে এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন কমলেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৪২ ও ১৭২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৯৭৬ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৯ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ২৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। সোমবার ডিএসইতে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, ব্র্যাক ব্যাংক, অরিয়ন ফার্মা, ডেল্টা হাউজিং, লাফার্জহোলসিম, লংকাবাংলা, বিডি ফাইন্যান্স, রিংসাইন ও স্কয়ার ফার্মা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই সোমবার ৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৬৫ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৬৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১২টির, কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির কোম্পানির শেয়ার দর। সোমবার সিএসইতে ৩১ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৮ কোটি ৫ লাখ টাকার।

BDFOREX TRADER
2020-09-08, 02:21 PM
শেয়ারবাজারে দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখিয়েই চলেছে ‘জেড’ ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠান। রবিবার লেনদেন শুরু হতেই একের পর এক এই ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। ফলে ক্রেতা থাকলেও বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে। এমন ১০টি কোম্পানির শেয়ারের বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে।দীর্ঘ মন্দা কাটিয়ে শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফেরার পর থেকেই এ ক্যাটাগরির কোম্পানির এই দাপট চলছে। গতকাল লেনদেন শুরু হতেই কয়েক মিনিটের মধ্যে বিআইএফসির শেয়ার দাম বেড়ে দিনের সর্বোচ্চসীমা স্পর্শ করে। এরপরও এক শ্রেণির বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করতে চাচ্ছেন না।লেনদেনের শুরুতে ৩ টাকা ৮০ পয়সা করে বিআইএফসির ১০০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামে কেউ শেয়ার বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় এক লাফে ৪ টাকা ৪০ পয়সা করে ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৭৬৩টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এতে দাম বাড়ায় সর্বোচ্চসীমায় চলে যায় কোম্পানিটির শেয়ার। এ দামেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করছেন না।হঠাৎ শেয়ারের এমন দাম বাড়লেও দীর্ঘদিন ধরে কোম্পানিটি লোকসানের মধ্যে নিমজ্জিত। ফলে ২০১৩ সালের পর বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দিতে পারেনি কোম্পানিটি। যে কারণে দীর্ঘদিন ধরে ‘জেড’ গ্রুপে রয়েছে কোম্পানিটি। অর্ধযুগ ধরে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দিতে না পারা আর এক কোম্পানি প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট। লেনদেনের কয়েক মিনিটের মধ্যে এই কোম্পানিটিও দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। এরপরও কোম্পানিটির শেয়ারের বিক্রেতা উধাও অবস্থায় রয়েছে। দিনের লেনদেনের শুরুতে ৭ টাকা ৯০ পয়সা করে কোম্পানিটির ৩৫ হাজার ৪০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামে কেউ বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় দফায় দফায় দাম বাড়ে। এক পর্যায়ে ৮ টাকা ৮০ পয়সা করে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৪০টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামেও কেউ কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করতে চাননি।এই দুই কোম্পানির সঙ্গে দাম বাড়ার সর্বোচ্চসীমা স্পর্শ করেছে এসএস স্টিল। এ কোম্পানিটিরও বিক্রেতা উধাও হয়ে গেছে। লেনদেনের শুরুতে ১২ টাকা ৩০ পয়সা করে কোম্পানিটির ৯০ হাজার ৩০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এরপর দফায় দফায় দাম বাড়িয়ে সর্বোচ্চ দাম ১৩ টাকা ২০ পয়সা করে ৮ লাখ ২ হাজার ৩৮৬টি শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। এ দামেও যাদের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার আছে তারা বিক্রি করতে রাজি হচ্ছেন না।বিক্রেতা উধাও হয়ে যাওয়া বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে— জিপিএইচ ইস্পাত, জাহিনটেক্স, রিংশাইন টেক্সটাইল, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস (আইএলএফএসএল), ফাস্ট ফাইন্যান্স, ফু-ওয়াং সিরামিক এবং অ্যাপোল ইস্পাত।
http://forex-bangla.com/customavatars/853192664.jpg

FXBD
2020-09-09, 05:39 PM
পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে, আগের দিনের উত্থানের ধারাবাহিকতায় গতকালও সূচকের ইতিবাচকতার মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে দশমিক ৩৬ শতাংশ।গতকাল দিনের শুরু থেকেই সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। শেষ লেনদেন সেশন পর্যন্ত এ প্রবণতা অব্যাহত ছিল। অবশ্য দিনের লেনদেন শেষ হওয়ার আগে কিছু পয়েন্ট হারিয়েছে ডিএসইএক্স। তবে শেষ পর্যন্ত তা আগের দিনের চেয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন ধরে রাখতে পেরেছে। ৪ হাজার ৯৭৮ পয়েন্ট নিয়ে দিনের লেনদেন শেষ করে ডিএসইএক্স, আগের দিন শেষে যা ছিল ৪ হাজার ৯৫৯ পয়েন্ট। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে গতকাল সূচকটি বেড়েছে প্রায় ১৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৯ শতাংশ। ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১৫০ পয়েন্টে দাঁড়ায়, যা আগের দিন শেষে ছিল ১ হাজার ১৪২ পয়েন্ট। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ১১ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৯ শতাংশ বেড়ে লেনদেন শেষে এদিন ১ হাজার ৭৩৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়, আগের দিন যা ছিল ১ হাজার ৭২৩ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৭টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিন শেষে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৬৮টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৩টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থানে ছিল ওষুধ খাত। ১৪ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর ছিল প্রকৌশল খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিল ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাত।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল প্রধান সূচক সিএসসিএক্স দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩১ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৫৭১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ৮ হাজার ৫৪০ পয়েন্টে। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২৭৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৫টির, কমেছে ১০৫টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির বাজারদরদ।

FXBD
2020-09-10, 05:58 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1382446069.jpg
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ১১ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ৩৩ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বৃহস্পতিবার এক হাজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়; আগের কর্মদিবসে এক হজার ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ লেনদেন হয়েছিল। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ১১৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৫৮ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৭৪০ দশমিক ২৩ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি।
সিএসইতে ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে; আগের লেনদেন হয় ৩৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার। বৃহস্পতিবার এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-09-13, 07:01 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই শেয়ারবাজারে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৯৪ দশমিক ০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে ১২ মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ২০১৯ সালের ২৯ অগাস্ট সূচক ছিল ৫ হাজার ৯৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ৩২৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হজার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২২৬টির, আর কমেছে ১০৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭০ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৫৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1177560039.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৩৯ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টির দর।

FXBD
2020-09-15, 02:57 PM
পাঁচ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করার পর শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে যেন নতুন করে গতি এসেছে। তাতে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে। লেনদেনেও ছিল বেশ গতি। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল রোববার এক দিনেই ৮৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকটি বেড়েছে ২৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বড় উত্থানের ফলে ঢাকার বাজারের প্রধান সূচকটি গতকাল দিন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৪ পয়েন্টে। এক বছরের বেশি সময় পর সূচকটি এ উচ্চতায় উঠেছে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ২৯ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৯৬ পয়েন্টের সর্বোচ্চ উচ্চতায় ছিল। সেখান থেকে নামতে নামতে এ সূচকটি গত মার্চে ৩ হাজার ৬০০ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল।
12228

BDFOREX TRADER
2020-09-16, 07:20 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১১৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক এক বছরের মধ্যে বেশি। সবশেষ গত বছরের ২৮ অগাস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল পাঁচ হাজার ১৩৯ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট। এ বাজারে বুধবার ১ হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৯৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৫টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৮ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1274814016.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬০ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক শূণ্য ৪২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।

FXBD
2020-09-17, 04:46 PM
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে। একইসঙ্গে এ দিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনও কিছুটা কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ১০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ দিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১৬৩ ও ১৭৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে এক হাজার ১৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৩৪ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকার। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানি কমেছে ২১০টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- মুন্নু সিরামিক, ব্রাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ডেল্টা হাউজিং, নিটল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক, লংকাবাংলা, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ও সায়হাম কটন।
http://forex-bangla.com/customavatars/1518675633.jpg
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এ দিন ১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে। বৃহস্পতিবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১৪৭টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির কোম্পানির শেয়ার দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ২৭ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৮ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকার।

DhakaFX
2020-09-21, 06:33 PM
একটা কোয়াটারলি হিসাব করলাম, তিন মাসের ব্যবধানে মার্কেটে কি কি হয়েছে। আমাদেরে ইনডেক্স রিটার্ন দিয়েছে ২৮.৮৪ %, ৩৯৬১.৯০ পয়েন্ট থেকে ৫১০৪.৬৫ পয়েন্টে ইনডেক্স অবস্থান করেছে, তাহলে আমরা পেলাম ইনডেক্স মুভ করেছে ১১৪২.৭৫ পয়েন্ট, এই মুভমেন্ট এর মধ্যে অনেকেই অনেক বেশি মুভ দিয়েছে , যা ইনডেক্স থেকে অনেক অনেক গুন বেশি, এখন প্রশ্ন আসতেই পারে কারা ইনডেক্স থেকে এই বেশি মুভ দিয়েছে ... তার উত্তর খুজে বের করতে গিয়ে যা দেখলাম।*মার্কেট যদি কারেকশন হয় তাহলে কি হতে পারে,প্রাকৃতিক ভাবে যদি চিন্তা করি তাহলে কি হয় , সাধারণত ঝড় আসলে কি হয় ... বেশি ক্ষতি কাদের হয় , ঝড় আসলে বড় গাছপালার উপর ই প্রভাব বেশি ফেলে থাকে । তাহলে যারা বেশি বেড়েছে তাদের উপর কি বেশি প্রভাব পরতে পারে ?*নাকি যারা বেশি বাড়েনাই তাদের উপর বেশি প্রভাব পরতে পারে ? এবার আশি অন্য ভাবনায় । মার্কেট যদি এখান থেকে আবার নতুন করে উপরের দিকে উঠতে চায় বা উঠতে থাকে তাহলে কাদের বাঁড়ার সম্ভাবনা আছে ...? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে , তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই তাদের বাঁড়ার সুযোগ বেশি আছে ? তাহলে এবার আশি কে বেশি ঝুকিতে/সেইফ আছে? যারা ইতিমদ্ধে বেশি বৃদ্ধি পেয়ে বসে আছে ? নাকি যারা এখন ও বেশি বাড়েনাই ? এবার আপনারাই নিজেদের মত নিজেরাই বিচার বিশ্লেষণে বসে জান
12302

FXBD
2020-09-22, 02:06 PM
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি কমাতে শেয়ারের সূচকের অবস্থান বিবেচনায় মার্জিন ঋণের সুযোগকে চার ধাপে ভাগ করে নিয়মে সংশোধন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সুযোগকে মার্জিন ঋণ বলা হয়। এখন বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ মার্জিন ঋণ নেওয়া যায়। অর্থাৎ কারো ১ টাকা বিনিয়োগ থাকলে তিনি ৫০ পয়সা ঋণ নিতে পারেন।
http://forex-bangla.com/customavatars/139867330.jpg
নতুন নিয়মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান যত কম হবে মার্জিন ঋণের সুযোগ ততো বাড়বে। সূচক যতো উপরের দিকে উঠতে থাকবে ঋণের সুযোগ ততো কমতে থাকবে।শুরুর ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের নিচে থাকলে বিনিয়োগের অনুপাতে ১০০ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ কারো ১ টাকার বিনিয়োগ থাকলে তিনি শেয়ার কিনতে আরও ১ টাকা ঋণ নিতে পারবেন।দ্বিতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে ৭৫ শতাংশ মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৭৫ পয়সা ঋণ মিলবে। তৃতীয় ধাপে ডিএসইএক্স ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার পয়েন্টের মধ্যে থাকলে বিনিয়োগের ৫০ শতাংশ ঋণ মিলবে। অর্থাৎ ১ টাকার বিনিয়োগে ৫০ পয়সা মার্জিন ঋণ নেওয়া যাবে। চতুর্থ ধাপে ডিএসইএক্স ৬ হাজার পয়েন্টের উপরে থাকলে বিনিয়োগের ২৫ শতাংশ ঋণ নেওয়া যাবে। অর্থাৎ তখন ১ টাকার বিনিয়োগে মাত্র ২৫ পয়সা মার্জিন ঋণ পাবেন বিনিয়োগকারী।

BDFOREX TRADER
2020-09-23, 06:30 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/22342969.jpg
সপ্তাহের চতুর্থ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক এবং লেনদেন বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয় এদিন, যা আগের কর্মদিবসে ৭২৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৪টির, কমেছে ১৩৭টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1034260595.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ১৮১ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২১ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ১৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৩৬টির দর বেড়েছে, ১১২টির কমেছে এবং ৪৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

FXBD
2020-09-24, 06:57 PM
সপ্তাহের শেষ দিন বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক সামান্য বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৮ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮০ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ১২৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/695535952.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৭ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২১৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ২৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২১ কোটি ২২ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফাণ্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, কমেছে ৯২টির এবং ৩৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

Rassel Vuiya
2020-09-28, 07:01 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন দেশের দুই পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে, তবে লেনদেন কমেছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ দশমিক ০১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৩ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে সোমবার ৮৭৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৫১টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৯ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৩১ দশমিক ০৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২১ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭১২ দশমিক ৬১ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1283160973.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১২ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২০ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-09-29, 12:50 PM
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১৩৪ ও ১৭২১ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৫২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানি গুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, সন্ধানী ইন্সুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, বিডি ফাইন্যান্স, ডেল্টা হাউজিং ও ইস্টার্ণ ইন্স্যুরেন্স। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২৩ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৬ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ২০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৭টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

FXBD
2020-10-01, 06:26 PM
ঊর্ধ্বমুখী সূচক নিয়ে সপ্তাহ শেষ পুঁজিবাজারে, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৫ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯১৪ কোটি টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৪টির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/61942732.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১২০ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ২৮৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ৪২ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬০ কোটি ৭ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৭০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৬টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।

DhakaFX
2020-10-04, 06:19 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ও লেনদেন বাড়লেও বিপরীত প্রবণতা ছিল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। রোববার দিন শেসে ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৯৭ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে রোববার ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, আর কমেছে ১৭১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1475232930.jpg
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৩ দশমিক ০৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে। এদিকে সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৮৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের চেয়ে দশমিক ০২ শতাংশ কম। সিএসইতে ২৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি শূণ্য ৫ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর।

DhakaFX
2020-10-05, 07:02 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে, তবে বেড়েছে লেনদেন। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫১ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯৪৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে রোববার ৯৬৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৯ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, আর কমেছে ২৬৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/753887764.jpg
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১২ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ২৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৫ দশমিক ২৫ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৮ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১৪৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৯৬ শতাংশ কম। সিএসইতে ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি শূন্য ২৩ লাখ টাকা।

সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ১৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির দর।

FXBD
2020-10-06, 02:17 PM
12468
কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে শেয়ারবাজারে সাত কার্যদিবসেই ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের দাম প্রায় ৪ গুণ বাড়ানো হল। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের সর্বশেষ বাজারমূল্য ৮১৩ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ৩০ কোটি ২৯ লাখ শেয়ারের মধ্যে মাত্র ৪৩ হাজার ৫১৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর এর বাজারমূল্য ছিল ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এই প্রক্রিয়ায় ৩ কোটিরও কম টাকা লেনদেন করে কৃত্রিম সংকটের কারণে কোম্পানির বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর এখন উদ্যোক্তারা চাইলেই বাজার থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এটি আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এখন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও (বিএসইসি) বিব্রত। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব, অবাস্তব এবং অকল্পনীয়। তাদের মতে, এই কোম্পানির ব্যাপারে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। না হলে বিনিয়োগকারীদের মরণ-ফাঁদ এবং শেয়ারবাজারের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে ওয়ালটন। জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মো. রকিবুর রহমান যুগান্তরকে বলেন, ওয়ালটনের এই দাম অসম্ভব এবং অবাস্তব। এ ধরনের ঘটনা শেয়ারবাজারের জন্য অকল্পনীয়। তিনি বলেন, কোম্পানিটি বাজারে মাত্র দশমিক ৯৭ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে। এরপর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার থেকে টাকা নেয়ার হাতিয়ার হয়েছে এটি। তিনি বলেন, যে কোম্পানির মূল্য ২ হাজার কোটি টাকাও নয়, সেই কোম্পানির দাম ২৪ হাজার কোটি টাকায় উঠানো হয়েছে। কয়েক দিন পর দেখা যাবে এটি ৩০ হাজার কোটি টাকায় নেয়া হয়েছে। এভাবে বাজারটাকে পাগলামির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি এখনই বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে দুটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রথমত, ভালো কোনো অডিট কোম্পানি দিয়ে ওয়ালটনের আর্থিক রিপোর্ট পুনঃনিরীক্ষা করাতে হবে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিকে কমপক্ষে ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে বাধ্য করতে হবে। না হলে এই বাজার অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ............যুগান্তর রিপোর্ট

DhakaFX
2020-10-07, 07:02 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, তবে কমেছে লেনদেন। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বুধবার ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৪টির, কমেছে ১০৬টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১১ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৭৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1609619001.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১১৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৬ কোটি ২ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭০টির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির।

DhakaFX
2020-10-08, 05:08 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক এবং লেনদেন দুটোই কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৭৯৩ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৮৮৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ২০২টির; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/330812033.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৮৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৯ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ২৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৭৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1945248886.jpg

