kohit
2021-02-04, 04:59 PM
নভেল করোনাভাইরাসের প্রকোপে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লাতিন আমেরিকার বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ব্রাজিল। যেখানে গত বছর দেশটির শিল্পোৎপাদন হ্রাস পেয়েছে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ। দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউটের (আইবিজিই) দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মোটরগাড়ি ও কাপড় তৈরির খাত। খবর এএফপি।
ব্রাজিলের কোম্পানিগুলো অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যখন মার্চ ও এপ্রিলে দেশটি আংশিকভাবে লকডাউনে প্রবেশ করে। যে কারণে দেশের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে ২৭ দশমিক ১ শতাংশ। এরপর টানা আট মাস ধারাবাহিক পুনরুদ্ধার দেখলেও উৎপাদন পুরোপুরিভাবে আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারেনি।
আইবিজিই পরিসংখ্যান অনুসারে, মোটরগাড়ি শিল্প মার্চে যা প্রায় স্থবির হয়েছিল, সেটি বছর শেষ করেছে ২৮ দশমিক ১ শতাংশ সংকোচন নিয়ে।
কাপড় ও ধাতু শিল্পও সংকুচিত হয়েছে যথাক্রমে ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ৭ দশমিক ২ শতাংশ। তবে মাসিক প্রবৃদ্ধিতে বর্ধিত চেহারা নিয়েই বছরটি শেষ হয়েছে। যেখানে ডিসেম্বরে শিল্পোৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছিল দশমিক ৯ শতাংশ, যা কিনা বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসকেও ভুল প্রমাণিত করেছে, যারা দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা বলেছিলেন।
বণিক বার্তা
ব্রাজিলের কোম্পানিগুলো অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যখন মার্চ ও এপ্রিলে দেশটি আংশিকভাবে লকডাউনে প্রবেশ করে। যে কারণে দেশের উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে ২৭ দশমিক ১ শতাংশ। এরপর টানা আট মাস ধারাবাহিক পুনরুদ্ধার দেখলেও উৎপাদন পুরোপুরিভাবে আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারেনি।
আইবিজিই পরিসংখ্যান অনুসারে, মোটরগাড়ি শিল্প মার্চে যা প্রায় স্থবির হয়েছিল, সেটি বছর শেষ করেছে ২৮ দশমিক ১ শতাংশ সংকোচন নিয়ে।
কাপড় ও ধাতু শিল্পও সংকুচিত হয়েছে যথাক্রমে ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ৭ দশমিক ২ শতাংশ। তবে মাসিক প্রবৃদ্ধিতে বর্ধিত চেহারা নিয়েই বছরটি শেষ হয়েছে। যেখানে ডিসেম্বরে শিল্পোৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছিল দশমিক ৯ শতাংশ, যা কিনা বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসকেও ভুল প্রমাণিত করেছে, যারা দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা বলেছিলেন।
বণিক বার্তা