kohit
2020-07-06, 05:53 PM
অর্থনীতির চাকা সচল করতে যতই লকডাউনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হোক না কেন, পরিস্থিতি তো আর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি এখনো। অর্থনৈতিক কার্যক্রম মহামারী-পূর্ব অবস্থায় ফিরে আসতে আরো সময় লাগবে। সুতরাং ব্যবসা খাত ও কর্মসংস্থানকে ভয়াবহ পতন থেকে রক্ষা করতে সরকারের তরফ থেকে প্রণোদনার প্রয়োজনীয়তা এখনো সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বিষয়টি ইউরোপীয় দেশগুলো অনুধাবন করতে পেরেছে খুব দ্রুতই। এ কারণে তারা পূর্বানুমানের চেয়ে আরো বেশি সময় ধরে সহায়তা অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। খবর ব্লুমবার্গ।
নভেল করোনাভাইরাসের উত্পত্তি চীনে হলেও মহামারীটি অর্থনৈতিকভাবে বেশি আঘাত হেনেছে ইউরোপে। যেমন যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি প্রায় ৩০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ মন্দার মুখে রয়েছে। ভাইরাসটির সংক্রমণ ঠেকাতে গত মার্চে লকডাউন আরোপের পর থেকে দেশটিতে বেকারত্বের হারও প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। কেবল যুক্তরাজ্যই নয়, বরং পুরো ইউরোপের অর্থনীতিই একই ধরনের বিপর্যয়ে পড়েছে।
পুরো মহাদেশে সরকারগুলোর বিভিন্ন প্রণোদনামূলক পদক্ষেপের কারণে কঠোর লকডাউনের মধ্যেও প্রায় পাঁচ কোটি কর্মী ছাঁটাইয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন। এসব প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে ঋণসহায়তার পাশাপাশি কর ও ঋণ অবকাশের মতো পদক্ষেপও রয়েছে। লকডাউন শিথিলের পরও এসব সহায়তা অব্যাহত থাকছে। কারণ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে বর্তমানে যে গতি দেখা যাচ্ছে, তার স্থিতিশীলতা নিয়ে খোদ অর্থনীতিবিদরাই সন্দিহান। অনেক প্রতিষ্ঠানই এখনো তাদের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেনি।
কমার্সব্যাংকের অর্থনীতিবিদ পিটার ডিক্সন বলেছেন, ‘সহায়তার পরিমাণ কমানোর ফলে অর্থনীতিতে কী রূপ প্রভাব পড়তে পারে, সে বিষয়ে সরকারগুলোকে আগে থেকেই পর্যালোচনা করতে হচ্ছে। এছাড়া সরকারি সহায়তা আরো অব্যাহত রাখতে হবে কিনা, আর রাখলেও পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে কিনা, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখতে হচ্ছে।
বণিক বার্তা
নভেল করোনাভাইরাসের উত্পত্তি চীনে হলেও মহামারীটি অর্থনৈতিকভাবে বেশি আঘাত হেনেছে ইউরোপে। যেমন যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি প্রায় ৩০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ মন্দার মুখে রয়েছে। ভাইরাসটির সংক্রমণ ঠেকাতে গত মার্চে লকডাউন আরোপের পর থেকে দেশটিতে বেকারত্বের হারও প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। কেবল যুক্তরাজ্যই নয়, বরং পুরো ইউরোপের অর্থনীতিই একই ধরনের বিপর্যয়ে পড়েছে।
পুরো মহাদেশে সরকারগুলোর বিভিন্ন প্রণোদনামূলক পদক্ষেপের কারণে কঠোর লকডাউনের মধ্যেও প্রায় পাঁচ কোটি কর্মী ছাঁটাইয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন। এসব প্রণোদনা প্যাকেজের মধ্যে ঋণসহায়তার পাশাপাশি কর ও ঋণ অবকাশের মতো পদক্ষেপও রয়েছে। লকডাউন শিথিলের পরও এসব সহায়তা অব্যাহত থাকছে। কারণ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে বর্তমানে যে গতি দেখা যাচ্ছে, তার স্থিতিশীলতা নিয়ে খোদ অর্থনীতিবিদরাই সন্দিহান। অনেক প্রতিষ্ঠানই এখনো তাদের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেনি।
কমার্সব্যাংকের অর্থনীতিবিদ পিটার ডিক্সন বলেছেন, ‘সহায়তার পরিমাণ কমানোর ফলে অর্থনীতিতে কী রূপ প্রভাব পড়তে পারে, সে বিষয়ে সরকারগুলোকে আগে থেকেই পর্যালোচনা করতে হচ্ছে। এছাড়া সরকারি সহায়তা আরো অব্যাহত রাখতে হবে কিনা, আর রাখলেও পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে কিনা, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখতে হচ্ছে।
বণিক বার্তা