SumonIslam
2020-10-13, 05:50 PM
প্রতিটি টপ ২০ হাউজের নিজস্ব লোন রেশিও লিষ্ট থাকে যা প্রতিদিন head of research দিয়ে ট্রেড শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে আপডেট করে মেইল এর মাধ্যমে সমস্ত ট্রেডার কিনবা ক্লাইন্ট দের দেওয়া হয়। একটু খোজ নিলেই দেখবেন ভালো হাউজ গুলো পিই রেশিও ৪০ কেন ৩৬ গেলেই লোন সুবিধা বন্ধ করে দেয়। এখানে দোষের কিছু নেই কারণ লোন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে হাউজ আপনার সাথে (০. ৫০) রেশিও তে ইনভেস্টমেন্ট করলো সে ক্ষেত্রে হাউজের নিজস্ব মতামত থাকবেই। আপনার এতো যদি লাগে তাহলে হাউজের কাছে লোন চান কেন? ক্যাশ কোড পুরোটাই আপনার তাই যা খুশি করেন তখন তো আর হাউজ আপনাকে আটকাবে না। ইউসিবি আজ যা করছে এক্ষেত্রে তার ১০০% অধিকার কাছে। কমিশন কিছুই করতে পারবে না। কমিশন লোন দেয় না দেয় হাউজ তাই তাদের টাকার নিরাপত্তা দেওয়ার অধিকার একান্ত তাদের। কমিশনের খেয়ে দেয়ে কাম নেই ইউসিবি কে বলতে যাবে লোন সুবিধা চালু করার জন্য। বিদ্র: আজ ইউসিবি করেছে কাল টপ অন্য কোন হাউজ করবে এটাই নরমাল। তাদের টাকা দিয়ে আপনার সাথে খামখেয়ালী ডিসিশনে কেন থাকবে।

DhakaFX
2020-10-14, 03:47 PM
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৪ অক্টোবর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এ দিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১০৬ ও ১৬৫৪ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৯১ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪১টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৬৯টি কোম্পানির শেয়ার।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ওয়ালটন হাইটেক, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিএল, বিডি ফাইন্যান্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ও বিডি থাই।
এর আগে বুধবার লেনদেন শুরু প্রথম পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৮৬০ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/538821151.jpg
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।
এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৩৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৬টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

DhakaFX
2020-10-15, 03:15 PM
পুঁজিবাজারে খাদ্য খাতে তালিকাভুক্ত সরকারি চিনিকল জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ ১৫ দিন বাড়িয়েছে বিএসইসি। জিল বাংলা সুগার মিলসের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারে এই শেয়ারের লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। গত ৯ জুলাই জিল বাংলার শেয়ারের দাম ছিল ৩১ টাকা ৬০ পয়সা, যা বাড়তে বাড়তে ১৪ সেপ্টম্বর ২১৩ টাকা ১০ পয়সায় ওঠে। সে হিসেবে দুই মাসে প্রায় ৫৭৫ শতাংশ দাম বেড়েছিল। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের মৌল ভিত্তির অনুপাতে দাম বৃদ্ধির গতি বেশি হওয়ায় ডিএসই এর আগে চিঠি দিয়েছিল। কিন্তু যৌক্তিক কোনো কারণ তারা দেখাতে পারেনি।
১৯৮৮ সালে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের শেয়ার পুঁজিবাজারে লেনদেন হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে। পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৬০ লাখ শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৫১ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৫ দশমিক ০৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। জিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেডের বর্তমান বাজার মূলধন ১২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৬ কোটি টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ঋনাত্মক ৩৭০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৩২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে লোকসান করেছে ৪৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ২০১৯ সালে এ কোম্পানিটি লোকসান করেছে ৬২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। তিন বছর কোনো লভ্যাংশ দেয়নি কোম্পানিটি।

DhakaFX
2020-10-18, 05:26 PM
12596
সূচকের উত্থানে লেনদেন হচ্ছে দেশের দুই শেয়ারবাজারে। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস প্রথম এক ঘণ্টায় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টকএক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯০২ পয়েন্টে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৬৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে প্রথম এক ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ১৮৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ৭৭টির, অপরিবর্তিত আছে ৭৬টির দর। গত কার্যদিবস লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৩৩ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয় ৫৪৮ কোটি টাকার। ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো—এশিয়া প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, নর্দান ইনস্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, নিটল ইনস্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, ব্র্যাক ব্যাংক, ওয়ালটন হাইটেক লিমিটেড, এশিয়া ইনস্যুরেন্স ও লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ।
অপরদিকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির, কমেছে ২৪টির, অপরিবর্তিত আছে ২৫টির দর।

FXBD
2020-10-19, 04:41 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (১৯ অক্টোবর) পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯০২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১১৪ ও ১৬৯০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সোমবার ডিএসইতে ৭৮৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২৭ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬৫৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার। এদিন ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টি কোম্পানির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, বিএসসিসিএল, ব্র্যাক ব্যাংক, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স ও বিজিআইসি।
http://forex-bangla.com/customavatars/877881297.jpg
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৩১ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ার দর। এদিন সিএসইতে ১৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৬ কোটি ৬ লাখ টাকার।

BDFOREX TRADER
2020-10-20, 07:45 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৩১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯১৭ দশমিক ২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৯১৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৮৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬০টির, আর কমেছে ১৩৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৯ দশমিক শূণ্য ৯ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৯৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1350841237.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৬১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1365013798.jpg

FXBD
2020-10-21, 05:59 PM
সপ্তাহের চুতুর্থ দিনে সূচক প্রায় অপরিবর্তি থাকলেও লেনদেন কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের দশমিক শূন্য ৪০ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ১ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৯১৬ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৮৫৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯১৫ কোটি ৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৯টির, আর কমেছে ১৭৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৭টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৬ দশমিক শূণ্য ৭৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৯৫ দশমিক ০৭ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/603896150.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১৯ শতাংশ কম। সিএসইতে ২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮১টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1371234366.jpg

DhakaFX
2020-10-22, 06:14 PM
সপ্তাহের শেষদিন সূচক সামান্য কমলেও বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে দুই দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ কমে চার হাজার ৯১৪ দশমিক ০৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার এক হাজার ২৯ কোটি তিন লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে ৮৫৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির আর কমেছে ১৯২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1917586059.jpg
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দুই দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ১১৪ দশমিক শূণ্য ১৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দুই দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ৬৯২ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই চার দশমিক ৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৯ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ কম।
সিএসইতে ২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৪টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির দর।

DhakaFX
2020-10-28, 02:41 PM
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিনটি কোম্পানি চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করেছে।
লংকা বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডঃ
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতে তালিকাভুক্ত লংকা বাংলা ফাইন্যান্স ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ৭৪ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের দশমিক শূন্য ২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৪৮ পয়সা ছিল।

ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সঃ
ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স লিমিটেড ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ১ টাকা ৭৯ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের ১ টাকা ৫৩ পয়সা মুনাফা হয়েছিল।নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৩ টাকা ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৩২ পয়সা ছিল।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডঃ
বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ২০২০ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টম্বর) প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের ৩২ পয়সা মুনাফা হয়েছিল। নয় (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর) মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৯৩ পয়সা ছিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/169573846.jpg

DhakaFX
2020-10-29, 04:42 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৪৬ দশমিক ১০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৯৬৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার কোটি ১১২ কোটি ৩ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৩৫টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৮ দশমিক ৮০ পয়েন্টে আর ডিএস৩০ সূচক ১৪ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/983137265.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন ছিল ২৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-11-02, 05:53 PM
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ৫০ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৯৬ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৭৮৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৬৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৩টির, আর কমেছে ৮১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১২ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১০ দশমিক ৯০ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০০ দশমিক ০১ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৯৮১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ১৪ শতাংশ বেশি।
http://forex-bangla.com/customavatars/1660403438.jpg
সিএসইতে ২৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৬৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির দর।

DhakaFX
2020-11-04, 06:14 PM
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৪ নভেম্বর) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসই) লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯১৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আজ অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১১৪ ও ১৭০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে এদিন ৮২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৫ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৫ কোটি ১২ লাখ টাকার। ডিএসইতে ৩৫৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
বুধবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিক, বেক্সিমকো লিমিটেড, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স ও গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স।
http://forex-bangla.com/customavatars/561843038.jpg
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১১৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ১৪২টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির কোম্পানির শেয়ার দর।সিএসইতে ৪২ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকার।

BDFOREX TRADER
2020-11-05, 06:44 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ২২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৪২ দশমিক ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে এদিন ৯২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮২০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১৪৬টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৯২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২০ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭২৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/100333704.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭৪ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৩৩ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।

DhakaFX
2020-11-08, 05:33 PM
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ লেনদেন চলছে সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস আজ রবিবার (৮ নভেম্বর) লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯৪৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১২০ ও ১৭২৭ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
এইসময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টি কম্পানির শেয়ার। সকাল ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, ওয়ালটন হাইটেক, ব্রাক ব্যাংক, শাইনপুকুর সিরামিক, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২০ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1654109594.jpg
এদিকে, লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

সকাল ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এইসময়ের ৫১টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৮টি কম্পানির দর। আর ২০টি কম্পানির শেয়ারের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

FXBD
2020-11-09, 03:12 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৯ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। এদিন লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯২৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১১৬ ও ১৭১৮ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৩৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সোমবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৬টির, কমেছে ৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টি কোম্পানির শেয়ার। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, বেক্সিমকো ফার্মা, ওয়ালটন হাইটেক, এস এস স্টিল, বেক্সিমকো লিমিটেড, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল ফিড, ফরচুন, এডিএন টেলিকম, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। এর আগে সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৫ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1105038381.jpg
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএএসপিআই সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৪২ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময় ৩৪টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

DhakaFX
2020-11-10, 01:56 PM
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। মঙ্গলবার লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৯২৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১১৮ ও ১৭১৪ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ২২৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। মঙ্গলবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টির, কমেছে ১১২টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৫টি কোম্পানির শেয়ার। মঙ্গলবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, বেক্সিমকো ফার্মা, নিটল ইন্স্যুরেন্স, ব্রাক ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, এসএস স্টিল, ন্যাশনাল ফিড, এসিআই, এডিএন টেলিকম ও এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স। এর আগে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ১০ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কিছুটা নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৯২৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1374868912.jpg
অপরদিকে লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ১১৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ৫৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৫টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

DhakaFX
2020-11-11, 06:37 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। আজ বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ১৫ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৮৮৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৯৭৫ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, আর কমেছে ১৮৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭১০ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৫৮ দশমিক পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪১ শতাংশ কম।
http://forex-bangla.com/customavatars/398914918.jpg

FXBD
2020-11-12, 06:41 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের ২১ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯০৫ দশমিক ০৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৯৮৮ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৭৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ১২০টির; ৮৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬০ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৬৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ২৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৬৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/366893719.jpg

BDFOREX TRADER
2020-11-15, 04:21 PM
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানি লভ্যাংশের খবর এবং ১৪টি কোম্পানি বিভিন্ন প্রান্তিকের লাভ-লোকসানের তথ্য প্রকাশ করেছে । বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়বসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।
লভ্যাংশ দেবে না বিএসএল: সোনালী আঁশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ এবং ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
ভ্রমণ খাতে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড এবার লভ্যাংশ দেবে না।
৯ কোম্পানি মুনাফায়, লোকসানে ৫
তিতাস গ্যাস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬৭ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৭২ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৭৩ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৪৬ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৯৮ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৯ পয়সা।
মতিন স্পিনিং মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৮৬ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১৮ পয়সা।
রহিম টেক্সটাইল মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৮২ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১ টাকা ৭০ পয়সা।
মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৪২ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ২৯ পয়সা।
এপেক্স স্পিনিং এন্ড নিটিং মিলস তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৭১ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৫০ পয়সা।
সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ২৫ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ২১ পয়সা।
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের লোকসান ৫ পয়সা।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন লিমিটেডের তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৫৮ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ২ টাকা ২৫ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৫ পয়সা।
সোনালী পেপারস অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৬৯ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৮৬ পয়সা।
ফাইন ফুডস লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ১৩ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ৩৪ পয়সা।
সিলভা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড তাদের প্রথম প্রন্তিকে (জুলাই- সেপ্টেম্বর) ৩৫ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে আগের বছর এই সময় তাদের মুনাফা ছিল ২৯ পয়সা।
12861

DhakaFX
2020-11-17, 06:38 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯০৫ দশমিক শূণ্য ৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৭৯০ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৯০ কোটি ১৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৯টির, আর কমেছে ১২৭টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৬ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭০৪ দশমিক ০৩ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১৫ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৪৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি।
http://forex-bangla.com/customavatars/1464261432.jpg

DhakaFX
2020-11-22, 06:19 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৪ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৭১ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৮৪৫ দশমিক ০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে রোববার ৪৮৪ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৫৮৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা ছিল।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক শাকিল রিজভী বলেছেন, অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বিক্রি করে রবির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনের টাকা যোগাড় করছেন। রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭০টির, আর কমেছে ১৯৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২৩ দশমিক ৯২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৭ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1431977024.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০৪ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৮৬৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৫ শতাংশ কম। সিএসইতে ১৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-11-23, 06:11 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (২৩ নভেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। রোববারও পুঁজিবাজারে সূচকের পতন হয়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সোমবার অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১১০৭ ও ১৬৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ৬১৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২৪ টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৯৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার। সোমবার ডিএসইতে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টি কোম্পানি কমেছে ১৩৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, নিটোল ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, ব্রাক ব্যাংক, এডিএন টেলিকম, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স ও পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স।
12944
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৫৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮১০ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ৯৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির কোম্পানির শেয়ার দর। সোমবার সিএসইতে ১৩ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩ কোটি টাকা কম। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি টাকার।

DhakaFX
2020-11-24, 03:11 PM
চালু হতে যাচ্ছে ব্রোকারেজের নিজস্ব প্লাটর্ফম বা অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। বিশ্বের অন্যান্য স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে সংগতি রেখে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস (এপিআই) চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য ২৪টি ব্রোকারেজ হাউজ নাসডাকের ম্যাচিং ইঞ্জিনে এপিআই সংযোগ নিয়ে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (ওএমএস) মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য ডিএসইতে আবেদন করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল প্রোডাক্ট অ্যান্ড মার্কেট ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান সৈয়দ আল আমিন রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লিমিটেড এবং ডিরেক্ট এফএন লিমিটেডের মধ্যে এপিআই ইউএটি চালুর জন্য ত্রিপাক্ষিক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/510728239.jpg

DhakaFX
2020-11-25, 02:09 PM
রবির আইপিও ঘিরে সকল ব্রেকার হাউজগুলোতে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার হিড়িক লেগেছে। মুলত বাংলাদেশে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের আগ্রহ হঠাৎ করেই ব্যাপক বেড়েছে; গত এক মাসে নতুন করে প্রায় দেড় লাখ বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের নামে। পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মূলত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটার প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) বিনিয়োগ করতেই বিও অ্যাকাউন্ট খোলার হিড়িক পড়েছে। সোমবার (২৩ নভেম্বর) ছিল দেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আইপিও (৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা) রবি আজিয়াটার চাঁদার টাকা জমা দেওয়ার পাঁচ দিনের শেষ দিন। বিও অ্যাকাউন্ট না থাকলে এর জন্য আবেদন করা যায় না। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের প্রথম ধাপ হল সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) অধীনে বিও অ্যাকাউন্ট খোলা। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে বিও অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। সিডিবিএলের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ৩০ দিনে এক লাখ ৪৬ হাজার ৩৪টি বিও অ্যাকাউন্ট বেড়েছে, যা আগের চেয়ে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি।সোমবার পর্যন্ত ২৪ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩টি বিও অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ২৩ লাখ ৪৮ হাজার ৯টি। সাম্প্রতিক সময়ে এভাবে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার হিড়িক আর দেখা যায়নি। এর আগের ৩০ দিনেও নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয় মাত্র ২৮ হাজার ২২৫টি। ২০১৯ সালের একই সময়ে (২৩ অক্টোবর থেকে ২৪ নভেম্বর) মাত্র ১০ হাজার ১৯৩টি বিও অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/228422620.jpg

BDFOREX TRADER
2020-11-26, 04:10 PM
সূচকের উত্থানে শেষ হল সপ্তাহের লেনদেন! সপ্তাহের শেষদিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৭ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৬৯ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ৭৫৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৬০২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২০টির, আর কমেছে ১১৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৬টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১১৮ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৮৯ দশমিক ৭০ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1060319475.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪০ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি।সিএসইতে ২৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০১টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টির দর।

BDFOREX TRADER
2020-12-02, 05:20 PM
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২ ডিসেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বুধবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য ২ সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১১২৬ ও ১৭০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বুধবার ডিএসইতে ৮৪১ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৭৮ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬৬৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। বুধবার ডিএসইতে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৩টি কোম্পানি কমেছে ১০৬টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড, বেক্সিমকো ফার্মা, বিএসসিসিএল, নিটোল ইন্স্যুরেন্স, কাসেম ইন্ডাস্ট্রি, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ইউনিলিভার, লাফার্জহোলসিম ও অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন।
13022
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৫৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১০৯টির, কমেছে ৮২টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯টির কোম্পানির শেয়ার দর।

বুধবার সিএসইতে ২৪ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল।

FXBD
2020-12-03, 06:59 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩৯ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৮১ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৯৭৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এ বাজারে বৃহস্পতিবার ৮১৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৮৪১ কোটি ৮ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮৩টির, কমেছে ৭৬টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৩টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৮ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৩৫ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৭২৭ দশমিক ১৩ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/786612048.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১১ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ২৭০ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ২৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টির দর।

DhakaFX
2020-12-06, 05:04 PM
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (৬ ডিসেম্বর) পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বাড়লেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। তবে রোববার ডিএসইর সূচক ৫ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এদিন ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। রোববার ডিএসইতে ৮৪৩ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২১ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮২২ কোটি ৬৩ লাখ টাকার। এদিন ডিএসইতে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টি কোম্পানির, কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর। রোববার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, লংকাবাংলা, ফরচুন সু, বেক্সিমকো ফার্মা, আমরা নেটওয়ার্ক, আইএফআইসি, নিটোল ইন্স্যুরেন্স, এসএস স্টিল ও অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৬১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৪৪২ পয়েন্টে। রোববার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩৫টির, কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টির কোম্পানির শেয়ার দর। এদিন সিএসইতে ২৪ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২১ লাখ টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে ২৪ কোটি ৮২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/21659233.jpg

FXBD
2020-12-07, 06:31 PM
একই জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল নাম্বার এবং ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে খোলা বিভিন্ন বেনিফিশিয়ারি ওনার (বিও) অ্যাকাউন্ট বন্ধের সময়সীমা শেষ হয়েছে গতকাল (২১ অক্টোবর)। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৯৪তম সভায় ভুয়া বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। নিউজটা ২০১৯ সালের.. এখন সবাই চুপ ..সেকেন্ডারি মার্কেটের লাখ লাখ বিনিয়োগকারিদের পেটে লাথি মেরে হাতে গোনা কিছু আইপিও হান্টার আর ইলিজিবল ইনভেস্টদের কাছে পুরা আইপিও কেন তুলে দেয়া হচ্ছে ?? গতবছর ভুয়া বিও একাউন্ট বন্ধের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল .. এক বছরের বেশি হয়ে গেছে .. সব কিছু ঠান্ডা হয়ে আছে .. বিএসইসির কি উচিত না এর আপডেট জানানো .. কিছু আইপিও হান্টার ৫০/১০০/২০০/৫০০ হাজার ভুয়া একাউন্ট খুলে আইপিও করে .. আইপিও সেল করে পুরা টাকা উঠিয়ে নিয়ে যায় ..তারসাথে ইন্সটিটিউট আর ইলিজিবল ইনভেস্টর নামধারীও আছে .. এভাবে সেকেন্ডারি মার্কেট টাকা শুন্য হয়ে গেছে .. তাই ভুয়া একাউন্ট বন্ধের উদ্যোগ আবার শুরু করা হোক ..

