FXBD
2019-07-09, 06:38 PM
8375
নাইজারের রাজধানী নিয়ামেতে দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষে রোববার মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল স্থাপনের বিষয়ে ইরিত্রিয়া বাদে আফ্রিকার সবগুলো দেশ একমত হয়েছে। চার বছরের দীর্ঘ আলোচনা প্রক্রিয়া শেষে চুক্তিটি হয়েছে যা কার্যকর হলে প্রথম ধাপে ব্লকের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর পণ্যের উপর শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ফলে অঞ্চলটির আওতায় থাকবে ১৩০ কোটি মানুষ এবং অর্থনীতির আকার দাঁড়াবে ৩ দশমিক ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। আফ্রিকা মহাদেশজুড়েই উন্নয়নের নতুন যুগ শুরু হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন এইউর বাণিজ্য ও শিল্প কমিশনার আলবার্ট মুচাঙ্গা। তবে চুক্তিটি বাস্তবায়নে এখনো অনেক বড় কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুর্বল সড়ক, রেলপথ, সহিংসতাপূর্ণ এলাকা, কঠোর সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং বেপরোয়া দুর্নীতি চুক্তিটি কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখা দেবে।
এইউভুক্ত দেশগুলো একে অন্যের বেশির ভাগ পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছে, যা মধ্যবর্তী মেয়াদে আঞ্চলিক বাণিজ্য ১৫-২৫ শতাংশ চাঙ্গা করবে। অন্যান্য বিষয় সুরাহা করলে দীর্ঘমেয়াদে তা দ্বিগুণ হবে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আফ্রিকার দেশগুলো নিজেদের মধ্যে তাদের মাত্র ১৬ শতাংশ পণ্য ও সেবা বাণিজ্য করে, যেখানে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) এ হার ৬৫ শতাংশ। এইউ অবশ্য আশা করছে, চুক্তির ফলে আগামী ২০২২ সাল নাগাদ আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যকার বাণিজ্য ৬০ শতাংশ চাঙ্গা হবে।
নাইজারের রাজধানী নিয়ামেতে দুই দিনব্যাপী সম্মেলন শেষে রোববার মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল স্থাপনের বিষয়ে ইরিত্রিয়া বাদে আফ্রিকার সবগুলো দেশ একমত হয়েছে। চার বছরের দীর্ঘ আলোচনা প্রক্রিয়া শেষে চুক্তিটি হয়েছে যা কার্যকর হলে প্রথম ধাপে ব্লকের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর পণ্যের উপর শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ফলে অঞ্চলটির আওতায় থাকবে ১৩০ কোটি মানুষ এবং অর্থনীতির আকার দাঁড়াবে ৩ দশমিক ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। আফ্রিকা মহাদেশজুড়েই উন্নয়নের নতুন যুগ শুরু হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন এইউর বাণিজ্য ও শিল্প কমিশনার আলবার্ট মুচাঙ্গা। তবে চুক্তিটি বাস্তবায়নে এখনো অনেক বড় কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুর্বল সড়ক, রেলপথ, সহিংসতাপূর্ণ এলাকা, কঠোর সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং বেপরোয়া দুর্নীতি চুক্তিটি কার্যকরে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখা দেবে।
এইউভুক্ত দেশগুলো একে অন্যের বেশির ভাগ পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছে, যা মধ্যবর্তী মেয়াদে আঞ্চলিক বাণিজ্য ১৫-২৫ শতাংশ চাঙ্গা করবে। অন্যান্য বিষয় সুরাহা করলে দীর্ঘমেয়াদে তা দ্বিগুণ হবে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আফ্রিকার দেশগুলো নিজেদের মধ্যে তাদের মাত্র ১৬ শতাংশ পণ্য ও সেবা বাণিজ্য করে, যেখানে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) এ হার ৬৫ শতাংশ। এইউ অবশ্য আশা করছে, চুক্তির ফলে আগামী ২০২২ সাল নাগাদ আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যকার বাণিজ্য ৬০ শতাংশ চাঙ্গা হবে।