View Full Version : ব্রেক্সিট-পরবর্তী পাউন্ডের ভাগ্য
Montu Zaman
2020-02-03, 03:21 PM
বেক্সিট নিয়ে প্রায় চার বছরের অনিশ্চয়তায় নড়বড়ে হয়ে পড়েছিল যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি, বিচলিত করে তুলেছিল বিনিয়োগকারীদের। অবশেষে গত ৩১শে জানুয়ারি শুক্রবার রাত এগারটায় পর*ইউরোপীয় ইউনিয়ন*ব্রিটেন**আ ুষ্ঠানিকভাবে বেরিয়ে গেছে। তারপর থেকেই পাউন্ডের প্রাইস বাড়ছে।
9961
তবে আগামী এগার মাস পরিবর্তনকালীণ সময় বা ট্রানজিশনাল পিরিয়ড হিসেবে বিবেচিত হবে।*আর এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্য ইইউ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে এবং ইইউকে অর্থ প্রদান করবে। যদিও*ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে ৪৭ বছরের সম্পর্কের ইতি দেশটির অর্থনীতি লাভবান হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ব্রেক্সিট-পরবর্তী রূপান্তরকালীন ১১ মাসের মধ্যে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে দেশটির বড় অর্থনৈতিক সহযোগীদের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে তত্পর হতে হবে। এ বিষয়ে ব্যর্থ হলে এরই মধ্যে চাপে থাকা যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত হবে
এই বিচ্ছেদের কারণে যেসব পরিবর্তন আসবে সেগুলো হল।
১. ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যপদ হারাবেন যুক্তরাজ্যের এমপিরা।*২.*ইউরোপীয ইউনিয়ন কাউন্সিল সামিটে*আর অংশ নিতে পারবেন না।*৩. বাণিজ্য বিষয়ে অনেক কিছু শোনা যাবে।*৪. যুক্তরাজ্যের পাসপোর্টের রং পরিবর্তন হবে।*৫. প্রায় ত্রিশ লাখ বিশেষ*ব্রেক্সিট*কয ়েন*মার্কেটে আসবে।*৬. বন্ধ হবে যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট ডিপার্টমেন্ট।*৭. জার্মানি কাউকে যুক্তরাজ্যে প্রত্যর্পণ করবে না
10201
৩১শে জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ করেছে ব্রিটেন, আর ব্রেক্সিট-পরবর্তী সম্পর্ক নিয়ে ব্রিটেন ও ইউরোপের মধ্যে আলোচনা শুরু হচ্ছে কিন্তু তার আগেই দুই পক্ষের মধ্যে নতুন সংঘাত দানা বাঁধছে। প্রশ্ন হলো ২০২১ সালের শুরু থেকে বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্কের রূপরেখা কী দাঁড়াবে? বাণিজ্য ছাড়াও নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, ভ্রমণ, মাছ ধরার অধিকার ইত্যাদি বিষয় আলোচনায় স্থান পাবে৷ ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে ঐকমত্য অর্জন করা সম্ভব না হলে হয় আলোচনার সময়সীমা বাড়াতে হবে, অথবা কোনো বোঝাপড়া ছাড়াই ব্রিটেন ইইউ-র অভ্যন্তরীণ বাজার ও শুল্ক এলাকা ত্যাগ করবে৷ এদিকে জাতিসংঘের এক রিপোর্ট অনুযায়ী ব্রিটেন কোনো বোঝাপড়া ছাড়াই ইইউ-র অভ্যন্তরীণ বাজার ত্যাগ করলে সে দেশের রপ্তানি বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি হবে৷ বছরে প্রায় ৩২০ কোটি ডলার মূল্যের লোকসানের পূর্বাভাষ দেওয়া হয়েছে সেই রিপোর্টে৷
Tofazzal Mia
2020-11-18, 03:54 PM