Tofazzal Mia
2020-12-08, 06:52 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪৯ দশমিক ৮০ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৭১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৮৪৮ কোটি ১২ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১২৭টির দর বেড়েছে, ১৩৬টির কমেছে এবং ৯২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/810600735.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ২৩ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা দশমিক ১৬ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ৪৭২ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৩২ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ৪৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা ছিল। লেনদেন হওয়া ২৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৯৮টির দর বেড়েছে, ১০৩টির কমেছে এবং ৫৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

BDFOREX TRADER
2020-12-09, 05:31 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৪৩ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৬৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৮২৫ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৭১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৪৭টির দর বেড়েছে, ১১৯টির কমেছে এবং ৮৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৫৩৫ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন ৩১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৩২ কোটি ২২ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৭১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৩০টির দর বেড়েছে, ৯০টির কমেছে এবং ৫১টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/969257764.jpg

BDFOREX TRADER
2020-12-13, 07:27 PM
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১২৬ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ১০০৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৯৩৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৪১টির দর বেড়েছে, ১৫৩টির কমেছে এবং ৬২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1838097646.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৮৩ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে বা দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৬৮৬ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৩৫ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৭৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১০১টির দর বেড়েছে, ১২২টির কমেছে এবং ৫৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

DhakaFX
2020-12-14, 07:28 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।সোমব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ১৪৭ দশমিক ০২ পয়েন্ট হয়েছে।এ বাজারে ৯৭৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ১০০৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে ১২২টির দর বেড়েছে, ১৬৬টির কমেছে এবং ৭০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে ১৪ হাজার ৭৮৬ পয়েন্ট হয়েছে।সিএসইতে ৭৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৩৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা।লেনদেন হওয়া ২৬৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৯৬টির দর বেড়েছে, ১১৮টির কমেছে এবং ৫৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1711546586.jpg

BDFOREX TRADER
2020-12-15, 07:24 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন সূচক ও লেনদেন কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২৩ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৭ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১২৩ দশমিক ০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এ বাজারে ৯৭২ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯৭৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৫টির, আর কমেছে ১৫৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭২টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ দশমিক শূন্য ৯৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৮৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৮০৬ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্টে।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭২৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৪২ শতাংশ কম।সিএসইতে ৪৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/510942089.jpg

Tapujyoti
2020-12-15, 07:39 PM
বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের চাঙ্গাভাবের কথা জানতে পেরে খুবই আনন্দিত হলাম। শেয়ার মার্কেট কিছু গুটিকয়েক কোম্পানি বা মানুষের হাতের মুঠোয় বন্দি না থেকে সম্পূর্ণ উম্মুক্ত হোক। আর পাশাপাশি সরকার এদিকে বিশেষ নজর দিক এটাই আমরা সবাই চাই। আপনারা কী চান?

DhakaFX
2020-12-17, 02:07 PM
ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্রোকার হাউসের শাখা খোলা যাবে, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগাকারীদের সহজে বিনিয়োগে আনতে ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্রোকার হাউসের ডিজিটাল শাখা খোলার অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) কমিশনের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মতিক্রমে যেকোনো স্টক ব্রোকার ডিজিটাল শাখার জন্য কমিশনে আবেদন করতে পারবে। ওইসব বুথ স্টক ব্রোকারের প্রধান অফিস দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কোনো ধরনের তৃতীয়পক্ষ দ্বারা পরিচালনা করা যাবে না। সিটি করপোরেশনের মধ্যে, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ সদর দফতরে ডিজিটাল শাখা খোলা যাবে। এছাড়া দেশের বাইরেও একই জাতীয় স্থানে ডিজিটাল বুথ স্থাপন করা যাবে। দেশের বাইরে খোলার ক্ষেত্রে কমিশনের অনুমোদনের পাশাপাশি যথাযথ কর্তৃপক্ষের সম্মতি নিতে হবে। ডিজিটাল শাখা পরিচালনার জন্য স্টক ব্রোকারের প্রয়োজনীয় কাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধা, আর্থিক সক্ষমতা ও জনবল থাকতে হবে বলে বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে। দেশের ভেতরে প্রতিটি শাখা খোলার জন্য স্টক এক্সচেঞ্জে এক লাখ টাকা জমা দিতে হবে। তবে দেশের বাইরে খোলার জন্য দিতে হবে ১০ লাখ টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/323672095.gif

BDFOREX TRADER
2020-12-20, 07:22 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৩ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৭৪ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ৮৬০ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৭০৫ কোটি ৬ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৮১টির দর বেড়েছে, ২১৩টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/579583785.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৭৫ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৫১ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ৫৯৪ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৫৮ কোটি ২৫ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৪৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৬১টির দর বেড়েছে, ১৫০টির কমেছে এবং ৩৫টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

FXBD
2020-12-22, 03:51 PM
সোমবার ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন শুরু হয়েছে, ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের লেনদেনের কোড হবে ‘CRYSTALINS’ আর কোম্পানি কোড ২৫৭৪৯। ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে এই শেয়ার। গত ২৪ সেপ্টেম্বর ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১৬ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। এরপর ৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর বিনিয়োগকারীরা ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের আইপিওর জন্য আবেদন করেন আর গত ৩ ডিসেম্বর লটারি হয়। ১৫ ডিসেম্বর বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার যোগ হয়।
ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স বিএসইসিকে জানিয়েছে, এই ১৬ কোটি টাকা তারা পুঁজিবাজারে এবং এফডিআরে বিনিয়োগ করবে। ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স ১৯৯৯ সালের ১১ নভেম্বর ব্যবসায়িক নিবন্ধন পেয়ে ২০০০ সালের ১২ জুন কার্যক্রম শুরু করে। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমাম হোসেন, চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদ। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন রয়েছে ২৪ কোটি টাকা। কোম্পানিটি ২০১৭ সাল মুনাফা করেছে ৬২ কোটি ২৮ লাখ। ২০১৮ সাল মুনাফা করেছে ৬২ কোটি ৩৪ লাখ। ২০১৯ সাল মুনাফা করেছে ৭০ কোটি ১৬ লাখ। ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
http://forex-bangla.com/customavatars/894721060.jpg

BDFOREX TRADER
2020-12-23, 05:29 PM
বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলা দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবির রবির লেনদেন শুরু হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) জানিয়েছে, রবির লেনদেনের কোড হবে ‘ROBI’। আর কোম্পানি কোড হবে ২৭০০৩। টেলিকম খাতের এই কোম্পানি বৃহস্পতিবার থেকে ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর রবিকে পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। এরপর ১৭ নভেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর বিনিয়োগকারীরা রবির জন্য আবেদন করেন এবং গত ১০ ডিসেম্বর লটারি হয়। ২০ ডিসেম্বর বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার যোগ হয়। রবি আইপিও থেকে মোট ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা তহবিল সংগ্রহ করতে চেয়েছিল। সেজন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার ছাড়ে তারা। এর মধ্যে রবি কর্মীদের কাছে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার বিক্রি করে ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা তুলেছে। বাকি ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকার মধ্যে ১৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৯ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ ছিল যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য। বাকিটা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য। আইপিওর ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৪ টাকা দিয়ে নেটওয়ার্ক পরিধির বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে রবির। আর আট কোটি দুই লাখ নয় হাজার ৭৬৬ টাকা আইপিও বাবদ খরচ হবে।
২০১৯ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী এ কোম্পানির সম্পদ মূল্য ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। গতবছর তারা মুনাফা করেছে ১৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। রবির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১২ টাকা ৬৪ পয়সা, আর শেয়ার প্রতি মুনাফা ৪ পয়সা।
http://forex-bangla.com/customavatars/471120825.jpg

Rakib Hashan
2020-12-24, 02:16 PM
বৃহস্পতিবার থেকে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলা দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবির রবির লেনদেন শুরু হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) জানিয়েছে, রবির লেনদেনের কোড হবে ‘robi’। আর কোম্পানি কোড হবে ২৭০০৩। টেলিকম খাতের এই কোম্পানি বৃহস্পতিবার থেকে ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর রবিকে পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। এরপর ১৭ নভেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর বিনিয়োগকারীরা রবির জন্য আবেদন করেন এবং গত ১০ ডিসেম্বর লটারি হয়। ২০ ডিসেম্বর বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার যোগ হয়। রবি আইপিও থেকে মোট ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা তহবিল সংগ্রহ করতে চেয়েছিল। সেজন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার ছাড়ে তারা। এর মধ্যে রবি কর্মীদের কাছে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার বিক্রি করে ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা তুলেছে। বাকি ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকার মধ্যে ১৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৯ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ ছিল যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য। বাকিটা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য। আইপিওর ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৪ টাকা দিয়ে নেটওয়ার্ক পরিধির বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে রবির। আর আট কোটি দুই লাখ নয় হাজার ৭৬৬ টাকা আইপিও বাবদ খরচ হবে।
২০১৯ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী এ কোম্পানির সম্পদ মূল্য ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। গতবছর তারা মুনাফা করেছে ১৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। রবির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১২ টাকা ৬৪ পয়সা, আর শেয়ার প্রতি মুনাফা ৪ পয়সা।
http://forex-bangla.com/customavatars/471120825.jpg

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর রবির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে পুঁজিবাজারে; প্রথম ঘণ্টার লেনদেন এ শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শাতংশ। আইপিও ছাড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার পর টেলিকম খাতের এ কোম্পানির শেয়ার বৃহস্পতিবারই প্রথম ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে আসে। রবি তাদের শেয়ার আইপিওতে ১০ টাকায় বিক্রি করেছিল। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দাম ছিল ১৫ টাকা। অর্থাৎ প্রথম লেনদেনে ১০ টাকার শেয়ারটি বিনিয়োগকারীরা ৫০ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি করতে পেরেছেন। ওই সময়ে ৭০ বারে রবির মোট ৩৩ হাজার ৩৬১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে, টাকার অংকে যার দাম ৫০ লাখ ৪১৫ টাকা।
তালিকাভুক্তির পর প্রথম ও দ্বিতীয় দিনের লেনদেনে এখন নতুন কোম্পানির শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশই বাড়তে পারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) রবির লেনদেনের কোড “robi”। আর কোম্পানি কোড ২৭০০৩। রবি ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হচ্ছে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর রবিকে পুঁজিবাজার থেকে টাকা তোলার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)।
এরপর ১৭ নভেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর বিনিয়োগকারীরা রবির শেয়ারের জন্য আবেদন করেন, গত ১০ ডিসেম্বর হয় লটারি। ২০ ডিসেম্বর বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার যোগ হয়। রবি আইপিও থেকে মোট ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪০ টাকা তহবিল সংগ্রহ করতে চেয়েছিল। সেজন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩৪টি শেয়ার তারা ছেড়েছে। এর মধ্যে রবি কর্মীদের কাছে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার ৯৩৪টি শেয়ার বিক্রি করে ১৩৬ কোটি ৫ লাখ ৯ হাজার ৩৪০ টাকা তুলেছে। বাকি ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ২৪ হাজার টাকার মধ্যে ১৫৫ কোটি ৯৬ লাখ ৯ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ ছিল যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য। বাকিটা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য। আইপিওর ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৪ টাকা দিয়ে নেটওয়ার্ক পরিধির বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে রবির। আর আট কোটি দুই লাখ নয় হাজার ৭৬৬ টাকা আইপিও বাবদ খরচ হবে। ২০১৯ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী এ কোম্পানির সম্পদ মূল্য ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। গতবছর তারা মুনাফা করেছে ১৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। রবির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৬৪ পয়সা আর শেয়ার প্রতি মুনাফা ৪ পয়সা। ২০১৯ সালের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী রবির মোট সম্পদ ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। রিটার্ন অন অ্যাসেট দশমিক ১০ শতাংশ। এর অর্থ, ১০০ টাকার সম্পদ ব্যবহার করে ১০ পয়সা মুনাফা হয়েছে।
রবির নেট প্রফিট মার্জিন দশমিক ২৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১০০ টাকার বিক্রিতে ২৩ পয়সা মুনাফা হয়েছে।
13211

EmonFX
2020-12-26, 09:56 AM
ডিএসইতে শেষ কার্যদিবসে ছয় মাসের মধ্যে রেকর্ড লেনদেন
বিদায়ী সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (ডিএসই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচকে ৩৪ পয়েন্ট কমলেও পরেরদিনই ঘুরে দাঁড়ায়। যোগ হয় ৪১ পয়েন্ট, লেনদেনও বেড়ে দাঁড়ায় ১১৩৭ কোটি টাকায়।

মঙ্গলবার আবারো ১৭ পয়েন্ট হারালেও বুধবারই ডিএসইএক্সে বাড়ে ৩৫ পয়েন্ট। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ৮৫ পয়েন্ট যোগ হয়ে ডিএসইএক্স অবস্থান নিয়েছে ৫ হাজার ২১৮ পয়েন্টে।
এ দিন বাজারে হাতবদল হয় ১ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। যা চলতিবছরের জুনের পর সর্বোচ্চ।

গেলো সপ্তাহে প্রধান সূচক বেড়েছে ১১০ পয়েন্ট, শরীয়াহ সূচক ২৩ পয়েন্ট আর বাচাইসূচক ডিএসই৩০ -এ যোগ হয়েছে ৭৮ পয়েন্ট। সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে প্রায় ২১০ কোটি টাকা।

সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া ৩৬৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯ টির, কমেছে ১৯১ টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬২ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দাম। ২ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়ে ডিএসই'র বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ লাখ ২৫ হাজার ৮'শ কোটি টাকা। সপ্তাহ ব্যবধানে যোগ হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৯শ কোটি টাকা। এখন দেখার বিষয় এই অবস্থা কতদিন ধরে রাখতে পারে।
13219

FXBD
2020-12-27, 02:56 PM
বৈশ্বিক করোনাভাইরাস মহামারীর আঘাতে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যেও বিদায়ী বছরে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার আগের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ দেখা দেওয়ার পর এ বছর চার মাসের বেশি সময় উৎপাদন কর্মকাণ্ড প্রায় বন্ধ ছিল। ফলে গত অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশে নেমে এসেছে। এর মধ্যেও দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক চলতি বছর ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬৭৪ পয়েন্ট বা ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৯ সালের শেষ দিন ডিএসইর মূল সূচক ডিএসইএক্স ছিল ৪ হাজার ৪৫৩ পয়েন্ট। ২৪ ডিসেম্বর তা বেড়ে ৫ হাজার ২১৮ পয়েন্টে উঠেছে। লেনদেন হচ্ছে হাজার কোটি টাকার ঘরে। ২০২০ সালের শেষ ছয় মাসে দেশের পুঁজিবাজার ভালো করলেও প্রথম ছয় মাসের পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন।
13226

DhakaFX
2020-12-28, 06:39 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সোমবার সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, তবে লেনদেন কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৩৪৪ দশমিক শূন্য ১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ১ হাজার ৩৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ৫২৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৪টির, কমেছে ১৪২টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক শূন্য ৮৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৩১ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯২৪ দশমিক ২৫ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/926891432.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪০৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩১ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৪৭ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।

