kohit
2020-08-20, 04:25 PM
লকডাউন জারি হওয়ার পর কর্মহীন হয়ে পড়েছে অনানুষ্ঠানিক ও স্বল্প মজুরিতে কর্মরত যুক্তরাজ্যের লাখ লাখ অভিবাসী। করোনা ও লকডাউন বন্ধ করে দিয়েছে তাদের আয়ের সব পথ। অন্যদিকে এ অবস্থার মধ্যেও নো রিকোর্স টু পাবলিক ফান্ডস (এনআরপিএফ) নামে এক বিতর্কিত অভিবাসন নীতির কারণে দেশের অন্য কর্মীদের মতো তারা কোনো সরকারি সুবিধা বা সহায়তাও পাচ্ছেন না। ফলে বর্তমানে চরম দারিদ্র্যে তাদের দিন কাটছে অসহায় অবস্থায়। খবর বিবিসি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্য মাইগ্রেশন অবজারভেটরির হিসাব অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে থেকে আসা ১৪ লাখ অভিবাসী রয়েছে, যাদের ভিসা এনআরপিএফ নিয়মের আওতাভুক্ত। নিয়ম অনুযায়ী এসব অভিবাসী সরকারি কোনো তহবিল থেকে সহায়তা পাবে না। ফলে বাধ্য হয়ে বহু অভিবাসী সহায়তার জন্য এখন দাতব্য সংস্থাগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে।
দ্য জয়েন্ট কাউন্সিল ফর দ্য ওয়েলফেয়ার অব ইমিগ্রান্টস (জেসিডব্লিউআই) বলছে, সংস্থাটির ৫৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো পরামর্শমূলক সেবার বাইরে সহায়তা হিসেবে অভিবাসীদের নগদ অর্থ, খাদ্য ও পোশাক দিতে হচ্ছে। জেসিডব্লিউআইয়ের প্রধান নির্বাহী সত্বীর সিং বলেন, মহামারীকালে লোকজন আগে যে কাজ করত, তা আর করতে পারছে না। যদি তাদের কাজ অনানুষ্ঠানিক কিংবা অপ্রাতিষ্ঠানিক হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই তারা চাকরি ধরে রাখা কিংবা স্বনির্ভর ব্যক্তিদের জন্য যেসব সহায়তা প্রকল্প রয়েছে, সেগুলোর সুবিধা পাবে না। ফলে আমরা দেখছি, দিন দিন গৃহহীন, ভীষণ ক্ষুধার্ত ও সাধারণ চিকিৎসাসেবা গ্রহণে অক্ষম ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ছেই।
বণিক বার্তা
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্য মাইগ্রেশন অবজারভেটরির হিসাব অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে থেকে আসা ১৪ লাখ অভিবাসী রয়েছে, যাদের ভিসা এনআরপিএফ নিয়মের আওতাভুক্ত। নিয়ম অনুযায়ী এসব অভিবাসী সরকারি কোনো তহবিল থেকে সহায়তা পাবে না। ফলে বাধ্য হয়ে বহু অভিবাসী সহায়তার জন্য এখন দাতব্য সংস্থাগুলোর দ্বারস্থ হচ্ছে।
দ্য জয়েন্ট কাউন্সিল ফর দ্য ওয়েলফেয়ার অব ইমিগ্রান্টস (জেসিডব্লিউআই) বলছে, সংস্থাটির ৫৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো পরামর্শমূলক সেবার বাইরে সহায়তা হিসেবে অভিবাসীদের নগদ অর্থ, খাদ্য ও পোশাক দিতে হচ্ছে। জেসিডব্লিউআইয়ের প্রধান নির্বাহী সত্বীর সিং বলেন, মহামারীকালে লোকজন আগে যে কাজ করত, তা আর করতে পারছে না। যদি তাদের কাজ অনানুষ্ঠানিক কিংবা অপ্রাতিষ্ঠানিক হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই তারা চাকরি ধরে রাখা কিংবা স্বনির্ভর ব্যক্তিদের জন্য যেসব সহায়তা প্রকল্প রয়েছে, সেগুলোর সুবিধা পাবে না। ফলে আমরা দেখছি, দিন দিন গৃহহীন, ভীষণ ক্ষুধার্ত ও সাধারণ চিকিৎসাসেবা গ্রহণে অক্ষম ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ছেই।
বণিক বার্তা