BDFOREX TRADER
2020-02-18, 04:34 PM
10109
ক্রিপ্টোকারেন্সি বনাম ফরেক্স এক্সচেঞ্জ ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ডিজিটাল কারেন্সি। যার কোন অস্তিত্ব নেই। যাকে ধরা যায় না, ছুয়া যায় না। শুধু মাত্র অনলাইনেই ব্যবহার করা যায়।
ফরেক্স মার্কেটের মতো, এই মার্কেটও একটি রিক্সি মার্কেট। যদিও ফরেক্স ব্রোকারে বিটকয়েন ট্রেড আর ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জে ট্রেড ভিন্ন রকম।
যেমন ইনভেস্টমেন্ট সুবিধাঃ- ফরেক্স একটি ইনভেস্টমেন্ট আর্নিং ওয়ে যাতে আর্নিং করার প্রথম শর্ত আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তারপর ট্রেডিং করে প্রফিট বা লস। অর্থাৎ আপনি ইনভেস্ট করে শুধু বসে থাকলে হবে না, আপনাকে লাভের মুখ দেখার জন্য অবশ্যই ট্রেড করতে হবে। কিন্তু আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইনভেস্টমেন্ট সুবিধা পাবেন। আপনি যদি ট্রেড করতে নাও চান তবে এখানে লাভ বা লস রয়েছে। অর্থাৎ আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইনভেস্ট করে হোল্ড করতে পারেন। যা ফরেক্স মার্কেটে পাবেন না।*আপনি ট্রেডিং-এ ভাল দক্ষ না হলেও কোন সমস্যা নাই। আপনি আপনার পছন্দের যে কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি যেমন বিটকয়েন, ইথেরিয়াম ইত্যাদি কিনে রেখে দিতে পারেন। যা পরে দাম বাড়লে আবার বিক্রি করে আপনি খুব সহজেই প্রফিট করতে পারেন। যা ফরেক্সে সম্ভব না।
ব্যালান্স জিরো থেকে নিরাপদঃ- ফরেক্স মার্কেটে যেহেতু ট্রেড না করলে আপনার লাভের কোন সম্ভাবনা কোন ভাবেই নেই। যার ফলে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে গিয়ে আপনার একাউন্ট সম্পূর্ণ জিরো হওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আপনি যদি কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জ সাইটে ট্রেড নাও করতে চান, তবুও সমস্যা নাই। কারন যেহেতু এখানে ট্রেড না করে শুধু মাত্র ইনভেস্টের মাধ্যমে হোল্ড করে প্রফিট করার সম্পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। যার ফলে আপনার একাউন্ট ব্যালান্স জিরো হবার কোন ভয় নেই। হ্যাঁ দাম কমার কারনে আপনার হোল্ডিং করা কয়েনের দাম কমতে পারে কিন্তু কয়েন যা ছিলো তাই রবে শুধু মাত্র মান কমবে। আর আপনি যেহেতু হোল্ড করছেন তাই যখন আবার দাম বড়বে তখন তার মানও বাড়বে সাথে প্রফিট পাবার তো সমুহ সম্ভাবনা রয়েছেই।
যে কেউ ইনভেস্ট করতে পারেঃ- ক্রিপ্টোকারেন্সি এমন এক প্লাটফর্ম যেখানে অভিঙ্গ, অনভিঙ্গ যে কেউ ইনভেস্ট করে প্রফিট করতে পারে, যা ফরেক্স মার্কেটে কোন ভাবেই সম্ভব নই। ফরেক্স মার্কেটে শুধু তারাই লাভবান হতে পারে যারা দক্ষ ট্রেডার। আর যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ট্রেড করা ব্যতিরকেই শুধু মাত্র ইনভেস্ট করে হোল্ডিং করাই প্রফিট করা সুযোগ রয়েছে তাই এই মার্কেটে অদক্ষ ট্রেডারাও লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
হোল্ডিং কমিশনঃ- আমি যদিও বলেছিলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কমিশন পাবার সুযোগ নেই, তা কিছুটা ঠিক হলেও সম্পূর্ণ ঠিক নাও ধরা যেতে পারে। হ্যাঁ, এইটা ঠিক যে ট্রেড করে ফরেক্সের মতো এখানে কমিশন পাবার সুযোগ নেই। তবে, কিছু কিছু কয়েন হোল্ডিং করে কমিশন পাবার *সুযোগ রয়েছে। তাই বলতে গেলে ফরেক্সের কমিশনের চাইতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কমিশন অনেক নিরাপদ ও সহজ। কারণ আপনি যদি ফরেক্সে ট্রেড করেন তবেই আপনি কমিশন পাবেন, নতুবা নই। যার ফলে কমিশন পাবার জন্য ট্রেড করার কারণে আপনার ট্রেডে লসও করতে পারেন। ফলাফল, ৫০ পয়সার কমিশন আয় করতে গিয়ে ৫ টাকা লস।কিন্তু কোন প্রকার লস ছাড়াই, শুধু মাত্র আপনার ইনভেস্ট কৃত টোকেন বা কয়েন হোল্ড করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কমিশন পাবার সুযোগ রয়েছে। যেমনঃ- neo, npxs ইত্যাদি কয়েন হোল্ড করলে কমিশন পাওয়া যায়।
