kohit
2020-09-01, 05:49 PM
গত জুলাইয়ে জাপানের শিল্প উৎপাদন পূর্ববর্তী মাসের চেয়ে রেকর্ড ৮ শতাংশ বেড়েছে। গাড়ি ও যন্ত্রাংশ নির্মাণ চাঙ্গা হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর প্রভাব থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সোমবার সরকার প্রকাশিত উপাত্তে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর কিয়োদো।
জাপানের অর্থ, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রাথমিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত জুলাইয়ে জাপানের কারখানা ও খনিগুলোর কার্যক্রম সূচক ছিল ৮৬ দশমিক ৬ পয়েন্ট, যা ২০১৫ সালের ভিত্তি ১০০ পয়েন্টের চেয়ে কম। এছাড়া মাহামারীপূর্ব গত মার্চের ৯৫ দশমিক ৮ পয়েন্ট থেকেও কম। শিল্প উৎপাদন জুলাইয়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে জুনে বেড়েছিল মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী মাসগুলোয় শিল্প উৎপাদন ঘুরে দাঁড়াবে বলে আমরা আশা করছি। তবে নভেল করোনাভাইরাস মহামারীপূর্ব সময়ের জায়গায় পৌঁছতে আরো অনেক সময় লাগবে।
জুনের তুলনায় গত জুলাইয়ে গাড়ি শিল্পে কারখানা কার্যক্রম ৩৮ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে, যা দেশটির মোট শিল্প উৎপাদনে প্রভাব রেখেছে। তবে কয়েকটি খাতে কার্যক্রম কমেছেও। যেমন প্রিন্টার ও উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ নির্মাতা কারখানা।
বণিক বার্তা
জাপানের অর্থ, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রাথমিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত জুলাইয়ে জাপানের কারখানা ও খনিগুলোর কার্যক্রম সূচক ছিল ৮৬ দশমিক ৬ পয়েন্ট, যা ২০১৫ সালের ভিত্তি ১০০ পয়েন্টের চেয়ে কম। এছাড়া মাহামারীপূর্ব গত মার্চের ৯৫ দশমিক ৮ পয়েন্ট থেকেও কম। শিল্প উৎপাদন জুলাইয়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে জুনে বেড়েছিল মাত্র ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী মাসগুলোয় শিল্প উৎপাদন ঘুরে দাঁড়াবে বলে আমরা আশা করছি। তবে নভেল করোনাভাইরাস মহামারীপূর্ব সময়ের জায়গায় পৌঁছতে আরো অনেক সময় লাগবে।
জুনের তুলনায় গত জুলাইয়ে গাড়ি শিল্পে কারখানা কার্যক্রম ৩৮ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে, যা দেশটির মোট শিল্প উৎপাদনে প্রভাব রেখেছে। তবে কয়েকটি খাতে কার্যক্রম কমেছেও। যেমন প্রিন্টার ও উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ নির্মাতা কারখানা।
বণিক বার্তা