DhakaFX
2020-12-29, 05:31 PM
সপ্তাহের তৃতীয় দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১৪ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বা দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৩৫৮ দশমিক ২৬ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৩৪৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে ১৩০টির দর বেড়েছে, ১৬৮টির কমেছে, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির দর।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৬৭ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৪ শতাংশ বেড়ে ১৫ হাজার ৪৭৫ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৪২ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৪৭ কোটি ১১ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে ১০৬টির দর বেড়েছে, ১১৭টির কমেছে এবং ৬২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1732567929.jpg

DhakaFX
2020-12-30, 06:25 PM
অবশেষে নয় বছর পর প্রত্যাহার করা হলো শেয়ারবাজারের ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলার নিষেধাজ্ঞা। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আজ বুধবার এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে আজ বিএসইসির পক্ষ থেকে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। এমন এক সময়ে বিএসইসি এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল, যখন শেয়ারবাজারে চাঙাভাব দেখা যাচ্ছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ছাড়িয়েছে হাজার কোটি টাকা। বাজার মূলধন পৌঁছেছে সাড়ে চার লাখ কোটি টাকার রেকর্ড উচ্চতায়। এর আগে ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ধস নামলে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিএসইসি দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলার কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। সম্প্রতি বিএসইসি দেশের ইউনিয়ন পর্যায় থেকে শুরু করে বিদেশেও ব্রোকারেজ হাউসের ডিজিটাল বুথ খোলার নীতিমালা চালু করে। এরপরই ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় আজ।

DhakaFX
2020-12-31, 12:37 PM
বছরের শেষ লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়ে ৫ হাজার ৪০২ পয়েন্টে পৌঁছেছে, যা গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।ডিএসই সূচক সর্বশেষ এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল ২০১৯ সালের ৩০ জুন; সেদিন সূচক ছিল ৫ হাজার ৪২১ পয়েন্টের ঘরে।বুধবার ছিল ২০২০ সালে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে লেনদেনের শেষ দিন। বছরের শেষ দিন ব্যাংক হলিডে থাকায় বৃহস্পতিবার আর লেনদেন হবে না।বুধবারের লেনদেনে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৩ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৪০২ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্টে পৌঁছেছে।সূচকের সঙ্গে লেনদেনও বেড়েছে ঢাকা পুঁজিবাজারে; সব মিলিয়ে ১ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে এদিন, যা গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।এর আগে এর চয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল ২৮ জুন। সেদিন ২ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল।মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।ডিএসইতে বুধবার হাতবদল হওয়া ৩৬২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১২০টির দর বেড়েছে, ১৬৫টির কমেছে এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৭টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/960520254.jpg
ঢাকার মত চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) এদিন সূচক বেড়েছে। এ বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১১৭ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়ে ১৫ হাজার ৫৯২ পয়েন্ট হয়েছে।সিএসইতে ৭১ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ৪২ কোটি ৭০ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৮৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৯৮টির দর বেড়েছে, ১৪৩টির কমেছে এবং ৪৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

BDFOREX TRADER
2021-01-03, 06:35 PM
নতুন বছরের প্রথম লেনদেনে সূচকের রেকর্ড উত্থান হয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২১৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৬১৮ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এই সূচক গত সাড়ে ২১ মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ২০১৯ সালের ১৯ মার্চ এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ৫ হাজার ৬৩১ পয়েন্ট।রোববার ঢাকার বাজারে একহাজার ৯২৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা ছিল।এই লেনদেন গত ছয় মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন ছিল ২৮ জুন ২০২০। সেদিন লেনদেন ছিল ২ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৫ লাখ।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫৩টির, আর কমেছে ৫৮টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫৭ দশমিক শূন্য ৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৯ দশমিক ৫২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১৪ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৭৮ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1278597942.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬৭২ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ বেশি।সিএসইতে ৬৭ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭১ কোটি ১২ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৮টির, কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির দর।

DhakaFX
2021-01-04, 06:33 PM
নতুন বছরের দ্বিতীয় লেনদেন দিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক পৌঁছেছে ২২ মাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে, লেনদেন ছাড়িয়েছে গেছে ২১ শ কোটি টাকা।সোমবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৩ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৬৫২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট হয়েছে।ডিএসইএক্স এর ঘরে এর আগে এর চেয়ে বেশি পয়েন্ট ছিল ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ। সেদিন সূচক ছিল ৫ হাজার ৬৫৩ দশমিক ২২ পয়েন্টে।ঢাকার বাজারে এদিন ২ হাজার ১৯৩ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে। রোববার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৯২৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।এর আগে ২০২০ সালের ২৮ জুন ঢাকার পুঁজিবাজারে ২ হাজার ৫৪৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনেদেন হয়েছিল। সেদিন গ্লাক্সোস্মিথক্ল ইন (জিএসকে) বাংলাদেশের ৯৮ লাখ ৭৫ হাজার ১৪৪টি শেয়ার ইউনিলিভার ওভারসিজ হোল্ডিংস বিভির কাছে হস্তান্তরের ফলে মন্দার পুঁজিবাজারে হঠাৎ উল্লম্ফন দেখা দিয়েছিল।তার চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল সর্বশেষ ২০১০ সালের ৬ ডিসেম্বর। সেদিন ২ হাজার ৭১০ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল ঢাকার বাজারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1324034981.jpg
সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৬২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৫৭টির দর বেড়েছে, ১৪২টির কমেছে; আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির দর।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১০৭ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে ১৬ হাজার ৩৭২ পয়েন্টে পৌঁছেছে।সিএসইতে ৮১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ৬৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ১৪৭টির দর বেড়েছে, ১০৪টির কমেছে এবং ৪০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

SaifulRahman
2021-01-05, 01:31 PM
আইপিওর ক্ষেত্রে নতুন বিধান বিনিয়োগ বাড়াবে শেয়ারবাজারে
13317
প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর লটারি তুলে নেওয়া ও আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা আইপিও আবেদন করতে হলে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম বিনিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে, সেটিকেও স্বাগত জানিয়েছেন বাজারসংশ্লিষ্ট সবাই।গত বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আইপিওতে লটারিপদ্ধতি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি আইপিও আবেদনের আগে একজন বিনিয়োগকারীর সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হয়। এ ছাড়া আইপিও আবেদনের ন্যূনতম চাঁদা নির্ধারণ করা হয় ১০ হাজার টাকা। তবে আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো ঊর্ধ্বসীমা রাখা হয়নি।এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, যখন কোনো আইপিওতে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি আবেদন (ওভার সাবস্ক্রিপশন) জমা পড়বে, তখন প্রত্যেক আবেদনকারী একজন আবেদনকারী ধরে তার ভিত্তিতে শেয়ার বণ্টন করা হবে। আর যখন প্রয়োজনের চেয়ে কম আবেদন (আন্ডার সাবস্ক্রিপশন) জমা হবে, তখন যিনি যত টাকার আবেদন করেছেন, তার ভিত্তিতে শেয়ার বণ্টন করা হবে।এদিকে বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিএসইসির নতুন এ সিদ্ধান্তের ফলে সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগ যেমন বাড়বে, তেমনি আইপিওতে আবেদনও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দুইটি অংশ আছে। তার মধ্যে একদল সেকেন্ডারি বাজারে নিয়মিত লেনদেন করেন। অন্য দলটি শুধু আইপিও বাজারনির্ভর। বিএসইসির নতুন বিধানের ফলে সেকেন্ডারি বাজারের বিনিয়োগকারীরাও যেমন আইপিওতে আবেদনে আগ্রহী হবেন, তেমনি আইপিও আবেদনকারীদের সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম বিনিয়োগ করতেই হবে।জানতে চাইলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, আইপিওর ক্ষেত্রে লটারি তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তটি ভালো। এতে করে আইপিওতে আবেদনকারী অনেক বেড়ে যাবে। কারণ আবেদন করলেই সবাই কমবেশি শেয়ার পাবেন।সম্প্রতি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সবচেয়ে বড় মূলধনী কোম্পানি রবির আজিয়াটার আইপিওতে প্রায় ১২ লাখ ৮০ হাজার বিও (বেনিফিশারি ওনার্স) হিসাব থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আবেদন করেন। এর মধ্যে প্রতি তিনজনে একজন আবেদনকারী লটারির পর রবির ৫০০ করে শেয়ার পেয়েছেন। যদি এসব বিনিয়োগকারীর আইপিও আবেদনের আগে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বা সেকেন্ডারি বাজারে ২০ হাজার টাকা করে বিনিয়োগ করতে হতো, তাহলে সেকেন্ডারি বাজারে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আসত।একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংকার বলছেন, আইপিও আবেদনের আগে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম বিনিয়োগের বিধানের ফলে বাজারে যেসব নতুন বিনিয়োগ আসবে, তা ঘুরেফিরে দীর্ঘমেয়াদে বাজারে থাকবে। কারণ, আইপিওতে আবেদন করতে হলেই ন্যূনতম বিনিয়োগ দেখাতে হবে। তাই যেসব বিনিয়োগকারী শুধু আইপিওতেই বিনিয়োগ করেন, তাঁরা নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি অর্থ দীর্ঘমেয়াদি সেকেন্ডারি বাজারে বিভিন্ন সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করে রাখবেন।প্রসঙ্গত শেয়ারবাজারে আইপিওর কাজটি করে থাকে মার্চেন্ট ব্যাংক। তাদের একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে আইপিও প্রক্রিয়ার সময় ও খরচ কমিয়ে আনার কথা বলে আসছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে। এ জন্য মার্চেন্ট ব্যাংকারদের অনেকে বিএসইসির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে লটারি পদ্ধতি তুলে নেওয়ার কথা বলে আসছিলেন।সাধারণত যারা শেয়ারবাজারে আইপিওকেন্দ্রিক ব্যবসা করেন, তাঁদের কেউ কেউ আইপিওতে আবেদনের জন্য বিভিন্ন নামে বছরের পর বছর শত শত বিও হিসাব সংরক্ষণ করে থাকেন। শুধু আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে এসব বিও হিসাব ব্যবহার করা হয়। এতে লটারিতে আইপিও শেয়ার পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শুধু এ কারণেই বার্ষিক মাশুল দিয়ে অনেকে বিভিন্নজনের নামে বিও হিসাব সংরক্ষণ করেন। আইপিওতে আবেদন করে শেয়ার না পেলেও পুরো টাকা ফেরত পাওয়া যায়, তাতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কোনো আশঙ্কা থাকে না।স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার ও বিও হিসাব সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড বা সিডিবিএলের হিসাবে, গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে শেয়ারবাজারে সক্রিয় বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে ২৫ লাখ। এর মধ্যে ৬ লাখ ১৪ হাজার বিও হিসাব শেয়ারশূন্য অবস্থায় আছে। এসব বিও হিসাবের বড় অংশই মূলত আইপিও আবেদনের জন্য ব্যবহার হয়।যদি এ ছয় লাখ বিও হিসাব থেকে আগামীতে আইপিও আবেদন করতে হয়, তাহলে প্রত্যেক বিও হিসাবের বিপরীতে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। তাতে সেকেন্ডারি বাজারে প্রায় ১ হাজার ২৩০ কোটি টাকার নতুন বিনিয়োগ আসবে।জানতে চাইলে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও বেসরকারি ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ মুসা প্রথম আলোকে বলেন, লটারি পদ্ধতি তুলে দেওয়ার ফলে আইপিওতে আবেদনকারী অনেক বেড়ে যাবে। কারণ, সবাই শেয়ার পাবেন, এ নিশ্চয়তা থেকে সবাই আবেদন করবেন। এ ছাড়া আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বিনিয়োগের যে সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, তাতে সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগ বাড়বে। পাশাপাশি আইপিওর জন্য শত শত বিও হিসাব সংরক্ষণের প্রবণতাও কমে যাবে।

Tofazzal Mia
2021-01-06, 06:21 PM
৩০ শতাংশ শেয়ার নেই কোম্পানিগুলোতে নতুন বোর্ড গঠন! পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বর্তমানে ২৯টি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার নেই। সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ না করা ঐ কোম্পানিগুলোতে আগামী ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আজ রোবাবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। বিষয়টি দৈনিক দেশ প্রতিক্ষণকে নিশ্চিত করেছেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
বর্তমানে ২৯টি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার নেই। এর মধ্যে ৯টি কোম্পানিতে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ হতে কিছু শেয়ার বাকি আছে। তারা সময়ে চেয়ে আবেদন করেছে। নির্ধারিত অল্প সময়ের মধ্যে তারা কোটা পূরণ করবে। আর বাকি ২০টি কোস্পানির শেয়ার ধারণ করতে অন্তত ৩-২৯ শতাংশ শেয়ার কিনতে হবে। ফলে এই ২০ কোম্পানিতে আগামী ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে বোর্ড পুনঃগঠনের নির্দশনা দেওয়া হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক, মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডায়িং, নর্দান জুট, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, ফার্মা এইড, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, স্যালভো কেমিক্যালস, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, কে অ্যান্ড কিউ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল, অগ্নি সিস্টেম, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, অ্যাপোলো ইস্পাত, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল, ফ্যামিলিটেক্স, ফাস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ফু-ওয়াং সিরামিকস, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন এবং ইমাম বাটন।
13331

DhakaFX
2021-01-07, 03:09 PM
নতুন বছরে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি ফুটেছে। গত কয়েক মাস ধরেই শেয়ারবাজার ছিল চাঙ্গা। গত মাসে শেয়ারবাজারের বাজারমূলধন রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। আর বছরের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক দেড়বছরের মধ্যে সর্বোচ্চে উঠে আসে। লেনদেনও বাড়তে থাকে। ডিএসইর লেনদেন গত এক দশকের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছায়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা টিকা অনুমোদনকে কেন্দ্র করে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তারা ভাবছেন খুব শিগিগরই করোনার প্রভাব কাটিয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। এদিকে করোনা টিকার ব্যবসায় বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ভালো মুনাফা করবে এই প্রত্যাশায় শেয়ারটির দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে গত কয়েক মাসে। এছাড়া পুরো ওষুধ খাতেই বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে। যা বাজারকে চাঙ্গা করতে সহায়তা করেছে।
13339

DhakaFX
2021-01-10, 03:14 PM
হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন বিনিয়োগকারী, ভার নিতে পারছে না ডিএসই ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপে
13357
হাজার হাজার বিনিয়োগকারী হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপে। বিনিয়োগকারীদের সেই ভার নিতে পারছে না সংস্থাটির আইটি ব্যবস্থা। ফলে লেনদেন করতে গিয়ে নানাভাবে সমস্যার মুখে পড়ছেন বিনিয়োগকারীরা। বিনিয়োগকারীদের ভার নিতে না পেরে ডিএসইর ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের স্বাভাবিক কার্যক্রম লেনদেন চলাকালে হঠাৎ হঠাৎ ব্যাহত হয়। তাতে লেনদেনে বিঘ্ন ঘটে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ডিএসইর ওয়েবসাইটের যে সক্ষমতা, তাতে প্রতি সেকেন্ডে একসঙ্গে ৪ হাজার ৮০০ হিট নিতে পারে। কিন্তু গতকাল লেনদেন শুরুর পরপর প্রতি সেকেন্ডে ওয়েবসাইটটিতে হিট হয় ৫ হাজারের বেশি। এতে ওয়েবসাইটটির গতি কমে যায়। তাতে তাৎক্ষণিকভাবে তথ্য-উপাত্ত (রিয়েল টাইম ডেটা) পাওয়া থেকে বঞ্চিত হন ওয়েবসাইট ব্যবহারকারী বা বিনিয়োগকারীরা। পরে হিট কমিয়ে দিয়ে ওয়েবসাইটের স্বাভাবিক অবস্থা ধরে রাখা হয়। একই অবস্থা ছিল ডিএসইর মোবাইল অ্যাপেও।ডিএসইর সংশ্লিষ্ট সূত্রটি আরও জানায়, ডিএসইর মোবাইল অ্যাপের যে সক্ষমতা, তাতে প্রতি সেকেন্ডে একসঙ্গে ৩০০ জন ব্যবহারকারী বা বিনিয়োগকারীর হিট নিতে পারে অ্যাপটি। কিন্তু গতকাল লেনদেন শুরুর বিভিন্ন পর্যায়ে গিয়ে এ অ্যাপে বিনিয়োগকারীর হিট প্রতি সেকেন্ডে ৫০০ ছাড়িয়ে যায়। যখনই হিট ৫০০ ছাড়িয়েছে, তখনই অ্যাপ ব্যবহারকারীরা কোনো লেনদেন করতে পারেননি। পরে হিট কমে গেলে লেনদেনও স্বাভাবিক হয়। এভাবে দিনভর বিভিন্ন সময়ে হিট বেড়ে যাওয়ার কারণে মোবাইল অ্যাপের লেনদেনে বিঘ্ন ঘটে। বিনিয়োগকারীদের ভার নিতে না পেরে ডিএসইর ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের স্বাভাবিক কার্যক্রম লেনদেন চলাকালে হঠাৎ হঠাৎ ব্যাহত হয়। তাতে লেনদেনে বিঘ্ন ঘটে।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল থেকে ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপসহ লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত কোনো সমস্যা যাতে না হয়, সে জন্য প্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিকল্প একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের অনেকে বলছেন, কারিগরি ত্রুটির কারণেই লেনদেন বিঘ্নিত হয়েছে।

