SUROZ Islam
2021-08-01, 11:46 AM
14976
ফরেক্সে ট্রেড করার একটা সুবিধা হল সপ্তাহে ৫ দিন ( শনি ও রবিবার বাদে ) ২৪ ঘণ্টাই মার্কেট খোলা থাকে । যেখানে প্রতিদিনের ট্রেডিং তিনটি সেশন এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় । যথা – ইউরোপিয়ান , আমেরিকান , এশিয়ান সেশন । যা আবার লন্ডন , নিউ ইয়র্ক ও টকিও বাসিডনি সেশন নামেও পরিচিত । কারন ফরেক্সে লেনদেন এক জায়গা বা একয়ই সময়ে হয় না ।যখন লন্ডন ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । আবার যখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন সিডনি ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে ।বিভিন্ন ট্রেডিং সেশন এর বৈশিষ্ট্যঃ প্রত্যেকটা ট্রেডিং সেশন এর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে ।আবার যখন কোন নির্দিষ্ট দেশের সেশন চালু থাকবে তখন ঐ দেশের কারেন্সির লেনদেন বেশি পরিমানে হবে ।উদাহরণ স্বরূপ যদি এশিয়ান সেশন খোলাথাকে তবে জাপান এর কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে জাপান এর কারেন্সি ইয়েন এর লেনদেন বেশি হবে , আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন খোলা থাকবে তখন ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশের কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে ইউরোপ এর কারেন্সি ইউরো এর লেনদেন বেশি হবে । আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন বন্ধ হয়ে যায় তখন ঐ দেশের কোম্পানি গুলো লেনদেন কমিয়েদেই , ফলে ইউরো এর লেনদেন কমে যায় ।সুতরাং একটি নির্দিষ্ট দেশের কারেন্সির লেনদেন, মুভমেন্ট এর পরিমান একটি নির্দিষ্ট সেশন খোলা বা বন্ধের জন্য প্রভাবিত হতে পারে ।ফরেক্স ট্রেডিং সেশন:আসলে কোন সেশনই এক সপ্তাহ ধরে খোলা থাকে না । সপ্তাহ সিডনি সেশন দিয়ে শুরু হয় এবং শেষ হয় নিউ ইয়র্ক সেশন এর মাধ্যমে । বিশ্বে তোমার অবস্থান এর উপর নির্ভর করে দিন ও সময় আলাদা হবে । এখন তুমি যদি জাপান এ বাস করো তবে দিন শুরু হবে সোমবার সকাল থেকে । আবার তুমি যদি ইউরোপ এ বাস করো তবে দিনশুরু হবে রবিবার বিকেল থেকে ।নিচের টেবিল টি GMT কে অনুসরণ করে বিভিন্ন সেশন এর খোলা ও বন্ধের সময় দেখিয়ে দেবে ।এই টেবিল টি GMT কে অনুসরণ করে সময় প্রদর্শন করছে । আপনি প্রয়োজনে এর সাথে আপনের দেশ এর অবস্থান অনুযায়ী ঘণ্টা যোগ বা বিয়োগ করে ঠিক করে নিতে পারেন ।সেশনগুলোর বৈশিষ্ট্য:এশিয়ান সেশনঃএশিয়ান সিডনি সেশন শুরু হয় ২২ GMT তে । শুধুমাত্র সিডনি সেশন এ লেনদেন কম এর ফলে প্রাইস এর উঠা নামা কম । তবে 00 :00 GMT তে টকিও সেশন খুলে গেলে লেনদেন এর পরিমান বেড়ে যায় । US & UK এর তুলনাই এশিয়ান ও অস্ট্রেলিয়াছোট সাইজ এর মার্কেট । এ সমই স্প্রেড টা একটু বেশি হয় ।এশিয়ান সেশন এ Au & Nzd ডলার এবং জাপানিজ yen এর লেনদেন বেশি পরিমানে হয় । সুতরাং এশিয়ান সেশন এ বেশি ট্রেডেড কারেন্সি গুলো হল - AUD/USD, AUD/JPY, AUD/NZD, JPY/USD, NZD/JPY ও NZD/USD.