kohit
2019-07-23, 07:19 PM
বেশকিছু মার্কিন কৃষিপণ্য আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন চীনা আমদানিকারকরা। রোববার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। চীন ও যুক্তরাষ্ট্র একটি বাণিজ্যযুদ্ধ বিরতিতে পৌঁছানোর তিন সপ্তাহ পর আংশিক শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি করা হলো। খবর এএফপি।
চীনের বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অজ্ঞাতনামা আমদানিকারকরা সম্ভাব্য মূল্য নিয়ে মার্কিন সরবরাহকারকদের সঙ্গে আলোচনা করছেন এবং শুল্ক প্রত্যাহারের বিষয়টি পর্যালোচনায় চীন সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। আমদানিকারকরা স্থানীয় বাজারের চাহিদা অনুযায়ী এ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন বলে প্রতিবেদনগুলোয় উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি কোন কোন পণ্যের শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি করা হয়েছে, সেটাও জানানো হয়নি। এছাড়া রোববার চীনা গণমাধ্যমগুলো মার্কিন পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহারের আবেদনের নির্দিষ্ট তথ্যসূত্র উল্লেখ করেনি।
এ পদক্ষেপকে বন্ধুত্বমূলক আচরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এর আগে চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের শুল্ক তালিকা থেকে ১১০টি চীনা রফতানি পণ্য প্রত্যাহার করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
গত বছর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করার পর বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতি দুটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে পরস্পরের ৩৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্যের ওপর প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করেছে। এ বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উভয় পাড়ের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
অবশেষে গত মাসের শেষ দিকে জাপানে অনুষ্ঠিত জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে বাণিজ্যযুদ্ধ বিরতি ও স্থগিত বাণিজ্য আলোচনা আবার শুরু করতে সম্মত হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
এমন একটি সময় শুল্ক প্রত্যাহারের আবেদন সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যার কিছু দিন আগে ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন কৃষিপণ্য আমদানি বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসার অভিযোগ করেছেন। জি২০ সম্মেলন শেষে ট্রাম্প জানান, ৩০ হাজার কোটি ডলার মূল্যের চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা থেকে সরে আসার বিনিময়ে বেইজিং যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিপুল পরিমাণ খাদ্য ও কৃষিপণ্য কেনার প্রস্তাব দিয়েছে।
সম্প্রতি এ বিষয়ে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, সীমান্তে অভিবাসী স্রোত কমাতে মেক্সিকো যথেষ্ট ভালো পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমাদের কৃষকদের কাছ থেকে কৃষিপণ্য না কিনে চীন আমাদের অবমাননা করছে। আশা করছি, তারা দ্রুতই কৃষিপণ্য কেনা শুরু করবে।
নিউজ বনিকবার্তা
চীনের বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অজ্ঞাতনামা আমদানিকারকরা সম্ভাব্য মূল্য নিয়ে মার্কিন সরবরাহকারকদের সঙ্গে আলোচনা করছেন এবং শুল্ক প্রত্যাহারের বিষয়টি পর্যালোচনায় চীন সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। আমদানিকারকরা স্থানীয় বাজারের চাহিদা অনুযায়ী এ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন বলে প্রতিবেদনগুলোয় উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি কোন কোন পণ্যের শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি করা হয়েছে, সেটাও জানানো হয়নি। এছাড়া রোববার চীনা গণমাধ্যমগুলো মার্কিন পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহারের আবেদনের নির্দিষ্ট তথ্যসূত্র উল্লেখ করেনি।
এ পদক্ষেপকে বন্ধুত্বমূলক আচরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এর আগে চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের শুল্ক তালিকা থেকে ১১০টি চীনা রফতানি পণ্য প্রত্যাহার করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
গত বছর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করার পর বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতি দুটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে পরস্পরের ৩৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্যের ওপর প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করেছে। এ বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উভয় পাড়ের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
অবশেষে গত মাসের শেষ দিকে জাপানে অনুষ্ঠিত জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে বাণিজ্যযুদ্ধ বিরতি ও স্থগিত বাণিজ্য আলোচনা আবার শুরু করতে সম্মত হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
এমন একটি সময় শুল্ক প্রত্যাহারের আবেদন সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যার কিছু দিন আগে ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন কৃষিপণ্য আমদানি বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসার অভিযোগ করেছেন। জি২০ সম্মেলন শেষে ট্রাম্প জানান, ৩০ হাজার কোটি ডলার মূল্যের চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা থেকে সরে আসার বিনিময়ে বেইজিং যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিপুল পরিমাণ খাদ্য ও কৃষিপণ্য কেনার প্রস্তাব দিয়েছে।
সম্প্রতি এ বিষয়ে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, সীমান্তে অভিবাসী স্রোত কমাতে মেক্সিকো যথেষ্ট ভালো পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমাদের কৃষকদের কাছ থেকে কৃষিপণ্য না কিনে চীন আমাদের অবমাননা করছে। আশা করছি, তারা দ্রুতই কৃষিপণ্য কেনা শুরু করবে।
নিউজ বনিকবার্তা