একটি সাহসী নতুন পৃথিবী কিংবা একটি বিপজ্জনক লাফ—ব্রিটেনের সামনে আসলে কী অপেক্ষা করছে, এখনো তা অজানা। ইউরোপের সঙ্গে প্রায় ৫০ বছর ধরে চলার পর ব্রিটেন গত ১ জানুয়ারি থেকে একটি অনিশ্চিত নতুন অধ্যায় শুরু করেছে। গত জানুয়ারিতে ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ করলেও ট্রানজিশন পিরিয়ডে তার সব নিয়ম প্রতিপালন করছে। খবর এএফপি। এই যাত্রাও আগামী ৩১ ডিসেম্বর লন্ডন সময় রাত ১১টায় শেষ হবে। সুতরাং ২০২১ থেকে দেশটি নিজের পায়ে দাঁড়াবে। হতে পারে এটা আরো ভালো কিংবা খারাপ পদক্ষেপ। এই বাকি সময়ের মধ্যে উভয় পক্ষ যদি একটি নতুন বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছতে পারে তাহলে ক্রস চ্যানেল পণ্যগুলোর জন্য শুল্ক ছাড় ও কোটা সুবিধা আগামীর পথকে সহজ করে তুলবে। তবে তারা যদি কোনো চুক্তিতে পৌঁছতে না পারে, তবে কয়েক দশক ধরে অস্তিত্বহীন বাধাগুলো হঠাৎ সামনে আসার ফলে আমদানি ও রফতানি মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হবে।
চুক্তি ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ ব্রিটেনের জন্য নির্দিষ্ট কিছু খাবার ও ওষুধ সংকট সৃষ্টি করতে পারে। আর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, চুক্তি করেই যে ব্রিটেনের ভবিষ্যৎ নির্বিঘ্ন হবে, তাও কিন্তু নয়। ইউরোপীয় রফতানিকারকদের ব্রিটেনের বাজারে প্রবেশের অনুমোদনের জন্য জিনিসপত্র প্রমাণ করার জন্য এখন নতুন শুল্ক কাগজপত্র পূরণের প্রয়োজন হবে। ব্রিটেন যেকোনো উপায়ে ব্যবসা খাত প্রস্তুত করার আহ্বান জানিয়েছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার সময়মতো গুরুত্বপূর্ণ আইটি সিস্টেম সরবরাহ করতে এবং কর্মীদের সহায়তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আর এ বিশৃঙ্খলাগুলো আগামী জানুয়ারির পর আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ফেব্রুয়ারিতে দেয়া বক্তব্য অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ব্রিটেনকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখেছে এবং বিশ্বজুড়ে অবাধ বাণিজ্যকে সমর্থন করার জন্য যুক্তরাজ্যের এখন নতুন পদক্ষেপ নেয়ার সময় এসেছে। তবে জনসনের এই বক্তব্যের এক মাস পরই নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে ব্রিটেন লকডাউনে চলে যেতে বাধ্য হয়। বিশ্ব যদি কখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে, তবে ধারণা করা হয় ব্রিটেন অভ্যন্তরীণ দিকে সংকুচিত হবে না। তবে দেশটির প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছানোও সহজ হবে না।
রফতানির বিষয়টি উল্লেখ করে দেশটির আন্তর্জাতিক বাণিজ্যবিষয়ক সচিব লিজ ট্রস বলেছিলেন, এখন বৈশ্বিক ব্রিটেন ফিরে এসেছে। আমাদের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ অধ্যায়টি লিখতে সহায়তা করার জন্য নির্মাতা, কর্মকর্তা ও উদ্ভাবকদের এখনই সময়। ট্রস জাপানের সঙ্গে ব্রেক্সিট-পরবর্তী বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন এবং যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে আলোচনা করছেন। সরকার জানিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে পাইপলাইনে থাকা চুক্তিগুলোর মাধ্যমে বিশ্ববাণিজ্যের ৮০ শতাংশ সম্পূর্ণ হবে।
