PDA

View Full Version : টোকিও অলিম্পিক ২০২০ বাতিল হতে পারে করোনাভাইরাসের কারনে!



Tofazzal Mia
2020-02-26, 05:01 PM
10191
করোনা আতঙ্কে টোকিও অলিম্পিক ২০২০ হবার অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। সত্যিকার অর্থে পরিস্থিতি এতটাই জটিল যে, শীঘ্রই করোনা আতঙ্ক না কমলে বাতিল হয়ে যেতে পারে আগামী জুলাইয়ে জাপানের টোকিওতে হতে যাওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ইভেন্টটি, যদিও এটা পিছিয়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যা গত মঙ্গলবার এই আশঙ্কার কথাই শুনিয়েছেন করেছেন আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সদস্য ডিক পাউন্ড (Dick Pound)। তিনি জানিয়েছেন, করোনা নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে অলিম্পিক একেবারে বাতিল করে দিতে হবে। পিছিয়ে যাওয়া বা স্থানান্তর করার কোনও সম্ভাবনা নেই।

FXBD
2020-09-20, 02:27 PM
বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস আতঙ্কে স্থবির হয়ে পড়েছে ক্রীড়া বিশ্ব। বন্ধ হয়েছে একের পর এক ক্রীড়া আসর। তবু করোনার থাবা থেকে কিছুতেই মুক্তি মিলছে না। বরং ক্রমেই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এবার এই ভাইরাসে আসন্ন জাপান অলিম্পিক কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও জাপান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (জেএফএ) প্রেসিডেন্টের আক্রান্ত হওয়ার খবর প্রকাশিত হয়েছে
http://forex-bangla.com/customavatars/2012076570.jpg

Rakib Hashan
2021-07-01, 02:01 PM
কভিড-১৯ মহামারীর কারণে পিছিয়ে দেয়া হয় এক বছর। নিষিদ্ধ করা হয়েছে বিদেশী দর্শনার্থীদের। চূড়ান্ত প্রস্তুতির সঙ্গে শুরু হয়েছে দিন গণনাও। তবুও টোকিও অলিম্পিক নিয়ে অনিশ্চয়তা যেন কাটছেই না। বৈশ্বিক এ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা পুনরায় কভিডের প্রাদুর্ভাবের ঝুঁকি তৈরি করছে। কিছু অর্থনীতিবিদের আশঙ্কা, এ আয়োজনের কারণে অর্থনৈতিক সুবিধার পরিবর্তে গভীর সংকটে পড়তে পারে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি।কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়েছে, দর্শক ছাড়া ও দর্শকসহ টোকিও অলিম্পিক আয়োজন আর্থিকভাবে খুব বেশি পার্থক্য তৈরি করবে না। অলিম্পিকের ভেনুগুলোয় সক্ষমতার ৫০ শতাংশ দর্শক হ্রাস কিংবা আরো দর্শক কমিয়ে আনলেও অর্থনৈতিক সুবিধায় খুব বেশি হেরফের হবে না। তবে দর্শকসহ অলিম্পিক কভিডের সংক্রমণ ছড়িয়ে দিয়ে জাপানের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করতে পারে। কয়েকজন অর্থনীতিবিদ অলিম্পিকে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়া নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাদের ভাষ্য, একসময় স্থগিত হওয়া অলিম্পিক থেকে অর্থনৈতিক সুবিধার পরিবর্তে এটি প্রচণ্ড আঘাত নিয়ে আসতে পারে। জাপান ভাইরাসটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে কিনা, তার ওপর এ প্রভাব নির্ভর করবে। এরই মধ্যে আয়োজকরা বিদেশী দর্শকদের নিষিদ্ধ করেছে।
জাপানের অর্থনৈতিক গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নমুরা রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী অর্থনীতিবিদ তাকাহিদে কিউচি বলেন, উপস্থিতির সীমা অনুযায়ী প্রতিটি ভেনুতে দর্শকদের অনুমতি দেয়া হলে টোকিও গেমস অর্থনীতিতে ১ দশমিক ৭২ ট্রিলিয়ন ইয়েন (১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার) অবদান রাখবে। এ অবদানের পরিমাণ পূর্ণ স্কেলের অলিম্পিকের চেয়ে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ইয়েন কিংবা ৪ দশমিক ৯ শতাংশ কম। যেখানে পূর্ণ স্কেলের অলিম্পিক অর্থনীতিতে ১ দশমিক ৮১ ট্রিলিয়ন ইয়েন যুক্ত করবে। টোকিওতে অনুষ্ঠেয় দ্বিতীয় এ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক নিয়ে আশাবাদী দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা। এর আগে ১৯৬৪ সালে প্রথমবারের মতো টোকিওতে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তবে তিনি এমন আশঙ্কাও করেন, নিরাপত্তা ও সুরক্ষার প্রয়োজনে ক্রীড়া প্রতিযোগিতাগুলো দর্শক ছাড়াও অনুষ্ঠিত হতে পারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1337184937.jpg