PDA

View Full Version : Royal Enfield Classic 350cc মোটরসাইকেলের দাম কত?



BDFOREX TRADER
2021-01-17, 06:17 PM
বর্তমানে ইন্ডিয়াতে এটার দাম বর্তমানে ১ লাখ ৭০ হাজার রুপির মতো। যেটা টাকায় কনভার্ট করলে হয় ১ লাখ ৯৭ হাজার বা ২ লাখ টাকা ধরলাম। এখন সিসি লিমিটেশন প্রস্তাবনায় ট্যাক্স বাড়ানোর কোন কথা বলা হয় নি, যেটা বলা হয়েছে সেটা হলো রেজিস্ট্রেশন ফি বাড়ানোর কথা। তো সেই হিসেবে বর্তমানে একটা বাইক কিনতে CBU অবস্থায় ইমপোর্ট করতে গেলে যে যে ট্যাক্সগুলো দিতে হয় সেগুলো হলো, Custom TaxSD (Supplementary Duty), RD(Regulatory Duty), ATV (Advance Trade Vat), AIT (Advance Income Tax) এসবকিছু মিলিয়ে টোটাল ডিউটি হয় 154% সামথিং, আমরা 155% ধরলাম। আপনি 80cc গাড়ি কেনেন বা 350cc কেনেন বর্তমানে এটাই ডিউটি স্ল্যাব। গাড়ির দামের কমবেমী হয় মূলত গাড়ির আসল দামের উপর ডিপেন্ড করে, একটা 80cc বাইকের ম্যানুফ্যাকচারিং খরচ আর 350cc এর ম্যানুফ্যাকচারিং খরচ অফকোর্স সেম হবেনা। তো যাইহোক এবার একটা Royal Enfield Classic 350cc দামের হিসাব করা যাক। গাড়ির দামঃ ২ লাখ টাকা 155% ডিউটি সহ দামঃ ২ লাখ + 155% = 510,000 টাকা। বর্তমানে একটা 150cc বাইকের রেজিস্টেশন ফি খুব সম্ভবতো ২৪-২৫ হাজার টাকার মতো সবকিছু মিলিয়ে। সরকার রেজিস্টেশন ফি বাড়াবে বলেছে সো আমরা ডাবল ধরলাম (যদিও ডাইরেক্ট ডাবল করবেনা) যাইহোক ডাবল ধরলেও ৫০ হাজার টাকা হয়।এবার কোম্পানির প্রফিট বাদ দিয়ে ইমপোর্ট খরচ বিভিন্ন আনুষাঙ্গিক খরচসহ টোটাল টাকা আসে (510,000+50,000+20,000) = 580,000 টাকা। এটাই একটা 350cc Royal Enfield Classic এর ট্যাক্সসহ দাম
13434

SaifulRahman
2021-01-18, 05:41 PM
বর্তমানে ইন্ডিয়াতে এটার দাম বর্তমানে ১ লাখ ৭০ হাজার রুপির মতো। যেটা টাকায় কনভার্ট করলে হয় ১ লাখ ৯৭ হাজার বা ২ লাখ টাকা ধরলাম। এখন সিসি লিমিটেশন প্রস্তাবনায় ট্যাক্স বাড়ানোর কোন কথা বলা হয় নি, যেটা বলা হয়েছে সেটা হলো রেজিস্ট্রেশন ফি বাড়ানোর কথা। তো সেই হিসেবে বর্তমানে একটা বাইক কিনতে CBU অবস্থায় ইমপোর্ট করতে গেলে যে যে ট্যাক্সগুলো দিতে হয় সেগুলো হলো, Custom TaxSD (Supplementary Duty), RD(Regulatory Duty), ATV (Advance Trade Vat), AIT (Advance Income Tax) এসবকিছু মিলিয়ে টোটাল ডিউটি হয় 154% সামথিং, আমরা 155% ধরলাম। আপনি 80cc গাড়ি কেনেন বা 350cc কেনেন বর্তমানে এটাই ডিউটি স্ল্যাব। গাড়ির দামের কমবেমী হয় মূলত গাড়ির আসল দামের উপর ডিপেন্ড করে, একটা 80cc বাইকের ম্যানুফ্যাকচারিং খরচ আর 350cc এর ম্যানুফ্যাকচারিং খরচ অফকোর্স সেম হবেনা। তো যাইহোক এবার একটা Royal Enfield Classic 350cc দামের হিসাব করা যাক। গাড়ির দামঃ ২ লাখ টাকা 155% ডিউটি সহ দামঃ ২ লাখ + 155% = 510,000 টাকা। বর্তমানে একটা 150cc বাইকের রেজিস্টেশন ফি খুব সম্ভবতো ২৪-২৫ হাজার টাকার মতো সবকিছু মিলিয়ে। সরকার রেজিস্টেশন ফি বাড়াবে বলেছে সো আমরা ডাবল ধরলাম (যদিও ডাইরেক্ট ডাবল করবেনা) যাইহোক ডাবল ধরলেও ৫০ হাজার টাকা হয়।এবার কোম্পানির প্রফিট বাদ দিয়ে ইমপোর্ট খরচ বিভিন্ন আনুষাঙ্গিক খরচসহ টোটাল টাকা আসে (510,000+50,000+20,000) = 580,000 টাকা। এটাই একটা 350cc Royal Enfield Classic এর ট্যাক্সসহ দাম
13434