ক্রিপ্টোকারেন্সি বনাম ফরেক্স এক্সচেঞ্জ ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ডিজিটাল কারেন্সি। যার কোন অস্তিত্ব নেই। যাকে ধরা যায় না, ছুয়া যায় না। শুধু মাত্র অনলাইনেই ব্যবহার করা যায়।
ফরেক্স মার্কেটের মতো, এই মার্কেটও একটি রিক্সি মার্কেট। যদিও ফরেক্স ব্রোকারে বিটকয়েন ট্রেড আর ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জে ট্রেড ভিন্ন রকম।
যেমন ইনভেস্টমেন্ট সুবিধাঃ- ফরেক্স একটি ইনভেস্টমেন্ট আর্নিং ওয়ে যাতে আর্নিং করার প্রথম শর্ত আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তারপর ট্রেডিং করে প্রফিট বা লস। অর্থাৎ আপনি ইনভেস্ট করে শুধু বসে থাকলে হবে না, আপনাকে লাভের মুখ দেখার জন্য অবশ্যই ট্রেড করতে হবে। কিন্তু আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইনভেস্টমেন্ট সুবিধা পাবেন। আপনি যদি ট্রেড করতে নাও চান তবে এখানে লাভ বা লস রয়েছে। অর্থাৎ আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ইনভেস্ট করে হোল্ড করতে পারেন। যা ফরেক্স মার্কেটে পাবেন না।*আপনি ট্রেডিং-এ ভাল দক্ষ না হলেও কোন সমস্যা নাই। আপনি আপনার পছন্দের যে কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি যেমন বিটকয়েন, ইথেরিয়াম ইত্যাদি কিনে রেখে দিতে পারেন। যা পরে দাম বাড়লে আবার বিক্রি করে আপনি খুব সহজেই প্রফিট করতে পারেন। যা ফরেক্সে সম্ভব না।
ব্যালান্স জিরো থেকে নিরাপদঃ- ফরেক্স মার্কেটে যেহেতু ট্রেড না করলে আপনার লাভের কোন সম্ভাবনা কোন ভাবেই নেই। যার ফলে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে গিয়ে আপনার একাউন্ট সম্পূর্ণ জিরো হওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে আপনি যদি কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জ সাইটে ট্রেড নাও করতে চান, তবুও সমস্যা নাই। কারন যেহেতু এখানে ট্রেড না করে শুধু মাত্র ইনভেস্টের মাধ্যমে হোল্ড করে প্রফিট করার সম্পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। যার ফলে আপনার একাউন্ট ব্যালান্স জিরো হবার কোন ভয় নেই। হ্যাঁ দাম কমার কারনে আপনার হোল্ডিং করা কয়েনের দাম কমতে পারে কিন্তু কয়েন যা ছিলো তাই রবে শুধু মাত্র মান কমবে। আর আপনি যেহেতু হোল্ড করছেন তাই যখন আবার দাম বড়বে তখন তার মানও বাড়বে সাথে প্রফিট পাবার তো সমুহ সম্ভাবনা রয়েছেই।
যে কেউ ইনভেস্ট করতে পারেঃ- ক্রিপ্টোকারেন্সি এমন এক প্লাটফর্ম যেখানে অভিঙ্গ, অনভিঙ্গ যে কেউ ইনভেস্ট করে প্রফিট করতে পারে, যা ফরেক্স মার্কেটে কোন ভাবেই সম্ভব নই। ফরেক্স মার্কেটে শুধু তারাই লাভবান হতে পারে যারা দক্ষ ট্রেডার। আর যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে ট্রেড করা ব্যতিরকেই শুধু মাত্র ইনভেস্ট করে হোল্ডিং করাই প্রফিট করা সুযোগ রয়েছে তাই এই মার্কেটে অদক্ষ ট্রেডারাও লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
হোল্ডিং কমিশনঃ- আমি যদিও বলেছিলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কমিশন পাবার সুযোগ নেই, তা কিছুটা ঠিক হলেও সম্পূর্ণ ঠিক নাও ধরা যেতে পারে। হ্যাঁ, এইটা ঠিক যে ট্রেড করে ফরেক্সের মতো এখানে কমিশন পাবার সুযোগ নেই। তবে, কিছু কিছু কয়েন হোল্ডিং করে কমিশন পাবার *সুযোগ রয়েছে। তাই বলতে গেলে ফরেক্সের কমিশনের চাইতে ক্রিপ্টোকারেন্সি কমিশন অনেক নিরাপদ ও সহজ। কারণ আপনি যদি ফরেক্সে ট্রেড করেন তবেই আপনি কমিশন পাবেন, নতুবা নই। যার ফলে কমিশন পাবার জন্য ট্রেড করার কারণে আপনার ট্রেডে লসও করতে পারেন। ফলাফল, ৫০ পয়সার কমিশন আয় করতে গিয়ে ৫ টাকা লস।কিন্তু কোন প্রকার লস ছাড়াই, শুধু মাত্র আপনার ইনভেস্ট কৃত টোকেন বা কয়েন হোল্ড করে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কমিশন পাবার সুযোগ রয়েছে। যেমনঃ- neo, npxs ইত্যাদি কয়েন হোল্ড করলে কমিশন পাওয়া যায়।