kohit
2020-12-13, 05:02 PM
শুরুতে কিছুটা শ্লথগতি সত্ত্বেও ২০২১ সালেই বিশ্ব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। সবার হাতে হাতে টিকা পৌঁছানো এবং সরকারগুলোর বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজের হাত ধরে প্রবৃদ্ধি আসবে বলে মনে করছে ওয়াল স্ট্রিটের বৃহৎ ব্যাংকগুলো। খবর ব্লুমবার্গ।
চলতি বছরের প্রথমার্ধে মহামন্দা-পরবর্তী সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক মন্দা শেষে দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছিল বৈশ্বিক অর্থনীতি। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউয়ে অনেক দেশই ফের লকডাউনে যাচ্ছে। এতে প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে। নতুন বছরের শুরুতে এ প্রভাব অব্যাহত থাকবে বলেই মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে আগামী বছরেই চাঙ্গা প্রবৃদ্ধিতে ফিরবে বিশ্ব অর্থনীতি, এমনটাই মনে করছে ওয়াল স্ট্রিট। এক্ষেত্রে সবচেয়ে আশাবাদী মরগান স্ট্যানলি ব্যাংক, যার প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। তারা ভি-আকারের পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা দেখছে। এক্ষেত্রে কম আশাবাদী সিটিগ্রুপের অর্থনীতিবিদরা, যারা ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছেন। ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল যেখানে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ সংকোচনের পূর্বাভাস দিচ্ছে, তার তুলনায় আগামী বছরটির চিত্র ইতিবাচকই দেখা যাচ্ছে। প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে সব ব্যাংকের ঐকমত্য থাকলেও কর্মসংস্থান ও মূল্যস্ফীতি যে চাপের মধ্যে থাকবে, সে ব্যাপারে সতর্ক করছেন তারা। এজন্য দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর বছরব্যাপী সহজ শর্তে অর্থ সরবরাহ বহাল রাখতে হবে।
বণিক বার্তা
চলতি বছরের প্রথমার্ধে মহামন্দা-পরবর্তী সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক মন্দা শেষে দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছিল বৈশ্বিক অর্থনীতি। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউয়ে অনেক দেশই ফের লকডাউনে যাচ্ছে। এতে প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে। নতুন বছরের শুরুতে এ প্রভাব অব্যাহত থাকবে বলেই মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে আগামী বছরেই চাঙ্গা প্রবৃদ্ধিতে ফিরবে বিশ্ব অর্থনীতি, এমনটাই মনে করছে ওয়াল স্ট্রিট। এক্ষেত্রে সবচেয়ে আশাবাদী মরগান স্ট্যানলি ব্যাংক, যার প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। তারা ভি-আকারের পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা দেখছে। এক্ষেত্রে কম আশাবাদী সিটিগ্রুপের অর্থনীতিবিদরা, যারা ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছেন। ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল যেখানে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ সংকোচনের পূর্বাভাস দিচ্ছে, তার তুলনায় আগামী বছরটির চিত্র ইতিবাচকই দেখা যাচ্ছে। প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে সব ব্যাংকের ঐকমত্য থাকলেও কর্মসংস্থান ও মূল্যস্ফীতি যে চাপের মধ্যে থাকবে, সে ব্যাপারে সতর্ক করছেন তারা। এজন্য দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর বছরব্যাপী সহজ শর্তে অর্থ সরবরাহ বহাল রাখতে হবে।
বণিক বার্তা