BDFOREX TRADER
2021-01-11, 07:32 PM
অনেক বিনিয়োগকারি রবির শেয়ার ক্রয় করতে চাচ্ছেন কিন্তু তারা ক্রয় করতে পারছেনা কারন রবির শেয়ার হল্টেড। হল্টেড এর অর্থ হল যখন কোন শেয়ার বায়ারলেস অথবা সেলারলেস থাকে তখন সেই শেয়ারকে হলট্রেড বলা হয়ে থাকে। রবির শেয়ার ক্রয় করার অধিক চাহিদার প্রখান্তরে রবির শেয়ার বিক্রয় করার জন্য কোন বিনিয়োগকারি না থাকায় রবি হলট্রেড হয়। রবির শেয়ার এতবেশি হওয়া সত্ত্বেও রবির সেলার না থাকার কারনে রবির ট্রাঞ্জেকশন খুবি স্বল্প পরিমাণে হচ্ছে যার কারনে অনেক বিনিয়োগকারি রবির শেয়ার কিনতে চাইলেও রবির শেয়ার সেলারলেস হওয়ার কারনে অনেকেই রবির শেয়ার ক্রয় করতে পারছেনা। বিশেষ করে নতুন বিনিয়োগকারিরা আপনারা যখন শেয়ার ক্রয় করার অর্ডার প্লেস করেন দেখাযায় তার আগে লাখ লাখ বিনিয়োগকারিরা অর্ডার প্লেস করে রাখেন কিন্থু যেহেতু বাজারে রবির শেয়ারের সেলার কম থাকায় আপনাদের প্রত্যাশিত শেয়ার ক্রয় করতে পারছেনা। কিন্তু যখন শেয়ার বাজারে রবির শেয়ারের বায়ার ও সেলারের সমতা থাকবে তখন সবাই রবির শেয়ার ক্রয় করতে পারবেন।
13375

BDFOREX TRADER
2021-01-13, 06:30 PM
সুদিনে ফিরছে বাজার প্রতিদিনই ভাঙছে রেকর্ড, কেননা রীতিমতো রেকর্ড ভাঙার খেলায় মেতেছে দেশের পুঁজিবাজার। সূচকের মান আজ সাম্প্রতিক রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে তো কাল সেটিও পেছনে পড়ে যাচ্ছে—এমন ধারাই চলছে গত কিছুদিন হলো। গতকালও শেয়ার সূচকে বড় উত্থান দেখা গেছে। ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ উত্থান নিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স জোরগতিতে ৬ হাজার পয়েন্টের দিকে এগিয়ে চলেছে। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্সও গতকাল বড় উত্থান দেখেছে। এদিন সূচকটি বেড়েছে ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সূচকের পাশাপাশি গতকাল দেশের উভয় পুঁজিবাজারেই টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। এছাড়া একদিনের ব্যবধানেই ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। গতকাল লেনদেন শেষে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা, আগের দিন যা ছিল ৪ লাখ ৮১ হাজার ২৫১ কোটি টাকা। আর চলতি সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১৯ হাজার ২০৭ কোটি টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/2116355085.jpg

DhakaFX
2021-01-14, 03:30 PM
এক মাসে শেয়ারের দর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলোর বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদন্তের ঘোষণার পরদিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। তাই আজ শেয়ার দরে অস্বাভাবিক ওঠানামার কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশনা স্থগিত করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)।
13415

BDFOREX TRADER
2021-01-17, 06:19 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সূচক কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৫৮ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৮৫০ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ বাজারে ২ হাজার ৩৮৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ২ হাজার ৭০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টির, আর কমেছে ২৩১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/63112812.jpg
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২৪ দশমিক ১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৯ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৭ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৮ দশমিক ৮২ পয়েন্টে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৭২ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৩ শতাংশ কম।সিএসইতে ১৫১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৮৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮১টির, কমেছে ১৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর।

DhakaFX
2021-01-18, 06:06 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৮ দশমিক ৭২ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৩ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৮০১ দশমিক ৭২ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে মোট ১ হাজার ৫১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ২ হাজার ৩৪৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৬২টির দর বেড়েছে, ২২২টির কমেছে এবং ৭২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1096802410.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৪৯ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ১৬ হাজার ৮৯৮ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৯৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ১৫১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৪৩টির দর বেড়েছে, ১৬২টির কমেছে এবং ৫০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

DhakaFX
2021-01-19, 06:28 PM
দুই কার্যদিবস বাজার সংশোধনের পর মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারি) ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরেছে শেয়ারবাজার। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছে। মূলত বীমা কোম্পানির ওপর ভর করে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফিরেছে শেয়ারবাজার। এদিন লেনদেনের শুরু থেকেই একের পর এক বীমা কোম্পানির শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যে প্রায় সবকটি বীমা কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে যায়। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত বীমা কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ার দাপট অব্যাহত থাকে। এতে দিনের লেনদেন শেষে তালিকাভুক্ত ৪৯টি বীমা কোম্পানির মধ্যে ৪৬টির দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। এর মধ্যে ৪৫টিই দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। বাকি তিনটি কোম্পানির শেয়ার দাম অপরিবর্তিত থাকে। বীমা কোম্পানির দাম বাড়ার ইতিবাচক প্রবণতা অন্য খাতের ওপর পড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে মাত্র ১৮১টি প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১০৬টির। ৭০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অবশ্য পতনের খাতায় নাম লেখায় বেশিরভাগ ব্যাংক। যে কারণে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পরও সূচকের বড় উত্থান হয়নি। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮২০ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান মূল্য সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও মোটা অঙ্কে কমেছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ৫১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এ হিসেবে লেনদেন কমেছে ২২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে রবির শেয়ার। কোম্পানিটির ১৪৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ১৩১ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সামিট পাওয়ার।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে ডিএসইতে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, সিটি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, লাফার্জহোলসিম, ন্যাশনাল ব্যাংক এবং বিডি ফাইন্যান্স।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯০টির এবং ৫৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1777338143.jpg

DhakaFX
2021-01-20, 03:18 PM
আগামী এপ্রিল থেকে দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন নিয়মে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর শেয়ার বিলির নিয়ম করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আগের লটারির ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন নিয়মে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বণ্টন হবে আনুপাতিক হারে। অর্থাৎ, আইপিওতে যারা আবেদন করবেন, তারা সবাই শেয়ার পাবেন।
কিন্তু তাতে লাভ কী হবে? বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এই নিয়মের ফলে সবাই শেয়ার পাবে। নিলাম হবে না বলে আগের মত আইপিওতে শেয়ারের দাম অযৌক্তিকভাবে বেড়ে যাবে না। আইপিওর নিলামে শেয়ারের দাম অযৌক্তিকভাবে বেড়ে যাওয়া ঠেকিয়ে দেবে নতুন নিয়ম, যার সুফল পাবে পুঁজিবাজার। গত বছরের শেষ দিন বাংলাদেশ সিকিউরিটজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) নতুন পদ্ধতিতে আইপিওর শেয়ার বণ্টনের এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিল। বিএসইসির পক্ষ থেকে বলা হয়, বিনিয়োগকারীদের ‘দীর্ঘমেয়াদে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে উত্সাহী করতেই’ এ নতুন পদ্ধতি। নতুন নিয়মে শর্ত দেওয়া হয়েছে, আইপিওতে আবেদনের আগে একজন বিনিয়োগকারীর তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ বা সেকেন্ডারি মার্কেটে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে। আইপিওতে বিনিয়োগের জন্য আগে এ নিয়ম ছিল না। কমিশনের মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই নিয়ম পরিপালন করতে হলে পুঁজিবাজারে নতুন টাকা ঢুকবে। কারণ আইপিওতে আবেদন করার আগে সেকেন্ডারি মার্কেটে আগে বিনিয়োগ থাকতে হবে। এছাড়া আইপিওতে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারীকে ন্যূনতম ১০ হাজার টাকার শেয়ারের জন্য আবেদন করতে হবে। কেউ চাইলে ১০ হাজার টাকার গুণিতক হারে আবেদন করতে পারবেন।
13481

DhakaFX
2021-01-21, 06:16 PM
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৮ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৮৩৬ দশমিক ১৮ পয়েন্টে অবস্থান নেয়। এ বাজারে ১ হাজার ২১৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ২০৩ কোটি টাকা কম। বুধবার ১ হাজার ৪১৬ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৪৩টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৫টির। ডিএসইর অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৪ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৮ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1132254767.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৪ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২১ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৫৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৫৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৯টির, কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির দর।

DhakaFX
2021-01-24, 06:13 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২০ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৮১৫ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এ বাজারে একহাজার ৪৫৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ২১৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, আর কমেছে ২০২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৭ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২১০ দশমিক ১৯ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1129372163.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৪ দশমিক ৯২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ২১ শতাংশ কম।সিএসইতে ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৫৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৭টির, কমেছে

DhakaFX
2021-01-25, 06:20 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।সোমব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ২৫ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৭৮৯ দশমিক ৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এ বাজারে ১ হাজার ৫৮৫ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ৪৫৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৬টির, আর কমেছে ২০২টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৮১টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৪২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৯৬ দশমিক ৯১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ১৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০২ দশমিক শূণ্য ১ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1455324381.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০৮ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৭৮ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৬৪ শতাংশ কম।সিএসইতে ৫২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৪টির, কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর।

DhakaFX
2021-01-27, 06:12 PM
সপ্তাহের চতুর্থ দিন বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক সামান্য বেড়েছে।বুধবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৭১৪ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৫৮৮ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৪ শতাংশ বেশি।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনে আগের দিনের তুলনায় কমে গেছে। বুধবার ৯০৫ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ১ হাজার ১২৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৮টির, আর কমেছে ১২৫টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৭৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭৮ দশমিক ৬০ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1076862957.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মঙ্গলবার ৪৭ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৩টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির দর।

FXBD
2021-01-28, 06:27 PM
সপ্তাহের শেষ দিন সূচক সামান্য বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।বৃহস পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা দশমিক ১৭ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৭২৪ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৬৭৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে । বৃহস্পতিবার এই বাজারে ৯৪১ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৯০৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ১৩১টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৪টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮০ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯১ দশমিক ২১ পয়েন্টে।
http://forex-bangla.com/customavatars/471495563.jpg
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বৃহস্পতিবার ৪৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬০টির দর।

DhakaFX
2021-02-01, 06:57 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (১ ফেব্রুয়ারি) পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে।রোববারও (৩১ জানুয়ারি) সূচকের বড় পতন হয় পুঁজিবাজারে।ডিএস ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৫৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৪ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২৫৪ ও ২১২৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।সোমবার ডিএসইতে ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮২৩ কোটি ১০ লাখ টাকার।এদিন ডিএসইতে ৩৫৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টি কোম্পানির, কমেছে ১৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।সোমবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বিটিএবিসি, লংকাবাংলা, রবি, বেক্সিমকো ফার্মা, বিকন ফার্মা, এনার্জিপ্যাক, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা ও এসএস স্টিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/272764290.jpg
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ২৯৬ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।এদিন সিএসইতে ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৫৫ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে ৮২ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছিল।

DhakaFX
2021-02-02, 06:12 PM
বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে টানা তৃতীয় দিনের মত সূচক পতন হয়েছে।মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৫৬৪ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট হয়েছে।গত সপ্তাহের শেষ দিন ২৮ জানুয়ারি ডিএসইএক্স ছিল ৫ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে। এরপর চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই সূচক কমেছে। এ নিয়ে গত তিন দিনে ১৬০ পয়েন্ট হারিয়েছে ডিএসইর প্রধান সূচক।দীর্ঘ খরার পর চলতি বছরের শুরুতে শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব দেখা দেয়। সূচক বাড়তে বাড়তে ১৪ জানুয়ারি ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টের ঘরে পৌঁছায়। সে হিসেবে গত ১৩ কার্যদিবসে সূচক কমেছে ৩৪৫ পয়েন্ট।
মঙ্গলবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের দিনের তুলনায় কমেছে। মোট ৭০২ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, সোমবার যা ৭১৮ কোটি ২২ লাখ টাকা ছিল।বাজার চাঙ্গা হওয়ার পর গত ১৭ জানুয়ারি ২ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ঢাকার পুঁজিবাজারে। পরের ১৩ কার্যদিবসে তা এক তৃতীয়াংশে নেমে এসেছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ৯০টির দর বেড়েছে, ১৪৭টির কমেছে এবং ১১৮টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1839442958.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৯৯ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬১ শতাংশ কমে ১৬ হাজার ১৯৭ পয়েন্ট হয়েছে।সিএসইতে বৃহস্পতিবার ১০০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ২৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ছিল।এ বাজারে লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৭১টির দর বেড়েছে, ১০৫টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

DhakaFX
2021-02-03, 06:41 PM
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১১টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট কমে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২৪৩ ও ২১১৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। বুধবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ১১১টি কোম্পানির শেয়ার। বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- মীর আকতার, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, রবি, লংকাবাংলা, এনার্জিপ্যাক, বিডি ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, সামিট পাওয়ার ও লার্ফাজহোলসিম। এর আগে লেনদেন শুরুর প্রথম ১০ মিনিটে ডিএসইর সূচক বাড়ে ২২ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ৪ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/668545367.jpg
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন বেলা ১১টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৮টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪৮টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

SaifulRahman
2021-02-22, 06:42 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের শেয়ারের ব্যাপক দরপতন হয়েছে।সোমবার প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯০ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৩৮৫ দশমিক ২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার বাজারে লেনদেনও আড়াইশ কোটি টাকার বেশি কমে ৫০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এদিন ৪৬৭ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিন ৬৯৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৩টির, আর কমেছে ২১৯টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৮ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৭ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো, রবি আজিয়াটা, বিএটিবিসি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো ফার্মা, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, জিপি এবং বেকন ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো- আল হাজ টেক্সটাইল, ওয়াল্টন, ইউনিলিভার, গোল্ডেন সন, আরডি ফুড, বাংলাদেশে ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোস্পানি, রেকিট, এমআই সিমেন্ট, মেরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং রিজেন্ট টেক্সটাইল।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, মীর আখতার, রবি, জুট স্পিনার্স, সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স, সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, প্যারামাউন্ট, পদ্মা লাইফ, রূপালী ইন্সুরেন্স এবং তৌফিকা ফুডস।
http://forex-bangla.com/customavatars/143457463.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৫৬ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৫৬৫ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৬২ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) বুধবার ৪১ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির দর।

DhakaFX
2021-02-23, 03:13 PM
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আট প্রস্তাবনা রয়েছে। মুলত পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি আনার জন্য কাজ করছে কমিশন। তবে ভালো কোম্পানি বাজারে আনতে হলে কিছু প্রণোদনা দিতে হবে। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে আগামী বাজেটে (২০২১-২২) সাত থেকে আটটি প্রস্তাবনা পাঠাচ্ছে বিএসইসি। এই প্রস্তাবনাগুলো গ্রহণ করা হলে পুঁজিবাজারে ভালো কিছু হবে। যার মধ্যে অন্যতম হলো তালিকাভুক্ত এবং তালিকাভুক্ত নয়; এমন কোম্পানির কর হারের ব্যবধান। বর্তমানে এটি রয়েছে সাড়ে ৭ শতাংশ। আমরা এটি ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাবনা রয়েছে।
দ্বিতীয়ত হলো-পুঁজিবাজারের স্বার্থে আইসিবিকে শক্তিশালী করার জন্য বিশেষ ফান্ড দেওয়া।
তৃতীয়ত, বন্ড মার্কেটকে গতিশীল করার জন্য কর সুবিধা বাড়ানো। জিরো-কুপন বন্ডের মতো অন্য বন্ডে কর সুবিধা। বিশেষ করে সুকুক বন্ড।
চতুর্থ হলো দৈত কর হার প্রত্যাহার করা। বর্তমানে একটি কোম্পানি কর পরিশোধ করে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। আবার বিনিয়োগকারীরা আলাদা কর পরিশোধ করার সময়; ওই টাকার উপর আবার কর দিতে হয়। এতে করে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছ।
পঞ্চম হলো মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর হার অনেক বেশি। এটিকে কমানোর জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1293664382.png

BDFOREX TRADER
2021-02-24, 02:27 PM
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে নিম্নমুখি হচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। সূচকের পয়েন্ট হারানোর পাশাপাশি এ সময়ে দৈনিক গড় লেনদেনও ২ হাজার ৩০০ কোটি থেকে নেমে ৫০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও পতনের ধারায় রয়েছে শেয়ারবাজার। দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির চাপে গতকাল ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। অবশ্য এদিন এক্সচেঞ্জটিতে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ২৬ দশমিক ৭ শতাংশ। দেশের আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও গতকাল সূচক ও লেনদেনের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/913893624.jpg
গতকাল লেনদেনের শুরু থেকেই শেয়ার বিক্রির চাপে পয়েন্ট হারাতে থাকে সূচক। স্থানীয় ব্যক্তিশ্রেণীর বড় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশী বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও থেকে গতকাল শেয়ার বিক্রির চাপ দেখা গেছে। গতকাল সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ারের দর পতনের কারণে এদিন ১৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক। এছাড়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনের কারণে ১৩ দশমিক ৪২, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ের দর পতনে ১০ দশমিক ৬১, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানির (বিএটিবিসি) দর পতনে ৫ পয়েন্ট এবং ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারের দর পতনের কারণে ৩ দশমিক ২৯ পয়েন্ট হারিয়েছে সূচক।

খাতভিত্তিক লেনদেন চিত্রে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩৪ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ শতাংশ দখলে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতের। ৮ শতাংশ করে দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। আর লেনদেনের ৭ শতাংশ দখলে নিয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে শীর্ষ সিকিউরিটিজ ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, রবি আজিয়াটা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, সামিট পাওয়ার, গ্রামীণফোন ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।

