kohit
2020-06-15, 06:18 PM
দুঃস্বপ্নের কয়েক মাস কাটিয়ে ধীরে ধীরে আবার কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন মার্কিনিরা। অফিস, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ ও কারখানা আবার খুলে দেয়া হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই কর্মীরা ফিরতে শুরু করেছেন তাদের কাজের জায়গায়। এটি তাদের জন্য স্বস্তির হলেও চাকরিদাতাদের জন্য উদ্বেগের কিছু বিষয় থেকেই যাচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় তাদের কপালে চিন্তার রেখা বাড়িয়ে দিচ্ছে, তা হলো কর্মীদের কাজে ফেরানোর পর সম্ভাব্য আইনগত ঝুঁকি। খবর ব্লুমবার্গ।
বিষয়টি খোলাসা করা যাক। লকডাউনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু এখনো নভেল করোনাভাইরাসের প্রকোপ থেকে মুক্ত হয়নি। এ অবস্থায় কর্মীরা কাজে ফিরলে তাদের নিশ্চিত দুটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। প্রথমত. তারা অসুখে পড়বে। দ্বিতীয়ত. তাদের অনেকেই নিরাপদ কর্মপরিবেশ অথবা মজুরি বঞ্চনা ও মেডিকেল বিলের জন্য ক্ষতিপূরণের দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন।
এরই মধ্যে মামলার ধারা শুরু হয়ে গেছে। ম্যাকডোনাল্ড’স, অ্যামাজন ডটকম, স্মিথফিল্ড ফুডসসহ কয়েকটি কোম্পানির কর্মীরা আদালতে মামলা ঠুকে দিয়েছেন যে প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী ও তাদের পরিবারকে করোনার থাবা থেকে সুরক্ষিত রাখতে যথেষ্ট ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যদিও নিয়োগদাতারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, উন্নত জীবাণুনাশক ব্যবস্থা স্থাপন ও ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহের মতো স্বাস্থ্য সুরক্ষা নির্দেশনাগুলো মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তবুও কর্মীদের সঙ্গে তাদের সম্ভাব্য আইনি সংঘাতের শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এমনকি কিছু আইন বিশেষজ্ঞ তো গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন, বয়সভিত্তিক বৈষম্য ও আগেভাগে কর্মস্থলে ফিরতে বাধ্য করা কর্মীদের সংক্রমণ ঝুঁকির মতো বিষয়গুলো নিয়ে চাকুরে ও চাকরিদাতাদের দ্বন্দ্বে জড়ানোর আশঙ্কা করছেন।
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ল’ স্কুলের অধ্যাপক ও সেন্টার ফর লেবার অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ল’-এর পরিচালক স্যামুয়েল এস্ত্রেইশার বলেছেন, ‘কভিড-১৯ এখনো ছড়াচ্ছে। এ অবস্থায় যেসব কোম্পানির কর্মীদের অনসাইটে কাজ করতে হয় অথবা জনসাধারণের কাছাকাছি যেতে হয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকে আদালতে পা মাড়ানো এড়াতে বেশি সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম পুনরায় শুরুর এ মুহূর্তে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে যেসব বিষয় নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করতে হবে, সম্ভাব্য আইনি ঝুঁকি মোকাবেলা তার মধ্যে অন্যতম।’
বণিক বার্তা
বিষয়টি খোলাসা করা যাক। লকডাউনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু এখনো নভেল করোনাভাইরাসের প্রকোপ থেকে মুক্ত হয়নি। এ অবস্থায় কর্মীরা কাজে ফিরলে তাদের নিশ্চিত দুটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। প্রথমত. তারা অসুখে পড়বে। দ্বিতীয়ত. তাদের অনেকেই নিরাপদ কর্মপরিবেশ অথবা মজুরি বঞ্চনা ও মেডিকেল বিলের জন্য ক্ষতিপূরণের দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন।
এরই মধ্যে মামলার ধারা শুরু হয়ে গেছে। ম্যাকডোনাল্ড’স, অ্যামাজন ডটকম, স্মিথফিল্ড ফুডসসহ কয়েকটি কোম্পানির কর্মীরা আদালতে মামলা ঠুকে দিয়েছেন যে প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী ও তাদের পরিবারকে করোনার থাবা থেকে সুরক্ষিত রাখতে যথেষ্ট ব্যবস্থা নিচ্ছে না। যদিও নিয়োগদাতারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, উন্নত জীবাণুনাশক ব্যবস্থা স্থাপন ও ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহের মতো স্বাস্থ্য সুরক্ষা নির্দেশনাগুলো মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তবুও কর্মীদের সঙ্গে তাদের সম্ভাব্য আইনি সংঘাতের শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এমনকি কিছু আইন বিশেষজ্ঞ তো গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন, বয়সভিত্তিক বৈষম্য ও আগেভাগে কর্মস্থলে ফিরতে বাধ্য করা কর্মীদের সংক্রমণ ঝুঁকির মতো বিষয়গুলো নিয়ে চাকুরে ও চাকরিদাতাদের দ্বন্দ্বে জড়ানোর আশঙ্কা করছেন।
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ল’ স্কুলের অধ্যাপক ও সেন্টার ফর লেবার অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ল’-এর পরিচালক স্যামুয়েল এস্ত্রেইশার বলেছেন, ‘কভিড-১৯ এখনো ছড়াচ্ছে। এ অবস্থায় যেসব কোম্পানির কর্মীদের অনসাইটে কাজ করতে হয় অথবা জনসাধারণের কাছাকাছি যেতে হয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকে আদালতে পা মাড়ানো এড়াতে বেশি সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম পুনরায় শুরুর এ মুহূর্তে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে যেসব বিষয় নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করতে হবে, সম্ভাব্য আইনি ঝুঁকি মোকাবেলা তার মধ্যে অন্যতম।’
বণিক বার্তা