PDA

View Full Version : করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ব্যবহার!



Montu Zaman
2020-03-30, 02:17 PM
ভাইরাস দমনে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা রেখেছে, অন্য দেশগুলো যেখানে অবহেলা করেছে, সেখানে চীন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে হাতের কাছে সহজলভ্য চিকিত্সা ব্যবহার আর সর্বশেষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) প্রয়োগ করে ভাইরাসটিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। কিভাবে?
10450
ক্লিনিক্যাল তথ্য-উপাত্ত এবং গবেষণাগারে প্রাপ্ত ফলাফলের মধ্যে সমম্বয় ঘটিয়ে এটি কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর বর্তমান অবস্থা ও রোগের পর্যায় সম্পর্কে সঠিক তথ্য সরবরাহ করে যথাযথ চিকিত্সা প্রদানে ডাক্তারদের সহায়তা করে থাকে। চীন সরকার করোনা শনাক্তে হুয়াওয়ে নামক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করেছে এবং এখনো করছে। সফলতাও পেয়েছে। করোনা আক্রান্তদের কভিড-১৯ নির্ণয়ে দক্ষ ‘ইমেজিং’ চিকিত্সকের অভাব ছিল চীনে।
*চীনের ‘জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন’ হুয়াওয়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মাধ্যমে সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সার পদ্ধতিটি ব্যবহার করছে। এক্ষেত্রে ‘সিটি কোয়ান্টিফিকেশন’ (CT Quantification) খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল চিত্রাকারে প্রকাশ করতে পারে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ-এর গণনা ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে খুব দ্রুত যে কোনো নমুনার ‘কোয়ান্টাইজেশন’ ফলাফল নির্ণয় করতে পারে। চীনের স্বাস্থ্য কমিশন সিটি কোয়ান্টিফিকেশনকে তাদের ‘ক্লিনিক্যাল ডায়াগনসিস স্ট্যান্ডার্ড’ হিসেবে গ্রহণ করে হুবেই প্রদেশে (যেখান থেকে করোনার উত্পত্তি হয়ে প্রথমে চীনে এবং পরে অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে) স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ব্যবহার করা শুরু করে। চীনে হুয়াওয়ে ক্লাউডের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের কারণে ইমেজিং চিকিত্সকের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হয়েছে।

Tofazzal Mia
2020-04-01, 03:58 PM
10501
বাংলাদেশেও আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে করোনা বা কোভিড-১৯ সনাক্তকরণের নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পাবলিক হেলথ বিভাগ ও কার্ডিওকেয়ার জেনারেল ও স্পেশালাইজড হাসপাতালের একদল গবেষকবৃন্দ। মুলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এমন একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছেন যে সফটওয়্যারটি রোগীর বুকের এক্সরে এবং ফুসফুসের সিটি স্ক্যানের ছবি বিশ্লেষণের মাধ্যমে ‘কোভিড-১৯’ সনাক্ত করতে সাহায্য করবে। গবেষণায় জানা যায় যে, এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে ৯৬ ভাগ সঠিকভাবে ‘কোভিড-১৯’ রোগ নির্ণয় করা যাবে। গবেষকরা সফটওয়্যার তৈরির পাশাপাশি একটি ওয়েবসাইটও নির্মাণ করছেন । যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে এই ওয়েবসাইটে রোগীর এক্সরে ছবি আপলোড করার মাধ্যমে কোভিড-১৯সহ যেকোনো ফুসফুসজনিত রোগ সনাক্ত করা সম্ভব হবে।
এছাড়াও আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স ও বিগ ডেটা অ্যানালাইসিস ব্যবহার করে নতুন এক ওয়েবসাইটের যাত্রা শুরু করেছে। www.livecoronatest.com

