kohit
2020-04-19, 05:38 PM
নভেল করোনাভাইরাসের কারণে কর্মক্ষেত্রগুলো এত দ্রুত সংকুচিত হয়েছে যে বিশ্বজুড়ে ৮১ শতাংশ শ্রমিক এমন দেশগুলোয় বসবাস করছেন, যেখানে তাদের কর্মক্ষেত্রগুলো বাধ্যতামূলক বা সুপারিশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এ তথ্য জানিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) ভুক্তভোগী শ্রমিকদের সাহায্যে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে। খবর আনাদোলু।
আইএলওর মহাপরিচালক গাই রাইডার বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের প্রতি শ্রমিকদের জীবন-জীবিকা রক্ষায় শ্রমিক-ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের তাত্ক্ষণিক সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশেষ করে তিনি উন্নয়নশীল দেশ ও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার আহ্বান জানান।
আইএলওর সদর দপ্তর জেনেভা থেকে প্রকাশিত এক লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেছেন, চলমান এ সংকট দেখিয়ে দিয়েছে যে ২০২০ সালে এসেও উপযুক্ত কাজের বিশাল ঘাটতি এবং সংকট দেখা দিলে লাখ লাখ শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে।
তিনি বলেন, কভিড-১৯ মহামারীর প্রতিক্রিয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, অনিরাপদ শ্রমিক ও ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশগুলোর ওপর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দৃষ্টি দেয়া উচিত। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতেই বিশ্বজুড়ে ৮১ শতাংশ শ্রমিকের কর্মক্ষেত্র বন্ধ হয়ে গেছে। উচ্চমধ্যম আয়ের দেশগুলোয় এটা শ্রমশক্তির ৮৭ শতাংশ এবং উচ্চ আয়ের দেশের ক্ষেত্রে তা ৭০ শতাংশ। কভিড-১৯ এখন সীমাবদ্ধ সক্ষমতা ও সম্পদ থাকা উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও প্রভাব ফেলেছে।
আইএলও আরো বলছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রন্তিকে কর্মঘণ্টা ৬ দশমিক ৭ শতাংশ কমবে, যা ১৯ দশমিক ৫ কোটি পূর্ণকালীন চাকরি হারানোর সমান।
বণিক বার্তা
আইএলওর মহাপরিচালক গাই রাইডার বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের প্রতি শ্রমিকদের জীবন-জীবিকা রক্ষায় শ্রমিক-ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের তাত্ক্ষণিক সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশেষ করে তিনি উন্নয়নশীল দেশ ও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার আহ্বান জানান।
আইএলওর সদর দপ্তর জেনেভা থেকে প্রকাশিত এক লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেছেন, চলমান এ সংকট দেখিয়ে দিয়েছে যে ২০২০ সালে এসেও উপযুক্ত কাজের বিশাল ঘাটতি এবং সংকট দেখা দিলে লাখ লাখ শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে।
তিনি বলেন, কভিড-১৯ মহামারীর প্রতিক্রিয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, অনিরাপদ শ্রমিক ও ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশগুলোর ওপর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দৃষ্টি দেয়া উচিত। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতেই বিশ্বজুড়ে ৮১ শতাংশ শ্রমিকের কর্মক্ষেত্র বন্ধ হয়ে গেছে। উচ্চমধ্যম আয়ের দেশগুলোয় এটা শ্রমশক্তির ৮৭ শতাংশ এবং উচ্চ আয়ের দেশের ক্ষেত্রে তা ৭০ শতাংশ। কভিড-১৯ এখন সীমাবদ্ধ সক্ষমতা ও সম্পদ থাকা উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও প্রভাব ফেলেছে।
আইএলও আরো বলছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রন্তিকে কর্মঘণ্টা ৬ দশমিক ৭ শতাংশ কমবে, যা ১৯ দশমিক ৫ কোটি পূর্ণকালীন চাকরি হারানোর সমান।
বণিক বার্তা