ইউরোপিয়ান সেশনঃ৮ GMT তে লন্ডন সেশন শুরু হয় । যখন টকিও সেশন এর ১ ঘণ্টাই বেচে থাকে । এ সময় বিশাল অংকের ট্রেডার এ মার্কেট এ অংশগ্রহন করে । এশিয়ান সেশন এর সাথে তুলনা করতে গেলে এই মার্কেট এ বিশাল মুভমেন্ট হয়ে থাকে ।অনেক DAY ট্রেডার এশিয়ান সেশন বন্ধের সময় তাদের ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেই , যারই ফলস্বরূপ ট্রেডাররা লন্ডন সেশন এ ট্রেডন ওপেন করার সুযোগ পেয়ে যায় । যদিও আমাদের ব্রোকার গুলোর মাধ্যমে আমরা যেকোনো সময় ট্রেড ওপেন ও ক্লোজ করে থাকি ।এই সেশন এ সব পেয়ার এই ভাল মুভমেন্ট লক্ষ্য করা যায় । আবার এই সময় স্প্রেড টাও কম থাকে । সকল সেশন এর মধ্যে লন্ডনই সবচেয়ে লিকুইড । লিকুইড এর দিক দিয়ে লন্ডন ৩৮% , নিউ ইয়র্ক ১৭ % , এশিয়ান ৬ % ।নিউ ইয়র্ক সেশনঃ১৩ GMT তে নিউ ইয়র্ক সেশন ওপেন হয় ।এ সময় লন্ডন ও নিউ ইয়র্ক সেশন একই সাথে খোলা থাকে । ফলে এ সময় মার্কেট এট্রেডার এর সংখ্যা আসলে অনেক বেশি থাকে । ফলে প্রাইস মুভমেন্ট ও বেশি হয়ে থাকে ।১৭ GMT তে লন্ডন সেশন ক্লোজ হয়ে গেলেশুধু নিউ ইয়র্ক সেশন খোলা থাকে । আবার নিউ ইয়র্ক সেশন ক্লোজ হওয়ার পর নতুন দিন শুরু হবে সিডনিকে দিয়ে ।নিউ ইয়র্ক সেশন এ এশিয়ান সেশন এর চেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ বর্তমান থাকে । যদিও লন্ডন সেশন ক্লোজ হওয়ার পর অনেক ট্রেডার তাদের পজিশন বা ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয় ।সেশন ওভারল্যাপঃদুটি সেশন এক সাথে খোলা থাকলে একে সেশন ওভার ল্যাপ বলা হয়ে থাকে । টকিও ও লন্ডন এর মাঝে ১ ঘণ্টা এবং নিউ ইয়র্ক ও লন্ডন এর মাঝে ৪ ঘণ্টা সেশন ওভার ল্যাপ হয়ে থাকে । এ সময় সবচেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ উপস্থিত থাকে । এ সময় মার্কেট খুব লিকুইড থাকে বলে ট্রেডাররা বেশি পরিমানে ট্রেড করে থাকে । আবার এ সময় স্প্রেড টাও সবচেয়ে কম থাকে । এ সব কারনে এ সময়টাকে ট্রেড করার জন্য উত্তম বলা যেতে পারে ।কিছু নির্দিষ্ট সময়ে সতর্কতা অবলম্বনঃকিছু কিছু দিন US & UK এর ব্যাংক গুলো ছুটিতে থাকে ।এ সময় ট্রেড করা থেকে বিরত থাকাই ভাল । কারন এ সময় মার্কেট মুভমেন্ট সেরকম হয় না । এ সময় মার্কেট কম লিকুইড থাকে । এ সময় বেশি ট্রেডার মার্কেট এ অংশগ্রহণ করে না । আবার এ সময় নিউজ গুলো বিশাল আকারে প্রভাব ফেলে । প্রাইস যে কোন দিকে নিউজ এর প্রভাবে বিশাল মুভ হবে আবার খুব তারাতাড়ি সেই প্রাইস ফিরে আসবে ।সুতরাং যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হওয়ার আগেই সতর্ক হতে হবে । আবার এই বিপদজনক সময় এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকা যেতে পারে ।এবার আপনি , ভেবে দেখুন কোন সময় আপনারজন্য সুবিধা জনক। অনেকেই স্পেশাল কিছু পেয়ারে ট্রেড করতে পছন্দ করেন , যেমন ধরা যাক AUD/JPY , তবে হ্যাঁ New York Session এসব পেয়ারে ট্রেড দিলে ভাল ফলাফল নাও পেতে পারেন। আপনার পছন্দের পেয়ারে দেখে নিন কোন সময় ভাল মুভমেন্ট হয় সেই সময় ট্রেড করুন।
