kohit
2020-05-05, 05:01 PM
পর্যাপ্ত মানবসম্পদ ও সুলভ শ্রম—এ দুই প্রভাবকের কারণে এশিয়া এখন বৈশ্বিক উৎপাদন খাতের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমাসহ সারা বিশ্বের পাইকারি ক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর কাছে এখন উৎপাদন কার্যাদেশের প্রধান গন্তব্য এশীয় দেশগুলো। তবে নভেল করোনাভাইরাস এই ম্যানুফ্যাকচারিং হাবের উৎপাদনমুখী অর্থনীতিতে ধস নামিয়ে দিয়েছে। গত মাসে এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে কারখানার উৎপাদন রেকর্ড সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। খবর ব্লুমবার্গ।
করোনাভাইরাসের কারণে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে সবখানে। লকডাউনের কারণে বিঘ্নিত হচ্ছে সরবরাহ ব্যবস্থা। ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দা ভাব এখন বিশ্বজুড়েই। আয় কমে যাওয়ায় ব্যয়সংকোচনের পথে হাঁটছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। আর এর খড়্গ গিয়ে পড়ছে কর্মীদের ওপর। চাকরি হারাচ্ছেন কোটি কোটি কর্মী। কর্মসংস্থান না থাকায় আয় বন্ধ তাদেরও। ফলে জীবনরক্ষার জন্য মৌলিক কিছু পণ্য বাদে অন্যগুলোর চাহিদা বর্তমানে একেবারে তলানিতে, যার প্রতিফলন দেখা গেছে জ্বালানির মূল্যে। চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থার এ সংকটের পাশাপাশি কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে এশিয়ার বেশির ভাগ কারাখানা। যদিও চীন ধীরে ধীরে কিছু কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে।
কোনো অর্থনীতি সম্প্রসারণ না সংকোচনের পথে রয়েছে, তা বিচার করা হয় উৎপাদন ও সেবা কার্যক্রমের গতিশীলতা নির্দেশক পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্সের (পিএমআই) মানের ওপর ভিত্তি করে। পিএমআইয়ের মান ৫০-এর নিচে থাকার মানে অর্থনীতি সংকুচিত হচ্ছে। আর ওপরে থাকলে তা সম্প্রসারণ নির্দেশ করে। গতকাল প্রকাশিত আইএইচএস মার্কিটের উপাত্ত বলছে, করোনাকালে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় পিএমআই ইতিহাসের সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। প্রায় দেড় মাসের লকডাউনে উৎপাদন বন্ধ থাকায় ভারতের পিএমআই সর্বনিম্ন ২৭ দশমিক ৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। তাইওয়ান, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় এ সূচকের মান ২০০৯ সালের পর সর্বনিম্নে অবস্থান করছে।
বণিক বার্তা
করোনাভাইরাসের কারণে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে সবখানে। লকডাউনের কারণে বিঘ্নিত হচ্ছে সরবরাহ ব্যবস্থা। ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দা ভাব এখন বিশ্বজুড়েই। আয় কমে যাওয়ায় ব্যয়সংকোচনের পথে হাঁটছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। আর এর খড়্গ গিয়ে পড়ছে কর্মীদের ওপর। চাকরি হারাচ্ছেন কোটি কোটি কর্মী। কর্মসংস্থান না থাকায় আয় বন্ধ তাদেরও। ফলে জীবনরক্ষার জন্য মৌলিক কিছু পণ্য বাদে অন্যগুলোর চাহিদা বর্তমানে একেবারে তলানিতে, যার প্রতিফলন দেখা গেছে জ্বালানির মূল্যে। চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থার এ সংকটের পাশাপাশি কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে এশিয়ার বেশির ভাগ কারাখানা। যদিও চীন ধীরে ধীরে কিছু কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে।
কোনো অর্থনীতি সম্প্রসারণ না সংকোচনের পথে রয়েছে, তা বিচার করা হয় উৎপাদন ও সেবা কার্যক্রমের গতিশীলতা নির্দেশক পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্সের (পিএমআই) মানের ওপর ভিত্তি করে। পিএমআইয়ের মান ৫০-এর নিচে থাকার মানে অর্থনীতি সংকুচিত হচ্ছে। আর ওপরে থাকলে তা সম্প্রসারণ নির্দেশ করে। গতকাল প্রকাশিত আইএইচএস মার্কিটের উপাত্ত বলছে, করোনাকালে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় পিএমআই ইতিহাসের সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। প্রায় দেড় মাসের লকডাউনে উৎপাদন বন্ধ থাকায় ভারতের পিএমআই সর্বনিম্ন ২৭ দশমিক ৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। তাইওয়ান, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় এ সূচকের মান ২০০৯ সালের পর সর্বনিম্নে অবস্থান করছে।
বণিক বার্তা