PDA

View Full Version : বাংলাদেশের শীর্ষ ঋণখেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ!



SaifulRahman
2019-06-27, 11:49 AM
বাংলাদেশের শীর্ষ ৩০০ ঋণখেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা সংসদে প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একইসঙ্গে ২০০৯ সাল থেকে বিভিন্ন ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানির কাছ থেকে ৫ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন, এমন ১৪ হাজার ৬১৭ জনের পূর্ণাঙ্গ তথ্যও প্রকাশ করেছেন তিনি। গতকাল শনিবার সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ইসরাফিল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তালিকা দেন। অর্থমন্ত্রী দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ জনের কাছে পাওনা ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা। অর্থাত্ ২০১৮ সালে ঋণ খেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬ জন এবং অর্থের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এদের মধ্যে শীর্ষ ৩০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ৭০ হাজার ৫৭১ কোটি। খেলাপি রয়েছে ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা। শ্রেণিকৃত ঋণ ৫২ হাজার ৮৩৭ কোটি টাকা।

Montu Zaman
2019-08-27, 04:47 PM
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকের পর, খেলাপী ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী গেল তিন মাসে তাদের এমন ঋণের পরিমান প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার মতো বেড়েছে। আর বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকিং খাতে খেলাপী ঋন বেড়েছে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা। খেলাপীরা শাস্তি না পাবার কারনেই, দিনদিন এর পরিমান বাড়ছে বলে মনে করেন ব্যাংকার আর বিশ্লেষকরা

SumonIslam
2019-11-28, 02:51 PM
9433
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোতে গত এক বছরে মন্দ ঋণই বেড়েছে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা, নানামুখী উদ্যোগ গ্রহন করা সত্ত্বেও ব্যাংকিং খাতে এই খেলাপি ঋণ কমেনি, উল্টো এ সময়ে ব্যাংকগুলোর ২২ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকার ঋণ নতুন করে খেলাপি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের হার ছিল ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে এ হার ১১ দশমিক ৯৯ শতাংশে ঠেকেছে, অথচ খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়।
সত্যি কথা বলতে কি খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য যেসব কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো অর্থহীন। ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের কারণেই দেশের ব্যাংকিং খাতে সংকট তৈরি হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিয়ে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। অন্যরাও এতে উৎসাহ পাচ্ছে। খেলাপিদের যদি ভালো গ্রাহকদের তুলনায় বেশি সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি খারাপই হবে।

FXBD
2020-01-23, 04:38 PM
জাতীয় সংসদে আট হাজার ২৩৮ জন ঋণখেলাপি ব্যক্তি ও কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সিআইবি ডাটাবেজে রক্ষিত ২০১৯ সালের নভেম্বরভিত্তিক হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৬ হাজার ৯৮৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। পরিশোধিত ঋণের পরিমাণ ২৫ হাজার ৮৩৬ কোটি চার লাখ টাকা। জাতীয় সংসদে আট হাজার ২৩৮ জন ঋণখেলাপি ব্যক্তি ও কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সিআইবি ডাটাবেজে রক্ষিত ২০১৯ সালের নভেম্বরভিত্তিক হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৯৬ হাজার ৯৮৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। পরিশোধিত ঋণের পরিমাণ ২৫ হাজার ৮৩৬ কোটি চার লাখ টাকা।

Tofazzal Mia
2020-02-26, 04:01 PM
10183
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যসূত্র অনুসারে ০১-সোনালী ব্যাংক : ঘাটতি ২হাজার ১৬৫ কোটি টাকা।, ০২- অগ্রণী ব্যাংক : ১হাজার ৪৪২ কোটি টাকা।, ০৩- বেসিক ব্যাংক :৩হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা।, ০৪- রুপালী ব্যাংক: ৮৭৮ কোটি টাকা।, ০৫- এবি ব্যাংক :৬৩৭ কোটি টাকা।, ০৬- বিসিবি:৫৩৮ কোটি টাকা, ০৭- ঢাকা ব্যাংক:৪২৫ কোটি টাকা।, ০৮- মিচ্যুয়াল ট্রাস্ট :২৭৫ কোটি, ০৯- ন্যাশনাল ব্যাংক:৪৮৭ কোটি, ১০- এসঅাইবিএল: ২৯৬ কোটি, ১১- ট্রাস্ট ব্যাংক : ১৬৪ কোটি টাকা।উপরে উল্লেখিত ব্যাংক গুলো বিগত দুই বছর থেকে গ্রাহকদের টাকার প্রভিশন রাখতে পারেনাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকে। যদিও ব্যাংকের প্রভিশন সংরক্ষণ করা হয় মূলত আমানতকারীদের জন্য। কিন্তু যেসব ব্যাংক প্রভিশন রাখতে পারে নাই সেইসব ব্যাংকের আমানতকারীরা এখন বিরাট ঝুঁকিতে রয়েছেন। আমানতকারী জমা রাখা টাকা থেকে ব্যাংক অন্যকে ঋণ দেয়, বিতরণ করা সেই ঋণ যদি খেলাফি হয়ে যায় তখন সেই খেলাফি ঋণের বিপরিতে প্রভিশন বা নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখতে হয় আর এই নিরাপত্তা প্রভিশনই আমানতকারীর ডিপজিট টাকার সুরক্ষা হিসাবে বিবেচিত হয়। কিন্তু ঋণ জালিয়াতির কারণে অনেক ব্যাংকের সেই প্রভিশন নেই তাই যেকোনো সময় দেউলিয়া হয়ে যাবে ব্যাংকগুলো। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক যেকোনো সময় এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে তাদের বিধিমতে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।