ফরেক্সে ট্রেড করার একটা সুবিধা হল সপ্তাহে ৫ দিন ( শনি ও রবিবার বাদে ) ২৪ ঘণ্টাই মার্কেট খোলা থাকে । যেখানে প্রতিদিনের ট্রেডিং তিনটি সেশন এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় । যথা – ইউরোপিয়ান , আমেরিকান , এশিয়ান সেশন । যা আবার লন্ডন , নিউ ইয়র্ক ও টকিও বাসিডনি সেশন নামেও পরিচিত । কারন ফরেক্সে লেনদেন এক জায়গা বা একয়ই সময়ে হয় না ।যখন লন্ডন ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । আবার যখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন সিডনি ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে ।বিভিন্ন ট্রেডিং সেশন এর বৈশিষ্ট্যঃ প্রত্যেকটা ট্রেডিং সেশন এর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে ।আবার যখন কোন নির্দিষ্ট দেশের সেশন চালু থাকবে তখন ঐ দেশের কারেন্সির লেনদেন বেশি পরিমানে হবে ।উদাহরণ স্বরূপ যদি এশিয়ান সেশন খোলাথাকে তবে জাপান এর কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে জাপান এর কারেন্সি ইয়েন এর লেনদেন বেশি হবে , আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন খোলা থাকবে তখন ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশের কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে ইউরোপ এর কারেন্সি ইউরো এর লেনদেন বেশি হবে । আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন বন্ধ হয়ে যায় তখন ঐ দেশের কোম্পানি গুলো লেনদেন কমিয়েদেই , ফলে ইউরো এর লেনদেন কমে যায় ।সুতরাং একটি নির্দিষ্ট দেশের কারেন্সির লেনদেন, মুভমেন্ট এর পরিমান একটি নির্দিষ্ট সেশন খোলা বা বন্ধের জন্য প্রভাবিত হতে পারে ।ফরেক্স ট্রেডিং সেশন:আসলে কোন সেশনই এক সপ্তাহ ধরে খোলা থাকে না । সপ্তাহ সিডনি সেশন দিয়ে শুরু হয় এবং শেষ হয় নিউ ইয়র্ক সেশন এর মাধ্যমে । বিশ্বে তোমার অবস্থান এর উপর নির্ভর করে দিন ও সময় আলাদা হবে । এখন তুমি যদি জাপান এ বাস করো তবে দিন শুরু হবে সোমবার সকাল থেকে । আবার তুমি যদি ইউরোপ এ বাস করো তবে দিনশুরু হবে রবিবার বিকেল থেকে ।নিচের টেবিল টি GMT কে অনুসরণ করে বিভিন্ন সেশন এর খোলা ও বন্ধের সময় দেখিয়ে দেবে ।এই টেবিল টি GMT কে অনুসরণ করে সময় প্রদর্শন করছে । আপনি প্রয়োজনে এর সাথে আপনের দেশ এর অবস্থান অনুযায়ী ঘণ্টা যোগ বা বিয়োগ করে ঠিক করে নিতে পারেন ।সেশনগুলোর বৈশিষ্ট্য:এশিয়ান সেশনঃএশিয়ান সিডনি সেশন শুরু হয় ২২ GMT তে । শুধুমাত্র সিডনি সেশন এ লেনদেন কম এর ফলে প্রাইস এর উঠা নামা কম । তবে 00 :00 GMT তে টকিও সেশন খুলে গেলে লেনদেন এর পরিমান বেড়ে যায় । US & UK এর তুলনাই এশিয়ান ও অস্ট্রেলিয়াছোট সাইজ এর মার্কেট । এ সমই স্প্রেড টা একটু বেশি হয় ।এশিয়ান সেশন এ Au & Nzd ডলার এবং জাপানিজ yen এর লেনদেন বেশি পরিমানে হয় । সুতরাং এশিয়ান সেশন এ বেশি ট্রেডেড কারেন্সি গুলো হল - AUD/USD, AUD/JPY, AUD/NZD, JPY/USD, NZD/JPY ও NZD/USD.