Rajib_Biswas
2020-03-31, 06:52 PM
10481
স্বর্ণ ব্যাংকে রিজার্ভ করা হয় কেন এটা জানতে হলে আমাদেরকে প্রথমে ব্যাংক রিজার্ভ সম্পর্কে জানতে হবে।
আমরা প্রত্যেকেই জানি দেশের ভিতরে নোট প্রচলনে একক অধিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। প্রতি বছর দেশের ভিতর যে পরিমাণ বাড়তি সম্পদ উৎপন্ন হয় তার উপর ভিত্তি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নোট ইস্যু করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নোট ইস্যু করার পূর্ব শর্ত হলো যে পরিমাণ নোট ইস্যু করবে সে পরিমাণ মূল্যের সম্পদ ব্যাংকে রিজার্ভ থাকতে হবে। যেমন :স্বর্ণ, রূপা, ডলার ইত্যাদি।
বিষয়টা অনেকটা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো। আপনি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে তত টাকাই উত্তোলন করতে পারবেন যত টাকা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আছে।
এখন আসি স্বর্ণ বা রূপা কেন ব্যাংকে রিজার্ভ করা হয়??
গহনা তৈরি ছাড়াও সারা পৃথিবীতে স্বর্ণ বা রূপার নিজস্ব একটা গুরুত্ব আছে। আমি যদি বলি সেই গুরুত্ব ডলার বা ইউরো থেকেও বেশি তাহলেও ভুল হবে না।
বাংলাদেশে বিনিমেয় মাধ্যম হিসেবে আমরা যেমন টাকা ব্যবহার করি। ঠিক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন মূদ্রা ব্যবহার করে। এক দেশের প্রচলিত মূদ্রা আমরা অন্য দেশে ব্যবহার করতে পারি না। এমন কি সরকারি অনুমোদন ছাড়া আমার দেশের মূদ্রা আমি নিজেই ব্যবহার করতে পারবো না। কারণ তখন মূদ্রার কোন উপযোগ (যা অভাব পূরণ করে) ই থাকবে না। মূদ্রার উপযোগ তখনই তৈরি হয়, যখন সরকার ওই অর্থগুলোর অনুমোদন করে।
যদি বাংলদেশে সরকার না থাকে তাহলে টাকার কোন উপযোগ থাকবে না।যেমন ধরুন আজ বাংলাদেশ ভারত দখল করে নিলো এবং একই সাথে ভারত বাংলাদেশের সব টাকা বাজেয়াপ্ত করলো তাহলে কাল বাংলাদেশের টাকার মূল্য হবে ০০ (শূন্য)।কারণ টাকার কোন উপযোগ থাকবে না। টাকা দিয়ে তখন কোন লেনদেন করা যাবে না।
কিন্তু আপনার সরকার ক্ষমতায় থাকুক আর না থাকুক আপনার স্বর্ণ বা রূপার মূল্য কখনো পরিবর্তন হবে না। কারণ এগুলোর নিজস্ব মূল্য বা উপযোগ আছে। এগুলো দিয়ে আপনি পৃথিবীর যে কোন দেশেই লেনদেন করতে পারবেন।
ঠিক এই কারনেই ব্যাংকে স্বর্ণ রিজার্ভ করা হয়।
স্বর্ণ ব্যাংকে রিজার্ভ করা হয় কেন এটা জানতে হলে আমাদেরকে প্রথমে ব্যাংক রিজার্ভ সম্পর্কে জানতে হবে।
আমরা প্রত্যেকেই জানি দেশের ভিতরে নোট প্রচলনে একক অধিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। প্রতি বছর দেশের ভিতর যে পরিমাণ বাড়তি সম্পদ উৎপন্ন হয় তার উপর ভিত্তি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নোট ইস্যু করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নোট ইস্যু করার পূর্ব শর্ত হলো যে পরিমাণ নোট ইস্যু করবে সে পরিমাণ মূল্যের সম্পদ ব্যাংকে রিজার্ভ থাকতে হবে। যেমন :স্বর্ণ, রূপা, ডলার ইত্যাদি।
বিষয়টা অনেকটা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো। আপনি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে তত টাকাই উত্তোলন করতে পারবেন যত টাকা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আছে।
এখন আসি স্বর্ণ বা রূপা কেন ব্যাংকে রিজার্ভ করা হয়??
গহনা তৈরি ছাড়াও সারা পৃথিবীতে স্বর্ণ বা রূপার নিজস্ব একটা গুরুত্ব আছে। আমি যদি বলি সেই গুরুত্ব ডলার বা ইউরো থেকেও বেশি তাহলেও ভুল হবে না।
বাংলাদেশে বিনিমেয় মাধ্যম হিসেবে আমরা যেমন টাকা ব্যবহার করি। ঠিক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে বিভিন্ন মূদ্রা ব্যবহার করে। এক দেশের প্রচলিত মূদ্রা আমরা অন্য দেশে ব্যবহার করতে পারি না। এমন কি সরকারি অনুমোদন ছাড়া আমার দেশের মূদ্রা আমি নিজেই ব্যবহার করতে পারবো না। কারণ তখন মূদ্রার কোন উপযোগ (যা অভাব পূরণ করে) ই থাকবে না। মূদ্রার উপযোগ তখনই তৈরি হয়, যখন সরকার ওই অর্থগুলোর অনুমোদন করে।
যদি বাংলদেশে সরকার না থাকে তাহলে টাকার কোন উপযোগ থাকবে না।যেমন ধরুন আজ বাংলাদেশ ভারত দখল করে নিলো এবং একই সাথে ভারত বাংলাদেশের সব টাকা বাজেয়াপ্ত করলো তাহলে কাল বাংলাদেশের টাকার মূল্য হবে ০০ (শূন্য)।কারণ টাকার কোন উপযোগ থাকবে না। টাকা দিয়ে তখন কোন লেনদেন করা যাবে না।
কিন্তু আপনার সরকার ক্ষমতায় থাকুক আর না থাকুক আপনার স্বর্ণ বা রূপার মূল্য কখনো পরিবর্তন হবে না। কারণ এগুলোর নিজস্ব মূল্য বা উপযোগ আছে। এগুলো দিয়ে আপনি পৃথিবীর যে কোন দেশেই লেনদেন করতে পারবেন।
ঠিক এই কারনেই ব্যাংকে স্বর্ণ রিজার্ভ করা হয়।