PDA

View Full Version : ডিজিটাল পেমেন্ট বন্ধ কেন?



Montu Zaman
2019-11-18, 05:35 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/77040615.jpg
কোন কার্ড দিয়েই পেমেন্ট করা যাচ্ছেনা। কেউ কি জানেন কি হচ্ছে এসব? ব্যাংকে ফোন করলে বলে যে তাদের ওখানে সব ঠিক আছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও তাদের কাছে কোন ইনফরমেশন নেই। এড বন্ধ হলেতো উপায় নাই।*গত নভেম্বরের ৩-৪ তারিখে দিকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশীয় ডুয়েল কানেন্সী কার্ড দিয়ে ডিজিটাল পেমেন্ট বন্ধ করতে বলা হয়েছে। যা সব গুলো ব্যাংকে নির্দেশনা দিয়েছে। সেটা তো মনেহয় আপনি জানেন। কারন হিসেবে বলেছে দেশের কার্ড গুলোর টুরিস্ট ভিসার বিপরীতে যে ডলার ইনডর্স করা হয়। সেটা তো ডিজিটাল পেমেন্টের জন্য নয়। তবে যে ব্যাংক গুলো এখনো পেমেন্ট বন্ধ করতে পারে নি তাদের কার্ড দিয়েই এই মুহুর্তে পেমেন্ট হচ্ছে। বাকি গুলো বন্ধ হয়ে যাবে।*

Tofazzal Mia
2019-11-19, 02:48 PM
অনলাইনে জুয়া খেলাসহ অননুমোদিত লেনদেন বন্ধ করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, বিদেশ থেকে পণ্য বা সেবা গ্রহণের জন্য ইন্টারন্যাশনাল কার্ড গ্রাহককে অনলাইন ট্রানজেকশন অথরাইজেশন ফরম বা ওটিএএফ পূরণ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমা দিতে হবে। যাচাই শেষে ব্যাংক অনুমোদন দিলেই কেবল গ্রাহক অনলাইনে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। বিদেশ ভ্রমণ বা অনলাইনে কেনাকাটায় সর্বোচ্চ ৩০০ ডলার এবং বছরে তা কোনো অবস্থাতেই ১ হাজার ডলারের বেশি লেনদেন করতে পারবে না। নতুন এই নীতিমালার কারনে বিড়ম্বনায় পড়ছে লক্ষ লক্ষ ফরেক্স ট্রেডার সহ ফ্রিলেন্সার, যারা প্রতিদিন ডুয়েল কানেন্সীর কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট নিয়ে থাকে। যদিও কার্ড ব্যবহারে এ ধরনের শর্ত পুরো বিশ্বে আর কোথাও নেই।

BDFOREX TRADER
2019-11-20, 04:30 PM
9348
সাম্প্রতিক সময়ে ক্রেডিট কার্ডে (আইসিসি) আন্তর্জাতিক লেনদেনে কড়াকড়ি আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর এই সিদ্ধান্তের কারেন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অনলানের মাধমে আয় করছে যারা। বিশেষ করে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহ, এছাড়াও বেশ কিছু ব্যাংক কার্ড দিয়ে ডিপোজিট এবং ফান্ড ট্রান্সফার এর সুবিধা বন্ধ রয়েছে। ফলে ফ্রিলেন্সাররা অনেকটাই বিড়ম্বনায় মধ্যে পড়ছে এবং অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হচ্ছে।

Tofazzal Mia
2019-11-28, 03:42 PM
9437
গত ১৪ নভেম্বর এক প্রজ্ঞাপনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, বিদেশি অবৈধ লেনদেন করা যাবে না। পাশাপাশি কার্ডে কী ধরনের লেনদেন হচ্ছে, গ্রাহকদের তারও হিসাব রাখতে হবে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক আলাদা একটি ফরমও নির্দিষ্ট করে দেয়।* যদিও*ক্রেডিট কার্ড নিয়ে কড়াকড়ি আরোপের ১০ দিনের মাথায় সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক।*বাংলাদেশ ব্যাংকের*নতুন প্রজ্ঞাপনে*অনুসার বর্তমানে ক্রেডিট*কার্ডের আন্তর্জাতিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে পৃথক হিসাব রাখার প্রয়োজন হবে না। তবে ‘অবৈধ লেনদেন’ বন্ধে ব্যাংকগুলো ব্যবস্থা নিতে হবে।
যাতে অনলাইন ক্যাসিনো, ফরেক্স ট্রেডিং, বিদেশি শেয়ারবাজারে লেনদেন, ক্রিপ্টো মুদ্রা, বিদেশি লটারি ও বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য ক্রেডিট কার্ড দিয়ে না কেনা যায়।সাধারণত একজন বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা ও ১২ হাজার ডলার পর্যন্ত ব্যবহারের সুযোগ পান। এর মধ্যে সার্কভুক্ত দেশে পাঁচ হাজার ডলার ও সার্ক বহির্ভূত দেশে সাত হাজার ডলার। কার্ডের মাধ্যমে বিদেশি লেনদেনেও এ সীমা প্রযোজ্য। তবে কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন কেনাকাটায় প্রতিটি লেনদেনের সীমা সর্বোচ্চ ৩০০ ডলার। এভাবে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে সীমার মধ্যে যে কোনো বাংলাদেশি চাহিদা মতো বৈধ কেনাকাটা করতে পারবেন। যা এখনোও বহাল আছে।
আজকে কার্ড দিয়ে ফেসবুক ও গুগলের সেবা মাশুল পরিশোধ নিয়ে যে সমস্যা হয়েছে, তা**আবারও আলোচনায় বসবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।আন্তর্জাত ক লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়ির বহাল থাকলে* ফ্রিল্যান্স ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে*অনেকেই পিছিয়ে যাবে।*