SUROZ Islam
2019-01-28, 03:16 PM
ফরেক্স মার্কেটে বেশ কিছুদিন ধরে চলমান একটা টপিক হচ্ছে ‘শাটডাউন’ । আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা কি এই শাটডাউন । অথচ বেশ কিছুদিন যাবত , বিশেষ করে গত শুক্রবার এই শাটডাউন ইস্যু নিয়ে আমেরিকান ডলার মার্কেট বেশ কিছুটা ফল করেছে। আসুন জেনে নিই শাটডাউন কি ??
https://encrypted-tbn0.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcTqqni1XELlWohbnCKxFPyXuzarP159I 3nN4NoXmvq4hb1kevX5
শাটডাউন হচ্ছে একধরনের অবরোধ এর মত। কোনো দাবি দাওয়া পাশ করার জন্য যেমন আমাদের দেশে সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া হয় , ঠিক তেমনি আমেরিকাতে গভর্নমেন্ট শাটডাউন হচ্ছে সরকারি কর্মকান্ড আংশিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া। এই শাটডাউন আমেরিকাতে নতুন কোনো বিষয় নয়। এর আগে ২০১৩ সালে ওবামা সরকারের আমলে ৭ দিনের মত গভর্নমেন্ট শাটডাউন দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন বছরের বাজেট নিয়ে বিশেষ করে অভিবাসন বিল নিয়ে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান আইন প্রনেতাদের মধ্যে সমঝোতা না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কর্মকান্ড আংশিকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। ”গভর্নমেন্ট শাটডাউন নামে”র এই অবস্থায় দুই পক্ষের মধ্যেই চলছে সমঝোতার প্রচেষ্ঠা। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় গত সপ্তাহে হাজার হাজার কর্মীকে কাজে না আসার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে শাটডাউন স্থগিত হলেও , ওবামা শাসনামলে যখন ৭ দিনের শাটডাউন ছিলো , তখন বিভিন্ন কর্মীকে কাজে আসতে নিষেধ করলেও পরে তাদেরকে ঐ সময়ের বেতন দেওয়া হয়েছিলো, কিন্তু এই শাটডাউনের সময় বিভিন্ন সংস্থার যে সকল কর্মীদের আসতে নিষেধ করা হয়েছিলো তাদের ঐ সময়ের বেতন নিয়ে একটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। আর এজন্য গত শুক্রবারে নিউইয়র্কের মেয়র সরাসরি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উপর অনাস্থা প্রকাশ করেন এবং তিনি এও বলেন যে , প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার উপর অর্পিত দায়িত্বের নূন্যতম অংশ সে পূরন করতে পারেনি এবং সামনের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচিত হবার ব্যাপারেও তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন , মূলত এই সাক্ষাৎকারের পরেই আমেরিকান ডলার অনেকটা ডাউন হয়ে যায় , এবং ডাউন ট্রেন্ড দিয়েই সপ্তাহ শেষ হয়।
যেহেতু, অনেক কর্মীর বেতন নিয়ে বড় একটা কনফিউশন তৈরী হয়েছে, তাই সামনের এন এফপি তে এর ইফেক্ট পরার সম্ভাবনা আছে। যদি এন এফপি বেশি খারাপ আসে তবে ডলার আরো বেশি দূর্বল হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। তাই এন্ট্রি নেবার সময় অবশ্যই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে ভালো মত কনফার্মমেশন নিয়ে এন্ট্রি নেওয়া উচিৎ।।
https://encrypted-tbn0.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcTqqni1XELlWohbnCKxFPyXuzarP159I 3nN4NoXmvq4hb1kevX5
শাটডাউন হচ্ছে একধরনের অবরোধ এর মত। কোনো দাবি দাওয়া পাশ করার জন্য যেমন আমাদের দেশে সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া হয় , ঠিক তেমনি আমেরিকাতে গভর্নমেন্ট শাটডাউন হচ্ছে সরকারি কর্মকান্ড আংশিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া। এই শাটডাউন আমেরিকাতে নতুন কোনো বিষয় নয়। এর আগে ২০১৩ সালে ওবামা সরকারের আমলে ৭ দিনের মত গভর্নমেন্ট শাটডাউন দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন বছরের বাজেট নিয়ে বিশেষ করে অভিবাসন বিল নিয়ে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান আইন প্রনেতাদের মধ্যে সমঝোতা না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কর্মকান্ড আংশিকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। ”গভর্নমেন্ট শাটডাউন নামে”র এই অবস্থায় দুই পক্ষের মধ্যেই চলছে সমঝোতার প্রচেষ্ঠা। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় গত সপ্তাহে হাজার হাজার কর্মীকে কাজে না আসার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে শাটডাউন স্থগিত হলেও , ওবামা শাসনামলে যখন ৭ দিনের শাটডাউন ছিলো , তখন বিভিন্ন কর্মীকে কাজে আসতে নিষেধ করলেও পরে তাদেরকে ঐ সময়ের বেতন দেওয়া হয়েছিলো, কিন্তু এই শাটডাউনের সময় বিভিন্ন সংস্থার যে সকল কর্মীদের আসতে নিষেধ করা হয়েছিলো তাদের ঐ সময়ের বেতন নিয়ে একটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। আর এজন্য গত শুক্রবারে নিউইয়র্কের মেয়র সরাসরি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উপর অনাস্থা প্রকাশ করেন এবং তিনি এও বলেন যে , প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার উপর অর্পিত দায়িত্বের নূন্যতম অংশ সে পূরন করতে পারেনি এবং সামনের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচিত হবার ব্যাপারেও তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন , মূলত এই সাক্ষাৎকারের পরেই আমেরিকান ডলার অনেকটা ডাউন হয়ে যায় , এবং ডাউন ট্রেন্ড দিয়েই সপ্তাহ শেষ হয়।
যেহেতু, অনেক কর্মীর বেতন নিয়ে বড় একটা কনফিউশন তৈরী হয়েছে, তাই সামনের এন এফপি তে এর ইফেক্ট পরার সম্ভাবনা আছে। যদি এন এফপি বেশি খারাপ আসে তবে ডলার আরো বেশি দূর্বল হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। তাই এন্ট্রি নেবার সময় অবশ্যই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে ভালো মত কনফার্মমেশন নিয়ে এন্ট্রি নেওয়া উচিৎ।।