786.ariful.islam.bd
2020-11-01, 08:13 AM
৩ নভেম্বর ৫৯তম আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে সারা বিশ্বের ন্যায় বিনিয়োগকারী বা ট্রেডার রাও তাকিয়ে, এক্ষেত্রে রিপাবলিকান ট্রাম্প ও ডেমোক্রেটিক বাইডেন উভয় প্রার্থীর শক্তিশালী/দূর্বল দিক নিম্নরূপ -
*করোণা ইস্যুতে ট্রাম্পের অবজ্ঞা বা ব্যাপক ব্যর্থতাকে পুজি করে বাইডেন শেষ মুহুর্তের প্রচারণা চালাচ্ছেন।
*ট্রাম্পের আমলে নজিরবিহীন বেকারত্বও ব্যবধান গড়ে দিতে পারে।
* কমলা হ্যারিসকে রানিং মেট হিসেবে ঘোষণা বাইডেনের জন্য ইতিবাচক। এক্ষেত্রে হ্যারিস ১ম ভারতীয় বংশদ্ভূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়া এবং ট্রাম্পের ভারত নিয়ে সাম্প্রতিক নেতিবাচক মন্তব্যের জেরে বাইডেনকে ভারতীয় আমেরিকান দের কাছে এগিয়ে রাখবে।
*ট্রাম্পের বিভিন্ন সময়ে নারীবিদ্বেষী মন্তব্য এবং নারী কেলেংকারী ও ইদানীং নারীদের ট্রাম্প বিরোধী সমাবেশ নিশ্চয়ই বাইডেনকে নারী ভোটারদের কাছে এগিয়ে রাখবে।
*কট্টর শ্বেতাঙ্গবাদী ট্রাম্প শ্বেতকায় ভোটারদের সমর্থন পেলেও আফ্রোআমেরিকান বা কৃষ্নাংগ ভোটারদের কাছে বাইডেনের জনপ্রিয়তা ব্যাপক।
*তবে ইহুদিবাদী
ইসরায়েল এর সপক্ষে নেয়া ট্রাম্পের নানামুখী পদক্ষেপ নিশ্চিতভাবেই ইহুদি ভোটারদের কাছে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্পকে ব্যাপক এগিয়ে রাখবে।
*কূটনৈতিতে ঝানু বাইডেন নিশ্চিত ভাবেই একরোখা ট্রাম্পের চেয়ে সচেতন ভোটারদের সমর্থন পাবেন বলে আশা করা যায়।
যদিও সাধারণ ভোটারদের কাছে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি দেখা যাচ্ছে ট্রাম্পের চেয়ে, তবে ইলেক্টোরাল ভোটই শেষ মূহুর্তে প্রেসিডেন্ট নির্ণায়কের ভূমিকা নেবে বলে আশা করছি।
তাই দেখেশুনে ইলেকশন কালীন সময়ে ইউএসডি বেইজ পেয়ারে ট্রেড করা যুক্তিযুক্ত।
*করোণা ইস্যুতে ট্রাম্পের অবজ্ঞা বা ব্যাপক ব্যর্থতাকে পুজি করে বাইডেন শেষ মুহুর্তের প্রচারণা চালাচ্ছেন।
*ট্রাম্পের আমলে নজিরবিহীন বেকারত্বও ব্যবধান গড়ে দিতে পারে।
* কমলা হ্যারিসকে রানিং মেট হিসেবে ঘোষণা বাইডেনের জন্য ইতিবাচক। এক্ষেত্রে হ্যারিস ১ম ভারতীয় বংশদ্ভূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়া এবং ট্রাম্পের ভারত নিয়ে সাম্প্রতিক নেতিবাচক মন্তব্যের জেরে বাইডেনকে ভারতীয় আমেরিকান দের কাছে এগিয়ে রাখবে।
*ট্রাম্পের বিভিন্ন সময়ে নারীবিদ্বেষী মন্তব্য এবং নারী কেলেংকারী ও ইদানীং নারীদের ট্রাম্প বিরোধী সমাবেশ নিশ্চয়ই বাইডেনকে নারী ভোটারদের কাছে এগিয়ে রাখবে।
*কট্টর শ্বেতাঙ্গবাদী ট্রাম্প শ্বেতকায় ভোটারদের সমর্থন পেলেও আফ্রোআমেরিকান বা কৃষ্নাংগ ভোটারদের কাছে বাইডেনের জনপ্রিয়তা ব্যাপক।
*তবে ইহুদিবাদী
ইসরায়েল এর সপক্ষে নেয়া ট্রাম্পের নানামুখী পদক্ষেপ নিশ্চিতভাবেই ইহুদি ভোটারদের কাছে বাইডেনের চেয়ে ট্রাম্পকে ব্যাপক এগিয়ে রাখবে।
*কূটনৈতিতে ঝানু বাইডেন নিশ্চিত ভাবেই একরোখা ট্রাম্পের চেয়ে সচেতন ভোটারদের সমর্থন পাবেন বলে আশা করা যায়।
যদিও সাধারণ ভোটারদের কাছে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি দেখা যাচ্ছে ট্রাম্পের চেয়ে, তবে ইলেক্টোরাল ভোটই শেষ মূহুর্তে প্রেসিডেন্ট নির্ণায়কের ভূমিকা নেবে বলে আশা করছি।
তাই দেখেশুনে ইলেকশন কালীন সময়ে ইউএসডি বেইজ পেয়ারে ট্রেড করা যুক্তিযুক্ত।