SUROZ Islam
2020-04-20, 06:47 PM
চীনে করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে আসার পর এখন লকডাউন উঠেছে। কিন্তু ফের ভাইরাস ছড়ানো ঠেকাতে শুরু হয়েছে কিউআর কোডের শাসন। করোনাভাইরাস সঙ্কটের প্রথম ধাক্কা পেরিয়ে এসে চীনের কোটি কোটি মানুষকে এখন চলতে হচ্ছে অ্যাপের রঙ মেনে। ‘হেলথ কোড’ নামের এই অ্যাপ দিয়ে নাগরিকদের প্রতিটি পদক্ষেপে নজর রাখছে চীন সরকার। স্বাস্থ্য পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রত্যেকের জন্য বরাদ্দ হচ্ছে রঙভিত্তক কুইক রেসপন্স কোর্ড, যাকে সংক্ষেপে কিউআর কোড বলে। সেই রঙই ঠিক করে দিচ্ছে, তার চলাফেরার স্বাধীনতা হবে কতটুকু। বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসে, বাজারে বা রেস্তোরাঁয় যেতে মোবাইলে থাকা একটি বিশেষ অ্যাপ সবুজ সংকেত দেয়। সেই অ্যাপ লাল বা হলুদ হলে আটকে যাবেন আপনি।
10671
আলিবাবা ও টেনসেন্টের সহায়তা নিয়ে আর্থিক লেনদেনের অ্যাপ আলিপে ও মেসেজিং অ্যাপ উইচ্যাট ব্যবহার করে ‘হেলথ কোড’ অ্যাপটি চালু করেছে চীন। গত ১১ ফেব্রুয়ারি জেজ্যাং প্রদেশের হ্যাংজু শহরে প্রথম এর ব্যবহার শুরু হয়। অ্যাপ চালু করার পর নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অথবা পাসপোর্ট নম্বর, ফোন নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করতে হয়। এরপর ব্যবহারকারীর গত ১৪ দিনের স্বাস্থ্যগত তথ্য জেনে নেওয়া হয় কয়েকটি প্রশ্ন করে। যেমন তিনি আক্রান্ত বা সন্দেহভাজন কারো সংস্পর্শে এসেছিলেন কি না, কোথাও বেড়াতে গিয়েছিলেন কি না।জ্বর, শুকনো কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা, ডায়রিয়ার মত উপসর্গ থাকলে অ্যাপের নির্দিষ্ট ঘরে টিক দিতে হয়। সব তথ্য যাচাই করে প্রত্যেককে একটি কিউআর কোড দেওয়া হয়। এর রঙ হয় লাল, হলুদ বা সবুজ।লাল কোডধারীকে অবশ্যই ১৪ দিন সরকারি ব্যবস্থাপনায় অথবা নিজের ঘরে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। হলুদ কোডে কোয়ারেন্টিনের মেয়াদ সাত দিন। আর যার কোড সবুজ, তিনি শহরে চলাফেরা করতে পারবেন।রাশিয়াও ইতোমধ্যে অ্যাপের মাধ্যমে চলাফেরায় নজরদারি শুরু করেছে, একই পরিকল্পনা করছে জাপানও। এই ব্যবস্থা হয়ত বহুদিন চলবে, অন্তত যতদিন না ভাইরাসের আতঙ্ক থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসা যায়।
10672

BDFOREX TRADER
2020-04-28, 02:55 PM
কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্বব্যাপী শুধুমাত্র ২০ লক্ষাধিক মানুষকে আক্রান্তই করেনি, পাশাপাশি আইসোলেশনের মধ্যে বসবাস করার কারণে সমগ্র জনসংখ্যার উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করেছে। বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব ফেলেছে দীর্ঘ স্থায়ীভাবে। এই বিপর্যয়কে বিবেচনায় নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি পরামর্শক ও সফটওয়্যার প্রযুক্তি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ই-জেনারেশন করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ‘বিটকরোনা’ নামে করোনা সনাক্তের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টুল উন্মোচন করেছে। ই-জেনারেশনের তৈরি করা করোনাবট এবং এক্স-রে ইমেজ অ্যানালাইসিস টুল অধিকতর উন্নত উপায়ে ও দ্রুতগতিতে করোনাভাইরাস সনাক্ত করতে পারে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1819081096.jpg
ব্যবহারকারী যাতে নিজেই কোভিড-১৯ পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত কিনা সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন সেজন্য ই-জেনারেশন করোনাবটকে সেলফ-টেস্টিং টুলস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ব্যবহারকারীকে নিজে থেকেই তাৎক্ষণিকভাবে আইসোলেশনে থাকতে উদ্বুদ্ধ করে এবং স্বাস্থ্য-কর্মীরা যাতে রোগ সনাক্তকরণের আগে প্রাথমিক চিকিৎসায় বেশি সময় না দিয়ে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সংকটপূর্ণ রোগীদের অধিক সময় দিতে পারেন সেটি নিশ্চিত করে। ব্যবহারকারীদের প্রশ্ন বুঝতে পারা এবং সেটির যথাযথ উত্তর দেয়ার জন্য করোনাবটটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ করা হয়েছে। বটটি ইংরেজি, বাংলা এবং বাংলা ভাষাকে ইংরেজি হরফে লেখা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।

এর পাশাপাশি, ই-জেনারেশন মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির মাধ্যমে এক্স-রে ছবি বিশ্লেষণী টুল তৈরি করেছে যা বুকের এক্স-রে ছবি দেখে কোভিড-১৯ সনাক্তকরণে কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এই টুল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা সুস্থ আছেন কিনা, মৃদু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত কিনা অথবা কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন কিনা সেটি জানা যাবে। ইজেনারেশন বিটকরোনা (http://beatcorona.egeneration.co/) ওয়েবসাইটে গিয়ে এক্স-রে ছবি আপলোড করলে টুলটি ফলাফল দেখাবে। এক্ষেত্রে দুটি মেশিন লার্নিং মডেল ব্যবহার করা হয়েছে, ফিড-ফরোয়ার্ড নিউরাল নেটওয়ার্ক এবং কনভোলিউশনাল নিউরাল নেটওয়ার্ক; যা ইটালি এবং ভারতের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে সংগ্রহীত ডেটা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত। এই এক্স-রে বৃহৎ স্ক্রিনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে সহজে ও দ্রুততম সময়ে করোনাভাইরাস সনাক্ত করবে এবং এর ফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার হার সফলভাবে হ্রাস পাবে।

ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান বলেন, ইজেনারেশন বিগত দুই বছর ধরে স্বাস্থ্যসেবা সফটওয়্যার ও অ্যানালিটিক্স নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করে আসছে এবং এর প্রেক্ষিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির যে সক্ষমতা আমাদের তৈরি হয়েছে সেটি ব্যবহার করে করোনাভাইরাস প্রতিরোধের এই সল্যুশনগুলি আমরা স্বল্প সময়ে তৈরি করতে পেরেছি। ইজেনারেশন থেকে করোনাভাইরাস এর মতো মহামারী প্রতিরোধ সহ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সুস্থতার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা বিনিয়োগ করে যাব এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে এ ধরণের সেবা পৌঁছে দেবার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা খাতে আমরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারব বলে আশা রাখছি।

ইজেনারেশনের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোসেসিং এবং ব্লকচেইন বিভাগের প্রধান সাব্বির আরিফ সিদ্দিক বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে সরকার এবং আন্তর্জাতিক বাজারের জন্য মেশিন লার্নিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছি। বাংলাদেশের সাধারণ জনগণও যেন এই সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা ভোগ করতে পারে, ই-জেনারেশন বিটকরোনা- আমাদের সেই প্রচেষ্টারই অংশ।
ইজেনারেশন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, যেহেতু এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের কোনো কার্যকরী চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি তাই যথাযথ জ্ঞান এবং সচেতনতাই এই মহামারী মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে আবশ্যক। এক্ষেত্রে নিজেই নিজের প্রাথমিক পরীক্ষা করা জরুরী হয়ে পড়েছে- যা করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বাধ্যতামূলক। এছাড়া এই টুল ব্যবহারের ফলে স্বাস্থ্য কর্মীদের উপর চাপ কমবে, যারা অসংখ্য করোনা রোগীর পরীক্ষার ফলাফল যাচাইয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
আগ্রহীরা তাদের স্বাস্থ্যের অবস্থা যাচাইয়ে এবং বিস্তারিত জানতে বিট করোনার ওয়েবসাইটে (http://beatcorona.egeneration.co/) ভিজিট করতে পারেন।

Rassel Vuiya
2020-05-03, 02:41 PM
10837
ভারতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের সব কর্মজীবীকে বাধ্যতামূলকভাবে সরকারের তৈরি ব্লটুথ ট্রেসিং অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে, এবং শারীরিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে। গত মাসেই ‘আরোগ্য সেতু’ নামের ওই ব্লুটুথ প্রযুক্তিনির্ভর ট্রেসিং অ্যাপ উন্মোচন করেছে ভারত সরকার। শুক্রবার ভারতে লকডাউনের মেয়াদ আরও দুই সপ্তাহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন বাড়ালেও পাশাপাশি এটি শিথিল করার উদ্যোগও চলছে। সে কারণেই স্বল্প-ঝুঁকিতে রয়েছে এমন অঞ্চলগুলোতে লকডাউন “তুলনামুলক শিথিল” রাখা হবে। শুক্রবার ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, “আরোগ্য সেতু অ্যাপের ব্যবহার সব কর্মীর জন্য বাধ্যতামূলক, সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই”। অ্যাপটি ব্লুটুথ এবং জিপিএসভিত্তিক সিস্টেম। অ্যাপটি তৈরি করেছে ভারতের ‘ন্যাশনাল ইনফরমেটিকস সেন্টার’। কোভিড-১৯ রোগীর সংস্পর্শে এলে বা পরবর্তীতে করোনাভাইরাস পজিটিভ ধরা পড়েছে এমন ব্যক্তির সঙ্গে আগে দেখা হয়ে থাকলে ব্যবহারকারীকে সতর্কবার্তা পাঠাবে অ্যাপটি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, “কর্মীদের শতভাগ অ্যাপটি ব্যবহার করছেন কিনা তা নিশ্চিত করার” দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার প্রধানদের উপর বর্তাবে। ভারতের প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং অ্যাপটির গোপনতা নীতিমালা নির্ধারক আইনিজীবি জানিয়েছেন, ১৩০ কোটি জনসংখ্যার দেশে ফলপ্রসু হতে অন্তত বিশ কোটি ফোনে থাকতে হবে অ্যাপটি।