গতকাল এক্সচেঞ্জটিতে দরবৃদ্ধির (সমাপনী দরের ভিত্তিতে) তালিকায় শীর্ষে ছিল জিবিবি পাওয়ার, আমান কটন, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, রবি আজিয়াটা, তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামিক ফাইন্যান্স, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, রেকিট বেনকিজার, রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স ও রানার অটোমোবাইলস।

অন্যদিকে গতকাল ডিএসইতে দরপতনে শীর্ষে ছিল এনসিসিবি মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, বেক্সিমকো লিমিটেড, ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, জেএমআই সিরিঞ্জেস অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইসেস, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, জিলবাংলা সুগার, ন্যাশনাল হাউজিং, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল ।

সিএসইতে গতকাল সিএসসিএক্স সূচক দিনের ব্যবধানে ১১০ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ২৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের কার্যদিবসে সূচকটির অবস্থান ছিল ৯ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ১৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৪৫টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ৯৯টি আর অপরিবর্তিত ছিল ৫১টির বাজারদর। এদিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৪১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-02-25, 04:33 PM
পাঁচ কার্যদিবস পতনের পর শেষ কর্ম দিবসে সূচকে উত্থান দেখা গেছে। সূচকে পতন হয়েছিল গত সপ্তাহের শেষ তিন কার্যদিবসে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও এ পতন অব্যাহত ছিল। তবে টানা পাঁচ কার্যদিবসে পতনের পর গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে বড় উত্থান হয়েছে। গতকাল সূচকটি প্রায় ৬৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেন কমেছে। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ৫ হাজার ৩১৭ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা ৫ হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়ে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ৫৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ১৭ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে দিনশেষে ১ হাজার ২২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ৭ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৯০টির, কমেছে ৩৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১৮টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৪ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত।
http://forex-bangla.com/customavatars/237268629.jpg

DhakaFX
2021-02-28, 07:15 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক কমেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪০৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭৪৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, আর কমেছে ১২০টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২৬টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৩ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২২২ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ৫৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে।ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমেকা, রবি, বিএটিবিসি, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা, লাফার্জ, বেক্সিফার্মা, ওয়ালটন, জিবিবিপাওয়ার এবং ফার্মা ।দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-আনোয়ার গেলভানাইজিং, জিকিউ বলপেন, ইজেনারেশন লিমিটেড, এসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড, দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড, ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, লিবরা ইনফিউশন লিমিটেড, সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড এবং ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড।দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড, বেক্সিমেকা, লংকাবাংলা, গোল্ডেন সন লিমিটেড, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফ্যাস ফাইন্যান্স লিমিটেড, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিল এবং তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড।
http://forex-bangla.com/customavatars/158569902.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৬ দশমিক ৮০ কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩০ শতাংশ কম।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ২৪ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪টির দর।

SaifulRahman
2021-03-01, 04:02 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।আজ ডিএসইতে টাকার পরিমাণে ৬১৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৪২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকার।এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ১২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়েছে।সোমবার ডিএসইতে মোট ৩৫২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির, দর কমেছে ১০৫টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টি কোম্পানির।
http://forex-bangla.com/customavatars/487791431.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০২ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ৭০৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার।সিএসইতে মোট ২২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, দর কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টির।

Rakib Hashan
2021-03-03, 02:10 PM
#ACTIVEFINE, এর প্রাইস একদম তলায় অবস্থান করছে বলা যায় কারণ এই লেভেলে প্রাইস ছিল প্রায় 10, বছর আগে 2011, এর দিকে। এখন যেটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো 13, থেকে 20, এর মধ্যে একটা রেঞ্জ এর মধ্যে দিয়া যাচ্ছে কিন্তু সম্প্রতি 3 বার 20-22, এর রেজিস্টেন্স লেভেল সেটা ভাঙার চেষ্টা করেছে , অন্যদিকে সাপোর্ট লেভেল ধীরে ধীরে উপরের দিকে যাচ্ছে, lower প্রাইস 4 বার রেজেক্ট করেছে। একটা এসেন্ডিং ট্রায়াঙ্গল তৈরী করতেছে। যদি ট্রায়াঙ্গলটা ভাঙতে পারে তাহলে আশা করা যায় উপট্রেন্ডে এর শুরু হবে।
13815

DhakaFX
2021-03-07, 05:33 PM
সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক বেশ বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে।রোবব র ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৬৮ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৫৮৪ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। ডিএসইতে ৮৭৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা আগের কর্মদিবসে ৭০৭ টাকা ৫৪ লাখ ছিল।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২২টির, আর কমেছে ১৩৩টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১০০টির দর।ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৭ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৩ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৫৬ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্টে। কার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানি হলো-বিএটিবিসি, লাফার্জ, সামিট পাওয়ার, রবি, বেক্সিমকো, জিবিবিপাওয়ার, বেক্সফার্মা, লংকাবাংলা, ওরিয়নফার্মা এবং বিকন ফার্মা।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-লাফার্জ, বিএটিবিসি, সামিটপাওয়ার, ডাচবাংলা ব্যাংক, বার্জার, বিএসআরএম লিমিটেড, সিটি ব্যাংক, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা এবং ইফাদ অটোস।ঢাকার পুঁজিবাজারে দাম কমার তালিকার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেড, প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেড, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড, ই-জেনারেশন লিমিটেড, শ্যামপুর সুগার মিল, সাফকো স্পিনিং মিলস এবং ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক।
http://forex-bangla.com/customavatars/805655056.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২২৪ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ২০০ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ৪০ শতাংশ বেশি।চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) রো্ববার ৬২ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল
http://forex-bangla.com/customavatars/1291876235.jpg

DhakaFX
2021-03-10, 03:25 PM
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২২টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির পৌনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর ১৭ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫৭টি শেয়ার ২২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮ কোটি ৮৩ লাখ ২২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ম্যারিকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ১১ লাখ ৪ হাজার টাকার জিবিবি পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ২৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের। এছাড়া অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, বার্জার পেইন্টসের ১৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ১৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৮৩ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, মীর আখতারের ২৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৪ হাজার টাকার, রবি আজিয়াটার ২৩ লাখ ৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৬ লাখ ৯ হাজার টাকার, সিঙ্গার বিডির ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৪ লাখ ৫৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/213847019.png

FXBD
2021-03-21, 02:34 PM
গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। এছাড়া পতনের সপ্তাহে দেশের প্রধান পুুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার বাজার মূলধন। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকায়। অর্থাৎ চার কার্যদিবসের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ২৩ শতাংশ। বাজার মূলধনের পাশাপাশি গত সপ্তাহে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমেছে ৯৬৮ কোটি ১৩ লাখ টাকা। চার কার্যদিবসে ডিএসইতে ২ হাজার ৬২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ৫৯৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে প্রতি কার্যদিবসে গড়ে ৬৫৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৮৬৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ১৩৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪১ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৪৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৫৬৮ পয়েন্ট। এ সময়ে ৮১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমেছে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০। সপ্তাহ শেষে সূচকটির অবস্থান ছিল ২ হাজার ৭৩ পয়েন্টে, আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ১৫৪ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭২টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে সপ্তাহ শেষে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ২১০টির, অপরিবর্তিত ছিল ৮৬টির আর লেনদেন হয়নি চারটির।
http://forex-bangla.com/customavatars/1613069241.jpg
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। গত সপ্তাহে কোম্পানিটির মোট ২৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরেই ছিল রবি আজিয়াটা লিমিটেড। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির মোট ১৪৩ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড। চার কার্যদিবসে কোম্পানিটির মোট ১১১ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এছাড়া লেনদেনে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজের তালিকায় রয়েছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, লুব-রেফ (বাংলাদেশ) লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড ও ব্রিটিশ আমেরিকান বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটিবিসি) লিমিটেড। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে ১১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৫৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৩৮ কোটি ২০ লাখ টাকা বা ৫৪ দশমিক ২৮ শতাংশ। গত সপ্তাহে সিএসসিএক্স সূচক ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৫০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আলোচ্য সময়ে এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ১৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৭৭টির বাজারদর।

Tofazzal Mia
2021-03-24, 04:53 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/503781138.jpg
হঠাৎ করেই দেশের পুঁজিবাজারে বড় ঝাঁকুনি লেগেছে। বিশেষ করে গত সপ্তাহের শেষ ও চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বাজারে যেন ঝড় বইয়ে যায়। এ অবস্থায় বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় স্টেকহোল্ডারদের সাথে গতকাল রোববার (২২ মার্চ) বৈঠকে বসেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ছিল-ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ), বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং শীর্ষ ১০ ব্রোকারহাউজ। বৈঠকে স্টেকহোল্ডাররা বাজারে সৃষ্ট অস্থিরতার কারণ হিসেবে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন। পাশাপাশি বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানো ও তা ধরে রাখতে বেশ কিছু প্রস্তাব করেন তারা। স্টেকহোল্ডারদের মতে, বাজারে বিদ্যমান অস্থিরতার পেছনে আছে করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে বাজার বন্ধ রাখার গুজব, তারল্য ঘাটতি, অতিরিক্ত আইপিও ইত্যাদি। তারা বাজারে তারল্য বাড়ানোর স্বার্থে মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সর্বোচ্চ সুদ হারের (১২%) পুনঃবিবেচনার প্রস্তাব করেন। এর দাবি হিসেবে তারা বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলোর কাছে মার্জিন দেওয়ার মতো নিজস্ব কোনো তহবিল নেই। তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা থেকে গ্রাহকদেরকে মার্জিন ঋণ দেন। কিন্তু যতই সিঙ্গেল ডিজিটের কথা বলা হোক, বাস্তবে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজগুলো সিঙ্গেল রেটে (এক অঙ্কের সুদ হার) ঋণ নিতে পারে না। উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে ১২ শতাংশ হারে মার্জিন দিলে তাদের লোকসানে পড়তে হবে। এমনকি ৯ শতাংশে ঋণ পেলেও ১২ শতাংশে মার্জিন ঋণ দেওয়া কঠিন। কারণ তাদের তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয় ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো মার্জিন ঋণ গুটিয়ে নিতে থাকায় বাজারে তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। এছাড়া ঘন ঘন আইপিও আসার কারণেও সেকেন্ডারি মার্কেটে তারল্য ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। তাই বাজারে তারল্য বাড়াতে আইপিওর লাগাম টানা ও মার্জিন ঋণের বেঁধে দেওয়া সুদ হার পর্যালোচনা করা দরকার। উল্লেখ, গত ১২ জানুয়ারি বিএসইসি মার্জিন ঋণের সর্বোচ্চ সুদ হার বেঁধে দেয়। বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে, ব্রোকারহাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো যে সুদ হারে ঋণ নেবে, তার চেয়ে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ সুদ বেশি নিতে পারবে গ্রাহকদের কাছ থেকে। তবে কোনোভাবেই ওই ঋণের সুদহার ১২ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই সুদহার কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুরোধ ও বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় সর্বোচ্চ সুদহার বাস্তবায়নের সময়সীমা পিছিয়ে ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।

DhakaFX
2021-03-25, 11:08 AM
http://forex-bangla.com/customavatars/1292709320.jpg
টানা তিন কার্যদিবস পতনের পর সোমবার ঘুরে দাঁড়িয়েছিল দেশের শেয়ারবাজার। পরের দিন মঙ্গলবার কোনো রকমে পতন থেকে রক্ষা মিলেছিল। তবে গতকাল আর শেষ রক্ষা হয়নি। দুই কার্যদিবস বাদে ফের ধস নেমেছে সূচকে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স গতকাল কমেছে ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এদিকে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে।
৫ হাজার ৪১৪ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করেছিল ডিএসইএক্স। লেনদেন শেষে তা কমে ৫ হাজার ৩৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে সূচকটি কমেছে ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৩৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ২ হাজার ২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৬৩ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল প্রায় ১৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২৩৭ পয়েন্ট।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ২৩টির, কমেছে ২৩৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৯৬টি সিকিউরিটিজের বাজারদর।

খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৭ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১২ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত। গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড, এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক লিমিটেড, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, সামিট পাওয়ার লিমিটেড, রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেড, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
গতকাল ডিএসইতে সমাপনী দরের ভিত্তিতে দর বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০ সিকিউরিটিজ ছিল প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড, আজিজ পাইপস লিমিটেড, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, নাভানা সিএনজি লিমিটেড, পূবালী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেড ও তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল প্রধান সূচক সিএসসিএক্স দিনের ব্যবধানে প্রায় ১৪৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৯ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে, আগের দিন শেষে যা ছিল ৯ হাজার ৪৫৩ পয়েন্ট। এদিন এক্সচেঞ্জটিতে লেনদেন হওয়া ২২৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩টির, কমেছে ১৪৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৪১টর বাজারদর।
গতকাল ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমলেও সিএসইতে তা অনেকটা বেড়েছে। ডিএসইতে এদিন মোট ৫৮০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ হাতবদল হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬৩১ কোটি ৭ লাখ টাকা। সিএসইতে গতকাল ১৭৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকার সিকিউরিটিজ লেনদেন হয়েছে, আগের কার্যদিবসে যা ছিল মাত্র ২৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।

DhakaFX
2021-03-28, 02:48 PM
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৮ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।রোববার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১২১৮ ও ২০২০ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। রোববার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৬টি কোম্পানির শেয়ার। রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-বেক্সিমকো লিমিটেড, বিডি ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা, রহিমা ফুড, রবি, জিবিবি পাওয়ার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক ও বেক্সিমকো ফার্মা। এর আগে এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইর সূচক কমে ৪ পয়েন্ট। এরপর ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ১৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩২৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1300111819.jpg
অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৪২৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ১৩টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি কোম্পানির দর। অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানি শেয়ারের দর।

BDFOREX TRADER
2021-04-01, 12:55 PM
তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে ডিএসইএক্স, সূচকে বড় ধরনের পতনের মধ্য দিয়ে গতকালের লেনদেন শেষ করেছে দেশের পুঁজিবাজার। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে তিন মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে। ৫ হাজার ৩৭৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকালের লেনদেন শুরু করা ডিএসইএক্স দিনশেষে ৫ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সর্বশেষ গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর সূচকটির অবস্থান ছিল এর চেয়ে কম (৫ হাজার ২১৮ পয়েন্ট)। গতকাল ডিএসইএক্স কমেছে ৯৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স কমেছে ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। সূচকের পাশাপাশি এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে। ডিএসইর ব্লু চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৪২ পয়েন্ট বা ২ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ কমে গতকাল লেনদেন শেষে ১ হাজার ৯৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ২ হাজার ৩৬ পয়েন্ট। এক্সচেঞ্জটির শরিয়াহ সূচক ডিএসইএসও গতকাল প্রায় ১৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমে দিনশেষে ১ হাজার ২০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ১ হাজার ২২১ পয়েন্ট। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৯টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ২৫৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৮০টি সিকিউরিটিজের বাজারদর। খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিবিধ খাত। ১৫ শতাংশ দখলে নিয়ে এরপর রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এছাড়া ১১ শতাংশ দখলে নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত।
http://forex-bangla.com/customavatars/2107160234.jpg

DhakaFX
2021-04-04, 06:33 PM
করোনা পরিস্থিতিতে ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও খোল থাকবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এমন সিদ্ধান্ত নিলেও তা কাজে আসেনি। সরকার ঘোষিত সাত দিনের লকডাউন শুরু হচ্ছে সোমবার। এই আতঙ্কে আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের হয়েছে। ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৪ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৩.৪৪ শতাংশ বা ১৮১.৫৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮.৯৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩৬.৩৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৬৬.১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯০১.১২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ২৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৬ হাজার ২৪টি শেয়ার ১ লাখ ২১ হাজার ৫৩৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫২১ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
14054
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ৩.৫৫ শতাংশ বা ৫৪২.০৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৭১৪.৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৩.৫২ শতাংশ বা ৩২৪.৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮৭৮.৩৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৩৮ লাখ ৯১০ টাকা।

DhakaFX
2021-04-05, 04:05 PM
করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনের প্রথম দিনে দেশের উভয় পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বমূখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রথম ২০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা। এই সময়ে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আলোচ্য সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে পাঁচ হাজার ১৫২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৪ প*য়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ১৮০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৯৩৫ পয়েন্টে। আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়ায় ৩৭ কোটিয় ৮৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, উল্লিখিত সময়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২১২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬০টির। কমেছে ১৩টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯ টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
14065

DhakaFX
2021-04-06, 01:56 PM
গেল এক বছরের বেশি সময় ধরে করোনা ইস্যুতে পুঁজিবাজারে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মাঝখানে এই আতঙ্ক কেটে যাওয়ায় পুঁজিবাজারে প্রাণ ফিরে এলেও আবারও লকডাউন ইস্যুতে দুশ্চিন্তায় মধ্যে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে গত দুই কার্যদিবস ধরে সূচকের ব্যাপক উত্থান ও আজকে মাত্র দুই ঘন্টার ব্যবধানে ৫০০ কোটির ওপরে লেনদেন হওয়াতে সেই আতঙ্ক কিছুটা কাটতে শুরু করেছে। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কম থাকায় বড় বিনিয়োগকারীরা সুযোগটি কাজে লাগানোর জন্য বাজারমুখী হচ্ছেন। মঙ্গলবার বিভিন্ন সিকিউরিটিজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/723326061.jpg
এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৬ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ২ শতাংশ বা ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪০টির, কমেছে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১৭ হাজার ৪৬১টি শেয়ার ৯৫ হাজার ১৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। গত ৫ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৭৩ শতাংশ বা ৮৮.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ১৭৭.৪৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৮২.৭২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৪৪.৬৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৩১টির, কমে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয় ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬ কোটি ৬০ লাখ ৮৬ হাজার ১৬৩টি শেয়ার ৫৬ হাজার ৪৫০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৭১ কোটি ৮৪ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.৯৮ শতাংশ বা ২৯৭.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ২৬১.৭১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.৯৮ শতাংশ বা ১৭৮.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২০৭.৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১৮৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৬টির, কমেছে ১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি ৮৯ লাখ ৯৩ হাজার ২৭৯ টাকা।