গত ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে ভোটারদের কাছে জনসনের মূল বার্তাই ছিল ব্রেক্সিটকে সম্পন্ন করা এবং লন্ডনের প্রবৃদ্ধি থেকে লাভবান হতে ব্যর্থ দেশের বিভিন্ন অংশের প্রতি অর্থ ও মনোযোগ দেয়া। উত্তর ইংল্যান্ডে উচ্চগতির রেলের মতো নতুন বিনিয়োগ আনার সমতলকরণ এজেন্ডাটি মহামারী দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। তবে সরকার জোর দিয়ে বলছে, তার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যগুলো স্থির রয়েছে। কিছু ব্রেক্সিটপন্থী ব্রিটেনের অর্থনৈতিক মডেলটির ঢেলে সাজানো দেখতে চান এবং দেশকে সিঙ্গাপুরের মতো পরিণত করার স্বপ্ন দেখেন। তবে সরকার জানিয়েছে, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির মাধ্যমে তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে পরিচালিত জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা, খাদ্যমান ও কৃষিকাজকে উৎসর্গ করবে না।
এদিকে আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের জয়ী হওয়ার বিষয়টি জানুয়ারির পরে উত্তর আয়ারল্যান্ডকে যুক্তরাজ্যের অভ্যন্তরীণ বাজারে আবদ্ধ করার জনসনের পরিকল্পনাকে সীমাবদ্ধ করতে পারে। সুতরাং ব্রিটেনের সামনে আসলে কী অপেক্ষা করছে তা পুরোপুরি অনিশ্চিত। সময়ই বলে দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে ব্রিটেনের সফল কিংবা ধাক্কা খাওয়ার গল্পটি।
http://forex-bangla.com/customavatars/759968312.jpg
DhakaFX
2020-12-07, 06:37 PM
বেশ কয়েকটি ইস্যুতে মতবিরোধের পরও একটি সর্বসম্মত বাণিজ্য চুক্তি করতে আবারো ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ব্রিটেনের আলোচনা শুরু হয়েছে। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে প্রতিনিধিরা গতকাল পৌঁছলেও মূল আলোচনা শুরু হবে আজ। শনিবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন টেলিফোনে কথা বলার পর পুনরায় আলোচনা শুরুর সিদ্ধান্ত হয়। খবর গার্ডিয়ান। যৌথ বিবৃতিতে এ দুই নেতা জানিয়েছেন, সোমবার সন্ধ্যায় তারা আবারো কথা বলবেন এবং যুক্তরাজ্য ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগে মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে দুই পক্ষ একটি বড় আকারের সমাধান বের করবে। তারা আশাবাদী এখনো দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য ও সুরক্ষা চুক্তি সম্ভব।
http://forex-bangla.com/customavatars/87947282.jpg
DhakaFX
2020-12-09, 05:44 PM
ব্রেক্সিটপন্থীরা দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তি দিচ্ছেন, বাণিজ্য চুক্তি কিংবা চুক্তি ছাড়াই ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে বেরিয়ে আসা ব্রিটেনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথ খুলে দেবে। যদিও নভেল করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের ফলে শুরু হওয়া মন্দা থেকে উদ্ধার পেতে অর্থনীতিটি লড়াই করার এ সময়ে সবকিছু অনিশ্চিত রয়ে গেছে। খবর এএফপি। বেসরকারি খাতে মজুরির ভর্তুকিসহ ব্যয়বহুল জরুরি রাষ্ট্রীয় প্রণোদনার পরেও কয়েক বছর দীর্ঘায়িত না হলেও কয়েক মাসের মধ্যে নাটকীয়ভাবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা নেই। এমন আশঙ্কার মধ্যেও আগামী ১ জানুয়ারি ব্রিটেন ইইউর একক বাজার ছেড়ে আলাদাভাবে অনিশ্চিত যাত্রা করবে। যেখানে কয়েক বছর ধরে ইইউর একক বাজারে একক শুল্ক ইউনিয়নের কারণে উপকৃত হয়ে আসছে ব্রিটেনের অর্থনীতি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইইউ ছাড়লেও ব্রেক্সিট ট্রানজিশন পিরিয়ডের কারণে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্রিটেনকে বিধিগুলো মেনে চলতে হচ্ছে। অনেক বিশ্লেষক ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, ব্রেক্সিট