PDA

View Full Version : ঢাকা-শিলিগুড়ি-ঢাকা ট্রেন সার্ভিস



Rassel Vuiya
2021-03-01, 03:46 PM
২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চালু হতে যাচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি-ঢাকা যাত্রীবাহী ট্রেন সার্ভিস। আগামি ২৬ শে মার্চ চালু হচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি ট্রেন চলাচল।ফলে ঢাকা হতে সহজেই যাওয়া যাবে দার্জিলিং ও সিকিম।যাওয়া সহজ হবে নেপাল এবং সড়কপথে ভুটানেও, যারা দার্জিলিং বা সিক্কিম ভ্রমনে আগ্রহী তাদের জন্য সত্যি আনন্দের খবর যদিও করোনা ইস্যুতে এখনও ভারতের ভ্রমণ ভিসা বন্ধ আছে। শিলিগুড়িতে অবস্থিত নিউ জলপাইগুড়ি জংশন হতে ট্রেনটি প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টায় ছেড়ে আসবে এবং ঢাকা থেকে রাত ১ টায় ছেড়ে যাবে প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবারে।যাত রাপথে সময় লাগবে ৯ ঘণ্টা। তবে এই পথের ভাড়া এখনো নির্ধারণ করা না হলেও ইঙ্গিত দেওয়া হয়, এসির ভাড়া ২ হাজার, চেয়ারকোচের ভাড়া ১ হাজার ৫০০ এবং স্লিপার ক্লাসের ভাড়া ১ হাজার ২০০-এর কাছাকাছি হতে পারে।নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকার দূরত্ব ৫৩০ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশে রয়েছে ৪৪৬ কিলোমিটার। ভারতের অংশে রয়েছে ৮৪ কিলোমিটার। এই দীর্ঘপথে থাকছে উভয় দেশের ১৫টি স্টেশন। তবে কোনো স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়াবে না।
13787

Tofazzal Mia
2021-03-24, 04:42 PM
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চালু হতে যাওয়া নতুন ট্রেনটির নাম হতে যাচ্ছে ‘মিতালী এক্সপ্রেস’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই নামটি ঠিক করেছেন। এখন ভারত রাজি থাকলে এই নামেই চলবে ঢাকা–জলপাইগুড়ি ট্রেনটি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২৭ মার্চ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নতুন এই ট্রেনটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। এটি ঢাকার সেনানিবাস রেলস্টেশন থেকে নীলফামারীর চিলাহাটি হয়ে নিউ জলপাইগুড়ির পথে চলাচল করবে। রেলওয়ের পক্ষ থেকে গতকাল রোববার নতুন ট্রেনের প্রস্তাবিত নাম জানানো হয়। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, ট্রেনটি উভয় দেশ থেকে সপ্তাহে দুই দিন করে চলাচল করবে। বাংলাদেশ থেকে সোমবার ও বৃহস্পতিবার। ভারত থেকে রোববার ও বুধবার চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নতুন ট্রেনের নাম ঠিক করতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চারটি নাম পাঠানো হয়—মিতালী, সম্প্রীতি, সুহৃদ ও বন্ধুত্ব। এ থেকে মিতালী নামটিই বাছাই করেন তিনি। ভারত এই নামে দ্বিমত করবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা। ভারত–বাংলাদেশ এখন যে দুটি ট্রেন চলছে, তার মধ্যে ঢাকা–কলকাতা ট্রেনের নাম মৈত্রী এক্সপ্রেস, খুলনা–কলকাতা রুটের ট্রেনটি হলো বন্ধন এক্সপ্রেস।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, ২৭ মার্চ উদ্বোধন হলেও ওই দিন থেকেই ট্রেন চলাচল করা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই ভারত ও বাংলাদেশ ভ্রমণ ভিসা বন্ধ রয়েছে। ফলে নতুন ট্রেনে যাত্রী পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন না রেলওয়ে কর্মকর্তারা। আর ট্রেন চালুর ১০ দিন আগে থেকেই টিকিট বিক্রি শুরু হওয়া দরকার। কিন্তু এখনো ভাড়ার হারই চূড়ান্ত হয়নি। জানতে চাইলে রেলের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী আজ রোববার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ট্রেনের নাম, ভাড়ার হার ও রাজস্ব আয় নিয়ে ভারতের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই সব জানা যাবে।’
13979