DhakaFX
2021-04-07, 05:24 PM
পুঁজিবাজারে সূচকের টানা উত্থান ও লেনদেন বৃদ্ধিতে ফের আশাবাদি হয়ে উঠছেন বিনিয়োগকারীরা। মাত্র দুই ঘন্টার সময়ের মধ্যে লেনদেনের পরিমাণ ৬০০ কোটির কাছাকাছি যাওয়া বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এদিকে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ৭ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৬ শতাংশ বা ৫৫.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৩৭.৩৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১২১৪.১৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২২.৯৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৯টির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ১৯ লাখ ৮০ হাজার ১৭৫টি শেয়ার ১ লাখ ৪ হাজার ১৪৪ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ ২৯ হাজার টাকা। গতকাল ৬ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ২ শতাংশ বা ১০৩.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ২৮১.৩৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ২০৪.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪৩.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৮৮.২৬ পয়েন্টে। গতকাল লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৪০টির, কমে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয় ৯১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৪৬ লাখ ১৭ হাজার ৪৬১টি শেয়ার ৯৫ হাজার ১৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫০৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৭৪ কোটি ৬ লাখ হাজার টাকা।
14098
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৩ শতাংশ বা ১৭৩.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪৩৪.৯১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.১৪ শতাংশ বা ১০৪.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩১২.২৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪০টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ ৩১ হাজার ৫৫ টাকা।

DhakaFX
2021-04-08, 11:51 AM
৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ও পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রাথমিকভাবে ৬৬টি কোম্পানি থেকে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হল। যা গতবছরের ১৯ মার্চ করোনা মহামারির কবলে পতনরোধে দেওয়া হয়েছিল। জানা গেছে, বর্তমানে ১১০টি কোম্পানি সিকিউরিটিজ ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এরমধ্যে ৬৬টি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হল। বাকিগুলোর ক্ষেত্রে পরবর্তীতে সম্ভবত ২ ধাপে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা তুলে নেওয়া হবে।
14101
ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নেওয়া কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পিপলস লিজিং (যদিও লেনদেন বন্ধ), আরএন স্পিনিং, বিডি সার্ভিসেস, জাহিন স্পিনিং, রিং সাইন, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ফনিক্স ফাইনান্স মিউচুয়াল ফান্ড, নূরানী ডাইং, রিজেন্ট টেক্সটাইল, সিইএমএল গ্রোথ ফান্ড, ইভিন্স টেক্সটাইল, প্যাসিফিক ডেনিম, মেট্রো স্পিনিং, কাট্টালি টেক্সটাইল, ফার কেমিক্যাল, দেশবন্ধু পলিমার, ইয়াকিন পলিমার, সাফকো স্পিনিং, ওয়েস্টার্ন মেরিন, সেন্ট্রাল ফার্মা, বিচ হ্যাচারী, সিমটেক্স, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, হামিদ ফেব্রিক্স, প্রাইম টেক্স, সায়হাম কটন, বিবিএস, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, এএফসি অ্যাগ্রো, বেঙ্গল উইন্ডসর, খুলনা প্রিন্টিং, সিলভা ফার্মা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, আর্গন ডেনিম, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, শাশা ডেনিম, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, এস্কোয়ার নিট, ভিএফএস থ্রেড, আইপিডিসি, ফনিক্স ফাইনান্স, এডভেন্ট ফার্মা, আরএসআরএম স্টিল, কুইন সাউথ টেক্সটাইল, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, রূপালী ব্যাংক, সায়হাম টেক্সটাইল, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, নাভানা সিএনজি, ডেসকো, ইউনিক হোটেল, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ, উসমানিয়া গ্লাস, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, দুলামিয়া কটন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও এমএল ডাইং।

DhakaFX
2021-04-11, 02:53 PM
ফ্লোর সংশোধনেও কাজ হয়নি: সপ্তাহের প্রথম দিন বড় দরপতন হয়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। গেল সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ফ্লোর প্রাইস ইস্যুতে ব্যাপক দরপতন দিয়ে লেনদেন শেষ হয়। আজ সপ্তাহের শুরুর দিনটিও সেই আতঙ্ক কাটিয়ে উঠানো সম্ভব হয়নি। যদিও নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফ্লোর প্রাইসের ইস্যুতে সিদ্ধান্তে সংশোধন করেছে। কিন্তু সেই সংশোধনেও কাজ হয়নি। ব্যাপক দরপতন দিয়ে আজ সপ্তাহ শুরু হয়েছে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৯০ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে পাঁচ হাজার ১৬৪ দশমিক ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেনও আগের কর্মদিবসের তুলনায় কমেছে। রোববার ঢাকায় ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আগের কর্মদিবসে ৪৭৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২৬৪টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২০ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৭৭ দশমিক ৬১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৩৭ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৫২ দশমিক ৯২ পয়েন্টে।
ঢাকার পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি শেয়ার হচ্ছে, বেক্সিমকো, রবি, বিডি ফাইন্যান্স, পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স, প্রিমিয়ার ব্যাংক, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, লংকাবাংলা, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
ঢাকায় দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০ কোম্পানি হচ্ছে, ইস্টার্ন ব্যাংক, হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস, পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, বিডি ফাইন্যান্স, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে, রানার অটোজ, মতিন স্পিনিং, এস্কয়ার নিট কম্পোজিট এবং ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
দাম কমার শীর্ষ রয়েছে ইনডেক্স এগ্রো, রহিমা ফুড, জিকিউ বলপেন, আরএকে সিরামিকস, জিল বাংলা সুগার মিলস, বিডিথাই, মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ, ঢাকা ডাইং, বে-লিজিং এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এবং আমান কটন ফাইব্রাস লিমিটেড।
http://forex-bangla.com/customavatars/749086839.jpg
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৪৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৯৮৩ দশমিক ৬ পয়েন্টে। সিএসইতে রোববার ১৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ২৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির দর।

DhakaFX
2021-04-12, 02:24 PM
টানা ২ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের পর আজ আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)এর সূচকের উত্থান হয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বেশিভাগ শেয়ার দর ও লেনদেন। আজ ১২ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৫ শতাংশ বা ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৬০.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টির, কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৬০ হাজার ৩১টি শেয়ার ৯৩ হাজার ৩৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৪৯৪ কোটি ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা। গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৭১ শতাংশ বা ৯০.০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছিল ৫ হাজার ১৬৪.৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২০.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ১৭৭.৬১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৭.৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১ হাজার ৯৫২.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৪টির, কমেছিল ২৬৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ৩৩২টি শেয়ার ৯১ হাজার ৩৫২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ ৩ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৩৭ কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1700811271.jpg
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৪ শতাংশ বা ৫১.১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৩৪.৭২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.১৬ শতাংশ বা ১৫.০৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৪.৮৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯২টির, কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৮ লাখ ৯১ হাজার ৫২৯ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-04-13, 05:33 PM
করোনা পরিস্থিতির কারণে আগামীকাল থেকে টানা ৮ দিন পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। সে কারণে আজ শেষ দিনে সেল প্রেসার তৈরি হবে এমনটাই আশঙ্কা করছিলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। কিন্তু আলোর ঝলক দিয়ে আজ পুঁজিবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার ১৩ এপ্রিল সূচক ও লেনদেন উভয়ই বেড়েছে। আজ ১৩ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৩৫ শতাংশ বা ৭০.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৫৮.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯৮.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৬.৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৯৭.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২২৮টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার ১ লাখ ৩ হাজার ৮৯৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫১১ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৫ শতাংশ বা ২৩.৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ১৮৮.২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৮২.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৬০.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৫৮টির, কমে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৬০ হাজার ৩১টি শেয়ার ৯৩ হাজার ৩৬৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৪৯৪ কোটি ২৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৬২ লাখ ৪২ হাজার টাকা।

এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২৩ শতাংশ বা ১৮৫.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ১৯৪.৪৫ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.২৪ শতাংশ বা ১১২.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ১৬৭.৫২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২১৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৬৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬২৬ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-04-15, 06:17 PM
আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের পাশাপাশি আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। জানা যায়, আজ ১৫ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৮ শতাংশ বা ৫১.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩১০.১৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২০৯.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৬.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার ৭২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭ হাজার ৩৮৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫৫৬ কোটি ৪২ লাখ ১২ হাজার টাকা। গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.৩৫ শতাংশ বা ৭০.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ২৫৮.৫০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ১৯৮.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৩৬.৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ৯৯৭.৬৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২২৮টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৪ কোটি ৬৪ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার ১ লাখ ৩ হাজার ৮৯৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৫১১ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৪৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1399968424.jpg
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.২১ শতাংশ বা ১৮৪.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৩৭৯.২১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১.২০ শতাংশ বা ১১০.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২৭৭.৮১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৯৩ টাকা।

DhakaFX
2021-04-18, 02:27 PM
আজ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সূচকের পাশাপাশি আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন দুটোই বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ১৮ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৯ শতাংশ বা ২১.২৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৩১.৪২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১১.৫৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১৩.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪০.২৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮০টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫৩টি শেয়ার ১ লাখ ১৪ হাজার ৮১২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৬০২ কোটি ৭৬ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
গত কার্যদিবসে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৮ শতাংশ বা ৫১.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছিল ৫ হাজার ৩১০.১৮ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১ হাজার ২০৯.০৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ২ হাজার ২৬.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২১৬টির, কমেছে ৯০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার ৭২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭ হাজার ৩৮৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৬ কোটি ৪২ লাখ ১২ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ৪৬ কোটি ৩৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকা।
14163
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৬ শতাংশ বা ৪০.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪১৯.৫৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৫ শতাংশ বা ২৩.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩০১.২২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২০৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৭২ টাকা।

DhakaFX
2021-04-19, 02:09 PM
আজ ১৯ এপ্রিল, সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) উত্থান অব্যাহত রয়েছে: লেনদেন বৃদ্ধিতে ফের আশা খুজে পাচ্ছে বিনিয়োগকারীরা, কেননা মাত্র দুই ঘন্টার সময়ের মধ্যে লেনদেনের পরিমাণ ৬০০ কোটি অতিক্রম করাটা বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন। এখন পর্যন্ত ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৪ শতাংশ বা ১৮.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৪৯.৯১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২১৬.১৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.৪৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৪৬.৬৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৬টির, কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৮টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৮ কোটি ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৯৫১টি শেয়ার ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৪২ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৬৯৭ কোটি ২৯ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। আজ লেনদেন বেড়েছে ৯৪ কোটি ৫২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।
14166
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৩৭ শতাংশ বা ৫৭.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৪৭১.০৭ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৩৮ শতাংশ বা ৩৫.৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩৩৩.৩৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৫২ লাখ ৪৮ হাজার ৩৯৭ টাকা।

DhakaFX
2021-04-20, 01:36 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/851095752.jpg
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে আগের বছরের তুলনায় কম মুনাফা দেখিয়েছে।মঙ্গলবা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, গ্রামীণফোন তাদের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাত্ জানুয়ারি-মার্চে প্রতি শেয়ারে ৬ টাকা ৬০ পয়সা মুনাফা করেছে, যা আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে ৭ টাকা ৯২ পয়সা।সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় গ্রামীণফোন প্রতি শেয়ারে এক টাকা ৩২ পয়সা বা ১৭ শতাংশ কম মুনাফা করেছে।মুনাফা কমার খবরে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম কমেছে। সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে গ্রামীণফোনের শেয়ার ৩৪৩ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হয়েছিল; মঙ্গলবার সকাল ১১ টা ১০ মিনিটে তা কমে ৩৩৬ টাকা ৯০ পয়সা হয়েছে।২০০৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।২০১৭ অর্থবছরে গ্রামীণফোন মুনাফা করেছিল দুই হাজার ৭৪২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ২০ টাকা ৫০ পয়সা।২০১৮ অর্থবছরে তিন হাজার ৫১৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা মুনাফা করে প্রতি শেয়ারে লভ্যাংশ দিয়েছে ২৮ টাকা।২০১৯ অর্থবছরে এ কোম্পানি তিন হাজার ৪৫১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়েছিল; লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ১৩ টাকা।আর ২০২০ অর্থবছরে গ্রামীণফোন তিন হাজার ৭১৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়েছিল; লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ২৭ টাকা ৫০ পয়সা।পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ১৩৫ কোটি তিন লাখ ২২টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।প্রাতিষ্ঠান ক বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে চার দশমিক ৬২ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে তিন দশমিক ২২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে দুই দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার আছে।গ্রামীণফোনের বর্তমান বাজার মূলধন ৪৬ হাজার ৪৩৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ৩৫০ কোটি ৩০ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ এক হাজার ৬৯২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।

DhakaFX
2021-04-21, 06:00 PM
আজ বুধবার দুই শেয়ার মার্কেটে লেনদেন কমার পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। মুলত টানা ৫ কার্যদিবস উত্থানের পর *আজ মৃদু কারেকশন দিয়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসই সুত্রে জানা যায়, আজ ২১ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.০৩ শতাংশ বা ১.৪৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪২৩.২২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৩৩.৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৮৩.৫০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ১৯ কোটি ৮৩ লাখ ৪১ হাজার ৭৪৯টি শেয়ার ১ লাখ ৩১ হাজার ৪২১ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৭৭৫ কোটি ১৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৫ শতাংশ বা ৩৯.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৭২৪.৬৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৪ শতাংশ বা ২২.৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৪৮৬.২০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৬টির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৮২ লাখ ১০ হাজার ৬৬৯ টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/96609003.jpg

SumonIslam
2021-04-25, 05:30 PM
কঠোর লকডাউনেও বাজার মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা এবং সূচক। তথ্যমতে, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৭৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৩১৬ কোটি ৮১ লাখ ৭২ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ হাজার ৫৬২ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪ হাজার ২৫৯ কোটি ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার ৭৮৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২ হাজার ২৪০ কোটি ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬৭ টাকা বা ১১১ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১৯ কোটি ২২ লাখ ৯২২ টাকার। ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৮৫১ কোটি ৯৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৫০৪ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার ২৩০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৩৪৭ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯২৮ টাকা বেশি হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২৪.৮৪ পয়েন্ট বা ২.৩৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৩৫.০৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২৮.৩১ পয়েন্ট বা ২.৩৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬০.৭৩ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৩৭.৩৯ পয়েন্ট এবং ২০৮৭.৫৫ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬৯টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৬টির বা ৫৫.৮৩ শতাংশের, কমেছে ১০০টির বা ২৭.১০ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির বা ১৭.০৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/231322109.jpg
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৯৮ কোটি ৪৬ লাখ ৮২ হাজার ৪৯৪ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৪৪ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১২৫ কোটি ২ লাখ ৩১ হাজার ১৫৫ টাকা বা ১৭০ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৪৪.৩৯ পয়েন্ট বা ২.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৭২৩.৬০ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ২০৭.৭১ পয়েন্ট বা ২.২৩ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৩৫.৪৪ পয়েন্ট বা ১.৯৯ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২৮.১১ পয়েন্ট বা ২.৪১ শতাংশ এবং সিএসআই ১৫.৯৪ পয়েন্ট বা ১.৬৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ হাজার ৪৮৫.৫২ পয়েন্ট, ১২ হাজার ৬০.১৯ পয়েন্টে, ১ হাজার ১৯৬.৯৩ পয়েন্টে এবং ৯৯২.০৭ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৭১টির বা ৫৬.০৬ শতাংশের দর বেড়েছে, ৮৮টির বা ২৮.৮৫ শতাংশের কমেছে এবং ৪৬টির বা ১৫৫.০৮ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

