BDFOREX TRADER
2021-02-24, 05:29 PM
বাংলাদেশে চলে এলো Honda NSX-এর ২য় জেনারেশন!!!
13760
হাইব্রিড গাড়ির জন্য বাংলাদেশ সরকার-কর্তৃক ইম্পোর্ট ডিউটি শিথিল করার কারণে আজকাল বেশি সিসি-ওয়ালা গাড়িও বেশ কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। এই যে এই এনএসএক্স গাড়িটি, এই গাড়িটিতে আছে ৩৫০০ সিসির টুইন-টার্বো ভি-৬ ইঞ্জিন, ও সাথে আছে ৩টি ইলেকট্রিক মোটর। হাইব্রিড হওয়ার কারণে গাড়িটির ইম্পোর্ট ডিউটি পড়েছে ২১৭%, যা ১৬০০-২০০০ সিসি নন-হাইব্রিড গাড়ির ডিউটির সমান। সব মিলিয়ে গাড়িটির দাম যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি, ৪ কোটি টাকা পড়েছে।
এখন, ৪ কোটি টাকা দামের এই গাড়িটির পার্ফরম্যান্স কেমন? হোন্ডা এনএসএক্স-এ আছে ৫৭৩ হর্সপাওয়ার ও ৬৪৫ নিউটন-মিটার টর্ক। টুইন-টার্বো হওয়ার কারণে যেই টার্বো ল্যাগ থাকার কথা, তা এই গাড়িতে নেই। কারণ, ইলেকট্রিক মোটর থেকে শক্তি এসে ২টি টার্বোচার্জারের ফ্যানগুলোকে গাড়ি লঞ্চ করার আগেই ফুলস্পিডে স্পিন করাতে থাকে, যার কারণে একটুও টার্বো ল্যাগ থাকে না। ও টার্বো ল্যাগ না থাকার মানে হলো, গাড়িটিতে একটি ন্যাচারালি অ্যাস্পায়ারেটেড (নন-টার্বো) গাড়ির মতো রেডি পিকআপ পাওয়া যায়। মজার ব্যাপার, এই ৪ কোটি টাকার গাড়িটি ১৮ কোটি টাকা দামী ল্যাম্বরগিনি হারেকেনের প্রায় সমান কুইক, ১০.৮ সেকেন্ডে ১/৪র্থ মাইল কাভার করতে পারে শূন্য থেকে। সাধারণত গাড়িটি শূন্য থেকে ১০০ কিমি/ঘন্টা গতি উঠাতে মাত্র ৩ সেকেন্ড সময় নেয়, কিন্তু গরম চাকা ও পর্যাপ্ত গ্রিপওয়ালা ড্র্যাগস্ট্রিপে ২.৮ সেকেন্ডেও এই গতি উঠাতে পারে। গাড়িটির টপ স্পিড ৩০৮ কিমি/ঘন্টা। সাথে গাড়িটি মিড-ইঞ্জিন্ড, অর্থাৎ বসার জায়গা ও পিছনের চাকার মাঝামাঝি ইঞ্জিন বসানো বলে ট্র্যাক পার্ফরম্যান্স অত্যন্ত ভালো।
13760
হাইব্রিড গাড়ির জন্য বাংলাদেশ সরকার-কর্তৃক ইম্পোর্ট ডিউটি শিথিল করার কারণে আজকাল বেশি সিসি-ওয়ালা গাড়িও বেশ কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। এই যে এই এনএসএক্স গাড়িটি, এই গাড়িটিতে আছে ৩৫০০ সিসির টুইন-টার্বো ভি-৬ ইঞ্জিন, ও সাথে আছে ৩টি ইলেকট্রিক মোটর। হাইব্রিড হওয়ার কারণে গাড়িটির ইম্পোর্ট ডিউটি পড়েছে ২১৭%, যা ১৬০০-২০০০ সিসি নন-হাইব্রিড গাড়ির ডিউটির সমান। সব মিলিয়ে গাড়িটির দাম যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি, ৪ কোটি টাকা পড়েছে।
এখন, ৪ কোটি টাকা দামের এই গাড়িটির পার্ফরম্যান্স কেমন? হোন্ডা এনএসএক্স-এ আছে ৫৭৩ হর্সপাওয়ার ও ৬৪৫ নিউটন-মিটার টর্ক। টুইন-টার্বো হওয়ার কারণে যেই টার্বো ল্যাগ থাকার কথা, তা এই গাড়িতে নেই। কারণ, ইলেকট্রিক মোটর থেকে শক্তি এসে ২টি টার্বোচার্জারের ফ্যানগুলোকে গাড়ি লঞ্চ করার আগেই ফুলস্পিডে স্পিন করাতে থাকে, যার কারণে একটুও টার্বো ল্যাগ থাকে না। ও টার্বো ল্যাগ না থাকার মানে হলো, গাড়িটিতে একটি ন্যাচারালি অ্যাস্পায়ারেটেড (নন-টার্বো) গাড়ির মতো রেডি পিকআপ পাওয়া যায়। মজার ব্যাপার, এই ৪ কোটি টাকার গাড়িটি ১৮ কোটি টাকা দামী ল্যাম্বরগিনি হারেকেনের প্রায় সমান কুইক, ১০.৮ সেকেন্ডে ১/৪র্থ মাইল কাভার করতে পারে শূন্য থেকে। সাধারণত গাড়িটি শূন্য থেকে ১০০ কিমি/ঘন্টা গতি উঠাতে মাত্র ৩ সেকেন্ড সময় নেয়, কিন্তু গরম চাকা ও পর্যাপ্ত গ্রিপওয়ালা ড্র্যাগস্ট্রিপে ২.৮ সেকেন্ডেও এই গতি উঠাতে পারে। গাড়িটির টপ স্পিড ৩০৮ কিমি/ঘন্টা। সাথে গাড়িটি মিড-ইঞ্জিন্ড, অর্থাৎ বসার জায়গা ও পিছনের চাকার মাঝামাঝি ইঞ্জিন বসানো বলে ট্র্যাক পার্ফরম্যান্স অত্যন্ত ভালো।