kohit
2021-03-16, 03:42 PM
কভিড-১৯ মহামারীতে তীব্র সংকোচনের পর ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে বেশির ভাগ অর্থনীতি। এক্ষেত্রে বেশি এগিয়ে আছে চীন। নতুন বছরের প্রথম দুই মাসে দেশটির অর্থনৈতিক কার্যক্রমে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় অভূতপূর্ব হারে বেড়েছে। রফতানির হাত ধরে শিল্প উৎপাদন ও খুচরা বিক্রিতে এক-তৃতীয়াংশ প্রবৃদ্ধি দেখা গেলেও পিছিয়ে আছে অর্থনীতির অন্যতম একটি অনুষঙ্গ ভোক্তাব্যয়। ফলে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে অসম পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। খবর ব্লুমবার্গ ও রয়টার্স।
গতকাল প্রকাশিত সরকারি ডাটায় অর্থনীতির মূল সূচকগুলোয় অভূতপূর্ব বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশেরও বেশি দেখা যায়। মূলত মহামারীর কারণে গত বছর এ সময়ে তীব্র সংকোচনের পর এমন বৃদ্ধির হার দেখা যাচ্ছে। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি সময়কালে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শিল্প উৎপাদন ৩৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশা ৩২ দশমিক ২ শতাংশের চেয়েও বেশি। ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে চীনের চান্দ্র নববর্ষের ছুটিতে কর্মীদের বাড়িতে যাওয়ার পরিবর্তে নিজ অবস্থানে থাকতে উৎসাহিত করেছিল সরকার। ফলে কর্মীরা ছুটির সময়ও কারখানায় কাজ করায় শিল্প উৎপাদনে এমন প্রবৃদ্ধির দেখা মিলেছে। তবে এ কারণে ভ্রমণ, রেস্তোরাঁ ও বিনোদনমূলক কার্যক্রমগুলোয় ব্যয় কমে যায়।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত দুই মাসে চীনের রফতানিও দুই দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে যায়। পাশাপাশি রফতানির ওপর ভর করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রিয়েল এস্টেটের মতো খাতগুলোয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গত বছরের পুনরুদ্ধারের গতি বজায় রয়েছে। তবে বেইজিংয়ের অর্থনৈতিক ভারসাম্য অর্জনের প্রচেষ্টাকে বিলম্বিত করছে ভোক্তাব্যয়।
বণিক বার্তা
গতকাল প্রকাশিত সরকারি ডাটায় অর্থনীতির মূল সূচকগুলোয় অভূতপূর্ব বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশেরও বেশি দেখা যায়। মূলত মহামারীর কারণে গত বছর এ সময়ে তীব্র সংকোচনের পর এমন বৃদ্ধির হার দেখা যাচ্ছে। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি সময়কালে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শিল্প উৎপাদন ৩৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশা ৩২ দশমিক ২ শতাংশের চেয়েও বেশি। ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে চীনের চান্দ্র নববর্ষের ছুটিতে কর্মীদের বাড়িতে যাওয়ার পরিবর্তে নিজ অবস্থানে থাকতে উৎসাহিত করেছিল সরকার। ফলে কর্মীরা ছুটির সময়ও কারখানায় কাজ করায় শিল্প উৎপাদনে এমন প্রবৃদ্ধির দেখা মিলেছে। তবে এ কারণে ভ্রমণ, রেস্তোরাঁ ও বিনোদনমূলক কার্যক্রমগুলোয় ব্যয় কমে যায়।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত দুই মাসে চীনের রফতানিও দুই দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে যায়। পাশাপাশি রফতানির ওপর ভর করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রিয়েল এস্টেটের মতো খাতগুলোয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গত বছরের পুনরুদ্ধারের গতি বজায় রয়েছে। তবে বেইজিংয়ের অর্থনৈতিক ভারসাম্য অর্জনের প্রচেষ্টাকে বিলম্বিত করছে ভোক্তাব্যয়।
বণিক বার্তা