অনেকে হাইয়ার সিসি বাইক কি নিরাপদ সেটা নিয়ে সঙ্কায় থাকনে। মুলত লোয়ার সিসি বাইক থেকে অনেক বেশী নিরাপদ। কিভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি, লোয়ার সিসি বাইক বানানো হয় খুব ছোট্ট এবং তূলনামূলক সস্তা ম্যাটারিয়ালের চেসিস দিয়ে। যারকারনে হাইস্পিডে এই গাড়িগুলার স্ট্যাবিলটি জিনিসটা থাকেনা বললেই চলে। তারওপর ওজন কম হওয়ায় হাই স্পীডে এদের কন্ট্রোল যথেষ্ট শক্ত, এছাড়াও লোয়ার সিসির বাইকের টায়ার এবং ব্রেক সিস্টেম গুলা হয় ইকোনমিক্যাল নট পার্ফমেন্স ওরিয়েন্টেড। এটা বড় একটা কারন লোয়ার সিসি বাইক রিস্কি হওয়ার। অন্যদিকে হাই সিসি বাইকগুলাতে ব্রেকিং এর উপর চরম ইম্পর্টেন্স দেওয়া হয়, ডিস্কগুলো হয় হাই পার্ফমেন্স ডিস্ক যেগুলোর স্টপিং পাওয়ার অনেক বেশী এবং কাজ করতে পারে এক্সট্রিম হিট রেঞ্জেও যেখানে 150cc বাইকের ডিস্ক হলে ভেঙ্গে যেত বা ওভাহিট হয়ে যেতো ফর শিউর। তাছাড়া হাই সিসি বাইকে অনেক ইলেট্রনিক্যালি এ্যাডভান্সড ফিচার থাকে যা লোয়ার সিসি সেগমেন্টে স্বপ্ন। যেমন ট্রাকশন কন্ট্রোল, এটা মূলত গাড়ির ফিচার যেটার কাজ হচ্ছে আপনি যতো স্পীডেই থাকেন রোডে আপনাকে ধরে রাখা যেন স্কিড না করেন। এই ফিচার 150cc R15 এও নেই, তাছাড়া কুইক শিফটার আছে যেটা দিয়ে ক্লাচ টানা ছাড়াই গিয়ার শিফট করা যায়। এছাড়াও সিচুয়েশন বুঝে বিভিন্ন মোড আছে যেমন "Rain Mode" বৃষ্টিতে রেইন মোডে থাকলে টর্ক সাপ্লাই লিনিয়ার থাকবে রোডে বেটার ট্রাকশনের জন্য, প্রয়োজনে হর্সপাওয়ার কম দিয়ে টর্ক বেশী দিবে কারন বৃষ্টির সময় আপনার টপস্পীড দরকার নেই। সিটি ট্রাফিকে চালানোর জন্য "Urban Mode" আছে যেখানে আপনি চাইলেও 125km এর বেশী স্পিড তুলতে পারবেন না, ইলেকট্রিক্যালি লক করা থাকবে। এইসব ফিচার লো সিসি বাইকে কোনদিন কল্পনা করা যায়? তাছাড়া হাই সিসি বাইকের হাই স্পীড স্ট্যাবিলটি অসম্ভব ভালো হয় রিজিড চেসিস এবং ভারি ওজনের জন্য। লোয়ার সিসি বাইকের এক কথা হাইস্পিড স্ট্যাবিলটি বলতে কিছু নেই, পার্ফমেন্স টায়ার নেই, ব্রেক নেই, টেকনোলজিক্যাল ফিচার নেই। আমি ১০০% সিউর আপনি হাই সিসি বাইক থেকে নেমে লো সিসি বাইক চালালে এ্যাক্সিডেন্টের সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকবে।
13449

