Traderboy
2019-03-14, 09:29 PM
ব্রেক্সিট ইস্যু ও পাউন্ডের স্ট্রং হওয়া নিউজের পরেইঃ
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে ব্রেক্সিটের পক্ষে। এর অর্থ সে চায় বৃটেন ইউরোপীয় জোন থেকে বেরিয়ে আসুক।
আমরা জানি ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক কমিউনিটির নাম। এই কমিউনিটি থেকে বেরিয়ে যাওয়া মানে বিশাল এক অর্থনৈতিক ব্যাকআপ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করা।
থেরেসা মে পন্থিরা স্বাধীনচেতায় বিশ্বাসী। তারা কোন ইউনিয়নের অধিনে থাকতে চাননা। তা সে যত শক্তিশালী কমিউনিটিই হোক না কেন!
কিন্ত এই ব্রেক্সিটের বিপক্ষেও জনমত কম নয়। বেশ কিছুদিন আগে ব্রেক্সিটের পক্ষে ও বিপক্ষে গণভোটে পক্ষের জয় হলেও বিপক্ষের ভোটও একেবারেই কাছাকাছি ছিল। সামান্য ব্যবধান ছিল দু পক্ষের। ইউরোপীয় ইউনিয়নের মত শক্তিশালী ট্রেড ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাবার পক্ষে জয় হওয়াতে সেই ভোটের পরেই বৃটিশ পাউন্ড নামতে নামতে একেবারে তলানীতে এসে পড়েছিল প্রায়।
এবার প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে সেই ভোটের রায় কার্যকর করতে পার্লামেন্টে বিল উথাপন করেন ব্রেক্সিট সম্পন্ন করতে। কিন্ত সেই বিলের পক্ষে হওয়া পার্লামেন্টারি ভোটে থেরেসা মে পক্ষ হেরে যান। তিনি পান ৩০৭ ভোট। আর বিপক্ষ জয় পায় ৩১২ ভোট পেয়ে।
তাতে ব্রেক্সিট ইস্যু কিছুটা হলেও দীর্ঘায়িত হয় আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে থাকাটাও আরেকটু লম্বায়িত হল বৃটেনের
ফলে এই শক্তিশালী অর্থনৈতিক জোনের সাথে আরও কিছুদিন থাকতে পারার সুবাদে বৃটিশ পাউন্ড (gbp) কিছুটা স্ট্রং আচরন দেখায়।
যার ফলে প্রায় সকল পেয়ারেই জিবিপি মুল্য উপরের দিকেই উঠতে থাকে নিউজের পর পরই।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে ব্রেক্সিটের পক্ষে। এর অর্থ সে চায় বৃটেন ইউরোপীয় জোন থেকে বেরিয়ে আসুক।
আমরা জানি ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক কমিউনিটির নাম। এই কমিউনিটি থেকে বেরিয়ে যাওয়া মানে বিশাল এক অর্থনৈতিক ব্যাকআপ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করা।
থেরেসা মে পন্থিরা স্বাধীনচেতায় বিশ্বাসী। তারা কোন ইউনিয়নের অধিনে থাকতে চাননা। তা সে যত শক্তিশালী কমিউনিটিই হোক না কেন!
কিন্ত এই ব্রেক্সিটের বিপক্ষেও জনমত কম নয়। বেশ কিছুদিন আগে ব্রেক্সিটের পক্ষে ও বিপক্ষে গণভোটে পক্ষের জয় হলেও বিপক্ষের ভোটও একেবারেই কাছাকাছি ছিল। সামান্য ব্যবধান ছিল দু পক্ষের। ইউরোপীয় ইউনিয়নের মত শক্তিশালী ট্রেড ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাবার পক্ষে জয় হওয়াতে সেই ভোটের পরেই বৃটিশ পাউন্ড নামতে নামতে একেবারে তলানীতে এসে পড়েছিল প্রায়।
এবার প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে সেই ভোটের রায় কার্যকর করতে পার্লামেন্টে বিল উথাপন করেন ব্রেক্সিট সম্পন্ন করতে। কিন্ত সেই বিলের পক্ষে হওয়া পার্লামেন্টারি ভোটে থেরেসা মে পক্ষ হেরে যান। তিনি পান ৩০৭ ভোট। আর বিপক্ষ জয় পায় ৩১২ ভোট পেয়ে।
তাতে ব্রেক্সিট ইস্যু কিছুটা হলেও দীর্ঘায়িত হয় আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে থাকাটাও আরেকটু লম্বায়িত হল বৃটেনের
ফলে এই শক্তিশালী অর্থনৈতিক জোনের সাথে আরও কিছুদিন থাকতে পারার সুবাদে বৃটিশ পাউন্ড (gbp) কিছুটা স্ট্রং আচরন দেখায়।
যার ফলে প্রায় সকল পেয়ারেই জিবিপি মুল্য উপরের দিকেই উঠতে থাকে নিউজের পর পরই।