BDFOREX TRADER
2021-04-25, 05:54 PM
রাশিয়ার টিকার প্রতিক্রিয়া শেয়ারবাজারে, রাশিয়ার তৈরি করোনার টিকা এ দেশে আমদানি ও তৈরির বিষয়ে চলছে তোড়জোড়। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এ বিষয়ে চুক্তিও হয়েছে দেশটির সঙ্গে। তবে চুক্তিতে কী আছে, সে বিযয়ে সরকারের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে কিছু বলা হচ্ছে না। সরকার পরিষ্কার করে কিছু বলুক বা না বলুক শেয়ারবাজারে রাশিয়ার টিকার খবরকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে খবর রটেছে, বাংলাদেশে রাশিয়ার টিকা আমদানি বা তৈরির কাজটি করবে বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ খাতের কোম্পানি রেনেটা লিমিটেড। যদিও এ খবরের সত্যতা এখনো কোনো পক্ষ থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। অনিশ্চিত খবরের ওপর ভিত্তি করে আজ রোববার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রেনেটার প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে সাড়ে ৭৬ টাকা বা সোয়া ৬ শতাংশ। তাতে আগের দিনের ১ হাজার ২২৫ টাকার শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৩০১ টাকা। এটি রেনেটার শেয়ারের আজকের দিনের সর্বোচ্চ দাম। নিয়ম অনুযায়ী, আজেকের দিনে কোম্পানিটির শেয়ারের দামের সর্বোচ্চ সীমা ছিল এটিই। সর্বোচ্চ মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি আজ হঠাৎই কোম্পানিটি ঢাকার বাজারে লেনদেনের শীর্ষ ৫ কোম্পানির তালিকায় উঠে গেছে। আজ এক দিনেই ঢাকার বাজারে রেনেটার ৩২ কোটি টাকার বেশি শেয়ারের হাতবদল হয়েছে।

http://forex-bangla.com/customavatars/51103490.jpg

DhakaFX
2021-04-26, 05:48 PM
আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ দিন শেষে সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে আজ সূচক কমলেও লেনদেন হাজার কোটির ঘরে অবস্থান করছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২২ শতাংশ বা ১২.৩৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৮৫.৮৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.০৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬২.৮০ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৮.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১২৫.৮৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ১৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টির। সারাদিনে ডিএসইতে ২৬ কোটি ৭২ লাখ ৭৩ হাজার ৭৪৭টি শেয়ার ১ লাখ ৬২ হাজার ৪৭৭ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫২ হাজার টাকা।
14220
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২৪ শতাংশ বা ৩৮.৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৮২৮.৮২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.২৪ শতাংশ বা ২৩.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৪৯.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৩টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৯৭ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-04-29, 01:26 PM
14243
আজ সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহম্পতিবার ইতিবাচক ধারায় রয়েছে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ। সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। দুই কার্যদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ফের হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেন বেড়ে ৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে।
জানা যায়, আজ ২৯ এপ্রিল ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৩ শতাংশ বা ১৮.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৭৯.৬২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৯.৮২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১.৪৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১০.৯১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫২টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টির। সারাদিনে ডিএসইতে ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৬ হাজার ১৭১টি শেয়ার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪৩৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৭২ কোটি ৮৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৮ শতাংশ বা ৭৬.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৮৬৭.২০ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৪৯ শতাংশ বা ৪৬.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫৭৩.২২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৮টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ১৬ হাজার ৬২৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩৯ কোটি ৮১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৭৮ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১৭ কোটি ৩১ লাখ ৩০ হাজার ১৪৬ টাকা।

DhakaFX
2021-05-02, 06:53 PM
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও টানা উত্থানে রয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। মূলধন বেড়েছে দুই হাজার কোটি টাকা পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে সূচক, লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর। সূচক বৃদ্ধির সঙ্গে লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে আসছে। এছাড়া বর্তমান মার্কেটকে ঘিরে ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। জানা যায়, আজ ২ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৬৮ শতাংশ বা ৩৭.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫১৭.২০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৫৫.১২ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১২.৪১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১২৩.৩২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৮০টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৩৫ কোটি ৪৯ লাখ ৮৬ হাজার ৬০৭টি শেয়ার ১ লাখ ৯১ হাজার ৫৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪০৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা।
14269
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮১ শতাংশ বা ১২৮.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯৭৩.০৫ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৭৮ শতাংশ বা ৭৪.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৩৪.৭৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৫টির, কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৭৭ লাখ ৭৩ হাজার ৩৩২ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ১৬ হাজার ৬২৪ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ২৫ কোটি ৩৫ লাখ ৪৩ হাজার ২৯২ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-05-03, 06:13 PM
সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে টানা উত্থানের পর মার্কেট কারেকশন করছে।কেননা অনেকেই পুঁজিবাজার থেকে তাদের মুনাফা তুলে নিয়েছেন। জানা যায়, আজ ৩ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১০ শতাংশ বা ৫.৬৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫১১.৩৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.৯৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৮.১৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৭.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১১৬.০৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭০টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৩০ কোটি ৬৫ লাখ ৯৪ হাজার ৪২৩টি শেয়ার ১ লাখ ৭১ হাজার ৫৮০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ১৫৯ কোটি ৮৩ লাখ ১২ হাজার টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1788018551.jpg
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.০৫ শতাংশ বা ৮.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৫ হাজার ৯৬৪.৯২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.০৫ শতাংশ বা ৫.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬২৯.৪২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির, কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৩৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫৭ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩১ কোটি ৭৭ লাখ ৭৩ হাজার ৩৩২ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৩০ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪২৫ টাকা।

BDFOREX TRADER
2021-05-04, 02:48 PM
14280
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৪ মে) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে বেশ ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। লেনদেনের প্রথম আধাঘণ্টাই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। পাশাপাশি প্রথম আধাঘণ্টাতেই ডিএসইতে ৩০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মধ্য দিয়ে। ফলে প্রথম মিনিটের লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স-এ ২৭ পয়েন্ট যোগ হয়। আর প্রথম ৩০ মিনিটের লেনদেনে সূচকটি বাড়ে ২১ পয়েন্ট। বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও কমেছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৯টির। আর ৫৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫৮ কোটি ৪০ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩০ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেয়া ১৩২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টির, কমেছে ৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির।

Rakib Hashan
2021-05-05, 02:42 PM
দীর্ঘদিনের হতাশা কাটিয়ে ফের বাজারমুখী হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তার সঙ্গে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাও বাজারের প্রতি আস্থা রেখে বিনিয়োগে সক্রিয় হয়েছেন। যে কারণে ধারাবাহিক সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধিতে স্বস্তিতে রয়েছে পুঁজিবাজার। জানা যায়, আজ ৫ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৬ শতাংশ বা ৫৩.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৫৮৮.৮৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৯.৯৩ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১৩.৩৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৩২.১১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ১০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৪৫ কোটি ৩৩ লাখ ১৬ হাজার ৪১৭টি শেয়ার ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৭৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৩৯৮ কোটি ৫১ লাখ ১১ হাজার টাকা।
14292
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯৬ শতাংশ বা ১৫৩.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ১৪৫.১৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ০.৯৭ শতাংশ বা ৯৩.২০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৭৩৮.৩৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫০ হাজার ৪৮৬ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩৭ কোটি ১৭ লাখ ১৯ হাজার ৩৬৮ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৩১ হাজার ১১৮ টাকা।

DhakaFX
2021-05-09, 05:48 PM
আজ রোববার দিবাগত রাতে সারা দেশে মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা পবিত্র শবে কদর পালন করা হবে। এ কারণে আগামীকাল সোমবার সারাদেশে সরকারী ছুটি থাকায় সরকারী-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ দেশের সকল ব্যাংক-বীমা বন্ধ থাকবে। আর একই সাথে বন্ধ থাকবে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ। পবিত্র শবে কদর উপলক্ষ্যে আগামীকাল সোমবার (১০ মে) দেশের পুঁজিবাজার বন্ধ থাকবে। এসময় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস কার্যক্রম চলবে না একই সাথে পুঁজিবাজারের কোনো লেনদেন হবে না।
সোমবার ছুটি থাকার পর মঙ্গলবার আগের নিয়মে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1011245070.jpg

Montu Zaman
2021-05-16, 06:49 PM
ঈদ পরবর্তী প্রথম দিনেই ব্যাপক উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। আজ রোববার ১৬ মে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.০৯ শতাংশ বা ৬২.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮১৩.১৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৭৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৫.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯২.৬৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩১টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ৫৩৩টি শেয়ার ২ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৪১৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৪৯.১৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯২টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৮ কোটি ৩৪ লাখ ৮৫ হাজার ৭৩৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৩৭ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার ৯৮৩ টাকা।
14333

BDFOREX TRADER
2021-05-17, 06:57 PM
পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস আজ সোমবার (১৭ মে) ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৫’শ কোটি টাকা। অন্যদিকে সিএসইতেও লেনদেন বৃদ্ধিতে রয়েছে ইতিবাচক প্রভাব। তবে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর।
http://forex-bangla.com/customavatars/480351414.jpg
আজ ১৭ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৪৬ শতাংশ বা ২৬.৯২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪০.০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.০৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৯.৩০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪২টির, কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৯ কোটি ১২ লাখ ১০ হাজার ৬৯৩টি শেয়ার ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৪০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৫৩৪ কোটি ৬২ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৪৪ শতাংশ বা ৭৩.৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯২২.৫৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৫টির, কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৭১ কোটি ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭৫০ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪৪ কোটি ১২ লাখ ১৫ হাজার ৭৬ টাকা।

FXBD
2021-05-18, 05:46 PM
14346
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে হালকা কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। মুনাফা তোলার প্রবণতায় এদিন সেল প্রেসারটা বেশি হয়েছে। যে কারণে সূচকের পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তবে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দৈনিক লেনদেন। ধারাবাহিকভাবে লেনদেন বৃদ্ধি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক।
ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১৯ শতাংশ বা ১০.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২৯.২৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮১.১৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৪.৫০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৯৪.৮০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ২১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৭ কোটি ৪০ লাখ ২৬ হাজার ২৭১টি শেয়ার ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭১৯ কোটি ৬৩ লাখ ৪১ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৫ শতাংশ বা ২৪.৫৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৮৯৮.০৩ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৯২টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫৪ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৫১১ টাকা।

DhakaFX
2021-05-19, 05:20 PM
দিন যত যাচ্ছে পুঁজিবাজার যেন ততই ফুলে ফেঁপে উঠছে। আজ সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দীর্ঘদিন পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক অতিক্রম করে সিএসইতেও রেকর্ড হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীসহ বাজার সংশ্লিষ্টরাও নতুন আশায় বুক বাঁধছেন। জানা যায়, আজ ১৯ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭৫ শতাংশ বা ৪৩.৯১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৭৩.১৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮২.৪১ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০১ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭২ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার ২৯১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮২৬ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৯৯ কোটি ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৮৭ শতাংশ বা ১৪৭.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৪১.৯২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২৯টির, কমেছে ১৪১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৭ কোটি ৫৭ লাখ ৫৯ হাজার ৩৫৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার ৩১৫ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬৬ কোটি ৮৩ লাখ ৯ হাজার ৩৯ টাকা।
14360

SaifulRahman
2021-05-23, 06:02 PM
ঈদুল ফিতর পরবর্তী দেশের শেয়ারবাজারে বেশকিছু ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা গেছে। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা। বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট ছুঁই ছু্ঁই। আর বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। শেয়ারবাজারে এ উত্থানকে স্বাভাবিক হিসেবেই দেখছেন অনেকেই। বাজারের এমন স্থিতিশীল আচরণের পেছনে ৫টি ইতিবাচক যৌক্তিক কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে সামনে দিনে শেয়ারবাজার আরও গতিশীল ও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন সূচক ৬ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে ৭ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্টদের চোখে শেয়ারবাজার ইতিবাচক থাকার ৫টি কারণ হলো-আসন্ন প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজাটে করপোরেট কর কমানোর আভাস, বর্তমানে ব্যাংকগুলো আয় ভালো অবস্থানে রয়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিয়েছে, ব্যাংকের শেয়ার এখনও অনেক কম দাম পাওয়া যাচ্ছে, বিমা কোম্পানিগুলোর আয়ও অনেক বেড়েছে ও ভালো লভ্যাংশ দিচ্ছে এবং শেয়ারবাজারের প্রাইস আর্নিং রেশিও (পিই) অন্যান্য দেশের তুলনায় কম রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইক্স ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি আসলেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি মনস্তাত্ত্বিক ভীতি কাজ করে। অনেকেই ভাবতে শুরু করে, এ পরিস্থিতিতে বাজার আর বাড়বে না। বাজার কারেকশন হয়ে ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে আসবে। তবে শেয়ারবাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক এ জায়গা থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন। এটা না হলো শেয়ারবাজারের পরিসর বাড়ানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা বাধাগ্রস্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলছেন, বাজারে নতুন বিনিয়োগ আসছে। আর বেশির ভাগ বিনিয়োগ আসছে পুরোনো বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে। বর্তমান ইতিবাচক পরিস্থিতির কারণে অনেক নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা পুনরায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। এছাড়া লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুম হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। বেড়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগও। যার ইতিবাচক প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী। ফলে বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরেছে। এছাড়া, এবার ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করলেই বিনিয়োগকারীদের মনে আস্থা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইক্স চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। ওই ডিএসইএক্স ছিল ৪০৫৫ পয়েন্টে। এরপর টানা ৪ বছরের বেশি সময় পর ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচক সর্বোচ্চ ৫৭৭৭ পয়েন্টে উঠে। তারপর সূচকটি পুনরায় নেমে আসে। পরবর্তী সময়ে ওই বছরের ৩১ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের মাইলফলক অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬০০৬ পয়েন্টে। এরপর থেকে টানা ছয় মাস অর্থাৎ ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সূচক ৬ হাজার পয়েন্টে অবস্থান করে। ওইদিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৬ হাজার ৫০ পয়েন্টে। এরপর থেকে সূচক পুনরায় ধারাবাহিকভাবেই কমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ৮ জুন ডিএসইএক্স সূচক কমে ৩ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে চলে আসে। তবে ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এখন পর্যন্ত ডিএসইএক্স সূচক আর ৬ হাজার পয়েন্ট স্পর্শ করেনি। তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকবার ৬ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি অবস্থানে এসেও সূচক ফিরে যেতে লক্ষ্য করা গেছে। ২০২১ সালের ১৪ জানুয়ারি ডিএসইএক্স সূচক ৬ হাজারের কাছাকাছি অর্থাৎ ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্ট উঠে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1083417519.jpg

Rassel Vuiya
2021-05-24, 06:15 PM
14409
আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার। আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। তবে লেনদেন ১৮’শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে নতুন চমক দেখিয়েছে পুঁজিবাজার।
আজ ২৪ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৯৬ শতাংশ বা ৫৫.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৪২.৯১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৬৯.৯২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.২২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭২.৯৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ৮২০টি শেয়ার ২ লাখ ৬১ হাজার ৮৩৮ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৮২০ কোটি ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ১.১৫ শতাংশ বা ১৯২.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬ হাজার ৯৫০.০৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৯৮টির, কমেছে ৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯১ কোটি ৭৩ লাখ ১৬ হাজার ৭০৩ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ৮৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৮ টাকা।

DhakaFX
2021-05-25, 05:20 PM
আজ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে ১৭ হাজার সূচক স্পর্শ এবং দেড়শ কোটি টাকা লেনদেনের কাছাকাছিতে গিয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও চমক দেখিয়েছে। জানা যায়, আজ ২৫ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৭২ শতাংশ বা ৪১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮৮৪.৭৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৭০.৬০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ১৭০.২৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৪টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৬৬ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার ৯৫৪টি শেয়ার ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ৮ কোটি ২৭ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.৯১ শতাংশ বা ১৫৩.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৮৯.২০ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১৪২টির, কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৭০৪ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮৭ হাজার ৬০১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৫০ কোটি ৭০ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ টাকা।
14434

DhakaFX
2021-05-30, 06:42 PM
২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সূচক ৬ হাজার অতিক্রম করেছিল। এরপর তিন বছর ৪ মাস পর ফের ৬ হাজার সূচকের চিত্র দেখল বিনিয়োগকারীরা। শুধু সূচকই নয় দৈনিক লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার ধারাবাহিকতা দেখে মার্কেট নিয়ে নতুন ভাবনা তৈরি হচ্ছে। পুঁজিবাজারের গতির সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা লেনদেনের গতি বাড়িয়ে তাল মিলিয়ে চলছেন। আজ ৩০ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.৩৮ শতাংশ বা ২২.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৮.৬৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৫.৮৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৮.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৮.২৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৬৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৪টির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৭৯ কোটি ৮৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৮টি শেয়ার ২ লাখ ৯৭ হাজার ৯৮৩ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ২ হাজার ১৪৯ কোটি ২১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১৯ শতাংশ বা ৩২.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৭৯.৭৮ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ১২১টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ৩৭ লাখ ৭৭ হাজার ১০২ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৯ টাকা।
14514

786.ariful.islam.bd
2021-05-31, 03:44 PM
দেশের প্রধান শেয়ারবাজারের প্রধান সূচকটি আবারও ৬ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়েছে। প্রায় ৩৯ মাস পর সূচকটি সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে। পাশাপাশি বাজার মূলধনও পৌঁছে গেছে রেকর্ড উচ্চতায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার বিনিয়োগকারীদের নজর ছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে। কারণ, গত সপ্তাহ শেষে সূচকটি ৬ হাজার পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৪ পয়েন্ট দূরে অবস্থান করছিল। সপ্তাহের প্রথম দিনে সেটি ৬ হাজার ছাড়াবে, নাকি বাজার সংশোধন হবে—তা নিয়েই ছিল কৌতূহল। বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের একটি অংশের ধারণা, প্রধান সূচকটি ৬ হাজারের ওপরে স্থায়ী হলে তাতে বাজারে নতুন করে আবার কিছু বিনিয়োগ আসবে। আরেকটি অংশ মনে করে, বাজার কিছুটা নিম্নমুখী হতে পারে। কারণ, এ পর্যায়ে সব শ্রেণির বিনিয়োগকারীই লাভে রয়েছেন।

FXBD
2021-05-31, 05:46 PM
টানা উত্থানের পর আজ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে কারেকশনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ করেছে পুঁজিবাজার। এদিন মুনাফা তোলার ঝোঁকে ছিলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। যে কারণে অতিরিক্ত সেল প্রেসার হয়ে সূচকের পতন হয়েছে। সূচক কমার পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনেও রয়েছে বিরুপ প্রভাব। জানা যায়, আজ ৩১ মে ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.২৯ শতাংশ বা ১৭.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯৯০.৯৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৮৬.২০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২০৫.৮২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টির। সারাদিনে ডিএসইতে ৫৫ কোটি ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৭০১টি শেয়ার ২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৯ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ১ হাজার ৭৩৬ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.১১ শতাংশ বা ১৯.৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৩৫৯.৫৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ৮৯টির, কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ২৭ হাজার ৫২ টাকা। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ১০৯ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার ৭১১ টাকা। অর্থাৎ সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫০ কোটি ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ টাকা।
14532