EmonFX
2021-06-27, 06:23 PM
আপনি জানেন কি ভালো এবং খারাপ এই দুইটার মধ্য কে বেশী শক্তিশালী? উত্তর হলো খারাপ। এই বিষয়েই আজকে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব। তবে আলোচনাটা ফরেক্স কেন্দ্রিক আলোচনা। যাই হোক শুরু করা যাক।
কারেন্সিতে ভাল এবং খারাপ নিয়ে সর্ব প্রথম ধারনা দেন টমাস ক্রেসাম নামের ব্যাক্তি। তিনি তা রেসন্স থিউরিতে তা তুলে ধরেন। তার থিউরির সংক্ষেপ হলো "খারাপ টাকা ভালো টাকা কে মার্কেট থেকে বেড় করে দেয়।"
উদাহরণস্বরূপ স্বর্ন মুদ্রা, রৌপ্য মুদ্রা এখন মার্কেট আউট।
স্বর্ন কম পাওয়ার ফলে স্বর্ন মুদ্রার উৎপাদন কমে গেছিল এবং এটার দাম এমনিই বেড়ে গিয়েছিল। এটা মার্কেট আউট।
এরপর আসি রৌপ্য মুদ্রায়। ৬০০ বছর পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশে তথা দিল্লির শাসক ছিল মোহাম্মদ বিন তুগলগ। তার সময় মুদ্রা হিসেবে প্রচলন ছিল কপার, ব্রোঞ্জ, সিলভারের মুদ্রা।
তিনি এই ৩ ধরনের মুদ্রার মান সমান করে দেন। ১ সিভার = ১ ব্রোঞ্জ = ১ কপার।
তখন মানুষ সিলভার বা রৌপ্য মুদ্রা জমিয়ে রাখত এবং অন্যগুলো ব্যবহার করত। এতে সিলভার বা রৌপ্য মুদ্রাও মার্কেট থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেল।
এবার আসি আমাদের কথায়। আমাদের দেশেও কিছু দিন আগে ৫, ১০, ২৫, ৫০ পয়সার প্রচলন ছিল। যদিও তা ভ্যালুলেস হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এরপর তামা দিয়ে তৈরী ১ টাকার সোনালী কয়েন ছিল। এই কয়েনের ওজন ৫ গ্রাম করে। মানে ২০০ কয়েনে ১ কেজী। যখন এক কেজী তামার দাম যখন ২০০+ হয়ে যায় তখন এই মুদ্রাও বিলুপ্ত হয়ে যায়। এখন আসি ৫ টাকায় কয়েনে এটাও বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কেট থেকে ধীরে ধীরে তুলে নিচ্ছে। কারন এটা নকল হইছে।
তো যাই হোক বাংলাদেশ ব্যাংক বছরে ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা নতুন নোট বাজারে ছাড়ে কিন্তু আমরা নতুন নোট পাই না কারন নতুন নোট যার হাতেই যায় সে সেটা নিজের কাছে রেখে পুরাতন নোট ব্যবহার করে। তো যাই হোক সংক্ষেপে বলতে গেলে এভাবে খারাপ ট্রেডার মার্কেটে আসলে ভাল ট্রেডার বিলুপ্ত হয়। খারাপ লোক আসলে ভাল লোক বিলুপ্ত হয়। ঐরকম কাগজের খারাপ টাকা মার্কেটে আসলে স্বর্ন, রৌপ্যের মতো মুদ্রাও বিলুপ্ত হয়।
কারেন্সিতে ভাল এবং খারাপ নিয়ে সর্ব প্রথম ধারনা দেন টমাস ক্রেসাম নামের ব্যাক্তি। তিনি তা রেসন্স থিউরিতে তা তুলে ধরেন। তার থিউরির সংক্ষেপ হলো "খারাপ টাকা ভালো টাকা কে মার্কেট থেকে বেড় করে দেয়।"
উদাহরণস্বরূপ স্বর্ন মুদ্রা, রৌপ্য মুদ্রা এখন মার্কেট আউট।
স্বর্ন কম পাওয়ার ফলে স্বর্ন মুদ্রার উৎপাদন কমে গেছিল এবং এটার দাম এমনিই বেড়ে গিয়েছিল। এটা মার্কেট আউট।
এরপর আসি রৌপ্য মুদ্রায়। ৬০০ বছর পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশে তথা দিল্লির শাসক ছিল মোহাম্মদ বিন তুগলগ। তার সময় মুদ্রা হিসেবে প্রচলন ছিল কপার, ব্রোঞ্জ, সিলভারের মুদ্রা।
তিনি এই ৩ ধরনের মুদ্রার মান সমান করে দেন। ১ সিভার = ১ ব্রোঞ্জ = ১ কপার।
তখন মানুষ সিলভার বা রৌপ্য মুদ্রা জমিয়ে রাখত এবং অন্যগুলো ব্যবহার করত। এতে সিলভার বা রৌপ্য মুদ্রাও মার্কেট থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেল।
এবার আসি আমাদের কথায়। আমাদের দেশেও কিছু দিন আগে ৫, ১০, ২৫, ৫০ পয়সার প্রচলন ছিল। যদিও তা ভ্যালুলেস হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এরপর তামা দিয়ে তৈরী ১ টাকার সোনালী কয়েন ছিল। এই কয়েনের ওজন ৫ গ্রাম করে। মানে ২০০ কয়েনে ১ কেজী। যখন এক কেজী তামার দাম যখন ২০০+ হয়ে যায় তখন এই মুদ্রাও বিলুপ্ত হয়ে যায়। এখন আসি ৫ টাকায় কয়েনে এটাও বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কেট থেকে ধীরে ধীরে তুলে নিচ্ছে। কারন এটা নকল হইছে।
তো যাই হোক বাংলাদেশ ব্যাংক বছরে ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা নতুন নোট বাজারে ছাড়ে কিন্তু আমরা নতুন নোট পাই না কারন নতুন নোট যার হাতেই যায় সে সেটা নিজের কাছে রেখে পুরাতন নোট ব্যবহার করে। তো যাই হোক সংক্ষেপে বলতে গেলে এভাবে খারাপ ট্রেডার মার্কেটে আসলে ভাল ট্রেডার বিলুপ্ত হয়। খারাপ লোক আসলে ভাল লোক বিলুপ্ত হয়। ঐরকম কাগজের খারাপ টাকা মার্কেটে আসলে স্বর্ন, রৌপ্যের মতো মুদ্রাও বিলুপ্ত হয়।