SaifulRahman
2020-11-08, 05:21 PM
12802
"ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন ২০২১” এর মাইলফলক প্রকল্প হিসাবে, টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্র দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম আপটাইম স্বীকৃত টিয়ার-৪ তথ্য কেন্দ্র এবং বিশ্বে এটি ৬ষ্ঠ বৃহত্তম। এটি বাংলাদেশ-চীন এর মধ্যকার ফ্লাগশিপ জি-টু-জি প্রকল্প যা জেডটিই কর্পোরেশন কর্তৃক নির্মিত। টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্রটি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে অবস্থিত। ৭ একর জমির ভেতর ২৮,০০০ বর্গমিটার পার্ক, ১৬,০০০ বর্গ মিটার এর ২ তলাবিশিষ্ট তথ্য কেন্দ্র বিল্ডিং এবং ৪,০০০ বর্গ মিটার এর দুটি সেন্টার ইউটিলিটি বিল্ডিং অন্তর্ভুক্ত । টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্র জনসাধারণের উপযোগিতা, উদ্যোগ এবং বাণিজ্যের জন্য তথ্য পরিষেবা প্রদান করে। এই তথ্য কেন্দ্রের নির্ভরযোগ্যতা ৯৯.৯৯৫% এ পৌঁছাতে পারে এবং পুরো সিস্টেমটি ত্রুটি সহনশীল একটি ২_এন কাঠামো।এখন, মন্ত্রণালয় এবং স্বতন্ত্র পরিচালনা সংস্থাগুলো তথ্য সংরক্ষণ এবং সুরক্ষিত করতে এবং আইসিটি অবকাঠামো ভাগ করে নেওয়ার জন্য তথ্য কেন্দ্রটি ব্যবহার করছে, যা কিনা বাংলাদেশ সরকারের অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়কে অনেকাংশে হ্রাস করেছে। ক্লাউড কম্পিউটিং, স্টোরেজ এবং নেটওয়ার্কিংয়ের মতো আরও উন্নত ডিজিটাল অবকাঠামোর কারণে বর্তমান শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো চাহিদা অনুযায়ী নতুন পরিষেবা বা অ্যাপ্লিকেশনগুলো চাহিবামাত্রই পায়।
"ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন ২০২১” এর মাইলফলক প্রকল্প হিসাবে, টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্র দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম আপটাইম স্বীকৃত টিয়ার-৪ তথ্য কেন্দ্র এবং বিশ্বে এটি ৬ষ্ঠ বৃহত্তম। এটি বাংলাদেশ-চীন এর মধ্যকার ফ্লাগশিপ জি-টু-জি প্রকল্প যা জেডটিই কর্পোরেশন কর্তৃক নির্মিত। টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্রটি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে অবস্থিত। ৭ একর জমির ভেতর ২৮,০০০ বর্গমিটার পার্ক, ১৬,০০০ বর্গ মিটার এর ২ তলাবিশিষ্ট তথ্য কেন্দ্র বিল্ডিং এবং ৪,০০০ বর্গ মিটার এর দুটি সেন্টার ইউটিলিটি বিল্ডিং অন্তর্ভুক্ত । টিয়ার-৪ জাতীয় তথ্য কেন্দ্র জনসাধারণের উপযোগিতা, উদ্যোগ এবং বাণিজ্যের জন্য তথ্য পরিষেবা প্রদান করে। এই তথ্য কেন্দ্রের নির্ভরযোগ্যতা ৯৯.৯৯৫% এ পৌঁছাতে পারে এবং পুরো সিস্টেমটি ত্রুটি সহনশীল একটি ২_এন কাঠামো।এখন, মন্ত্রণালয় এবং স্বতন্ত্র পরিচালনা সংস্থাগুলো তথ্য সংরক্ষণ এবং সুরক্ষিত করতে এবং আইসিটি অবকাঠামো ভাগ করে নেওয়ার জন্য তথ্য কেন্দ্রটি ব্যবহার করছে, যা কিনা বাংলাদেশ সরকারের অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়কে অনেকাংশে হ্রাস করেছে। ক্লাউড কম্পিউটিং, স্টোরেজ এবং নেটওয়ার্কিংয়ের মতো আরও উন্নত ডিজিটাল অবকাঠামোর কারণে বর্তমান শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো চাহিদা অনুযায়ী নতুন পরিষেবা বা অ্যাপ্লিকেশনগুলো চাহিবামাত্রই পায়।