অনেক বেশি অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ হবে। কভিড-১৯-এর ভ্যাকসিন আগমনে ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হতে শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটেনের অর্থনীতিতে আরো একটি হাতুড়ি আঘাত হানবে। ব্রেক্সিটের ফলে ব্রিটেনের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা অনিবার্যভাবে বিঘ্ন ঘটবে বলে মনে করেন মূলধন অর্থনীতি বিশ্লেষক টমাস পাগ। তিনি বলেন, একটি চুক্তি হওয়ার অর্থ হলো পণ্যগুলোয় কোনো শুল্ক বা কোটা থাকবে না এবং পরিষেবাগুলোর বাণিজ্য সম্ভবত এখনকার মতোই হবে। পাগ একটি গবেষণা নোটে মূল আর্থিক সেবাগুলোর জন্য সম্ভাব্য চুক্তির বিষয়ে আশাবাদও প্রকাশ করেছেন।
তবে বণিজ্য চুক্তি না হলে ব্রিটেনকে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিওটিও) বিধিতে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। যেখানে গাড়ির ছোট যন্ত্রাংশ থেকে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসীমা বা পণ্যগুলো শুল্কের আওতায় চলে যাবে। দেশটির সংস্থাগুলো রাতারাতি বিপুল পরিমাণ অতিরিক্ত ব্যয়ের মুখোমুখি হবে। এতে তারা বিশেষত আমদানি করা তাজা খাবার পণ্যগুলোর অতিরিক্ত খরচ ভোক্তাদের ওপর চাপিয়ে দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাগ বলেন, ফার্মগুলো নতুন পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় ধাক্কা খাবে। কারণ সংস্থাগুলোকে বহু বছরের মধ্যে এমন পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়নি। যদিও ব্যাঘাতের সময়টি তুলনামূলকভাবে স্বল্পস্থায়ী হওয়া উচিত। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড পূর্বাভাস দিয়েছে, চুক্তি ছাড়া ব্রেক্সিটে রফতানি ও সরবরাহ চেইনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করায় ২০২১ সালে প্রথম প্রান্তিকে ব্রিটেনের অর্থনীতি ১ শতাংশ সংকুচিত হতে পারে। লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস ভবিষ্যদ্বাণী করেছে, চুক্তি ছাড়া ব্রেক্সিটের কারণে পুনরায় আরোপিত শুল্ক ও সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলো একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি ডেকে আনবে। ফলে এটি নভেল করোনাভাইরাসের চেয়ে আরো বেশি অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। এমনকি বাণিজ্য চুক্তি হলেও ব্রিটেনের জন্য ইইউর একক বাজারের অংশ হওয়ার মতো সুবিধাজনক হবে না। এটি ইউরোপজুড়ে ব্যবসার একটি সহজ প্রবাহ নিশ্চিত করে। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি কাস্টমস শুল্ক বাদ বা কমিয়ে দিলেও এটি সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়গুলোকে সরিয়ে দেয় না।
২০১৬ সালে ব্রিটিশ ভোটাররা যখন ইইউর সঙ্গে প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে চলে আসা সম্পর্ক ছিন্ন করার পক্ষে ভোট দিয়েছিল, তখন ব্যবসা ও বাজারগুলো হতবাক হয়েছিল। এর সাড়ে চার বছর পরে এসেও ব্যবসায়ী সম্প্রদায় একটি শক্তিশালী বাণিজ্য চুক্তির জন্য চাপ দিচ্ছেন। এমনকি তারা ব্রাসেলসে চলমান আলোচনায় ব্রিটেনকে সমঝোতার আহ্বানও জানিয়েছেন।
http://forex-bangla.com/customavatars/1244885461.jpg
Powered by vBulletin® Version 4.1.9 Copyright © 2025 vBulletin Solutions, Inc. All rights reserved.