kohit
2020-04-23, 09:21 PM
নভেল করোনাভাইরাসের কারণে স্থবির অর্থনীতি চাপ সৃষ্টি করেছে চীনের ব্যাংকগুলোর ওপর। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশটির ব্যাংকগুলোর মন্দ ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, যা গত বছরের শেষ প্রান্তিকের চেয়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) দশমিক শূন্য ৬ শতাংশীয় পয়েন্ট বেশি। গতকাল বেইজিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে চায়না ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স রেগুলেটরি কমিশন (সিবিআইআরসি)। সংস্থাটি আশঙ্কা করছে, মন্দ ঋণ বেড়ে যাওয়ার ধারা চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকেও (এপ্রিল-জুন) অব্যাহত থাকতে পারে। খবর ব্লুমবার্গ।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়। জানুয়ারির প্রথম দিকেই তা চীনে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। অতিমাত্রায় সংক্রামক হওয়ায় চীন থেকে যেন এ ভাইরাস অন্যত্র ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সেজন্য সেখান থেকে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বিশ্বের বহু দেশ। বাতিল করা হয় একের পর এক ফ্লাইট। বন্ধ হয়ে যায় চীনের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য। চাহিদা ও সরবরাহ সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে যায় উৎপাদন কার্যক্রম। সব মিলিয়ে স্থবির হয়ে পড়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দার কারণে ব্যাংক থেকে নেয়া ঋণ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে পারছে না ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলো। আর এতে বিপাকে পড়েছে এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ে ঋণ সরবরাহকারী ব্যাংকগুলো। বাড়ছে মন্দ বা খেলাপি ঋণের বোঝা।
সিবিআইআরসি এমন এক সময় এ তথ্য প্রকাশ করল, যখন চীনের ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে ৮৮ হাজার কোটি ইউয়ান (১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার) ঋণ পরিশোধের জন্য বাড়তি সময় প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়। জানুয়ারির প্রথম দিকেই তা চীনে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। অতিমাত্রায় সংক্রামক হওয়ায় চীন থেকে যেন এ ভাইরাস অন্যত্র ছড়িয়ে পড়তে না পারে, সেজন্য সেখান থেকে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বিশ্বের বহু দেশ। বাতিল করা হয় একের পর এক ফ্লাইট। বন্ধ হয়ে যায় চীনের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য। চাহিদা ও সরবরাহ সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে যায় উৎপাদন কার্যক্রম। সব মিলিয়ে স্থবির হয়ে পড়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি।
ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দার কারণে ব্যাংক থেকে নেয়া ঋণ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে পারছে না ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলো। আর এতে বিপাকে পড়েছে এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ে ঋণ সরবরাহকারী ব্যাংকগুলো। বাড়ছে মন্দ বা খেলাপি ঋণের বোঝা।
সিবিআইআরসি এমন এক সময় এ তথ্য প্রকাশ করল, যখন চীনের ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে ৮৮ হাজার কোটি ইউয়ান (১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার) ঋণ পরিশোধের জন্য বাড়তি সময় প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।