kohit
2020-04-21, 02:40 PM
নভেল করোনাভাইরাসের কারণে সারাবিশ্বই স্থবির। আড়াইশ কোটি মানুষ ঘরবন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। বন্ধ আছে গাড়ি-ঘোড়াও। এমতবস্থায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা এতই কমেছে যে দাম গিয়ে ঠেকেছে মাইনাসেরও নিচে। গতকাল সোমবার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে এতটা দরপতন হলো অপরিশোধিত তেলের। ওই দিন এক ব্যারেল (প্রায় ১৫৯ লিটার) অপরিশোধিত তেল বিক্রি হয়েছে মাইনাস ৩৭ দশমিক ৬৩ ডলারে। অবশ্য আজ মঙ্গলবার সেই হতাশা সামান্য কিছুটা কাটিয়ে উঠেছে। এ দিন অপরিশোধিত তেলের দাম মাইনাস ১ ডলার পর্যন্ত উঠেছে।
সাধারণত এক মাস পরের বাজারে তেলের দাম কত হবে তা ঠিক করে ডব্লিউটিআই ফিউচার্স। অর্থাৎ মে মাসে তেলের দাম কত হবে তা ঠিক করা হয় এপ্রিলেই। আগামী মাসের জন্য দর ঠিক করার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ মঙ্গলবার। যদিও ডব্লিউটিআই ফিউচার্সে জুন মাসে ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত তেলের দাম ২০ দশমিক ৪৩ ডলার ও জুলাই মাসে ২৬ দশমিক ১৮ ডলার ধরা হয়েছে।
অপরিশোধিত তেলের দামের এই বিপুল পতনের কারণ হিসাবে করোনাকেই দায়ী করছেন অর্থনীতিবিদরা। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা রুখতে অনেক দেশই লকডাউনের পথে হেঁটেছে। তার ফলে তেলের চাহিদাও প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গিয়েছে। বন্ধ আন্তর্জাতিক উড়ানও। দাম তলানিতে নেমে যাচ্ছে দেখে, ১০ শতাংশ তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় অর্গানাইজেশন অব পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ (ওপেক)-এর সদস্য এবং মিত্র দেশগুলি। কিন্তু তাতেও পতন ঠেকানো যায়নি।
বণিক বার্তা
সাধারণত এক মাস পরের বাজারে তেলের দাম কত হবে তা ঠিক করে ডব্লিউটিআই ফিউচার্স। অর্থাৎ মে মাসে তেলের দাম কত হবে তা ঠিক করা হয় এপ্রিলেই। আগামী মাসের জন্য দর ঠিক করার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ মঙ্গলবার। যদিও ডব্লিউটিআই ফিউচার্সে জুন মাসে ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত তেলের দাম ২০ দশমিক ৪৩ ডলার ও জুলাই মাসে ২৬ দশমিক ১৮ ডলার ধরা হয়েছে।
অপরিশোধিত তেলের দামের এই বিপুল পতনের কারণ হিসাবে করোনাকেই দায়ী করছেন অর্থনীতিবিদরা। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা রুখতে অনেক দেশই লকডাউনের পথে হেঁটেছে। তার ফলে তেলের চাহিদাও প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গিয়েছে। বন্ধ আন্তর্জাতিক উড়ানও। দাম তলানিতে নেমে যাচ্ছে দেখে, ১০ শতাংশ তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় অর্গানাইজেশন অব পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ (ওপেক)-এর সদস্য এবং মিত্র দেশগুলি। কিন্তু তাতেও পতন ঠেকানো যায়নি।
বণিক বার্তা