kohit
2020-04-16, 05:55 PM
নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আরোপিত লকডাউনের কারণে থমকে আছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বৈশ্বিক অর্থনীতি। এ পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য খেলাপি ঋণের ধাক্কা সামলাতে অর্থ আলাদা করে রাখছে মার্কিন ব্যাংকিং জায়ান্ট জেপি মরগান চেজ ও ওয়েলস ফার্গো। সংকটকালীন এ রিজার্ভ গঠনে প্রায় ৮৩০ কোটি ডলার নির্দিষ্ট করেছে জেপি মরগান। এর মধ্যে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক থেকে আসবে ৬৮০ কোটি ডলার। অন্যদিকে ৩৩০ কোটি ডলারের রিজার্ভ গঠনের ঘোষণা দিয়েছে ওয়েলস ফার্গো, যার পরিমাণ আরো বাড়তে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে উভয় ব্যাংকেরই আয় কমে গেছে। খবর এএফপি।
জেপি মরগানের প্রধান নির্বাহী জেমি ডিমন জানান, সামনে রিজার্ভ সংটকের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ব্যাংকের আয় তো কমে যাচ্ছেই, একই সঙ্গে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে প্রদানকৃত ঋণ ফেরত না পাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে ওয়েলস ফার্গোর প্রধান নির্বাহী চার্লি শার্ফ বলেন, ব্যবসায়িক আত্মবিশ্বাস ভেঙে পড়ার পাশাপাশি বর্তমান পরিস্থিতি আরো দীর্ঘস্থায়ী হলে সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এ অনিশ্চয়তার মধ্যে ভালোর চেয়ে মন্দের পল্লাই বেশি ভারী।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্য গুরুত্বপূর্ণ খাতের মতোই ব্যাংকও সরকারের লকডাউন পদক্ষেপের আগে তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে ছিল। কিন্তু মার্চে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে নেয়া এ পদক্ষেপের পরই ব্যাংকিংসহ অন্য খাতের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। বিপর্যয় নেমে আসে পুরো অর্থনীতিতে, কর্মসংস্থান হারায় কয়েক লাখ মানুষ। এ অবস্থায় স্বাভাবিক আর্থিক নীতি শিথিল করে জেপি মরগান ও ওয়েলস ফার্গো। এর মধ্যে জেপি মরগান মর্টগেজ এবং ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধে নির্ধারিতের চেয়ে ৯০ দিনের সময় বৃদ্ধি করে। অন্যদিকে বন্ধকি সম্পত্তি বিক্রি স্থগিত করে ওয়েলস ফার্গো।
বণিক বার্তা
জেপি মরগানের প্রধান নির্বাহী জেমি ডিমন জানান, সামনে রিজার্ভ সংটকের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ব্যাংকের আয় তো কমে যাচ্ছেই, একই সঙ্গে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে প্রদানকৃত ঋণ ফেরত না পাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে ওয়েলস ফার্গোর প্রধান নির্বাহী চার্লি শার্ফ বলেন, ব্যবসায়িক আত্মবিশ্বাস ভেঙে পড়ার পাশাপাশি বর্তমান পরিস্থিতি আরো দীর্ঘস্থায়ী হলে সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এ অনিশ্চয়তার মধ্যে ভালোর চেয়ে মন্দের পল্লাই বেশি ভারী।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্য গুরুত্বপূর্ণ খাতের মতোই ব্যাংকও সরকারের লকডাউন পদক্ষেপের আগে তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে ছিল। কিন্তু মার্চে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে নেয়া এ পদক্ষেপের পরই ব্যাংকিংসহ অন্য খাতের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। বিপর্যয় নেমে আসে পুরো অর্থনীতিতে, কর্মসংস্থান হারায় কয়েক লাখ মানুষ। এ অবস্থায় স্বাভাবিক আর্থিক নীতি শিথিল করে জেপি মরগান ও ওয়েলস ফার্গো। এর মধ্যে জেপি মরগান মর্টগেজ এবং ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধে নির্ধারিতের চেয়ে ৯০ দিনের সময় বৃদ্ধি করে। অন্যদিকে বন্ধকি সম্পত্তি বিক্রি স্থগিত করে ওয়েলস ফার্গো।
বণিক বার্তা