kohit
2020-02-20, 04:12 PM
চলতি বছরের শুরুতেও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যখন তার প্রথম মিয়ানমার সফরে নতুন অবকাঠামো চুক্তিতে সই করেছিলেন, তখনো বিশ্বকে জুড়তে রেল, বন্দর ও সড়কপথ নিয়ে চীনের পরিকল্পনার কোনো প্রতিবন্ধকতার আভাস পাওয়া যায়নি। কিন্তু এ মুহূর্তে এ চিত্রপট বদলে গেছে কেবল চীন থেকেই ছড়িয়ে পড়া নভেল করোনাভাইরাসের কারণে।
কভিড-১৯ রোগের বিস্তার রোধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটির অনেকটাই স্থবির করে তুলেছে। একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নিজস্ব উদ্যোগ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) গুরুত্বপূর্ণ অংশে বড় ধাক্কা দিয়েছে। নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বিদেশী প্রকল্পগুলোয় যোগ দিতে পারছেন না চীনা কর্মীরা। একই সঙ্গে প্রকল্প অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় চীনা আমদানি থেকেও কারখানাগুলো বঞ্চিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এক ডজনের বেশি কোম্পানির নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
ডাকারফ্রন্টিয়ারে চীন বিশ্লেষক বোইয়াং জুয়ে বলেন, চীনে বহু কারখানা বন্ধ হয়ে আছে। আর যেগুলো খোলা হয়েছে, সেগুলোও পূর্ণ সক্ষমতায় পৌঁছাতে পারেনি। যেহেতু বিআরআই প্রকল্পগুলোর বহু সরঞ্জাম ও মেশিনারির প্রধান উৎস চীনভিত্তিক ম্যানুফ্যাকচারার রা, তাই দেশটির শিল্প উৎপাদন ও সরবরাহ শৃঙ্খলের ব্যাঘাত প্রকল্পগুলোর আরো বিলম্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
বিআরআইয়ের একটি বৃহদায়তন প্রকল্প, ইন্দোনেশিয়ায় চায়না রেলওয়ে ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের ৬০০ কোটি ডলারের হাই-স্পিড রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে। নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার পর্যবেক্ষণে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগটি। একই সঙ্গে চান্দ্র নববর্ষের ছুটি পালনে দেশে ফেরা চীনা কর্মীদের ইন্দোনেশিয়ায় না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বলে কোম্পানির এক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী জানিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ নির্বাহী জানান, কোম্পানিটি ১০০ জনের বেশি চীনা কর্মকর্তাকে, যাদের অধিকাংশই দক্ষ শ্রমিক বা ব্যবস্থাপক জাকার্তার টেক্সটাইল কেন্দ্র বান্দুংয়ের প্রকল্পটিতে ফিরে আসতে বাধা দিয়েছে।
বণিক বার্তা
কভিড-১৯ রোগের বিস্তার রোধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতিটির অনেকটাই স্থবির করে তুলেছে। একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নিজস্ব উদ্যোগ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) গুরুত্বপূর্ণ অংশে বড় ধাক্কা দিয়েছে। নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বিদেশী প্রকল্পগুলোয় যোগ দিতে পারছেন না চীনা কর্মীরা। একই সঙ্গে প্রকল্প অব্যাহত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় চীনা আমদানি থেকেও কারখানাগুলো বঞ্চিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এক ডজনের বেশি কোম্পানির নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
ডাকারফ্রন্টিয়ারে চীন বিশ্লেষক বোইয়াং জুয়ে বলেন, চীনে বহু কারখানা বন্ধ হয়ে আছে। আর যেগুলো খোলা হয়েছে, সেগুলোও পূর্ণ সক্ষমতায় পৌঁছাতে পারেনি। যেহেতু বিআরআই প্রকল্পগুলোর বহু সরঞ্জাম ও মেশিনারির প্রধান উৎস চীনভিত্তিক ম্যানুফ্যাকচারার রা, তাই দেশটির শিল্প উৎপাদন ও সরবরাহ শৃঙ্খলের ব্যাঘাত প্রকল্পগুলোর আরো বিলম্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
বিআরআইয়ের একটি বৃহদায়তন প্রকল্প, ইন্দোনেশিয়ায় চায়না রেলওয়ে ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের ৬০০ কোটি ডলারের হাই-স্পিড রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে। নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার পর্যবেক্ষণে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগটি। একই সঙ্গে চান্দ্র নববর্ষের ছুটি পালনে দেশে ফেরা চীনা কর্মীদের ইন্দোনেশিয়ায় না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বলে কোম্পানির এক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী জানিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ নির্বাহী জানান, কোম্পানিটি ১০০ জনের বেশি চীনা কর্মকর্তাকে, যাদের অধিকাংশই দক্ষ শ্রমিক বা ব্যবস্থাপক জাকার্তার টেক্সটাইল কেন্দ্র বান্দুংয়ের প্রকল্পটিতে ফিরে আসতে বাধা দিয়েছে।
বণিক বার্তা