ইউরোপিয়ান সেশনঃ৮ GMT তে লন্ডন সেশন শুরু হয় । যখন টকিও সেশন এর ১ ঘণ্টাই বেচে থাকে । এ সময় বিশাল অংকের ট্রেডার এ মার্কেট এ অংশগ্রহন করে । এশিয়ান সেশন এর সাথে তুলনা করতে গেলে এই মার্কেট এ বিশাল মুভমেন্ট হয়ে থাকে ।অনেক DAY ট্রেডার এশিয়ান সেশন বন্ধের সময় তাদের ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেই , যারই ফলস্বরূপ ট্রেডাররা লন্ডন সেশন এ ট্রেডন ওপেন করার সুযোগ পেয়ে যায় । যদিও আমাদের ব্রোকার গুলোর মাধ্যমে আমরা যেকোনো সময় ট্রেড ওপেন ও ক্লোজ করে থাকি ।এই সেশন এ সব পেয়ার এই ভাল মুভমেন্ট লক্ষ্য করা যায় । আবার এই সময় স্প্রেড টাও কম থাকে । সকল সেশন এর মধ্যে লন্ডনই সবচেয়ে লিকুইড । লিকুইড এর দিক দিয়ে লন্ডন ৩৮% , নিউ ইয়র্ক ১৭ % , এশিয়ান ৬ % ।নিউ ইয়র্ক সেশনঃ১৩ GMT তে নিউ ইয়র্ক সেশন ওপেন হয় ।এ সময় লন্ডন ও নিউ ইয়র্ক সেশন একই সাথে খোলা থাকে । ফলে এ সময় মার্কেট এট্রেডার এর সংখ্যা আসলে অনেক বেশি থাকে । ফলে প্রাইস মুভমেন্ট ও বেশি হয়ে থাকে ।১৭ GMT তে লন্ডন সেশন ক্লোজ হয়ে গেলেশুধু নিউ ইয়র্ক সেশন খোলা থাকে । আবার নিউ ইয়র্ক সেশন ক্লোজ হওয়ার পর নতুন দিন শুরু হবে সিডনিকে দিয়ে ।নিউ ইয়র্ক সেশন এ এশিয়ান সেশন এর চেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ বর্তমান থাকে । যদিও লন্ডন সেশন ক্লোজ হওয়ার পর অনেক ট্রেডার তাদের পজিশন বা ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয় ।সেশন ওভারল্যাপঃদুটি সেশন এক সাথে খোলা থাকলে একে সেশন ওভার ল্যাপ বলা হয়ে থাকে । টকিও ও লন্ডন এর মাঝে ১ ঘণ্টা এবং নিউ ইয়র্ক ও লন্ডন এর মাঝে ৪ ঘণ্টা সেশন ওভার ল্যাপ হয়ে থাকে । এ সময় সবচেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ উপস্থিত থাকে । এ সময় মার্কেট খুব লিকুইড থাকে বলে ট্রেডাররা বেশি পরিমানে ট্রেড করে থাকে । আবার এ সময় স্প্রেড টাও সবচেয়ে কম থাকে । এ সব কারনে এ সময়টাকে ট্রেড করার জন্য উত্তম বলা যেতে পারে ।কিছু নির্দিষ্ট সময়ে সতর্কতা অবলম্বনঃকিছু কিছু দিন US & UK এর ব্যাংক গুলো ছুটিতে থাকে ।এ সময় ট্রেড করা থেকে বিরত থাকাই ভাল । কারন এ সময় মার্কেট মুভমেন্ট সেরকম হয় না । এ সময় মার্কেট কম লিকুইড থাকে । এ সময় বেশি ট্রেডার মার্কেট এ অংশগ্রহণ করে না । আবার এ সময় নিউজ গুলো বিশাল আকারে প্রভাব ফেলে । প্রাইস যে কোন দিকে নিউজ এর প্রভাবে বিশাল মুভ হবে আবার খুব তারাতাড়ি সেই প্রাইস ফিরে আসবে ।সুতরাং যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হওয়ার আগেই সতর্ক হতে হবে । আবার এই বিপদজনক সময় এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকা যেতে পারে ।এবার আপনি , ভেবে দেখুন কোন সময় আপনারজন্য সুবিধা জনক। অনেকেই স্পেশাল কিছু পেয়ারে ট্রেড করতে পছন্দ করেন , যেমন ধরা যাক AUD/JPY , তবে হ্যাঁ New York Session এসব পেয়ারে ট্রেড দিলে ভাল ফলাফল নাও পেতে পারেন। আপনার পছন্দের পেয়ারে দেখে নিন কোন সময় ভাল মুভমেন্ট হয় সেই সময় ট্রেড করুন।