DhakaFX
2021-01-19, 06:30 PM
ব্রিটেনের বিখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড ‘রয়েল এনফিল্ড’ আসছে বাংলাদেশে। ইফাদ অটোসের হাত ধরে বাংলাদেশে আসছে এই বিশ্বখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড। এছাড়াও কারখানা নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে তাদের। তবে রয়েল এনফিল্ড আসার পথে বাধা, সিসির সীমা নিয়ে বাংলাদেশের আইন। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৬৫ সিসি পর্যন্ত মোটরবাইক বাজারে ছাড়ার অনুমতি থাকলেও এই বিধিতে সংশোধন আসার কথা রয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।জাপানের ব্র্যান্ড সুজুকি সরকারের কাছে সিসির সীমা তুলে দেওয়া নিয়ে আবেদন করেছে। একইরকম আবেদন করেছে রানার অটোমোবাইলস এবং জাপানেরই আরেক ব্র্যান্ড কাওয়াসাকিও।
এ বিষয়ে ইফাদ অটোস গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, যদি মার্চের ভেতর সিসি সীমা তুলে নেওয়া হয় তাহলে আগামী মে মাস থেকেই রয়েল এনফিল্ড মোটরসাইকেল আসছে বাজারে। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে ৩০ একর জমি কিনেছে ইফাদ। রয়েল এনফিল্ড এর তিনটি মোটরসাইকেল রয়েছে ৩৫০ সিসি ক্যাটাগরিতে। এই তিনটি হচ্ছে Royal Enfield Meteor 350, Royal Enfield Bullet 350 এবং Royal Enfield Classic 350 । লুক-ডিজাইন সব কিছু মিলিয়ে অসাধারণ এই তিনটি বাইক।
http://forex-bangla.com/customavatars/628892697.jpg

DhakaFX
2021-01-24, 06:37 PM
সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মার্চের শুরুতে বাংলাদেশে পা রাখতে পারে Royal Enfield! রয়েল এনফিল্ড বুলেট অনেক বাইকারদের কাছে স্বপ্নের বাইক। আর আমার কাছে এনফিল্ড বুলেট মানে ভালো লাগার আরেক নাম। ৩৫০ সিসির পারমিশন হলে রয়েল এনফিল্ড বুলেট এর কি কি বাইক আমাদের দেশে আসতে পারে।
13514
রয়েল এনফিল্ড বুলেট এর যে বাইকগুলো আসতে পারেঃ
১- Bullet 350 ( রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ )
বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে 346 CC ইঞ্জিন, ইঞ্জিনের ম্যাক্সিমাম পাওয়ার 20.07 PS @ 5250 rpm এবং ম্যাক্সিমাম টর্ক 28 Nm @ 4000 rpm । বাইকটির ইঞ্জিন সিংগেল সিলিন্ডার ৪ স্ট্রোক এয়ার কুলড, সাথে রয়েছে ৫ স্পীড গিয়ারবক্স। ব্রেকিং এ নিরাপত্তা দিতে বাইকটিতে রয়েছে সিংগেল চ্যানেল এবিএস, তবে পেছনে ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটির স্পীডোমিটার এনালগ, বাইকটির সামনে ব্যবহার করা হয়েছে Telescopic forks এবং পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে Twin shock absorbers with 5-step adjustable preload । বাইকটির উভয় চাকা টিউবযুক্ত এবং স্পোক হুইল দেয়া হয়েছে। বাইকটির ওজন ১৯১ কেজি এবং ১৩.৫ লিটারের ফুয়েল ট্যাংক রয়েছে।
২- Bullet 350 ES ( রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ ইএস )
বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৩৪৬ সিসির এয়ার কুলড ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম 20.07 PS @ 5250 rpm পাওয়ার এবং 28 Nm @ 4000 rpm টর্ক উৎপন্ন হয়। এটি একটি ক্রুজার বাইক, বাইকটিতে সিংগেল চ্যানেল এবিএস রয়েছে। বুলেট বাইকটির ওজন ১৯১ কেজি, বাইকটির সামনে ব্যবহার করা হয়েছে Telescopic forks এবং পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে Twin shock absorbers with 5-step adjustable preload । বাইকটির উভয় চাকা টিউবযুক্ত এবং স্পোক হুইল দেয়া হয়েছে।
রয়েল এনফিল্ড এর অনেক বাইক রয়েছে, কিন্তু Royal Enfield এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আমরা বুলেটের দুটি মডেল সম্পর্কে জানতে পারলাম, আমরা আশাকরি ৩৫০ সিসি এর অনুমতি পাওয়ার পর আমরা এই দুটি বাইক আমাদের দেশে দেখতে পাবো।